Dhaka , Wednesday, 23 April 2025
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে মাদ্রাসার জায়গায় বাউন্ডারি নির্মাণে বাধা দেয়াতে পুলিশের সামনে বসতঘর ভাংচুর ও লুটপাট পাইকগাছায় স্কুল শিক্ষককে জোর পূর্বক সাদা কাগজে স্বাক্ষর ও লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন প্লাস্টিকের স্রোতে ভাসছে উপকূল- সংকট মোকাবেলায় এগিয়ে আসছে মানুষ কক্সবাজারে চোরাচালান বন্ধে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে- মোহাম্মদ সালাহ্উদ্দিন টেকনাফ থেকে জীবিত উদ্ধার সিলেটের অপহৃত ৫ তরুণ সহ মোট ৬ জন যুবক জলাবদ্ধতা নিরসনে সব সেবা সংস্থাকে একসাথে কাজ করতে হবে : মেয়র ডা. শাহাদাত। প্রশাসনের নাকের ডগায় আ.লীগ নেতার দৌরাত্ম্য, প্রশাসন নীরব গত ১৭ বছর বহু সংস্কৃতিকর্মী কষ্টে ছিলেন- তারেক রহমান চসিক শিক্ষার্থীদের জন্য মেধাবৃত্তির ব্যবস্থা করা হবে মেয়র ডা. শাহাদাত রামগঞ্জে স্কুল ছাত্রী ও বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার  মেহেরপুরে ভূট্টা ক্ষেত থেকে যুবকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার  নোয়াখালীতে বামনী নদীর ভাঙন রোধে ক্লোজার নির্মাণ ও ব্লক স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন সীতাকুণ্ড – সন্দ্বীপ রুটে ফেরি চালু রাখার দাবিতে মানববন্ধন ,আমরা সন্দ্বীপবাসী রূপগঞ্জে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে বালু ভরাটে বাধা,৫ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি রূপগঞ্জে যুবদল নেতা শান্ত সরকারের হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন পরিচ্ছন্ন ও সবুজ পৃথিবী গড়তে নবায়নযোগ্য জ্বালানির বিস্তার ঘটাতে হবে জামায়াতে ইসলামীর উত্তর সাতকানিয়া সাংগঠনিক থানা আমীর মাস্টার সিরাজুল ইসলাম সড়ক দুর্ঘটনায় আহত পোকখালী সিক্দার পাড়ায় নির্যাতনের অভিযোগ, নেজামউদ্দিনের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত আব্দুল্লাহর পরিবার কক্সবাজারের রামু সরকারী কলেজের বরণ অনুষ্ঠান সম্পন্ন প্লাস্টিকের স্রোতে ভাসছে উপকূল- সংকট মোকাবেলায় এগিয়ে আসছে মানুষ জুলাইয়ে কক্সবাজার থেকে ‘উড়বে’ আন্তর্জাতিক ফ্লাইট ফরিদপুরের হত্যা মামলার ২ জন আসামী রাজধানীর খিলক্ষেত হতে র‌্যাব কর্তৃক গ্রেফতার নোয়াখালীতে দায়িত্বে অবহেলা করায় ১২শিক্ষককে অব্যাহতি   অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা পরিবেশ, কক্সবাজারে দুই বিরানি হাউসকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা দোহাজারীতে মহাসড়কে স্থায়ী ডিভাইডার স্হাপনের জন্য শিক্ষার্থীর পক্ষ থেকে নির্বাহী প্রকৌশলীর কাছে আবেদনপএ প্রদান রূপগঞ্জে মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও কিশোরগ্যাং নির্মুলে সামাজিক আন্দোলন