Dhaka , Wednesday, 2 July 2025
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
দুর্গাপুর মটরযান ক’র্মচা’রী শ্র’মিক ইউনিয়ন নি’র্বাচ’নে সাধারণ সম্পাদক পদে শ্রমিকদের পছন্দের প্রার্থী আলিউল আজিম সাবেক মেয়র মাহবুব খান ও তার ছেলে সিয়ামের ৩২৯ কোটি টাকা আ’ত্মসা’ৎ, দেশ ত্যা’গে নি’ষেধা’জ্ঞা রূপগঞ্জে ট্রা’ক চা’পা’য় অ’জ্ঞা’তনা’মা ব্যক্তির মৃ’ত্যু হাটহাজারীতে কৃষক সমা’বে’শ ন্য’য্য মূল্যে সা’র,বী’জ,কী’টনা’শক ও বিনা সু’দে ঋ’নে’র জো’র দা’বি হাসিনাকে ভারত থেকে ধ’রে এনে বি’চার করতে হবে— নাসিরুদ্দীন পাটওয়ারী কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী অ’গ্নিকা’ণ্ডে পু’ড়ে যায় বাড়িসহ নগদ ৫ লক্ষ টাকা এবং প’শুপা’খি  রামগঞ্জে ই’য়া’বা’স’হ যুবদল ক’র্মী আ’টক লায়ন্স ক্লাব অব চিটাগাং কর্ণফুলী এলিট’র নতুন কমিটি গঠন কাজল প্রেসিডেন্ট ও উজ্জল সেক্রেটারী কউকের নী’রবতা’য় কক্সবাজার হোটেল জোনে প্র’ভাবশা’লী সি’ন্ডিকে’টের অ’বৈ’ধ ব’হুত’ল নি’র্মা’ণ জো’রাল! নরসিংদী প্রকল্প জা’লিয়া’তির ৫২ লাখ টা’কা উ’দ্ধা’র, ২ ক’র্মচা’রী গ্রে’প্তার হালিশহরে কোটি টাকার ম’দ উ’দ্ধা’র, কিন্তু চো’রাচা’লানী রয়ে গেছে ব’হাল ত’বিয়’তে আগামী ৬ মাসের জন্য চট্টগ্রাম বন্দর নিউমুরিং কন্টেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনায় বাংলাদেশ নৌ’বাহি’নীকে সু’পারি’শ করেছে সরকার নৌ’পরি’বহন উপদেষ্ট রূপগঞ্জে প্রে’মিকা ও স্বা’মীর ছু’রিকা’ঘা’তে প্রে’মিক নি’হত গাকৃবিতে উচ্চফলনশীল অধিক লবণ সহিষ্ণু গমের নতুন জা’ত ‘জিএইউ গম ১’ উদ্ভাবন    রাজাপুরে সরকারি ৫টি গাছ বি’ক্রির অ’ভিযো’গ স্থানীয় সরকার বিভাগের কর্মকর্তার বি’রু’দ্ধে নোয়াখালীতে ক’রো’নায় বৃ’দ্ধে’র মৃ’ত্যু নতুন অর্থবছরের প্রথমদিনেই ব’ন্দর জে’টিতে চার বিদেশি জাহাজ নোয়াখালীতে সা’পের কা’ম’ড়ে শি’শু’র মৃ’ত্যু সিলেট এমএজি ওসমানী মে’ডিকে’ল কলেজ ও হা’সপাতা’লে শি’শু বিভাগে বিশেষায়িত ক্লি’নিক চালু লালমনিরহাটে বিভিন্ন মা’মলা’র উনিশ আ’সা’মি গ্রে’প্তার  লালমনিরহাটের হ’ত্যা মা’মলা’র দুই আ’সামী’কে বগুড়া থেকে গ্রে’প্তার করেছে র‍্যাব মফস্বল সাংবাদিকতায় অনন্য অবদান সাংবাদিক নোমানীকে বার্তা প্রবাহ সম্মাননা কালিয়াকৈরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে ১০ হাজার গাছের চা’রা বিত’রণ শৌলজালিয়ায় আও’য়ামী লী’গ নে’তা চেয়ারম্যান রিপন ও প্যানেল চেয়ারম্যানকে মা’রধ’র নেত্রকোণার দুর্গাপুরে ক’মরে’ড অনিমা সিং’হে’র প্র’য়াণ দিবস উপলক্ষে স্মর’ন স’ভা পদ্মা সেতু দক্ষিণে প্রায় দেড় লাখ টাকার গাঁ’জাস’হ না’রী ও পু’রুষ আ’টক আদিতমারীতে পানিতে ডু’বে ১৮ মাস বয়সী শি’শুর মৃ’ত্যু  র‍্যাবের হাতে আ’ন্তঃজে’লা ডা’কা’ত দলের স’র্দার গ্রে’প্তার সীমান্ত এলাকায় ১৫ বিজিবির অ’ভিযা’নে বি’পুল প’রিমা’ণ অ্যা’ন্ড্রয়ে’ড মোবাইল ফোনের ডি’সপ্লে উদ্ধা’র ডাক বিভাগের কো’ষাগা’র ব্য’বস্থা’প’না ডিজিটাল রূ’পা’ন্তরে’র উদ্বোধন

