Dhaka , Thursday, 21 November 2024
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
সিদ্ধিরগঞ্জে ঝোপের ভেতর থেকে ইজিবাইক চালকের জবাই করা লাশ উদ্ধার।। খাদ্যের সরবরাহে কোন কৃত্রিম সংকট তৈরি করতে দেওয়া হবেনা- বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দীন।। আগামীকাল হাটহাজারী মাদ্রাসার বার্ষিক মাহফিল শুরু।। কোম্পানীগঞ্জে ট্রাকের চাপায় শিশুর মৃত্যু।। শেরপুরে গ্রাম পর্যায়ে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে টিকাদানে উদ্বুদ্ধকরণ সভা অনুষ্ঠিত।। মেধা যাচাইয়ের লক্ষ্যে জামালপুরে নূরানী স্কলারশীপ বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত।। নারায়ণগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির জবাইকৃত লাশ উদ্ধার।। লক্ষ্মীপুরে আহতদের সুচিকিৎসা দাবিতে সড়ক অবরোধ।। রূপগঞ্জে সাংবাদিক হত্যা চেষ্টায় হামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন।। নিখোঁজের ১০ দিন পর খালে মিলল বেদের মরদেহ।। রামগঞ্জে বিনা লাভের সবজি বাজারে ব্যাপক সাড়া।। পাবনায় ইজিবাইক-মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২ আহত ২।। কক্সবাজার’র রামুতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিচয়ে প্রতারণা- দুইযুবক আটক।। মোবাইলে ভিডিও চালু রেখে পাবনার এক কিশোরীর ঢাকায় আত্মহত্যা।। কাজের গুনগত মান ঠিক না থাকলে বিল দেয়া হবে না- চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত।। বেতন বৃদ্ধিসহ ১১ দফা দাবিতে সিদ্ধিরগঞ্জে ওরিয়ন ফার্মায় শ্রমিক অসন্তোষ।। সিদ্ধিরগঞ্জে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে গুলিতে নিহত সুমাইয়ার লাশ  চার মাস পর কবর থেকে উত্তোলন।। চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের অন্তবর্তী কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ।। দুর্গাপুরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে আটক ৩ জনের কারাদণ্ড।। ইসলামি বইমেলা হেরার জ্যোতির পথ দেখায় -ধর্ম উপদেষ্টা।। বিদেশ যাওয়া হলোনা কলেজছাত্র জাকিরের মোটরসাইকেলের ধাক্কায় মৃত্যু।। খাবার ও কম্বল বিতরণ করলো ক্লীন সিলেট।। ঠাকুরগাঁওয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ান নারী ফুটবলারদের ফুলেল শুভেচ্ছা।। কথিত ইয়াবাসহ ওমরা হজ যাত্রী জেদ্দা এয়ারপোর্টে আটক পরে মুক্তি।। সিদ্ধিরগঞ্জে শিমরাইল শাখার ট্রাক টার্মিনালের সংস্কারকাজ চলছে।। শেরপুরে মানুষিক ভারসাম্যহীন নাতনিকে নিয়ে কষ্ট করে দিন পারি দিচ্ছেন নানি।। পাবনায় অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র বিস্ফোরণে ফায়ার সার্ভিসের গাড়িচালক নিহত।। মহিষের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ লক্ষ্মীপুরের দুর্গম চরের কৃষকরা।। নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু।। তিতাসে কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার।।

ঠাকুরগাঁওয়ে আগাম আলু চাষে ব্যস্ত কৃষক।।

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 09:17:42 am, Saturday, 9 November 2024
  • 12 বার পড়া হয়েছে

ঠাকুরগাঁওয়ে আগাম আলু চাষে ব্যস্ত কৃষক।।

 

জসীমউদ্দীন ইতি 

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি।।

  

   

বাড়তি লাভের আশায় ঠাকুরগাঁওয়ে প্রতি বছর আগাম আলু চাষ করেন কৃষকরা। জেলার ৫টি উপজেলায় এখনো রোপা-আমন ধান কাটা শেষ হয়নি। তবে সদ্য ফাঁকা হওয়া জমিগুলোতে এখন আগাম আলু চাষে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন চাষিরা।

