Dhaka , Wednesday, 15 January 2025
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
মেহেরপুরে জেলা বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত।। দেবহাটার সুশীলগাঁতী ও টাউনশ্রীপুর গ্রামকে স্বাস্থ্যকর ঘোষণা।। জিয়া সাইবার ফোর্সের উপদেষ্টাকে ভাঙ্গায় গণসংবর্ধনা।। ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় ৩০ মিনিট পরে মাটি চাপা পড়া শ্রমিক জীবিত উদ্ধার।। মুজিবনগরে ১৮টি স্বর্ণের বারসহ ভারতীয় নাগরিক আটক।। থানা ও ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের মাঝে কম্বল বিতরণকালে ডা. শাহাদাত হোসেন।। হাটহাজারিতে মন্দির চুরির ঘটনার প্রধান আসামি গ্রেফতার।। সীমান্ত পরিস্থিতি এখন মোটামুটি স্বাভাবিক- স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা।। বায়ুদূষণরোধে অভিযান অব্যাহত জরিমানা ২৪ লক্ষাধিক টাকা ৯ ভাটা বন্ধকরণসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে সতর্কতা।। কারেন্ট জাল নিয়ন্ত্রণে অভিযান পরিচালনা করে বা কাউকে শাস্তি দিয়ে সমস্যা সমাধান করা যাবে না- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা।। ঠাকুরগাঁও পাসপোর্ট অফিসের একাউন্টেন্ট ঘুষ নেওয়ার সময় দুদকের হাতে  আটক।। রামগঞ্জ প্রাইভেট হসপিটাল ও ক্লিনিক ওনার্স এসোসিয়েশনের পরিচিতি সভা।। পাইকগাছায় নানা আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপী তারুণ্যের উৎসব উদযাপন।। ফরিদপুর ৩ আসনের সাবেক এমপি একে আজাদের কম্বল বিতরণ।। রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরে টয়লেটের ভেতর থেকে মা-মেয়ে মরদেহ উদ্ধার।। গাাজীপুরে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে বিকাশ এজেন্টের ছয় লাখ টাকা ছিনতাই।। ভোলায় পুলিশের ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত হয়।। মেহেরপুরে অ্যাটলেটিক্স ও গ্রামীণ খেলার উদ্বোধন।। সরাইল উপজেলা প্রশাসনের প্রশংসনীয় উদ্যোগ।। দিগরাজ ডিগ্রী মহাবিদ্যালয় শেষ হলো তিন দিনের তারুণ্যের উৎসব।। জনগনের রায় নিয়ে বিএনপি দেশের উন্নয়নে কাজ করবে খায়রুল কবির।। মেহেরপুরে সমাজসেবা কার্যালয় কর্মকর্তার বদলির দাবিতে মানববন্ধন।। যৌথবাহিনীর হাতে গ্রেপ্তারের পর হাসপাতালে সাবেক ছাত্রদল নেতার মৃত্যু।।  ওবায়দুল কাদেরের নির্দেশে ১৭ বছর নোয়াখালীতে ওয়াজ-মাহফিল বন্ধ ছিল অভিযোগ বিএনপি নেতা মোমিতের।। বেতাগী-বরিশাল সরাসরি বাস চলাচল শুভ উদ্বোধন।। চট্টগ্রামে সিডিএ নিউ হকার্স মার্কেট সমিতির কার্যালয়ে হামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন।। দুর্যোগকালে রেড ক্রিসেন্টের ভূমিকা প্রশংসনীয়- মেয়র ডা. শাহাদাত।। নেত্রকোণার দুর্গাপুরে  হাজং সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী দেউলী উৎসব পালিত।। পাইকগাছায় জামায়েত ইসলামীর ওয়ার্ড কমিটি গঠন সভাপতি-রাকিব সেক্রেটারি মনিরুল।। নেত্রকোণার কেন্দুয়ায় কমিউনিটি ক্লিনিকের মান উন্নয়ন বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত।।

সুন্দরগঞ্জে উদ্বোধনের আগেই দেবে গেলো ৩০ লাখ টাকার নির্মাণাধীন ব্রিজ।।

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 01:29:47 pm, Tuesday, 25 June 2024
  • 52 বার পড়া হয়েছে

