Dhaka , Monday, 7 July 2025
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
লোহাগাড়ায় ১১ জন নিহতের ঘটনায় ঘাতক বাস চালক আটক লালমনিরহাটে হাসপাতাল থেকে কলেজ ছাত্রের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার  কালীগঞ্জে বগুড়ার তিন নারী মাদক ব্যবসায়ী র‍্যাবের হাতে গ্রেপ্তার টেকনাফে টানা বৃষ্টিতে পানিবন্দী ৩ হাজার পরিবার, চরম দুর্ভোগে স্থানীয়রা উত্তাল সমুদ্র: ট্যুরিস্টদের সচেতনতায় কক্সবাজার সৈকতে ট্যুরিস্ট পুলিশের মাইকিং ও প্রচার অভিযান দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুর ভয়াবহতা বাড়ছে, ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৬৩ শাকিব খানের নতুন সিনেমা: ঈদ ২০২৬-এ আসছে, কাস্টিং নিয়ে বিতর্ক প্রবাসী রেমিট্যান্সে রেকর্ড প্রবাহ: জুলাইয়ে বেড়েছে ১৫.৩৪ শতাংশ দেবলীনা-তথাগত: এক সম্পর্কের ইতি, দুই জীবনে নতুন প্রেমের সূচনা রূপগঞ্জে অস্ত্রসহ ৭ ডাকাত দলের সদস্য গ্রেফতার রূপগঞ্জে মোবাইল কোটের মাধ্যমে ৯০০ শ অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন তিতাস কতৃপক্ষরা কুড়িগ্রাম ভুরুঙ্গামারীতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু পাবনায় ৭ দিনব্যাপী বৃক্ষরোপন অভিযান ও মেলার উদ্ধোধন গাজীপুরে  বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার রামগঞ্জে এন সি পি র কমিটি গঠন  লরেন্স ফেস্টিভ্যালে চট্টগ্রাম সিটি মেয়র ড. শাহাদাত হোসেন ও এমপি সালমা জাহিদের সৌহার্দ্যপূর্ণ সাক্ষাৎ রামগঞ্জে এন সি পি র  ২১ সদস্যের কমিটি ঘোষনা  অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় কুচক্রী মহলের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে যুবদল নেতার সংবাদ সম্মেলন শরীয়তপুরের নতুন জেলা প্রশাসক হলেন তাহসিনা বেগম একাকি নামাজে সুরা-কিরাত ও তাসবিহের জোরে পড়ার নিয়ম দক্ষিণী সুপারস্টার দুলকার সালমানের ‘লাকি ভাস্কর’-এর সিক্যুয়েল আসছে রূপগঞ্জে সমকামিতার গোঁপন সম্পর্কের জেরে পারভেজ হত্যা ;রহস্য উৎঘাটন, গ্রেফতার ২ অস্ট্রেলিয়ায় ‘মাশরুম খুন’: স্বামীর বাবা-মা ও খালাকে বিষ মিশিয়ে হত্যা, আদালতে দোষী সাব্যস্ত গৃহবধূ দ্বিতীয়বারও ফোন খুঁজতে গিয়ে বিপদে ওয়াশিংটনে পৌঁছেছেন নেতানিয়াহু, গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা গাজীপুরে পানিতে ডুবে তিন কিশোরের মৃত্যু সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও উগ্রবাদ প্রতিরোধে  উলিপুরে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আলোচনা সভা কালীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ লালমনিরহাটে স্কুলের শ্রেণীকক্ষে নৈশপ্রহরীর আত্মহত্যা পেরুর উত্তরে ৩৫০০ বছরের পুরনো শহর আবিষ্কার

ইবি ক্যাম্পাস সবুজায়নে প্রজেক্ট ১৭৫।।

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 04:41:58 am, Wednesday, 18 October 2023
  • 216 বার পড়া হয়েছে

