Dhaka , Wednesday, 2 July 2025
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
কালিয়াকৈরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে ১০ হাজার গাছের চা’রা বিত’রণ শৌলজালিয়ায় আও’য়ামী লী’গ নে’তা চেয়ারম্যান রিপন ও প্যানেল চেয়ারম্যানকে মা’রধ’র নেত্রকোণার দুর্গাপুরে ক’মরে’ড অনিমা সিং’হে’র প্র’য়াণ দিবস উপলক্ষে স্মর’ন স’ভা পদ্মা সেতু দক্ষিণে প্রায় দেড় লাখ টাকার গাঁ’জাস’হ না’রী ও পু’রুষ আ’টক আদিতমারীতে পানিতে ডু’বে ১৮ মাস বয়সী শি’শুর মৃ’ত্যু  র‍্যাবের হাতে আ’ন্তঃজে’লা ডা’কা’ত দলের স’র্দার গ্রে’প্তার সীমান্ত এলাকায় ১৫ বিজিবির অ’ভিযা’নে বি’পুল প’রিমা’ণ অ্যা’ন্ড্রয়ে’ড মোবাইল ফোনের ডি’সপ্লে উদ্ধা’র ডাক বিভাগের কো’ষাগা’র ব্য’বস্থা’প’না ডিজিটাল রূ’পা’ন্তরে’র উদ্বোধন জুলাই বি’প্লবে’র শহি’দরা দেশ ও জা’তিকে মু’ক্তি’র পথ দেখিয়েছে-ধর্ম উপদেষ্টা ঢাকার বা’য়ুদূষ’ণ রো’ধে ‘ডি’গ্রেডে’ড এ’য়ারশে’ড’ চি’হ্নিত করা হবে। – পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান নারায়ণগঞ্জ জেলা ও রূপগঞ্জ উপজেলা প্রাইভেট হাসপাতাল ওনার্স এসোসিয়েশনের পরিচিতি ও সংবর্ধনা স’ভা অনুষ্ঠিত পূর্বাচলে জ’বাইকৃ’ত ৫টি ঘো’ড়া উ’দ্ধার, একজন আ’টক বেসরকারি শিক্ষকদের জ্যে’ষ্ঠতা যো’গদানে’র দিন থেকে শুরু করতে রু’ল বীরগঞ্জে কা’লের ক’ণ্ঠ মাল্টিমিডিয়ার প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আ:লীগ নে’তা র’ঞ্জু গ্রে’প্তার শরীয়তপুরে শা’রী’রিক প্র’তিব’ন্ধক’তা জয় করে প্র’শা’সন ক্যা’ডারে উল্লা’স পান আজ থেকে নগর স্বা’স্থ্যসে’বা কা’র্যক্র’ম পরিচালনা করবে ডিএনসিসি “জুলাই গণঅ’ভ্যুত্থা’ন ছিল বাংলাদেশের মানুষের গ’ণত’ন্ত্র প্রতিষ্ঠার সং’গ্রামে’র মাইলফলক”-পার্বত্য উপদেষ্টা জলবায়ু অ’ভিযো’জ’নে ত’রুণ’দের স’ম্পৃ’ক্ত করতে একস’ঙ্গে কাজ করবে পরিবেশ মন্ত্রণালয় ও ইউনিসেফ বাংলাদেশ নতুন প্র’জ’ন্মের ভা’বনা’য় ক’মরে’ড অণিমা সিং’হ — প্রা’সঙ্গি’ক এক বিপ্ল’বী আদ’র্শ” হাতিয়াতে যৌ’থবাহি’নীর অ’ভিযা’নে না’রীসহ আ’টক-৪, আ’গ্নেয়া’স্ত্র-স্ব’র্ণ উ’দ্ধা’র নোয়াখালীতে ভরা মৌসুমে চালের দাম বৃদ্ধির প্র’তিবা’দে বি’ক্ষো’ভ চিকিৎসার্থে ঢাকায় গিয়ে নি’হত ৩ জনের জা’না’যা সম্পন্ন, বি’চা’রের, দা’বী’তে এলা’কাবা’সীর মানব ব’ন্ধন চাচাকে আ’টক করেছে পু’লিশ  হাতিয়াতে যৌথবাহিনীর অভিযানে নারীসহ আটক-৪, আগ্নেয়াস্ত্র-স্বর্ণ উদ্ধার আশুলিয়ায় এম এ মতিন ও তার স্ত্রী’র গ্রে’প্তারে’র দা’বি’তে মা’নবব’ন্ধন রাজাপুরে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের মাঝে ছাত্রদলের উপহার সামগ্রী বিতরণ সরাইলে বা’ল্যবি’বাহ প্র’তিরো’ধ বিষয়ক আলোচনা সভা ইবি লালমনিরহাট ছাত্রক’ল্যাণ সমিতির নেতৃ’ত্বে মাহিউল-রবি দুর্গাপুরে ভূমি সেবা সহায়তা কেন্দ্রের উদ্বোধন মেডিঃ কলেজ ও হাস’পাতা’লের ই’ন্টার্নী চি’কিৎস’ক প’রিষ’দের আ’হবা’য়ক কমিটি গঠিত