ক্লিন চট্টগ্রাম গড়তে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা প্রয়োজন:- মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন সাতকানিয়ায় খাদ্য অধিদফতর কর্তৃক হত দরিদ্রদের মাঝে স্বল্প মূল্যে খাদ্য শস্য বিতরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত রূপগঞ্জে জমিসংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে বাড়ি-ঘরে হামলা, ভাংচুর, লুটপাট, নারী ও শিশু সহ আহত-৯ নারায়ণগঞ্জে অনুমোদনবহির্ভূত ৮টি ভবনে রাজউকের অভিযান, ২ লাখ টাকা জরিমানা

তিতাসে পৈত্রিক সম্পত্তি নিয়ে একটি কুচক্রী মহলের বিরুদ্ধে অভিযোগ।।

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 01:55:33 pm, Tuesday, 3 September 2024
  • 150 বার পড়া হয়েছে

তিতাসে পৈত্রিক সম্পত্তি নিয়ে একটি কুচক্রী মহলের বিরুদ্ধে অভিযোগ।।

তিতাস -কুমিল্লা- প্রতিনিধি।।
  
  
কুমিল্লার তিতাসে পৈত্রিক সম্পত্তি নিয়ে একটি কুচক্রী মহলের বিরুদ্ধে  অভিযোগ তুলেছেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মনিরুল ইসলাম তপন ভূইয়া।তিনি বলেন- আমার বাবা মরহুম নুরুল হক ভূইয়া মারা যাওয়ার পর আমরা পরিবারের সবাই মিলে মিশে ভালই ছিলাম।তখন কোন সমস্যা ছিল না আমাদের পরিবারের মধ্যে আল্লাহ রহমতে। দীর্ঘ ১৬টি বছর আমি তিতাস উপজেলা বিএনপির সভাপতি ছিলাম।সেই সময়টাও ভালো ছিলো।সবার সাথে সুসম্পর্কও ছিলো।বিভিন্ন দলের মানুষের সাথেও আমার সম্পর্ক ভালো ছিলো।সমস্যাটা শুরু হয় বিএনপি সরকার ক্ষমতা থেকে চলে গেলে আওয়ামীলীগ সরকার যখন ক্ষমতায় আসলো তারপর থেকে। আমার পরিবারের কর্তা অর্থাৎ বাবা-মা চলে গেলে সম্পত্তির ভাগ ওয়ারিশরা পাবে এটাই স্বাভাবিক।
কিন্তু সে সম্পত্তি পাওয়ার জন্য কতগুলি নিয়ম নীতি  বা আইন কানুন আছে সরকারি ভাবে।আমার একমাত্র প্রবলেম ছিল আমি তিতাস উপজেলা বিএনপির সভাপতি ছিলাম, এই সুযোগে আমাদের ইউনিয়নের কতিপয় কুচক্রী মহল- যারা আওয়ামীলীগ নামধারী এবং বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অসামাজিক কার্যকলাপের সাথে জড়িত ছিল। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ‘জগতপুর দশানীপাড়ার ইয়াছিন -আমারই আত্নীয়- সে আমার পরিবারের একজন সদস্য থেকে গোপনে আমাদের উজিরাকান্দি ভূঁইয়ার বাজার সংলগ্ন কিছু মূল্যবান সম্পত্তি অল্প কিছু টাকার বিনিময়ে দলিল করে নিয়ে নেয়। যার কাছ থেকে সম্পত্তি নেয়- সে হল আমার বড় ভাইয়ের একমাত্র মেয়ে এবং আমার বড় ভাইয়ের কোন ছেলে নাই। প্রশ্ন হল সম্পত্তিটা কীভাবে বিক্রি হলো বা বিক্রিটা যথাযথ হয়েছে কিনা- ওয়ারিশগণ সম্পত্তির বিক্রি করার জন্য কতগুলি সরকারি নিয়ম আছে- তার মধ্যে প্রথমত হইল -আপোষ বন্টন -নামা দলিল করতে হবে, এটা যদি না থাকে তাহলে কোর্ট থেকে বাটোয়ারা মামলা করে অংশ ভাগ করতে হবে। অথবা বাবা-মা যদি কোন সন্তানকে তার সম্পত্তি লিখে দিয়ে যান তাহলে নিজ নামে খারিজ থাকতে হবে। আমার প্রশ্ন একটাই এক্ষেত্রে সম্পত্তি বিক্রির জন্য কোন নিয়মটাকে অনুসরণ করা হয়েছে।