Dhaka , Friday, 19 September 2025
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
নারায়ণগঞ্জ কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠের সংস্কার কাজ পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক দুর্গাপুর সাংবাদিক সমিতির আয়োজনে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ  কর্মসূচি ঢাকায় ভিসা আবেদন কেন্দ্র চালু করল ফ্রান্স রামগঞ্জের কৃতি সন্তান লেখক মোতাহের হোসেন চৌধুরীর স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত রূপগঞ্জে শিশু ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার  আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে নরসিংদী  দু’পক্ষের সংঘর্ষ নিহত ১, সাংবাদিকদের ওপর হামলার নোয়াখালীতে র‍্যাবের অভিযানে হত্যা মামলাসহ ৭ মামলার আসামি গ্রেফতার  জুলাই সনদে “নোয়াখালী বিভাগ”ঘোষনার অর্ন্তভুক্তির দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর সম্মাকলিপি। কিশোরগঞ্জে তিন লাখ টাকা নিয়ে প্রতারণা, নারীকে হত্যার হুমকি জুলাই বিপ্লবের মূল্যবোধ ধারণ করে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে:  চবির সেমিনারে বক্তারা কক্সবাজারে বাঁকখালী নদীতে নৌকাবাইচ শুরু আজ থেকে এক মহিলা সহ নওগাঁয় ৪ ভুয়া পুলিশ আটক শারদীয় দুর্গাপূজা- ২০২৫ উপলক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত। রামগঞ্জে ২০০ পিস ইয়াবাসহ ২০মামলার আসামী মাদকসম্রাট কালু গ্রেপ্তার শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে রূপগঞ্জে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সমন্বয় সভা সীমান্তে প্রাণ হারানো ফেলানীর ভাই এবার বিজিবি সদস্য আর্থিক সুবিধা নিয়ে গ্রেফতার বিএনপি নেতাকে বিশেষ সুবিধার অভিযোগ ওসির বিরুদ্ধে রামগঞ্জে আগুনে পুড়ে দুই দোকান ভষ্মিভূত ২৫ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি রামগঞ্জে এই প্রথম সরাসরি ভোটের মাধ্যমে বিএনপি’র কাউন্সিল, শীর্ষ তিন পদে ১৯ প্রার্থী সেনা অভিযানে উত্তরখান এলাকায় কিশোর গ্যাং চক্র গ্রেপ্তার এবারের দুর্গাপূজা গতবারের চেয়েও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রূপগঞ্জের বালু নদের ডেমরা-চনপাড়া সেতু মরণফাঁদে পরিণত ॥ ধসে পড়ে দুর্ঘটনার আশঙ্কা ॥ নির্মাণের দাবি সেবাহীন ইউনিয়ন পরিষদ ভবন, স্থানীয়দের চোখে এখন ‘ভূতের বাড়ি’ বিএনপি নেতার ষড়যন্ত্রে মামলার শিকার প্রবাসী নারী শিক্ষা দিবসে দুর্গাপুরে ছাত্র ইউনিয়নের মিছিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রূপগঞ্জে প্রবাসীদের মারধর-চাঁদাবাজির অভিযোগে ১২ হিজড়া আটক হরিপুরে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত পাবনায় স্কুলের ভিতরে আওয়ামী লীগ নেতার তিনতলা বাড়ি শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি পুলিশের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ শুরু রূপগঞ্জে চাঁদাবাজি ও প্রবাসীদের মারধরের অভিযোগে ১২ হিজড়া গ্রেফতার

মোংলা পোর্ট পৌরসভায় নেই মেয়র-কাউন্সিলর ভোগান্তিতে জনগন।।

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 11:21:19 am, Sunday, 11 August 2024
  • 204 বার পড়া হয়েছে