৮০ বছরেও বিধবা ভাতা পাননি ভোলার তজুমদ্দিনের এক বৃদ্ধা, থাকেন ঝুপড়ি জরাজীর্ণ ঘরে!

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 06:24:47 pm, Saturday, 30 October 2021
  • 192 বার পড়া হয়েছে

৮০ বছরেও বিধবা ভাতা পাননি ভোলার তজুমদ্দিনের এক বৃদ্ধা, থাকেন ঝুপড়ি জরাজীর্ণ ঘরে

 

হোসাইন রুবেল ভোলা।।

৮০ বছরেও বিধবা ভাতা পাননি ভোলার তজুমদ্দিনের এক বৃদ্ধা, থাকেন ঝুপড়ি জরাজীর্ণ ঘরে। অসহায় মানুষের জীবনের গল্প গুলো পৃথিবীর সব মানুষের থেকে কষ্ট দায়ক হয়ে থাকে! যাদের আহামোরি কেউ থাকে না। তারা সব জাগায় অসহায়, তাদের প্রায় দিনগুলোই যায় অধার্মহারে অনাহারে দুংখে কষ্ট। তাদেরকে কেউ ভালোবাসার থাকে না। অসহায় মানুষ সমাজের কাছে, পরিবারের কাছে, রাষ্টের কাছে বোঝা এবং মুল্যহীন। অসহায় মানুষ দু মুঠো ভাতের জন্য মানুষের কাছে হাত পাতে একটু বেচে থাকার জন্য কতো যে কষ্ট করে শুধু তারা জানে।

এসব নিপিড়ীত অসহায় মানুষ বিভিন্ন ভাবে অনুভব করে যে তারা অসহায় কিন্তুু সেটা সে কাউকে বলতে পারে না হয় তো মনের সাথে একা একা যুদ্ধ করে একাই শেষ হয়! আরার কেউ পুরো পৃথিবীর কাছে অসহায় তার আগে পিছনে কেউ নাই একটু সুখে রাখবে তাকে, একটু ভালো রাখার কেউ থাকে না। অসহায় মানুষকে এমন ভাবে দুর্বল
করে যা তাদেরকে মানসিক ও শারিরীক ভাবে ভেঙ্গে দেয়। অসহায়ত্ব মানুষকে এক মানসিক ব্যাধিতে পরিনিত করে দেয়, একটা সময় হয় আসে পাগলাগারদে স্থান হয় কারো , আবার কারো স্থান হয় রাস্তায় মায়লার পাশে ফুটপাতের রাস্তায় আবার কারো স
স্থান ন হয় কবরে ! এমন একটা পরিনিতি ভোগ করতে হয় অসহায়দের !

অসহায় মানুষদের নিয়ে ভাবার কেউ নেই এই সমাজে সবাই নিজেদের নিয়ে ব্যাস্ত। তাদের অসহায় টা তাদের জীবনে সব ভালো থাকা টা নষ্ট করে দেয়। সবার কাছে তারা ছোট হয়ে জীবন যাপন করে। তাদের মৌলিক অধিকার বলতে কিছু থাকে না, তাদের সাহায্য করতে কেন জানি এই সমাজের কেউ এগিয়ে আসে না! সুখের ভাগ নেওয়ার অনেকে থাকে , কিন্ত দুংখ কষ্টরে ভাগ নেওয়ার কেউ থাকে না। অসহায় মানুষকে একটু সাহায্য করলে তাদের জীবনটা হয় একটা হতাশা থেকে বেরিয়ে আসতে পারে । আপনার আমার একটু সহানুভূতিতে এরা ফিরে পেতে পারে একটি সুন্দর জীবন , কারণ মানুষ তো মানুষের জন্য । এমনই এক অসহায় মহিলার জীবন কাহিনি তুলে ধরলাম ।

ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলার ৩ নং চাঁদপুর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের গুরিন্দা বাজারের দক্ষিণ পাশে বেড়িবাঁধের বাসিন্দা। নাম – মোসাঃ নূরজাহান বেগম (৮০) এই বৃদ্ধা নারী, প্রায় ৪০ বছর ধরে সঙ্গীহীন? আপন’জন বলতে ১ ছেলে ও ৩ মেয়ে আছে, একটিমাত্র ছেলে বিয়ে করে স্ত্রী নিয়ে ঢাকা শহরে থাকে এবং ৩ মেয়ের বিয়েশাদী হয়ে গেছে , ছেলেটি মায়ের খোঁজ খবর রাখেনা আর ৩ মেয়ের মধ্যে ২ মেয়ে নিজেদের মতো সংসারী স্বামীর সংসারে রাখেনা মায়ের খোঁজ। এবং ছোট মেয়েটাকে স্বামী এই বৃদ্ধার কাছে রেখে চলে যায় সেই স্বামীর কোন খোঁজে নেই । ছোট মেয়েটি মানুষের বাসা বাড়িতে কাজ করে কোন রকম পেটে ভাতে দিন কাটায় । বেঁচে থাকার জন্য মানুষের মৌলিক চাহিদা আছে। তার মধ্যে দুটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য এবং বাসস্থান। বর্তমানে এই বৃদ্ধার দুইটার কোনটাই নেই। তার বেঁচে থাকার জন্য খাদ্য এবং বাসস্থান খুবই প্রয়োজন। এই বৃদ্ধা ও তার মেয়ে মানুষের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে ঝি এর কাজ মানুষের দ্বারে হাত পেতে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে। দিনশেষে মাথা খোঁজার ঠাই ঝুপড়ি জরাজীর্ণ ঘরে । ৮০ বছরের এই বৃদ্ধা নুরজাহান পাননি বিধবা ভাতা। মহিলার বাস্তব জীবনের চিত্র স্থানীয় গণমাধ্যমে কর্মীদের নজরে আসলে ৮০ বছরের বৃদ্ধা নুরজাহান আক্ষেপ ও বাকরূদ্ধ কণ্ঠে বলেন আমার শেষ জীবনের দায়িত্ব ও আমাকে কেউ যদি একটা ঘর নির্মাণ করে দেয় তাহলে শেষ বয়সে কিছুটা হলেও স্বস্তির নিঃশ্বাস নিয়ে মৃত্যু বরণ করতে পারবে ।

ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

কালিয়াকৈরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে ১০ হাজার গাছের চা’রা বিত’রণ

৮০ বছরেও বিধবা ভাতা পাননি ভোলার তজুমদ্দিনের এক বৃদ্ধা, থাকেন ঝুপড়ি জরাজীর্ণ ঘরে!

আপডেট সময় : 06:24:47 pm, Saturday, 30 October 2021

 

হোসাইন রুবেল ভোলা।।

৮০ বছরেও বিধবা ভাতা পাননি ভোলার তজুমদ্দিনের এক বৃদ্ধা, থাকেন ঝুপড়ি জরাজীর্ণ ঘরে। অসহায় মানুষের জীবনের গল্প গুলো পৃথিবীর সব মানুষের থেকে কষ্ট দায়ক হয়ে থাকে! যাদের আহামোরি কেউ থাকে না। তারা সব জাগায় অসহায়, তাদের প্রায় দিনগুলোই যায় অধার্মহারে অনাহারে দুংখে কষ্ট। তাদেরকে কেউ ভালোবাসার থাকে না। অসহায় মানুষ সমাজের কাছে, পরিবারের কাছে, রাষ্টের কাছে বোঝা এবং মুল্যহীন। অসহায় মানুষ দু মুঠো ভাতের জন্য মানুষের কাছে হাত পাতে একটু বেচে থাকার জন্য কতো যে কষ্ট করে শুধু তারা জানে।