বড় ভাইয়ের ছেলে না থাকার কারণে- বড় ভাইয়ের একটা অংশ আবার বড় ভাই এর  ভাই-বোনদের কাছে চলে গেছে। তাহলে সে অংশটা কোথায়? আমার ভাইয়ের মেয়ে মূল অংশীদার না মূল অংশীদার হলো আমার ভাই-বোন। আমার প্রশ্ন তাহলে কীভাবে একজন জ্ঞাতি অংশীদার বাজার সংলগ্ন সবচেয়ে মূল্যবান সম্পত্তি গুলি একসাথে একজনের কাছে দলিল করে দিতে পারে? এইটা কোন নিয়মে পড়ে  আমার জানা নেই। রাতের অন্ধকারে গোপনে এই দলিল গুলি করানোর পরেও আমরা জানতে পারি নাই। কারণ তখন আমি আমেরিকাতে ছিলাম। আমি যখন জানতে পারলাম তখন সাথে সাথে আমি এসিল্যান্ড বরাবর একটি দরখাস্ত করলাম তাদের নামজারি বাতিল করার জন্য। সম্মানিত এসিল্যান্ড মহোদয় যথাযথ কাগজ দেখে তাদের নাম জারি বাতিল করে দেন। কারণ এই নামজারিটা বৈধ ছিল না ।আমাদেরকে কোন কিছু না জানিয়ে গোপনে উপজেলার কিছু অসৎ কর্মচারীর মাধ্যমে গোপনে এটা করাইয়া নেয়। পরবর্তীতে আমাদের দরখাস্তের পরিপ্রেক্ষিতে নামজারিটা বাতিল হয়। এরমধ্যে দুই তিনটা সম্পত্তির মধ্যে আমি প্রিয়েন্সেন মামলা করি।বিজ্ঞ আদালত থেকে সে মামলার রায় আমার পক্ষে আসে। এটা আমার বাপ-দাদার সম্পত্তি এটা আমার পৈত্রিক সম্পত্তি,এখানে আওয়ামীলীগের ক্ষমতা বলে কিছু লোক অসৎভাবে আমার সম্পত্তি গুলি দখল করার চেষ্টা করেছিলো। সেগুলিকে এখন আমি প্রতিহত করছি।যেহেতু আমি বিএনপির সভাপতি ছিলাম তার জন্য ওরা বিভিন্ন কার্যালয়ে আমার ব্যাপারে বলতে তাদের সুবিধা হয়েছিল। ওই কুচক্রী মহল- দুষ্ট লোকগুলি, ভূমি দস্যুগুলি বিভিন্ন পত্রিকায় আমার ব্যাপারে লেখালেখি করতেছে। ওদের বক্তব্য আমি নাকি জায়গা জমি দখল করতেছি। আমার প্রশ্ন আমার বাপ-দাদার জায়গা অসৎভাবে কেউ অন্যায় ভাবে জোর করে দখল করবে আর সেটাকে প্রতিহত করলে আমি  অন্যায়কারী হয়ে যাব- তাই প্রশ্ন আজকের সবার কাছে – আপনারা আসুন- দেখুন এবং আপনাদের কাছে বিচার রইল ওরা আমার সাথে যা করেছে সেটা যদি আপনাদের সাথে হতো তাহলে কি করতেন ? যুক্তির স্বার্থে যদি মেনেও নেই একজন ওয়ারিশ অংশ পাবে কিন্তু সে বাজারের সংলগ্ন সমস্ত মূল্যবান সম্পত্তি সে একাই পাবে ? পারিবারিক নিয়ম অনুসারে সম্পত্তি
ভাগ বাটোয়ারা হওয়ার পরে ওয়ারিশগণ যদি কেউ সম্পত্তি বিক্রি করে তাহলে সেই সম্পত্তির প্রতি আমাদের কোন দাবি নেই। কিন্তু সেটা পারিবারিক নিয়মে হতে হবে এবং হওয়ার পরে সেটা করতে পারবে।