জেলাজুড়ে ডায়মন- অ্যাস্টেরিক ও কার্টিনাল নামে আগাম জাতের আলু চাষ করা হয়েছে। এ তিন জাতের আলু রোপণের ৫৫ থেকে ৬০ দিনের মাথায় বিক্রির উপযোগী হয়। জেলায় চলতি মৌসুমে ২৭ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত আগাম চাষ হয়েছে ২ হাজার ৭০০ হেক্টর জমিতে।

জানা গেছে, এ বছর কৃষকরা বাইরে থেকে আলুর বিজ কিনছে ৮০ থেকে ৮৫ টাকায়। যা গত বছরের তুলনায় দাম বেড়েছে ২৫ থেকে ৩০ টাকা। আর এক মৌসমের আগের হিসেবে এই দাম দ্বিগুণের বেশি। এছাড়াও সারের বস্তা প্রতি দাম বেড়েছে ২০০ টাকা পর্যন্ত- অতিরিক্ত সেচ ও কীটনাশক খরচের ফলে এবার আলু উৎপাদ ব্যায় হচ্ছে অস্বাভাবিক। আগে যেখানে বিঘা প্রতি আলুর উৎপাদন ব্যয় ছিলো ৪০ হাজার টাকা। সেই ব্যয় বেড়ে এখন বিঘা প্রতি খরচ হচ্ছে ৭০ হাজার টাকা।

এবার সরকারি যে আলুর বীজ সরবরাহ করা হচ্ছে; সেই আলুর বীজ জাতভেদে ৫৭ টাকা থেকে শুরু করে ৬৬ টাকা পর্যন্ত কেজি নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু চাহিদার তুলনায় সরকারি বীজ অপ্রতুল। সূত্র জানায়, ২০-২৫ শতাংশ আলুর বীজ উৎপাদন করে বিএডিসি। বাকি আলু কৃষক তাদের ঘরে রাখেন ও বেসরকারি বিভিন্ন এনজিও ও প্রতিষ্ঠান উৎপাদন করে। সরকারি আলুবীজ পর্যাপ্ত না হওয়ায় কৃষক বাধ্য হয়ে বেশি দামে আলুবীজ কিনে থাকেন। গত বছর আলুবীজ ৫০-৬০ টাকায় কিনতে পেরেছিল কৃষক। যা তার আগের মৌসুমে ছিলো ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। তবে সেই আলুবীজ এবার ৮০-৮৫ টাকা পর্যন্ত কিনতে হচ্ছে।

সারের বিষয়ে জানা যায়- ডিলাররা ট্রিপল সুপার ফসফেট (টিএসপি) সরকারি মূল্য ১২৫০ টাকায় কেনে কিন্তু বিক্রি করেন ১৩৫০ টাকায়। ডাই-অ্যামনিয়াম ফসফেট -ডিএপি- সরকারি মূল্য ৯৫০ টাকা হলেও বিক্রি হয় ১০৫০ টাকায়। মিউরেট অব পটাশ (এমওপি- সরকারি মূল্য ৯০০ টাকা হলে ১০০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ইউরিয়া সরকারি মূল্য ১২৫০ টাকা হলেও ১৩৫০ টাকায় চাষি পর্যায়ে বিক্রি করবেন।

কিন্তু কৃষককে ট্রিপল সুপার ফসফেট (টিএসপি) ১৭০০ টাকা এবং দেশি ২২০০ টাকা, ডাই-অ্যামনিয়াম ফসফেট -ডিএপি) ১১০০ টাকা ও দেশি ১৫০০ টাকা, মিউরেট অব পটাশ -এমওপি- ১২০০ টাকায় কিনতে হচ্ছে।

কৃষকরা বলছেন- গত দুই মৌসুমে আলুর দাম ভালো বাজার মূল্য দেখেই এ বছর তারা বাড়তি উৎপাদনে ঝুঁকি নিচ্ছেন। তবে সরকারি রেটে বিজ- সার ও কিটনাশক পেলে তাদের উৎপাদন ব্যয় কিছুটা কমানো সম্ভব হতো। সঠিক বাজার মূল্য না পেলে পুঁজি হারাতে হবে।

