
তিতাস (কুমিল্লা) প্রতিনিধি।।
কুমিল্লার তিতাস উপজেলা বিএনপি’র আহবায়ক প্রার্থী সাবেক ছাত্রনেতা মাহবুব আলম সরকার।বিএনপি’র এক নিবেদিত প্রাণ ও ত্যাগী কান্ডারীর নাম মাহবুব আলম সরকার।বলছি; তিতাস উপজেলার জিয়ারকান্দি ইউনিয়নের জিয়ারকান্দি নোয়াগাঁও গ্রামের সরকার বাড়ির কৃতিসন্তান ও গৌরীপুর বাজারের প্রতিষ্ঠিত স্বনামধণ্য ব্যবসায়ী ও বিশিষ্ট সমাজ সেবক মো.মাহবুব আলম সরকারের কথা।তিনি ১৯৭১ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর জন্ম গ্রহণ করেন বৃহত্তর দাউদকান্দি ও বর্তমান তিতাস উপজেলার জিয়ারকান্দি ইউনিয়নের জিয়ারকান্দির নোয়াগাঁও গ্রামের সরকার বাড়িতে।তাঁর পিতার নাম বাচ্চু মিয়া সরকার।দাউদকান্দি উপজেলার গৌরীপুর সুবল আফতাব উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক প্রফেসর নুরুল গণির আপন ভাতিজা হলেন মাহবুব আলম সরকার।তাঁর পিতা বাচ্চু মিয়া সরকার গৌরীপুর বাজার উন্নয়ন কমিটির সভাপতি ছিলেন।তাঁর রাজনীতিতে হাতেখড়ি ‘৯০-র স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে।তখন তিনি গৌরীপুর মুন্সি ফজলু রহমান ডিগ্রি কলেজের ছাত্র ছিলেন।সেসময় কেন্দ্র থেকে ‘৯০-র স্বৈরাচার এরশাদ পতনের ডাকে আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হলে তৎকালীন সময়ে সারা বাংলাদেশের ন্যায় থানা ঘেরাও কর্মসূচির অংশ হিসেবে দাউদকান্দি থানাকেও ঘেরাও করা হয়।দাউদকান্দি থানা ঘেরাও কর্মসূচিতে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন তৎকালীন ছাত্রনেতা মাহবুব আলম সরকার।সারা বাংলাদেশের লাগাতার স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন ও সংগ্রামের চাপে তখন স্বৈরাশাসক এরশাদের পতন ঘটে।এরপর দেশে ৫ ম,জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।অনুষ্ঠিত ৫ ম,জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-১ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন বিএনপি’র জাতীয় স্থায়ী কমিটির সিনিয়র সদস্য ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন।এই নির্বাচনের পর বিএনপি সরকার গঠন করেন এবং বিদ্যুৎ,জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হন জননেতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।তখন বিদ্যুৎ,জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রী জননেতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন গৌরীপুর মুন্সি ফজলু রহমান ডিগ্রি কলেজের জিএস পদে মাহবুব আলম সরকারকে মনোনীত করেন।ওই নির্বাচনে গৌরীপুর মুন্সি ফজলু রহমান ডিগ্রি কলেজের জিএস নির্বাচিত হন তিনি।এছাড়া কুমিল্লা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি (চান্দিনা)জোনে তিনবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে সততার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন জনাব মাহবুব আলম সরকার।তিনি ড. মোশাররফ হোসেন ফাউন্ডেশনের সদস্য সংগ্রহের কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।এছাড়া এক এগারোর কেয়ারটেকার সরকারের ষড়যন্ত্রের আসন বিনাশের বিরুদ্ধে জননেতা ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন এর পক্ষে তিতাসকে পুনরায় দাউদকান্দির সাথে যুক্ত করার লক্ষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবর মামলা পর্যন্ত পরিচালনা করেছিলেন তিনি।বর্ষীয়ান রাজনৈতিক ও প্রখাত লেখক দাউদকান্দি,মেঘনা,হোমনা ও তিতাসের মাটি ও মানুষের নেতা ও সাবেক মন্ত্রী জননেতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন এর বিশ্বস্ত আস্থাভাজন কর্মী মাহবুব আলম সরকার দলীয় প্রতিটি মিটিং-মিছিল,সভাসমাবেশ,