ইবি ক্যাম্পাস সবুজায়নে প্রজেক্ট ১৭৫।।

ইবি প্রতিনিধি।।
সবুজ ক্যাম্পাস রক্ষায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের -ইবি- অর্থনীতি বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আনোয়ার হোসেন সজীবের গৃহীত প্রজেক্ট ১৭৫ এর উদ্বোধন করা হয়েছে। 
মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মোশাররফ হোসেন একাডেমিক ভবনের পাশে বৃক্ষরোপন করার মধ্য দিয়ে প্রজেক্টটির উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম। 
এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া, প্রক্টর অধ্যাপক ড.  শাহাদৎ হোসেন আজাদ, প্রভোস্ট কাউন্সিলের সভাপতি অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা, অর্থনীতি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. কাজী মোস্তফা আরিফ, একই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ফারহা তানজিম তিতিল, সহকারী অধ্যাপক শাহেদ আহমেদ, সহকারী অধ্যাপক হুমায়ুন কবির, সহকারী অধ্যাপক ড. আরিফুল ইসলামসহ বিভাগের শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন। 
উদ্বোধনকালে উপাচার্য এ উদ্যোগের প্রশংসা করেন। এছাড়া এমন কাজগুলো চালিয়ে যাওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করেন তিনি।
ক্যাম্পাস সূত্রে জানা গেছে, প্রজেক্ট ১৭৫ এর আওতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭৫ একর জায়গাজুড়ে দ্রুততম সময়ে ফলন দেয়া ১৭৫টি উন্নত জাতের ফলগাছ রোপণ করা হচ্ছে। ২০১৯ সালে ১ম বর্ষের শেষের দিকে সজীব শুরু করেন প্রজেক্টের কাজ। নানা বাঁধা বিপত্তি অতিক্রম করে দীর্ঘ চার বছরের পরিশ্রম আর সাধনায় বাস্তবায়নের দ্বারপ্রান্তে তার ‘প্রজেক্ট ১৭৫’। গ্রাফটিংয়ে বিশেষ দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে তার আবাসিক হলের (শেখ রাসেল হল) পিছনের খালি জায়গায় বিভিন্ন ফলের বাছাইকৃত জাত থেকে সৃষ্টি করেন উন্নতজাতের দ্রুত ফলনশীল চারা। এর জন্য প্রথমে বিভিন্ন ফলের বীজ সংগ্রহ করে তার থেকে চারা করতেন। চারাগুলো গ্রাফটিংয়ের উপযুক্ত হলে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে বাছাই করা উন্নতজাতের গাছের সায়ন সংগ্রহ করে ক্যাম্পাসে এনে গ্রাফটিং করতেন। যেখানেই ভালো জাতের প্রজাতি পেতেন তা সংগ্রহ করতেন। এমনকি কুরিয়ারের মাধ্যমেও বিভিন্ন জায়গা থেকে সায়ন সংগ্রহ করেছেন সজীব।
প্রজেক্ট ১৭৫ এ রয়েছে ১২ থেকে ১৩ টি জাতের উন্নত প্রজাতির আমের চারা। এগুলোর মধ্যে এমন জাতও রয়েছে যেগুলোর এক একটি আমের ওজন হবে ৫ থেকে ৬ কেজি। এছাড়া গ্রাফটিংয়ের মাধ্যমে এক গাছে দুই থেকে তিন জাতের আম পাওয়া যাবে এমন গাছও তৈরি করেছেন তিনি। বেলের মধ্যে যেটার সবচেয়ে বেশি মিষ্টতা পেয়েছেন তার ৪০টার মতো চারা রয়েছে তার সংগ্রহে। তার সংগ্রহের মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় গাছটি হলো লাল তেঁতুল। বাংলাদেশে এই গাছটি দুষ্প্রাপ্য বলেও জানান সজীব। এছাড়া তার গ্রামের বাড়ী সাতক্ষীরার ভালো মানের কাঁঠালের চারাসহ সর্বমোট ১৮০ টির মতো চারা রয়েছে তার এই প্রজেক্টে। সর্বশেষ আজ তিনটি চারা রোপনের মধ্য দিয়ে প্রজেক্টটির উদ্বোধন করা হয়েছে। এবং সবগুলো গাছ প্রশাসনের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। 
এ বিষয়ে আনোয়ার হোসেন সজীব বলেন, ‘আজ  প্রজেক্ট ১৭৫ এর গাছ আমি প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করেছি এবং ভিসি স্যার প্রজেক্ট ১৭৫ এর উদ্বোধন করেছেন। আমি চাই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই গাছগুলো সঠিকভাবে পরিচর্যা এবং সংরক্ষণ করুক। এগুলো আমার জন্য একটা স্মৃতি হয়ে থাকবে, যখন আমি পরবর্তীতে ক্যাম্পাসে আসবো। তখন এই গাছগুলো দেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতিগুলো আমার মনে পড়বে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আসলে প্রত্যেক শিক্ষার্থীরই দাবি থাকে যে সবুজ ক্যাম্পাসে পড়াশোনা করা। তবে বাস্তবতা হচ্ছে হল কিংবা কনস্ট্রাকশনের কাজে প্রতি বছরই কিছু গাছ কাটা পড়ে। আমার চিন্তাভাবনা ছিলো ক্যাম্পাসের সবুজায়নে আমার ছোট একটা কনট্রিভিউশন হলেও থাকবে। সেই চিন্তা থেকেই এই প্রজেক্টের কাজ শুরু করি। এক্ষেত্রে আমি ফলগাছকে বেছে নিয়েছি যাতে সবুজায়নের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা এগুলো থেকে ফল খেতে পারে।’