নারগুন ইউনিয়নের কৃষক তরিকুল বলেন- গত বছর আলুর বীজ- সার ও কীটনাশকের দাম বৃদ্ধি পেয়ে খরচ দ্বিগুণ হয়েছিলো। তবে এবছর খরচ আরও বেড়েছে।

আকচা ইউনিয়নের কৃষক সোহেল রানা বলেন- গত এক বছর আগেও ৫০ শতক জমিতে আলুর খরচ হয়েছে ৩০-৪০ হাজার টাকা। গত বছর তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০-৫৫ হাজার টাকা। তবে এবছর একই ৫০ শতক জমিতে খরচ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭০ হাজার টাকা। প্রতি বছর আলুর চাষ করি। তাই সেই ধারাবাহিতায় এবারও করলাম। ভালো বাজার নিয়ে আমি খুবই শঙ্কায় আছি।

স্থানীয় কৃষি অফিস বলছে, আলুর ভালো দাম পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। বড় কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে চলতি মৌসুমে আলুর ভালো ফলনে আশাবাদী কৃষি বিভাগ।

ঠাকুরগাঁও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক কৃষিবিদ নাজমা আক্তার বলেন, আমরা নিয়মিত মাঠ পর্যায়ে গিয়ে আলু চাষিদের বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছি। ঠাকুরগাঁওয়ের মাটি ও প্রকৃতি আলুর জন্যে যথেষ্ট উপযোগী। তবে এবার উৎপাদন ব্যয় বেশি। আশা করি সঠিক বাজার মূল্যের মাধ্যমে কৃষকরা তাদের খরচ তুলতে সক্ষম হবে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

সিদ্ধিরগঞ্জে ঝোপের ভেতর থেকে ইজিবাইক চালকের জবাই করা লাশ উদ্ধার।।

ঠাকুরগাঁওয়ে আগাম আলু চাষে ব্যস্ত কৃষক।।

আপডেট সময় : 09:17:42 am, Saturday, 9 November 2024

 

জসীমউদ্দীন ইতি 

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি।।

  

   

বাড়তি লাভের আশায় ঠাকুরগাঁওয়ে প্রতি বছর আগাম আলু চাষ করেন কৃষকরা। জেলার ৫টি উপজেলায় এখনো রোপা-আমন ধান কাটা শেষ হয়নি। তবে সদ্য ফাঁকা হওয়া জমিগুলোতে এখন আগাম আলু চাষে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন চাষিরা।

জেলাজুড়ে ডায়মন- অ্যাস্টেরিক ও কার্টিনাল নামে আগাম জাতের আলু চাষ করা হয়েছে। এ তিন জাতের আলু রোপণের ৫৫ থেকে ৬০ দিনের মাথায় বিক্রির উপযোগী হয়। জেলায় চলতি মৌসুমে ২৭ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত আগাম চাষ হয়েছে ২ হাজার ৭০০ হেক্টর জমিতে।

জানা গেছে, এ বছর কৃষকরা বাইরে থেকে আলুর বিজ কিনছে ৮০ থেকে ৮৫ টাকায়। যা গত বছরের তুলনায় দাম বেড়েছে ২৫ থেকে ৩০ টাকা। আর এক মৌসমের আগের হিসেবে এই দাম দ্বিগুণের বেশি। এছাড়াও সারের বস্তা প্রতি দাম বেড়েছে ২০০ টাকা পর্যন্ত- অতিরিক্ত সেচ ও কীটনাশক খরচের ফলে এবার আলু উৎপাদ ব্যায় হচ্ছে অস্বাভাবিক। আগে যেখানে বিঘা প্রতি আলুর উৎপাদন ব্যয় ছিলো ৪০ হাজার টাকা। সেই ব্যয় বেড়ে এখন বিঘা প্রতি খরচ হচ্ছে ৭০ হাজার টাকা।