আন্দোলন ও সংগ্রামে বিশাল কর্মী বাহিনী নিয়ে অংশ গ্রহণ করেন এবং দলীয় মিটিং- মিছিল,সভা-সমাবেশ,আন্দোলনও সংগ্রামকে সাফল্য মন্ডিত করে আসছেন বলেও জানা গেছে।এছাড়া জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও স্থানীয় সরকারের নির্বাচন গুলোতে তাঁর ভূমিকা লক্ষণীয়।দলের নিবেদিত প্রাণ জনাব মাহবুব আলম সরকার নিয়মিত দলীয় নেতা-কর্মীদের খোঁজ-খবর নিচ্ছেন এবং তাঁদের বিপদ-আপদে সহায়তার হাত বাঁড়িয়ে দিচ্ছেন।এবং হামলা- মামলার খড়গের শিকার নেতা-কর্মীদের পাশে দাঁড়িয়ে তাঁদেরকে সহযোগিতাও করে আসছেন তিনি।তিতাস উপজেলা বিএনপি’র সহ-সভাপতি ও বিশিষ্ট সমাজ সেবক মাহবুব আলম সরকারের সাথে সাক্ষাৎ করা হলে তিনি উপরোক্ত কথা গুলো জানিয়েছেন।সাক্ষাৎকালে তিনি আরো বলেন-শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শে ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এর নেতৃত্বে দাউদকান্দি, মেঘনা,
হোমনা ও তিতাসের মাটি ও মানুষের নেতা,
বিএনপি’র জাতীয় স্থায়ী কমিটির সিনিয়র সদস্য,সাবেক মন্ত্রী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা জননেতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও বিএনপি’র নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য ড. খন্দকার মারুফ হোসেনের হাতকে আরো শক্তিশালী করার লক্ষে দলের জন্যে মাঠে কাজ করে যাচ্ছি।’তিনি বলেন- আমাদের প্রাণ প্রিয় শ্রদ্ধেয় অভিভাবক ও তিতাস উপজেলার প্রতিষ্ঠাতা ও আধুনিক দাউদকান্দি, মেঘনা,হোমনা ও তিতাস গড়ার কারিগর জননেতা ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য ও ব্যারিস্টার ড. খন্দকার মারুফ হোসেন এর হাতকে আরো শক্তিশালী করার লক্ষে দলীয় নেতা-কর্মীদেরকে ঐক্যবন্ধ করে তাঁদেরকে সাথে নিয়ে দলের জন্য মাঠে কাজ করে যাচ্ছি।
তিতাস (কুমিল্লা) প্রতিনিধিঃ
কুমিল্লার তিতাস উপজেলা বিএনপি’র আহবায়ক প্রার্থী সাবেক ছাত্রনেতা মাহবুব আলম সরকার।বিএনপি’র এক নিবেদিত প্রাণ ও ত্যাগী কান্ডারীর নাম মাহবুব আলম সরকার।বলছি; তিতাস উপজেলার জিয়ারকান্দি ইউনিয়নের জিয়ারকান্দি নোয়াগাঁও গ্রামের সরকার বাড়ির কৃতিসন্তান ও গৌরীপুর বাজারের প্রতিষ্ঠিত স্বনামধণ্য ব্যবসায়ী ও বিশিষ্ট সমাজ সেবক মো.মাহবুব আলম সরকারের কথা।তিনি ১৯৭১ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর জন্ম গ্রহণ করেন বৃহত্তর দাউদকান্দি ও বর্তমান তিতাস উপজেলার জিয়ারকান্দি ইউনিয়নের জিয়ারকান্দির নোয়াগাঁও গ্রামের সরকার বাড়িতে।তাঁর পিতার নাম বাচ্চু মিয়া সরকার।দাউদকান্দি উপজেলার গৌরীপুর সুবল আফতাব উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক প্রফেসর নুরুল গণির আপন ভাতিজা হলেন মাহবুব আলম সরকার।তাঁর পিতা বাচ্চু মিয়া সরকার গৌরীপুর বাজার উন্নয়ন কমিটির সভাপতি ছিলেন।তাঁর রাজনীতিতে হাতেখড়ি ‘৯০-র স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে।তখন তিনি গৌরীপুর মুন্সি ফজলু রহমান ডিগ্রি কলেজের ছাত্র ছিলেন।সেসময় কেন্দ্র থেকে ‘৯০-র স্বৈরাচার এরশাদ পতনের ডাকে আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হলে তৎকালীন সময়ে সারা বাংলাদেশের ন্যায় থানা ঘেরাও কর্মসূচির অংশ হিসেবে দাউদকান্দি থানাকেও ঘেরাও করা হয়।দাউদকান্দি থানা ঘেরাও কর্মসূচিতে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন তৎকালীন ছাত্রনেতা মাহবুব আলম সরকার।সারা বাংলাদেশের লাগাতার স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন ও সংগ্রামের চাপে তখন স্বৈরাশাসক এরশাদের পতন ঘটে।এরপর দেশে ৫ ম,জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।