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

লোহাগাড়ায় ১১ জন নিহতের ঘটনায় ঘাতক বাস চালক আটক

ইবি ক্যাম্পাস সবুজায়নে প্রজেক্ট ১৭৫।।

আপডেট সময় : 04:41:58 am, Wednesday, 18 October 2023
ইবি প্রতিনিধি।।
সবুজ ক্যাম্পাস রক্ষায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের -ইবি- অর্থনীতি বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আনোয়ার হোসেন সজীবের গৃহীত প্রজেক্ট ১৭৫ এর উদ্বোধন করা হয়েছে। 
মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মোশাররফ হোসেন একাডেমিক ভবনের পাশে বৃক্ষরোপন করার মধ্য দিয়ে প্রজেক্টটির উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম। 
এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া, প্রক্টর অধ্যাপক ড.  শাহাদৎ হোসেন আজাদ, প্রভোস্ট কাউন্সিলের সভাপতি অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা, অর্থনীতি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. কাজী মোস্তফা আরিফ, একই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ফারহা তানজিম তিতিল, সহকারী অধ্যাপক শাহেদ আহমেদ, সহকারী অধ্যাপক হুমায়ুন কবির, সহকারী অধ্যাপক ড. আরিফুল ইসলামসহ বিভাগের শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন। 
উদ্বোধনকালে উপাচার্য এ উদ্যোগের প্রশংসা করেন। এছাড়া এমন কাজগুলো চালিয়ে যাওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করেন তিনি।
ক্যাম্পাস সূত্রে জানা গেছে, প্রজেক্ট ১৭৫ এর আওতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭৫ একর জায়গাজুড়ে দ্রুততম সময়ে ফলন দেয়া ১৭৫টি উন্নত জাতের ফলগাছ রোপণ করা হচ্ছে। ২০১৯ সালে ১ম বর্ষের শেষের দিকে সজীব শুরু করেন প্রজেক্টের কাজ। নানা বাঁধা বিপত্তি অতিক্রম করে দীর্ঘ চার বছরের পরিশ্রম আর সাধনায় বাস্তবায়নের দ্বারপ্রান্তে তার ‘প্রজেক্ট ১৭৫’। গ্রাফটিংয়ে বিশেষ দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে তার আবাসিক হলের (শেখ রাসেল হল) পিছনের খালি জায়গায় বিভিন্ন ফলের বাছাইকৃত জাত থেকে সৃষ্টি করেন উন্নতজাতের দ্রুত ফলনশীল চারা। এর জন্য প্রথমে বিভিন্ন ফলের বীজ সংগ্রহ করে তার থেকে চারা করতেন। চারাগুলো গ্রাফটিংয়ের উপযুক্ত হলে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে বাছাই করা উন্নতজাতের গাছের সায়ন সংগ্রহ করে ক্যাম্পাসে এনে গ্রাফটিং করতেন। যেখানেই ভালো জাতের প্রজাতি পেতেন তা সংগ্রহ করতেন। এমনকি কুরিয়ারের মাধ্যমেও বিভিন্ন জায়গা থেকে সায়ন সংগ্রহ করেছেন সজীব।
প্রজেক্ট ১৭৫ এ রয়েছে ১২ থেকে ১৩ টি জাতের উন্নত প্রজাতির আমের চারা। এগুলোর মধ্যে এমন জাতও রয়েছে যেগুলোর এক একটি আমের ওজন হবে ৫ থেকে ৬ কেজি। এছাড়া গ্রাফটিংয়ের মাধ্যমে এক গাছে দুই থেকে তিন জাতের আম পাওয়া যাবে এমন গাছও তৈরি করেছেন তিনি। বেলের মধ্যে যেটার সবচেয়ে বেশি মিষ্টতা পেয়েছেন তার ৪০টার মতো চারা রয়েছে তার সংগ্রহে। তার সংগ্রহের মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় গাছটি হলো লাল তেঁতুল। বাংলাদেশে এই গাছটি দুষ্প্রাপ্য বলেও জানান সজীব। এছাড়া তার গ্রামের বাড়ী সাতক্ষীরার ভালো মানের কাঁঠালের চারাসহ সর্বমোট ১৮০ টির মতো চারা রয়েছে তার এই প্রজেক্টে। সর্বশেষ আজ তিনটি চারা রোপনের মধ্য দিয়ে প্রজেক্টটির উদ্বোধন করা হয়েছে। এবং সবগুলো গাছ প্রশাসনের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। 
এ বিষয়ে আনোয়ার হোসেন সজীব বলেন, ‘আজ  প্রজেক্ট ১৭৫ এর গাছ আমি প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করেছি এবং ভিসি স্যার প্রজেক্ট ১৭৫ এর উদ্বোধন করেছেন। আমি চাই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই গাছগুলো সঠিকভাবে পরিচর্যা এবং সংরক্ষণ করুক। এগুলো আমার জন্য একটা স্মৃতি হয়ে থাকবে, যখন আমি পরবর্তীতে ক্যাম্পাসে আসবো। তখন এই গাছগুলো দেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতিগুলো আমার মনে পড়বে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আসলে প্রত্যেক শিক্ষার্থীরই দাবি থাকে যে সবুজ ক্যাম্পাসে পড়াশোনা করা। তবে বাস্তবতা হচ্ছে হল কিংবা কনস্ট্রাকশনের কাজে প্রতি বছরই কিছু গাছ কাটা পড়ে। আমার চিন্তাভাবনা ছিলো ক্যাম্পাসের সবুজায়নে আমার ছোট একটা কনট্রিভিউশন হলেও থাকবে। সেই চিন্তা থেকেই এই প্রজেক্টের কাজ শুরু করি। এক্ষেত্রে আমি ফলগাছকে বেছে নিয়েছি যাতে সবুজায়নের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা এগুলো থেকে ফল খেতে পারে।’