Dhaka , Friday, 9 May 2025
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
চট্টগ্রাম হবে বিনিয়োগের স্বর্গভূমি- চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন গাজীপুরে ট্রাফিক ব্যবস্হাপন ও অপরাধ নিয়ন্ত্রণে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত  কক্সবাজার সরকারি মহিলা কলেজে আন্ত: রেড ক্রিসেন্ট দিবস উদযাপিত বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশ বৌদ্ধ যুব পরিষদ সিলেটের সাথে এসএমপির মতবিনিময় চট্টগ্রাম বে- টার্মিনালে ২৫ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হবে- বিডা’র চেয়ারম্যান পাইকগাছায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত  চন্দনাইশে সেনাবাহিনীর পৃথক পৃথক অভিযানে অবৈধ মাটি কাটার ও গ্যাস ক্রসফিলিং কারখানার মালামাল জব্দ ও ৪ তথ্য পাচারকারীকে আটক বুড়িমারী স্থলবন্দরে ট্রাক থেকে চাঁদাবাজি বন্ধ করার দাবিতে মালিকদের প্রতিবাদ, স্মারকলিপি পেশ সরাইল উপজেলা সমবায় অফিসারকে সভাপতি করে বি আর ডি বির অন্তর্বতী ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠিত চসিক মেয়রের হাতে ১,০০০ ডাস্টবিন হস্তান্তর করলো ঢাকা ব্যাংক নরসিংদীর পলাশে ১১ টন নিষিদ্ধ পলিথিনসহ গ্রেপ্তার ২ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের লালমনিরহাট সদর থানা পরিদর্শন রূপগঞ্জে বিয়ের প্রলোভনে ৫ বছর ধরে কলেজ শিক্ষার্থীর সাথে শারীরিক সম্পর্কের অভিযোগ রামুতে সড়ক দূর্ঘটনায় মাদরাসা শিক্ষক নিহত মোংলা থানা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন থেকে ভোটের মাধ্যমে উপজেলা কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়েছে টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ এটিএম আজহারের মুক্তি না দিলে -মার্স পর জাস্টিস কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার চর ভূরুঙ্গামারী ইউনিয়নের নতুনহাট বাজার এলাকা থেকে ১৪ জন কালিয়াকৈরে নারীর রহস্য জনক মৃত্যু স্বজনের দাবী হত্যা গাজীপুরের কাঁঠাল পেল জিআই পণ্যের স্বীকৃতি রামগঞ্জে মোরশেদ ব্রিকসের মাটি দিয়ে ব্রিজের মুখ ভরাট, ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী লালমনিরহাটে স্কুলছাত্রী হত্যা মামলার আইনজীবীকে হত্যার হুমকি, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন কারাগারের দেয়াল টপকে হাজতির পালানোর চেষ্টা রূপগঞ্জে বিএনপির কার্যনির্বাহী সভা অনুষ্ঠিত রামু দক্ষিণ মিঠাছড়িতে শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের ফাইনাল খেলা সম্পন্ন রূপগঞ্জে কাস্টমস্ কর্মকর্তা পরিচয়ে ছিনতাই করা মালামাল উদ্ধার গ্রেপ্তার -৩ চট্টগ্রামে নিজের ব্যবহৃত পিস্তল দিয়ে এএসপির আত্মহত্যা রামুর আলোচিত জয়নাল আবেদীন মেম্বার গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্টের কার্যক্রম স্থগিত কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের ৮০ শতক বন ভূমি দখলমুক্ত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের মণিরামপুর শাখার সভাপতি হিসেবে মিজানুর রহমান মিজানকে দেখতে চায় মণিরামপুর বাসী

লবণ চাষে উৎপাদন খরচ বেশি; লোকসানের শঙ্কায় চাষিরা।।

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 11:28:04 am, Wednesday, 25 December 2024
  • 63 বার পড়া হয়েছে

লবণ চাষে উৎপাদন খরচ বেশি; লোকসানের শঙ্কায় চাষিরা।।

শওকত আলম- কক্সবাজার।।

কক্সবাজার উপকূলে এখন লবণ উৎপাদনের ভরা মৌসুম চলছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় গত মৌসুমের তুলনায় এবার দেড় গুণ বেশি লবণ উৎপাদন হচ্ছে। কিন্তু লবণ বিক্রি করতে হচ্ছে লোকসান দিয়ে। প্রতি কেজি লবণ উৎপাদনের বিপরীতে চাষিদের ১৫ টাকা খরচ হলেও বিক্রি হচ্ছে ৮ টাকায়। এতে প্রতি কেজিতে লোকসান হচ্ছে ৭ টাকা। বর্তমানে প্রতি মণ লবণ বিক্রি হচ্ছে ৩৪০-৩৫০ টাকা। এ ক্ষেত্রে প্রতি কেজির দাম সাড়ে আট টাকা পড়লেও বাজারে প্যাকেটজাত লবণ বিক্রি হচ্ছে ৪০-৪৫ টাকায়।