রামগঞ্জে এখনো বাড়ী ফিরতে পারেনি আশ্রয় কেন্দ্রের মানুষ গুলো পানিবন্দি  রয়েছে ২লাখের উপরে।।

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 07:14:56 am, Thursday, 12 September 2024
  • 103 বার পড়া হয়েছে

রামগঞ্জে এখনো বাড়ী ফিরতে পারেনি আশ্রয় কেন্দ্রের মানুষ গুলো পানিবন্দি  রয়েছে ২লাখের উপরে।।

মোঃ মাসুদ রানা মনি
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি।।
   
   
লক্ষ্মীপুরের আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া অধিকাংশ মানুষ এখনো বাড়ি ফিরতে পারেনি। তাদের বাড়িঘর এখনো পানিতে নিমজ্জিত। তারা জানান হয়ত আরো ১৫ দিন লাগতে পারে বাড়িঘরে ফিরতে।ইতিমধ্যে তাদের খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। লক্ষ্মীধর পাড়া সরকারি প্রাথমিকবিদ্যালয়ে আশ্রয় নেওয়া মোঃসাইফুল আবদুর রশিদ- আজাদ হোসেন জানান গত ৮-১০ দিন যাবত এ এলাকায় কোন রকম ত্রাণ সামগ্রী আসে না।পরিবার পরিজন নিয়ে বড়ই কষ্টে দিনাতিপাত করছি।আগে আমরা কেউ হ্যান্ডট্রলি- কেউ রিকসা- চালাতাম- আবার কেউ দিন মজুরের কাজ করতাম- কিন্তু বন্যা আসার পর থেকেএখন কোন কাজ নাই তাই নিদারুণ কষ্টে আছি।সবাই মনে করেছে বন্যা চলে গেছে- পানি নেমে গেছে। কিন্তু কেউ গ্রাম পর্যায়ে প্রত্যন্ত এলাকার খোঁজ খবর নেয় না।হাঁপানিয়া গ্রামের কামাল হোসেন জানান এখনো গ্রামের রাস্তা গুলোতে কোমর সমান পানি।
আজ বৃহসপতিবার লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে বেশিরভাগ এলাকা বন্যার পানিতে প্লাবিত। ডুবে গেছে রাস্তা-ঘাটসহ বিভিন্ন স্থাপনা, স্কুল কলেজ মাঠে কোথাও  হাঁটুপানি কোথাও কোমর পানি। নৌকাই এখন একমাত্র ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে এই অঞ্চলের অধিকাংশ মানুষের। সারাদিনের কাজ শেষে নৌকায় চড়ে বাড়ি ফিরতে বাধ্য এলাকার বাসিন্দারা।রামগঞ্জ  উপজেলার লামচর ইউনিয়নের পশ্চিম কাশিম নগর- লামচর- ডাংগাতলী- দরবেশ পুর ইউনিয়নের দরবেশ পুর- সমিতির বাজার- পশ্চিম শোশালিয়া ৯নং ভোলাকোট ইউনিয়নের  ভোলাকোট- লক্ষ্মীধর পাড়া হাপানিয়া- মুক্তার পর- দেহলা- দেবনগর- ভাটরা  ইউনিয়নের ভাস্করপুর- উত্তর দল্টা- ভাটরা- মাইজপাড়া- হীরাপুর- পাঁচরুখী- বিষ্ণুপুর সহ প্রত্যন্ত এলাকা যেখানে বন্যার ভয়াবহতা এখনও স্পষ্ট। এছাড়াও  কাঞ্চনপুর  করপাড়া- ইছাপুর- ভাদুর- চন্ডীপুর- ইউনিয়নে দেখা গেছে একই চিত্র।
বন্যার পানি অন্য এলাকায় কিছুটা কমলেও এই অঞ্চলের পরিস্থিতি এখনও উদ্বেগজনক। এখনো দুই লাখেরও বেশি মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন। এ অবস্থায় চুরি ও ডাকাতির ভয়ে অনেকেই আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে চাচ্ছেন না বেশিরভাগ লোকজন। বরং- নিজেদের ঘরবাড়ি ও প্রয়োজনীয় কিছু সামগ্রী রক্ষার জন্য ঝুঁকি নিয়েই পানির মধ্যে বাস করছেন তারা।  
স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য আরও বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে দৈনন্দিন খাদ্য সংস্থান ও রান্না। বন্যার কারণে সৃষ্ট সংকটে অনেকের রান্নার উপকরণ ফুরিয়ে আসছে, খাবারের অভাব দেখা দিচ্ছে- এবং গবাদি পশুগুলোর দেখাশোনা করতেও হিমশিম খাচ্ছেন তারা।
পশ্চিম কাশিমনগর এলাকার বাসিন্দারা জানান- উপজেলার পশ্চিম কাশিম নগরের বেশিরভাগ জায়গা এখন পানির নিচে- যার ফলে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। রাস্তা-ঘাট প্লাবিত হওয়ায় মানুষজন নৌকার মাধ্যমে চলাচল করতে বাধ্য হচ্ছেন। তবে এই দুর্যোগের মাঝেও অনেকেই ভিন্ন কোথাও আশ্রয় নিতে পারছেন না চুরি ও ডাকাতির আতঙ্কে যদিও ঘরে থাকা এখন নিরাপদ নয়।
আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে গবাদি পশু নিয়ে যাওয়ার সুবিধাও সেখানে নেই- যা স্থানীয় কৃষক ও পশুপালকদের জন্য বড় সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। 
বন্যার ভয়াবহতা এবং এই ক্রান্তিকালে বেঁচে থাকার সংগ্রামে প্রতিনিয়ত নানা সংকটের মুখোমুখি হচ্ছেন রামগঞ্জের মানুষ। এই মুহূর্তে তারা অপেক্ষা করছেন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার জন্য। তবে কবে সেই পরিস্থিতি বদলাবে- তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। 
রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছা. শারমিন ইসলাম জানান, দ্রুত পানি নামার জন্য আমরা প্রায় শতাধীক বাধ কেটে দিয়েছি। এ উপজেলার অভিশাপ রামগঞ্জ বিরেন্দ্র খাল সংস্কার ও পরিস্কারে আমরা উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। খালের ময়লা অপসারন করা হচ্ছে, আশা করছি দ্রুত ফলাফল পাবো।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