যার নামে কোন নাম জারি নাই -কোন খারিজ নাই- বন্টন নামাও নাই বা বাটোয়ারাও নাই। তাহলে সম্পত্তি কিভাবে একজন বিক্রি করতে পারে এই অবৈধ ভাবে সম্পত্তি বিক্রি কি কেউ মানবে – আমি দেশে ছিলাম না এই সুযোগটাই তারা কাজে লাগিয়েছে। আর এখন তাদের বক্তব্য আমি বিএনপির সভাপতি ক্ষমতা বলে সমস্ত সম্পত্তি এলাকার দখল করে ফেলতেছি।আমি সত্যের পথে ছিলাম- আছি এবং থাকবো।আমার পরিবারের সন্মান ও পৈত্রিক  সম্পত্তি রক্ষার্থে কুচক্রীদের কাছে মাথা নত করবনা –  ইনশাআল্লাহ।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে মাদ্রাসার জায়গায় বাউন্ডারি নির্মাণে বাধা দেয়াতে পুলিশের সামনে বসতঘর ভাংচুর ও লুটপাট

তিতাসে পৈত্রিক সম্পত্তি নিয়ে একটি কুচক্রী মহলের বিরুদ্ধে অভিযোগ।।

আপডেট সময় : 01:55:33 pm, Tuesday, 3 September 2024
তিতাস -কুমিল্লা- প্রতিনিধি।।
  
  
কুমিল্লার তিতাসে পৈত্রিক সম্পত্তি নিয়ে একটি কুচক্রী মহলের বিরুদ্ধে  অভিযোগ তুলেছেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মনিরুল ইসলাম তপন ভূইয়া।তিনি বলেন- আমার বাবা মরহুম নুরুল হক ভূইয়া মারা যাওয়ার পর আমরা পরিবারের সবাই মিলে মিশে ভালই ছিলাম।তখন কোন সমস্যা ছিল না আমাদের পরিবারের মধ্যে আল্লাহ রহমতে। দীর্ঘ ১৬টি বছর আমি তিতাস উপজেলা বিএনপির সভাপতি ছিলাম।সেই সময়টাও ভালো ছিলো।সবার সাথে সুসম্পর্কও ছিলো।বিভিন্ন দলের মানুষের সাথেও আমার সম্পর্ক ভালো ছিলো।সমস্যাটা শুরু হয় বিএনপি সরকার ক্ষমতা থেকে চলে গেলে আওয়ামীলীগ সরকার যখন ক্ষমতায় আসলো তারপর থেকে। আমার পরিবারের কর্তা অর্থাৎ বাবা-মা চলে গেলে সম্পত্তির ভাগ ওয়ারিশরা পাবে এটাই স্বাভাবিক।
কিন্তু সে সম্পত্তি পাওয়ার জন্য কতগুলি নিয়ম নীতি  বা আইন কানুন আছে সরকারি ভাবে।আমার একমাত্র প্রবলেম ছিল আমি তিতাস উপজেলা বিএনপির সভাপতি ছিলাম, এই সুযোগে আমাদের ইউনিয়নের কতিপয় কুচক্রী মহল- যারা আওয়ামীলীগ নামধারী এবং বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অসামাজিক কার্যকলাপের সাথে জড়িত ছিল। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ‘জগতপুর দশানীপাড়ার ইয়াছিন -আমারই আত্নীয়- সে আমার পরিবারের একজন সদস্য থেকে গোপনে আমাদের উজিরাকান্দি ভূঁইয়ার বাজার সংলগ্ন কিছু মূল্যবান সম্পত্তি অল্প কিছু টাকার বিনিময়ে দলিল করে নিয়ে নেয়। যার কাছ থেকে সম্পত্তি নেয়- সে হল আমার বড় ভাইয়ের একমাত্র মেয়ে এবং আমার বড় ভাইয়ের কোন ছেলে নাই। প্রশ্ন হল সম্পত্তিটা কীভাবে বিক্রি হলো বা বিক্রিটা যথাযথ হয়েছে কিনা- ওয়ারিশগণ সম্পত্তির বিক্রি করার জন্য কতগুলি সরকারি নিয়ম আছে- তার মধ্যে প্রথমত হইল -আপোষ বন্টন -নামা দলিল করতে হবে, এটা যদি না থাকে তাহলে কোর্ট থেকে বাটোয়ারা মামলা করে অংশ ভাগ করতে হবে। অথবা বাবা-মা যদি কোন সন্তানকে তার সম্পত্তি লিখে দিয়ে যান তাহলে নিজ নামে খারিজ থাকতে হবে। আমার প্রশ্ন একটাই এক্ষেত্রে সম্পত্তি বিক্রির জন্য কোন নিয়মটাকে অনুসরণ করা হয়েছে।