মোংলা পোর্ট পৌরসভায় নেই মেয়র-কাউন্সিলর ভোগান্তিতে জনগন।।

মোঃ রুবেল খান
মোংলা বাগেরহাট।।
   
   
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী সরকারের পতন হওয়ার পর পরই দেশের দ্বিতীয় সমুদ্র বন্দরে অবস্থিত মোংলা পোর্ট পৌরসভার মেয়র-কাউন্সিলরা গাঁ ঢাকা দিয়ে আছেন। তারা সবাই আওয়ামী লীগের স্থানীয় পর্যায়ের নেতা ও সমর্থক। তারা কোথায় তা জানেন না পৌরসভার কর্মকর্তারা। এ এলাকায় ছাত্র আন্দোলন হয়নি- তারপরও একটি রাজনৈতিক সরকারের বিদায়ের সাথে সাথেই দায়িত্ব ছেড়ে কেন পলায়ন করলেন- তা নিয়ে স্থানীয়রা মিশ্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছেন। একই সাথে তাদের ভোগান্তির কথাও জানান। 
এদিকে গত ৫ আগষ্ট শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ত্যাগ করার পর মোংলা পোর্ট পৌরসভায় মূল ফটকে হামলা চালায় বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। এসময় পৌরসভায় স্থাপন হওয়া শেখ মুজিবের দুটি প্রতিকৃতি ভেঙে ফেলেন তারা। হামলা হয়েছে পৌর মেয়র- কাউন্সিলরদের বাস ভবনেও।
সরেজমিনে রবিবার -১১ আগষ্ট- পৌরসভায় গিয়ে দেখা যায়- জনশূন্য পৌরসভায় কিছু কর্মকর্তা- কর্মচারীদের উপস্থিতি। নাগরিকদের আগের মতো আনাগোনা নাই। এদিন কর সংগ্রহ- নাগরিক সনদপত্র প্রদান- ট্রেড লাইসেন্স ও জন্ম-মৃত্যুসহ দৈনিন্দন কার্যক্রমে বাধাগ্রস্ত হওয়ায় সেবা গ্রহীতারা অনেকেই ফিরে গেছেন। এ অবস্থায় পৌরসভার হিসাব বিভাগের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন- মেয়র- কাউন্সিলরা না থাকায় অসুবিধাতো হচ্ছেই। তবে এই মুহুর্তে আর কিছু বলা যাবেনা।
জানতে চাইলে- এ বিষয়ে পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা অমল কৃষ্ণ সাহা বলেন- মেয়র- কাউন্সিলরা কোথায় আছেন জানিনা। আপনারা সবই জানেন দেখছেন। এই মুহুর্তে কিছু বলা যাবেনা। 
এদিকে পৌর শহরের প্রধান সড়কগুলোতে যানজট দূর করতে নৌ বাহিনীর স্বেচ্ছাসেবক কর্মিরা নিরলসভাবে কাজ করলেও বিভিন্ন সড়কে ময়লা আবর্জনা পরিস্কার না করায় শহরের অলিগলিতে জমেছে ময়লার স্তুপ। পৌরসভার কর্মচারীদের উদাসীন এবং অবহেলার কারণেই এমনটি হচ্ছে বলে জানান পৌরসভার ভুক্তভোগী বাসিন্দারা। 
পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোঃ লিয়াকত হোসেন বলেন- মেয়র- কাউন্সিলরা পৌরসভায় থাকলে কর্মচারীরা ঠিকই ময়লা পরিস্কার করতো। এছাড়া কাউন্সিলরা এলাকাতে না থাকা এবং ফোন বন্ধ থাকায় নাগরিক সনদপত্র নিতে পারছেন না তারা। 
নাগরিক সনদপত্র নিতে পারছেন না উল্লেখ করে পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আজমল হোসেন বলেন- তারা কি এমন করেছেন যে তাদের পালিয়ে থাকতে হবে। 
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পৌর শহরের একাধিক ব্যবসায়ী ও বাসিন্দারা অভিযোগ করে বলেন- মোংলায় গত পৌরসভার নির্বাচন যেভাবে হয়েছে তা ন্যাক্কারজনক। পৌরসভা সৃষ্টির পর এমন নির্বাচন দেখেননি তারা। কাউকে ভোট দিতে দেয়নি নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা। জোর জুলুম ও ভোট কেটে তারা নির্বাচিত হয়েছেন। এখন সরকার পতনের পর পরই তারা পালিয়েছেন। এছাড়া তারা নানাভাবে দুর্নীতি ও লুটপাট করেছেন- সেজন্য তারা আসলেই সংক্ষুব্ধদের হাতে অপদস্ত হতে পারেন এমন শঙ্কায় পৌরসভায় কেউ আসছেন না বলেও জানান তারা। 
এদিকে গত ৫ আগষ্ট সরকার পতনের পর পরই সারা দেশের মতো মোংলাও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বেসামাল হয়ে পড়ে। যে কোনো সময় হেনস্তা হতে পারেন- এই ভয়ে আড়ালে আছেন বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পৌরসভার একজন কাউন্সিলর জানান। 
তবে কিছুদিন ধরে পৌর কাউন্সিলরদের ফোন বন্ধ থাকায় তাদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব না হলেও রবিবার -১১ আগষ্ট- দুপুরে কথা হয় মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আব্দুর রহমানের সাথে। তিনি জানান- গত ৫ আগষ্ট দেশে অন্যরকম একটি পরিস্থিতি তৈরি হলে পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কবরস্থান রোডের তার বাসভবনে হামলা চালায় একদল দূর্বৃত্তরা। 
এছাড়া কয়েকজন কাউন্সিলরদের বাড়ীতেও হামলার ঘটনা ঘটে। এই পরিস্থিতিতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়ায় নিরাপত্তা জনিত কারণে তিনি পৌরসভায় যাচ্ছেন না। তবে পৌরসভায় না গেলেও বাসায় বসে দাপ্তরিক কাজ সারছেন তিনি। এক্ষেত্রে কোন নাগরিক সেবা গ্রহণে বঞ্চিত হলে তাদের বাসায় আসার জন্য অনুরোধ জানান তিনি।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