অনুষ্ঠিত ৫ ম,জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-১ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন বিএনপি’র জাতীয় স্থায়ী কমিটির সিনিয়র সদস্য ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন।এই নির্বাচনের পর বিএনপি সরকার গঠন করেন এবং বিদ্যুৎ,জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হন জননেতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।তখন বিদ্যুৎ,জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রী জননেতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন গৌরীপুর মুন্সি ফজলু রহমান ডিগ্রি কলেজের জিএস পদে মাহবুব আলম সরকারকে মনোনীত করেন।ওই নির্বাচনে গৌরীপুর মুন্সি ফজলু রহমান ডিগ্রি কলেজের জিএস নির্বাচিত হন তিনি।এছাড়া কুমিল্লা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি (চান্দিনা)জোনে তিনবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে সততার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন জনাব মাহবুব আলম সরকার।তিনি ড. মোশাররফ হোসেন ফাউন্ডেশনের সদস্য সংগ্রহের কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।এছাড়া এক এগারোর কেয়ারটেকার সরকারের ষড়যন্ত্রের আসন বিনাশের বিরুদ্ধে জননেতা ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন এর পক্ষে তিতাসকে পুনরায় দাউদকান্দির সাথে যুক্ত করার লক্ষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবর মামলা পর্যন্ত পরিচালনা করেছিলেন তিনি।বর্ষীয়ান রাজনৈতিক ও প্রখাত লেখক দাউদকান্দি,মেঘনা,হোমনা ও তিতাসের মাটি ও মানুষের নেতা ও সাবেক মন্ত্রী জননেতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন এর বিশ্বস্ত আস্থাভাজন কর্মী মাহবুব আলম সরকার দলীয় প্রতিটি মিটিং-মিছিল,সভাসমাবেশ,
আন্দোলন ও সংগ্রামে বিশাল কর্মী বাহিনী নিয়ে অংশ গ্রহণ করেন এবং দলীয় মিটিং- মিছিল,সভা-সমাবেশ,আন্দোলনও সংগ্রামকে সাফল্য মন্ডিত করে আসছেন বলেও জানা গেছে।এছাড়া জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও স্থানীয় সরকারের নির্বাচন গুলোতে তাঁর ভূমিকা লক্ষণীয়।দলের নিবেদিত প্রাণ জনাব মাহবুব আলম সরকার নিয়মিত দলীয় নেতা-কর্মীদের খোঁজ-খবর নিচ্ছেন এবং তাঁদের বিপদ-আপদে সহায়তার হাত বাঁড়িয়ে দিচ্ছেন।এবং হামলা- মামলার খড়গের শিকার নেতা-কর্মীদের পাশে দাঁড়িয়ে তাঁদেরকে সহযোগিতাও করে আসছেন তিনি।তিতাস উপজেলা বিএনপি’র সহ-সভাপতি ও বিশিষ্ট সমাজ সেবক মাহবুব আলম সরকারের সাথে সাক্ষাৎ করা হলে তিনি উপরোক্ত কথা গুলো জানিয়েছেন।সাক্ষাৎকালে তিনি আরো বলেন-শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শে ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এর নেতৃত্বে দাউদকান্দি, মেঘনা,
হোমনা ও তিতাসের মাটি ও মানুষের নেতা,
বিএনপি’র জাতীয় স্থায়ী কমিটির সিনিয়র সদস্য,সাবেক মন্ত্রী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা জননেতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও বিএনপি’র নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য ড. খন্দকার মারুফ হোসেনের হাতকে আরো শক্তিশালী করার লক্ষে দলের জন্যে মাঠে কাজ করে যাচ্ছি।’তিনি বলেন- আমাদের প্রাণ প্রিয় শ্রদ্ধেয় অভিভাবক ও তিতাস উপজেলার প্রতিষ্ঠাতা ও আধুনিক দাউদকান্দি, মেঘনা,হোমনা ও তিতাস গড়ার কারিগর জননেতা ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য ও ব্যারিস্টার ড. খন্দকার মারুফ হোসেন এর হাতকে আরো শক্তিশালী করার লক্ষে দলীয় নেতা-কর্মীদেরকে ঐক্যবন্ধ করে তাঁদেরকে সাথে নিয়ে দলের জন্য মাঠে কাজ করে যাচ্ছি।