এসব নিপিড়ীত অসহায় মানুষ বিভিন্ন ভাবে অনুভব করে যে তারা অসহায় কিন্তুু সেটা সে কাউকে বলতে পারে না হয় তো মনের সাথে একা একা যুদ্ধ করে একাই শেষ হয়! আরার কেউ পুরো পৃথিবীর কাছে অসহায় তার আগে পিছনে কেউ নাই একটু সুখে রাখবে তাকে, একটু ভালো রাখার কেউ থাকে না। অসহায় মানুষকে এমন ভাবে দুর্বল
করে যা তাদেরকে মানসিক ও শারিরীক ভাবে ভেঙ্গে দেয়। অসহায়ত্ব মানুষকে এক মানসিক ব্যাধিতে পরিনিত করে দেয়, একটা সময় হয় আসে পাগলাগারদে স্থান হয় কারো , আবার কারো স্থান হয় রাস্তায় মায়লার পাশে ফুটপাতের রাস্তায় আবার কারো স
স্থান ন হয় কবরে ! এমন একটা পরিনিতি ভোগ করতে হয় অসহায়দের !

অসহায় মানুষদের নিয়ে ভাবার কেউ নেই এই সমাজে সবাই নিজেদের নিয়ে ব্যাস্ত। তাদের অসহায় টা তাদের জীবনে সব ভালো থাকা টা নষ্ট করে দেয়। সবার কাছে তারা ছোট হয়ে জীবন যাপন করে। তাদের মৌলিক অধিকার বলতে কিছু থাকে না, তাদের সাহায্য করতে কেন জানি এই সমাজের কেউ এগিয়ে আসে না! সুখের ভাগ নেওয়ার অনেকে থাকে , কিন্ত দুংখ কষ্টরে ভাগ নেওয়ার কেউ থাকে না। অসহায় মানুষকে একটু সাহায্য করলে তাদের জীবনটা হয় একটা হতাশা থেকে বেরিয়ে আসতে পারে । আপনার আমার একটু সহানুভূতিতে এরা ফিরে পেতে পারে একটি সুন্দর জীবন , কারণ মানুষ তো মানুষের জন্য । এমনই এক অসহায় মহিলার জীবন কাহিনি তুলে ধরলাম ।

ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলার ৩ নং চাঁদপুর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের গুরিন্দা বাজারের দক্ষিণ পাশে বেড়িবাঁধের বাসিন্দা। নাম – মোসাঃ নূরজাহান বেগম (৮০) এই বৃদ্ধা নারী, প্রায় ৪০ বছর ধরে সঙ্গীহীন? আপন’জন বলতে ১ ছেলে ও ৩ মেয়ে আছে, একটিমাত্র ছেলে বিয়ে করে স্ত্রী নিয়ে ঢাকা শহরে থাকে এবং ৩ মেয়ের বিয়েশাদী হয়ে গেছে , ছেলেটি মায়ের খোঁজ খবর রাখেনা আর ৩ মেয়ের মধ্যে ২ মেয়ে নিজেদের মতো সংসারী স্বামীর সংসারে রাখেনা মায়ের খোঁজ। এবং ছোট মেয়েটাকে স্বামী এই বৃদ্ধার কাছে রেখে চলে যায় সেই স্বামীর কোন খোঁজে নেই । ছোট মেয়েটি মানুষের বাসা বাড়িতে কাজ করে কোন রকম পেটে ভাতে দিন কাটায় । বেঁচে থাকার জন্য মানুষের মৌলিক চাহিদা আছে। তার মধ্যে দুটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য এবং বাসস্থান। বর্তমানে এই বৃদ্ধার দুইটার কোনটাই নেই। তার বেঁচে থাকার জন্য খাদ্য এবং বাসস্থান খুবই প্রয়োজন। এই বৃদ্ধা ও তার মেয়ে মানুষের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে ঝি এর কাজ মানুষের দ্বারে হাত পেতে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে। দিনশেষে মাথা খোঁজার ঠাই ঝুপড়ি জরাজীর্ণ ঘরে । ৮০ বছরের এই বৃদ্ধা নুরজাহান পাননি বিধবা ভাতা। মহিলার বাস্তব জীবনের চিত্র স্থানীয় গণমাধ্যমে কর্মীদের নজরে আসলে ৮০ বছরের বৃদ্ধা নুরজাহান আক্ষেপ ও বাকরূদ্ধ কণ্ঠে বলেন আমার শেষ জীবনের দায়িত্ব ও আমাকে কেউ যদি একটা ঘর নির্মাণ করে দেয় তাহলে শেষ বয়সে কিছুটা হলেও স্বস্তির নিঃশ্বাস নিয়ে মৃত্যু বরণ করতে পারবে ।