সুন্দরগঞ্জে উদ্বোধনের আগেই দেবে গেলো ৩০ লাখ টাকার নির্মাণাধীন ব্রিজ।।

হযরত বেল্লাল
সুন্দরগঞ্জ -গাইবান্ধা- প্রতিনিধি।।
   
   
 কাজ শেষ না হতেই দেবে গেলে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বেলকা বাজার খেয়াঘাটের তিস্তার শাখা নদীর উপর নির্মিত কাঁঠের ব্রিজটি। উপজেলার বেলকা ও হরিপুর ইউনিয়নের চরবাসির স্বপ্ন যেন স্বপ্নই থেকে গেল। উপজেলা প্রকৌশলী অধিদপ্তরের নকশায় নির্মাণাধীন ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দের এডিবির প্রকল্পটি এখন বানের পানিতে ভাসছে। তিস্তায় হঠাৎ বন্যার কারেণে গত এক সপ্তাহ হতে ব্রিজটির ওপর দিয়ে পথচরীগণ চলাচল করছিল। রোববার সকালে ব্রিজটির চারটি খুঁটি দেবে যায়। ব্রিজটি পথচারীদের চলাচল জন্য এখন সম্পূর্ণরুপে ঝুঁকিপূর্ণ দাবি উপজেলা প্রকৌশলী মো. আ্ব্দুল মান্নাফের।
অনিয়মের মধ্যে দিয়ে শুরু হয় ব্রিজটির নির্মাণ কাজ। কাগজপত্র এবং তথ্যের ভিত্ত্বিতে জানা গেছে- ২০২৩ সালের ৩০ জুন ব্রিজটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। অথচ রহস্যজনক কারণে চলতি বছরের জানুয়ারী মাসে ব্রিজটি নির্মাণ কাজ শুরু করেন ঠিকাদার সাগীর খান। কংক্রিটের খূুঁটির উপর কাঁঠের পাটাতন বসানো হলেও এখন পর্যন্ত রেলিং দেয়া হয়নি। এরই মধ্যে তিস্তা নদীতে বন্যার পানির আশাতে ব্রিজটির মাঝখানের চারটি খুঁটি দেবে গিয়ে ব্রিজটি ভেঙে পরার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। শিক্ষার্থীসহ প্রতিদিন কমপক্ষে দেড় হাজার পথচারী তিস্তার এই শাখা নদীতে নৌকা দিয়ে বন্যার সময় চলাচল করত। চরবাসির দাবি বাস্তবায়নে সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের জোর সুপারিশের ভিত্ত্বিতে ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরের এডিবি ও রাজস্বখ্যাত হতে কংক্রিটের খুঁটির উপর কাঁঠের ব্রিজ নির্মাণের জন্য ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেন উপজেলা পরিষদ। 
বেলকা চরের শিক্ষার্থী আশরাফুল ইসলাম বলেন- ব্রিজটি নির্মাণ হওয়ায় আমরা চরের শিক্ষার্থীগণ অনেক খুশী হয়েছিলাম। কিন্তু বিধিবাম- নির্মাণ হতে না হতেই তা দেবে ভেঙে গেল। এখন আবারও সেই নৌকা দিয়ে পার হতে হবে।
হরিপুর চরের স্কুল শিক্ষক আব্দুল জলিল মিয়ার জানান, ব্রিজটির নির্মাণ কাজ দেখে অনেক আশাবাদী ছিলাম চলতি বছরে আর নৌকা দিয়ে পার হতে হবে না। সেটি হল না- নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী ও স্টিমিট প্লান মোতাবেক কাজটি না করায় বন্যার পানিতে খুঁটি দেবে গিয়ে তা ভেঙে গেল। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের গাফিলতি ও অনিয়মের কারণে ব্রিজটির এই অবস্থা দাবী চরবাসির। 
ঠিকাদার সাগীর খানের বলেন, এই প্রকল্পটির মুল ঠিকাদার গাইবান্ধার ছানা মিয়া। সাব-ঠিকাদার হিসেবে সে এই কাজটি শুরু করে। কাজ শেষ না হতেই বন্যা শুরু হয়। তিস্তার নদীতে খরস্রোতের কারণে খুঁটির নিচ হতে মাটে সরে গিয়ে খুঁটি দেবে যায়। স্টিমিট প্লান মোতাবেক কাজ করা হয়েছে। এই মহুত্বে অনেক পানি কিছু করার নেই। ইঞ্জিনিয়ারের সাথে পরামর্শ করে প্রয়োজনী ব্যবস্থা নেয়া হবে। 
উপজেলা প্রকৌশলী মো. আব্দুল মান্নাফ শুরুতেই দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, এটি তার আমলের নয়। তিনি সবেমাত্র যোগদান করেছেন। তার দাবি স্টিমিট প্লানটি ভুল ছিল। তিস্তার শাখানদীর ওপর কাঁঠের ব্রিজ নির্মাণের জন্য যেভাবে ডিজাইন করার দরকার ছিল সেটি করা হয়নি। এই মহুত্বে কিছু করার নাই। তবে ব্রিজটির ওপর দিয়ে পথচারীদের চলাচল সম্পুর্ণরুপে বন্ধ রাখতে হবে। কারণ এটি এখন অত্যন্ত ঝুঁকিসম্পূর্ণ।
বেলকা ইউপি চেয়ারম্যান ইব্রাহিম খলিলুল্যাহ বলেন- দুর্ভোগ লাঘবে কাজটি শেষ করার জন্য বারবার তাগিদ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ইঞ্জিনিয়ার ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন কোনো কথাই শোনেন না। এই মুহূর্তে ব্রিজটি দেবে যাওয়ায় স্থানীয়সহ আশপাশের এলাকার প্রায় কয়েক হাজার মানুষের দুর্ভোগ আবার বেড়ে গেল। তিনি আরও জানান- এটা দুঃখজনক। সরকারি অর্থের অপচয় করার জন্য বাস্তবায়নকারীদের শাস্তি দাবি করেন তিনি।
উপজেলা নিবার্হী অফিসার মো. তরিকুল ইসলামের জানান- এটি অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। ব্রিজটি এমন দশার জন্য কে দায়ী- তা খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।  