দুর্গাপুর মটরযান ক’র্মচা’রী শ্র’মিক ইউনিয়ন নি’র্বাচ’নে সাধারণ সম্পাদক পদে শ্রমিকদের পছন্দের প্রার্থী আলিউল আজিম

রামগঞ্জে এখনো বাড়ী ফিরতে পারেনি আশ্রয় কেন্দ্রের মানুষ গুলো পানিবন্দি  রয়েছে ২লাখের উপরে।।

আপডেট সময় : 07:14:56 am, Thursday, 12 September 2024
মোঃ মাসুদ রানা মনি
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি।।
   
   
লক্ষ্মীপুরের আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া অধিকাংশ মানুষ এখনো বাড়ি ফিরতে পারেনি। তাদের বাড়িঘর এখনো পানিতে নিমজ্জিত। তারা জানান হয়ত আরো ১৫ দিন লাগতে পারে বাড়িঘরে ফিরতে।ইতিমধ্যে তাদের খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। লক্ষ্মীধর পাড়া সরকারি প্রাথমিকবিদ্যালয়ে আশ্রয় নেওয়া মোঃসাইফুল আবদুর রশিদ- আজাদ হোসেন জানান গত ৮-১০ দিন যাবত এ এলাকায় কোন রকম ত্রাণ সামগ্রী আসে না।পরিবার পরিজন নিয়ে বড়ই কষ্টে দিনাতিপাত করছি।আগে আমরা কেউ হ্যান্ডট্রলি- কেউ রিকসা- চালাতাম- আবার কেউ দিন মজুরের কাজ করতাম- কিন্তু বন্যা আসার পর থেকেএখন কোন কাজ নাই তাই নিদারুণ কষ্টে আছি।সবাই মনে করেছে বন্যা চলে গেছে- পানি নেমে গেছে। কিন্তু কেউ গ্রাম পর্যায়ে প্রত্যন্ত এলাকার খোঁজ খবর নেয় না।হাঁপানিয়া গ্রামের কামাল হোসেন জানান এখনো গ্রামের রাস্তা গুলোতে কোমর সমান পানি।
আজ বৃহসপতিবার লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে বেশিরভাগ এলাকা বন্যার পানিতে প্লাবিত। ডুবে গেছে রাস্তা-ঘাটসহ বিভিন্ন স্থাপনা, স্কুল কলেজ মাঠে কোথাও  হাঁটুপানি কোথাও কোমর পানি। নৌকাই এখন একমাত্র ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে এই অঞ্চলের অধিকাংশ মানুষের। সারাদিনের কাজ শেষে নৌকায় চড়ে বাড়ি ফিরতে বাধ্য এলাকার বাসিন্দারা।রামগঞ্জ  উপজেলার লামচর ইউনিয়নের পশ্চিম কাশিম নগর- লামচর- ডাংগাতলী- দরবেশ পুর ইউনিয়নের দরবেশ পুর- সমিতির বাজার- পশ্চিম শোশালিয়া ৯নং ভোলাকোট ইউনিয়নের  ভোলাকোট- লক্ষ্মীধর পাড়া হাপানিয়া- মুক্তার পর- দেহলা- দেবনগর- ভাটরা  ইউনিয়নের ভাস্করপুর- উত্তর দল্টা- ভাটরা- মাইজপাড়া- হীরাপুর- পাঁচরুখী- বিষ্ণুপুর সহ প্রত্যন্ত এলাকা যেখানে বন্যার ভয়াবহতা এখনও স্পষ্ট। এছাড়াও  কাঞ্চনপুর  করপাড়া- ইছাপুর- ভাদুর- চন্ডীপুর- ইউনিয়নে দেখা গেছে একই চিত্র।