নারায়ণগঞ্জ কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠের সংস্কার কাজ পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

মোংলা পোর্ট পৌরসভায় নেই মেয়র-কাউন্সিলর ভোগান্তিতে জনগন।।

আপডেট সময় : 11:21:19 am, Sunday, 11 August 2024
মোঃ রুবেল খান
মোংলা বাগেরহাট।।
   
   
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী সরকারের পতন হওয়ার পর পরই দেশের দ্বিতীয় সমুদ্র বন্দরে অবস্থিত মোংলা পোর্ট পৌরসভার মেয়র-কাউন্সিলরা গাঁ ঢাকা দিয়ে আছেন। তারা সবাই আওয়ামী লীগের স্থানীয় পর্যায়ের নেতা ও সমর্থক। তারা কোথায় তা জানেন না পৌরসভার কর্মকর্তারা। এ এলাকায় ছাত্র আন্দোলন হয়নি- তারপরও একটি রাজনৈতিক সরকারের বিদায়ের সাথে সাথেই দায়িত্ব ছেড়ে কেন পলায়ন করলেন- তা নিয়ে স্থানীয়রা মিশ্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছেন। একই সাথে তাদের ভোগান্তির কথাও জানান। 
এদিকে গত ৫ আগষ্ট শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ত্যাগ করার পর মোংলা পোর্ট পৌরসভায় মূল ফটকে হামলা চালায় বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। এসময় পৌরসভায় স্থাপন হওয়া শেখ মুজিবের দুটি প্রতিকৃতি ভেঙে ফেলেন তারা। হামলা হয়েছে পৌর মেয়র- কাউন্সিলরদের বাস ভবনেও।
সরেজমিনে রবিবার -১১ আগষ্ট- পৌরসভায় গিয়ে দেখা যায়- জনশূন্য পৌরসভায় কিছু কর্মকর্তা- কর্মচারীদের উপস্থিতি। নাগরিকদের আগের মতো আনাগোনা নাই। এদিন কর সংগ্রহ- নাগরিক সনদপত্র প্রদান- ট্রেড লাইসেন্স ও জন্ম-মৃত্যুসহ দৈনিন্দন কার্যক্রমে বাধাগ্রস্ত হওয়ায় সেবা গ্রহীতারা অনেকেই ফিরে গেছেন। এ অবস্থায় পৌরসভার হিসাব বিভাগের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন- মেয়র- কাউন্সিলরা না থাকায় অসুবিধাতো হচ্ছেই। তবে এই মুহুর্তে আর কিছু বলা যাবেনা।
জানতে চাইলে- এ বিষয়ে পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা অমল কৃষ্ণ সাহা বলেন- মেয়র- কাউন্সিলরা কোথায় আছেন জানিনা। আপনারা সবই জানেন দেখছেন। এই মুহুর্তে কিছু বলা যাবেনা। 
এদিকে পৌর শহরের প্রধান সড়কগুলোতে যানজট দূর করতে নৌ বাহিনীর স্বেচ্ছাসেবক কর্মিরা নিরলসভাবে কাজ করলেও বিভিন্ন সড়কে ময়লা আবর্জনা পরিস্কার না করায় শহরের অলিগলিতে জমেছে ময়লার স্তুপ। পৌরসভার কর্মচারীদের উদাসীন এবং অবহেলার কারণেই এমনটি হচ্ছে বলে জানান পৌরসভার ভুক্তভোগী বাসিন্দারা। 
পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোঃ লিয়াকত হোসেন বলেন- মেয়র- কাউন্সিলরা পৌরসভায় থাকলে কর্মচারীরা ঠিকই ময়লা পরিস্কার করতো। এছাড়া কাউন্সিলরা এলাকাতে না থাকা এবং ফোন বন্ধ থাকায় নাগরিক সনদপত্র নিতে পারছেন না তারা। 
নাগরিক সনদপত্র নিতে পারছেন না উল্লেখ করে পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আজমল হোসেন বলেন- তারা কি এমন করেছেন যে তাদের পালিয়ে থাকতে হবে। 
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পৌর শহরের একাধিক ব্যবসায়ী ও বাসিন্দারা অভিযোগ করে বলেন- মোংলায় গত পৌরসভার নির্বাচন যেভাবে হয়েছে তা ন্যাক্কারজনক। পৌরসভা সৃষ্টির পর এমন নির্বাচন দেখেননি তারা। কাউকে ভোট দিতে দেয়নি নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা। জোর জুলুম ও ভোট কেটে তারা নির্বাচিত হয়েছেন। এখন সরকার পতনের পর পরই তারা পালিয়েছেন। এছাড়া তারা নানাভাবে দুর্নীতি ও লুটপাট করেছেন- সেজন্য তারা আসলেই সংক্ষুব্ধদের হাতে অপদস্ত হতে পারেন এমন শঙ্কায় পৌরসভায় কেউ আসছেন না বলেও জানান তারা। 
এদিকে গত ৫ আগষ্ট সরকার পতনের পর পরই সারা দেশের মতো মোংলাও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বেসামাল হয়ে পড়ে। যে কোনো সময় হেনস্তা হতে পারেন- এই ভয়ে আড়ালে আছেন বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পৌরসভার একজন কাউন্সিলর জানান। 
তবে কিছুদিন ধরে পৌর কাউন্সিলরদের ফোন বন্ধ থাকায় তাদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব না হলেও রবিবার -১১ আগষ্ট- দুপুরে কথা হয় মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আব্দুর রহমানের সাথে। তিনি জানান- গত ৫ আগষ্ট দেশে অন্যরকম একটি পরিস্থিতি তৈরি হলে পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কবরস্থান রোডের তার বাসভবনে হামলা চালায় একদল দূর্বৃত্তরা। 
এছাড়া কয়েকজন কাউন্সিলরদের বাড়ীতেও হামলার ঘটনা ঘটে। এই পরিস্থিতিতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়ায় নিরাপত্তা জনিত কারণে তিনি পৌরসভায় যাচ্ছেন না। তবে পৌরসভায় না গেলেও বাসায় বসে দাপ্তরিক কাজ সারছেন তিনি। এক্ষেত্রে কোন নাগরিক সেবা গ্রহণে বঞ্চিত হলে তাদের বাসায় আসার জন্য অনুরোধ জানান তিনি।