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

মেহেরপুরে জেলা বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত।।

সুন্দরগঞ্জে উদ্বোধনের আগেই দেবে গেলো ৩০ লাখ টাকার নির্মাণাধীন ব্রিজ।।

আপডেট সময় : 01:29:47 pm, Tuesday, 25 June 2024
হযরত বেল্লাল
সুন্দরগঞ্জ -গাইবান্ধা- প্রতিনিধি।।
   
   
 কাজ শেষ না হতেই দেবে গেলে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বেলকা বাজার খেয়াঘাটের তিস্তার শাখা নদীর উপর নির্মিত কাঁঠের ব্রিজটি। উপজেলার বেলকা ও হরিপুর ইউনিয়নের চরবাসির স্বপ্ন যেন স্বপ্নই থেকে গেল। উপজেলা প্রকৌশলী অধিদপ্তরের নকশায় নির্মাণাধীন ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দের এডিবির প্রকল্পটি এখন বানের পানিতে ভাসছে। তিস্তায় হঠাৎ বন্যার কারেণে গত এক সপ্তাহ হতে ব্রিজটির ওপর দিয়ে পথচরীগণ চলাচল করছিল। রোববার সকালে ব্রিজটির চারটি খুঁটি দেবে যায়। ব্রিজটি পথচারীদের চলাচল জন্য এখন সম্পূর্ণরুপে ঝুঁকিপূর্ণ দাবি উপজেলা প্রকৌশলী মো. আ্ব্দুল মান্নাফের।
অনিয়মের মধ্যে দিয়ে শুরু হয় ব্রিজটির নির্মাণ কাজ। কাগজপত্র এবং তথ্যের ভিত্ত্বিতে জানা গেছে- ২০২৩ সালের ৩০ জুন ব্রিজটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। অথচ রহস্যজনক কারণে চলতি বছরের জানুয়ারী মাসে ব্রিজটি নির্মাণ কাজ শুরু করেন ঠিকাদার সাগীর খান। কংক্রিটের খূুঁটির উপর কাঁঠের পাটাতন বসানো হলেও এখন পর্যন্ত রেলিং দেয়া হয়নি। এরই মধ্যে তিস্তা নদীতে বন্যার পানির আশাতে ব্রিজটির মাঝখানের চারটি খুঁটি দেবে গিয়ে ব্রিজটি ভেঙে পরার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। শিক্ষার্থীসহ প্রতিদিন কমপক্ষে দেড় হাজার পথচারী তিস্তার এই শাখা নদীতে নৌকা দিয়ে বন্যার সময় চলাচল করত। চরবাসির দাবি বাস্তবায়নে সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের জোর সুপারিশের ভিত্ত্বিতে ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরের এডিবি ও রাজস্বখ্যাত হতে কংক্রিটের খুঁটির উপর কাঁঠের ব্রিজ নির্মাণের জন্য ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেন উপজেলা পরিষদ। 
বেলকা চরের শিক্ষার্থী আশরাফুল ইসলাম বলেন- ব্রিজটি নির্মাণ হওয়ায় আমরা চরের শিক্ষার্থীগণ অনেক খুশী হয়েছিলাম। কিন্তু বিধিবাম- নির্মাণ হতে না হতেই তা দেবে ভেঙে গেল। এখন আবারও সেই নৌকা দিয়ে পার হতে হবে।