বড় ভাইয়ের ছেলে না থাকার কারণে- বড় ভাইয়ের একটা অংশ আবার বড় ভাই এর  ভাই-বোনদের কাছে চলে গেছে। তাহলে সে অংশটা কোথায়? আমার ভাইয়ের মেয়ে মূল অংশীদার না মূল অংশীদার হলো আমার ভাই-বোন। আমার প্রশ্ন তাহলে কীভাবে একজন জ্ঞাতি অংশীদার বাজার সংলগ্ন সবচেয়ে মূল্যবান সম্পত্তি গুলি একসাথে একজনের কাছে দলিল করে দিতে পারে? এইটা কোন নিয়মে পড়ে  আমার জানা নেই। রাতের অন্ধকারে গোপনে এই দলিল গুলি করানোর পরেও আমরা জানতে পারি নাই। কারণ তখন আমি আমেরিকাতে ছিলাম। আমি যখন জানতে পারলাম তখন সাথে সাথে আমি এসিল্যান্ড বরাবর একটি দরখাস্ত করলাম তাদের নামজারি বাতিল করার জন্য। সম্মানিত এসিল্যান্ড মহোদয় যথাযথ কাগজ দেখে তাদের নাম জারি বাতিল করে দেন। কারণ এই নামজারিটা বৈধ ছিল না ।আমাদেরকে কোন কিছু না জানিয়ে গোপনে উপজেলার কিছু অসৎ কর্মচারীর মাধ্যমে গোপনে এটা করাইয়া নেয়। পরবর্তীতে আমাদের দরখাস্তের পরিপ্রেক্ষিতে নামজারিটা বাতিল হয়। এরমধ্যে দুই তিনটা সম্পত্তির মধ্যে আমি প্রিয়েন্সেন মামলা করি।বিজ্ঞ আদালত থেকে সে মামলার রায় আমার পক্ষে আসে। এটা আমার বাপ-দাদার সম্পত্তি এটা আমার পৈত্রিক সম্পত্তি,এখানে আওয়ামীলীগের ক্ষমতা বলে কিছু লোক অসৎভাবে আমার সম্পত্তি গুলি দখল করার চেষ্টা করেছিলো। সেগুলিকে এখন আমি প্রতিহত করছি।যেহেতু আমি বিএনপির সভাপতি ছিলাম তার জন্য ওরা বিভিন্ন কার্যালয়ে আমার ব্যাপারে বলতে তাদের সুবিধা হয়েছিল। ওই কুচক্রী মহল- দুষ্ট লোকগুলি, ভূমি দস্যুগুলি বিভিন্ন পত্রিকায় আমার ব্যাপারে লেখালেখি করতেছে। ওদের বক্তব্য আমি নাকি জায়গা জমি দখল করতেছি। আমার প্রশ্ন আমার বাপ-দাদার জায়গা অসৎভাবে কেউ অন্যায় ভাবে জোর করে দখল করবে আর সেটাকে প্রতিহত করলে আমি  অন্যায়কারী হয়ে যাব- তাই প্রশ্ন আজকের সবার কাছে – আপনারা আসুন- দেখুন এবং আপনাদের কাছে বিচার রইল ওরা আমার সাথে যা করেছে সেটা যদি আপনাদের সাথে হতো তাহলে কি করতেন ? যুক্তির স্বার্থে যদি মেনেও নেই একজন ওয়ারিশ অংশ পাবে কিন্তু সে বাজারের সংলগ্ন সমস্ত মূল্যবান সম্পত্তি সে একাই পাবে ? পারিবারিক নিয়ম অনুসারে সম্পত্তি
ভাগ বাটোয়ারা হওয়ার পরে ওয়ারিশগণ যদি কেউ সম্পত্তি বিক্রি করে তাহলে সেই সম্পত্তির প্রতি আমাদের কোন দাবি নেই। কিন্তু সেটা পারিবারিক নিয়মে হতে হবে এবং হওয়ার পরে সেটা করতে পারবে।
যার নামে কোন নাম জারি নাই -কোন খারিজ নাই- বন্টন নামাও নাই বা বাটোয়ারাও নাই। তাহলে সম্পত্তি কিভাবে একজন বিক্রি করতে পারে এই অবৈধ ভাবে সম্পত্তি বিক্রি কি কেউ মানবে – আমি দেশে ছিলাম না এই সুযোগটাই তারা কাজে লাগিয়েছে। আর এখন তাদের বক্তব্য আমি বিএনপির সভাপতি ক্ষমতা বলে সমস্ত সম্পত্তি এলাকার দখল করে ফেলতেছি।আমি সত্যের পথে ছিলাম- আছি এবং থাকবো।আমার পরিবারের সন্মান ও পৈত্রিক  সম্পত্তি রক্ষার্থে কুচক্রীদের কাছে মাথা নত করবনা –  ইনশাআল্লাহ।