এবার সরকারি যে আলুর বীজ সরবরাহ করা হচ্ছে; সেই আলুর বীজ জাতভেদে ৫৭ টাকা থেকে শুরু করে ৬৬ টাকা পর্যন্ত কেজি নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু চাহিদার তুলনায় সরকারি বীজ অপ্রতুল। সূত্র জানায়, ২০-২৫ শতাংশ আলুর বীজ উৎপাদন করে বিএডিসি। বাকি আলু কৃষক তাদের ঘরে রাখেন ও বেসরকারি বিভিন্ন এনজিও ও প্রতিষ্ঠান উৎপাদন করে। সরকারি আলুবীজ পর্যাপ্ত না হওয়ায় কৃষক বাধ্য হয়ে বেশি দামে আলুবীজ কিনে থাকেন। গত বছর আলুবীজ ৫০-৬০ টাকায় কিনতে পেরেছিল কৃষক। যা তার আগের মৌসুমে ছিলো ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। তবে সেই আলুবীজ এবার ৮০-৮৫ টাকা পর্যন্ত কিনতে হচ্ছে।

সারের বিষয়ে জানা যায়- ডিলাররা ট্রিপল সুপার ফসফেট (টিএসপি) সরকারি মূল্য ১২৫০ টাকায় কেনে কিন্তু বিক্রি করেন ১৩৫০ টাকায়। ডাই-অ্যামনিয়াম ফসফেট -ডিএপি- সরকারি মূল্য ৯৫০ টাকা হলেও বিক্রি হয় ১০৫০ টাকায়। মিউরেট অব পটাশ (এমওপি- সরকারি মূল্য ৯০০ টাকা হলে ১০০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ইউরিয়া সরকারি মূল্য ১২৫০ টাকা হলেও ১৩৫০ টাকায় চাষি পর্যায়ে বিক্রি করবেন।

কিন্তু কৃষককে ট্রিপল সুপার ফসফেট (টিএসপি) ১৭০০ টাকা এবং দেশি ২২০০ টাকা, ডাই-অ্যামনিয়াম ফসফেট -ডিএপি) ১১০০ টাকা ও দেশি ১৫০০ টাকা, মিউরেট অব পটাশ -এমওপি- ১২০০ টাকায় কিনতে হচ্ছে।

কৃষকরা বলছেন- গত দুই মৌসুমে আলুর দাম ভালো বাজার মূল্য দেখেই এ বছর তারা বাড়তি উৎপাদনে ঝুঁকি নিচ্ছেন। তবে সরকারি রেটে বিজ- সার ও কিটনাশক পেলে তাদের উৎপাদন ব্যয় কিছুটা কমানো সম্ভব হতো। সঠিক বাজার মূল্য না পেলে পুঁজি হারাতে হবে।

নারগুন ইউনিয়নের কৃষক তরিকুল বলেন- গত বছর আলুর বীজ- সার ও কীটনাশকের দাম বৃদ্ধি পেয়ে খরচ দ্বিগুণ হয়েছিলো। তবে এবছর খরচ আরও বেড়েছে।

আকচা ইউনিয়নের কৃষক সোহেল রানা বলেন- গত এক বছর আগেও ৫০ শতক জমিতে আলুর খরচ হয়েছে ৩০-৪০ হাজার টাকা। গত বছর তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০-৫৫ হাজার টাকা। তবে এবছর একই ৫০ শতক জমিতে খরচ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭০ হাজার টাকা। প্রতি বছর আলুর চাষ করি। তাই সেই ধারাবাহিতায় এবারও করলাম। ভালো বাজার নিয়ে আমি খুবই শঙ্কায় আছি।

স্থানীয় কৃষি অফিস বলছে, আলুর ভালো দাম পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। বড় কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে চলতি মৌসুমে আলুর ভালো ফলনে আশাবাদী কৃষি বিভাগ।

ঠাকুরগাঁও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক কৃষিবিদ নাজমা আক্তার বলেন, আমরা নিয়মিত মাঠ পর্যায়ে গিয়ে আলু চাষিদের বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছি। ঠাকুরগাঁওয়ের মাটি ও প্রকৃতি আলুর জন্যে যথেষ্ট উপযোগী। তবে এবার উৎপাদন ব্যয় বেশি। আশা করি সঠিক বাজার মূল্যের মাধ্যমে কৃষকরা তাদের খরচ তুলতে সক্ষম হবে।