হরিপুর চরের স্কুল শিক্ষক আব্দুল জলিল মিয়ার জানান, ব্রিজটির নির্মাণ কাজ দেখে অনেক আশাবাদী ছিলাম চলতি বছরে আর নৌকা দিয়ে পার হতে হবে না। সেটি হল না- নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী ও স্টিমিট প্লান মোতাবেক কাজটি না করায় বন্যার পানিতে খুঁটি দেবে গিয়ে তা ভেঙে গেল। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের গাফিলতি ও অনিয়মের কারণে ব্রিজটির এই অবস্থা দাবী চরবাসির। 
ঠিকাদার সাগীর খানের বলেন, এই প্রকল্পটির মুল ঠিকাদার গাইবান্ধার ছানা মিয়া। সাব-ঠিকাদার হিসেবে সে এই কাজটি শুরু করে। কাজ শেষ না হতেই বন্যা শুরু হয়। তিস্তার নদীতে খরস্রোতের কারণে খুঁটির নিচ হতে মাটে সরে গিয়ে খুঁটি দেবে যায়। স্টিমিট প্লান মোতাবেক কাজ করা হয়েছে। এই মহুত্বে অনেক পানি কিছু করার নেই। ইঞ্জিনিয়ারের সাথে পরামর্শ করে প্রয়োজনী ব্যবস্থা নেয়া হবে। 
উপজেলা প্রকৌশলী মো. আব্দুল মান্নাফ শুরুতেই দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, এটি তার আমলের নয়। তিনি সবেমাত্র যোগদান করেছেন। তার দাবি স্টিমিট প্লানটি ভুল ছিল। তিস্তার শাখানদীর ওপর কাঁঠের ব্রিজ নির্মাণের জন্য যেভাবে ডিজাইন করার দরকার ছিল সেটি করা হয়নি। এই মহুত্বে কিছু করার নাই। তবে ব্রিজটির ওপর দিয়ে পথচারীদের চলাচল সম্পুর্ণরুপে বন্ধ রাখতে হবে। কারণ এটি এখন অত্যন্ত ঝুঁকিসম্পূর্ণ।
বেলকা ইউপি চেয়ারম্যান ইব্রাহিম খলিলুল্যাহ বলেন- দুর্ভোগ লাঘবে কাজটি শেষ করার জন্য বারবার তাগিদ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ইঞ্জিনিয়ার ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন কোনো কথাই শোনেন না। এই মুহূর্তে ব্রিজটি দেবে যাওয়ায় স্থানীয়সহ আশপাশের এলাকার প্রায় কয়েক হাজার মানুষের দুর্ভোগ আবার বেড়ে গেল। তিনি আরও জানান- এটা দুঃখজনক। সরকারি অর্থের অপচয় করার জন্য বাস্তবায়নকারীদের শাস্তি দাবি করেন তিনি।
উপজেলা নিবার্হী অফিসার মো. তরিকুল ইসলামের জানান- এটি অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। ব্রিজটি এমন দশার জন্য কে দায়ী- তা খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।