বন্যার পানি অন্য এলাকায় কিছুটা কমলেও এই অঞ্চলের পরিস্থিতি এখনও উদ্বেগজনক। এখনো দুই লাখেরও বেশি মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন। এ অবস্থায় চুরি ও ডাকাতির ভয়ে অনেকেই আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে চাচ্ছেন না বেশিরভাগ লোকজন। বরং- নিজেদের ঘরবাড়ি ও প্রয়োজনীয় কিছু সামগ্রী রক্ষার জন্য ঝুঁকি নিয়েই পানির মধ্যে বাস করছেন তারা।  
স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য আরও বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে দৈনন্দিন খাদ্য সংস্থান ও রান্না। বন্যার কারণে সৃষ্ট সংকটে অনেকের রান্নার উপকরণ ফুরিয়ে আসছে, খাবারের অভাব দেখা দিচ্ছে- এবং গবাদি পশুগুলোর দেখাশোনা করতেও হিমশিম খাচ্ছেন তারা।
পশ্চিম কাশিমনগর এলাকার বাসিন্দারা জানান- উপজেলার পশ্চিম কাশিম নগরের বেশিরভাগ জায়গা এখন পানির নিচে- যার ফলে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। রাস্তা-ঘাট প্লাবিত হওয়ায় মানুষজন নৌকার মাধ্যমে চলাচল করতে বাধ্য হচ্ছেন। তবে এই দুর্যোগের মাঝেও অনেকেই ভিন্ন কোথাও আশ্রয় নিতে পারছেন না চুরি ও ডাকাতির আতঙ্কে যদিও ঘরে থাকা এখন নিরাপদ নয়।
আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে গবাদি পশু নিয়ে যাওয়ার সুবিধাও সেখানে নেই- যা স্থানীয় কৃষক ও পশুপালকদের জন্য বড় সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। 
বন্যার ভয়াবহতা এবং এই ক্রান্তিকালে বেঁচে থাকার সংগ্রামে প্রতিনিয়ত নানা সংকটের মুখোমুখি হচ্ছেন রামগঞ্জের মানুষ। এই মুহূর্তে তারা অপেক্ষা করছেন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার জন্য। তবে কবে সেই পরিস্থিতি বদলাবে- তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। 
রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছা. শারমিন ইসলাম জানান, দ্রুত পানি নামার জন্য আমরা প্রায় শতাধীক বাধ কেটে দিয়েছি। এ উপজেলার অভিশাপ রামগঞ্জ বিরেন্দ্র খাল সংস্কার ও পরিস্কারে আমরা উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। খালের ময়লা অপসারন করা হচ্ছে, আশা করছি দ্রুত ফলাফল পাবো।