লবণচাষিদের অভিযোগ- কিছু মিল -কারখানা- মালিক সিন্ডিকেট করে লবণের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। তাতে জেলার ৪৪ হাজার প্রান্তিক চাষিসহ লবণ উৎপাদন, বিপণন, পরিবহন ও ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত অন্তত ১৫ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে লবণের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতকরণে প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ চেয়েছেন লবণচাষি ও ব্যবসায়ীরা।

গত বৃহস্পতিবার দুপুরে কক্সবাজার প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এসব দাবির কথা তুলে ধরেন কক্সবাজার লবণচাষি ও ব্যবসায়ী সংগ্রাম পরিষদের নেতারা।

লিখিত বক্তব্যে বলেন,কক্সবাজার লবণচাষি ও ব্যবসায়ী সংগ্রাম পরিষদের নেতারা বলেন,
চলতি মৌসুমে -১৫ নভেম্বর থেকে ১৫ মে পর্যন্ত- জেলার চকরিয়া, পেকুয়া, কুতুবদিয়া, মহেশখালী, টেকনাফ, কক্সবাজার সদরসহ বিভিন্ন উপকূলের ৬৬ হাজার একর জমিতে লবণ উৎপাদিত হচ্ছে। দেশের চাহিদার ৯০ ভাগ লবণের চাহিদা কক্সবাজার থেকে পূরণ হয়ে আসছে। গত দু-তিন মৌসুমে লবণের ন্যায্যমূল্য পেয়ে চাষিরা চলতি মৌসুমে বিশেষ আগ্রহ নিয়ে মাঠে নামেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার গত মৌসুমের তুলনায় দেড় গুণের বেশি লবণ উৎপাদিত হচ্ছে।

বিসিকের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে ৬৬ হাজার একর জমিতে লবণ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৬ লাখ ১০ মেট্রিক টন। গত মৌসুমে ওই পরিমাণ জমিতে লবণ উৎপাদিত হয়েছিল ২৪ লাখ ৩৭ হাজার ৮৯০ মেট্রিক টন।

লবণচাষি ও ব্যবসায়ী সংগ্রাম পরিষদের সদস্যসচিব মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেন, খুলনা, নারায়ণগঞ্জ, চাঁদপুর, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের কিছু মিলমালিক সিন্ডিকেট করে লবণের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। মৌসুমের শুরুতে (নভেম্বর মাসে) মিলমালিকেরা প্রতি বস্তা (বস্তাতে ৮০ কেজি) লবণ ১ হাজার ৪০০ টাকায় কেনেন। দফায় দফায় কমিয়ে এখন সেই লবণ ৬৮০ থেকে ৭০০ টাকায় কেনা হচ্ছে। আবার বস্তাপ্রতি অর্থাৎ ৮০ কেজি লবণের সঙ্গে বিনা মূল্যে ১০-১৫ কেজি করে অতিরিক্ত লবণ দিতে হচ্ছে। তাতে লোকসান দিয়ে লবণ বিক্রি করতে হচ্ছে চাষিদের।

বর্তমানে প্রতি কেজি লবণ উৎপাদন করতে ১৫ টাকা খরচ হলেও লবণ বিক্রি করে চাষিরা পাচ্ছেন ৮ টাকা। লোকসান গুনতে গুনতে চাষিরা হতাশ হয়ে এখন লবণ উৎপাদন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। মাঠপর্যায়ের লবণ ব্যবসায়ীরাও চরম হতাশ। তাঁরা বেশি টাকায় লবণ কিনে লোকসান দিয়ে বিক্রি করতে হচ্ছেন। মাঠপর্যায়ে প্রতি কেজি লবণ সাত-আট টাকায় কেনা হলেও বাজারে প্যাকেজজাত লবণের দাম কমছে না। বর্তমানে খুচরা বাজারে প্রতি কেজি ভোজ্য লবণ বিক্রি হচ্ছে ৪০-৪৫ টাকায়।

কুতুবদিয়ার লবণচাষি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এ টি এম নুরুল বশর চৌধুরী বলেন, লবণের এমন দরপতনে উপকূলের মানুষ দিশেহারা। দেশে উৎপাদিত লবণের দাম কমিয়ে একটি প্রভাবশালী মহল বিদেশ থেকে লবণ আমদানির চক্রান্ত করছেন। অথচ স্বয়ংসম্পূর্ণ লবণক্ষেত্র থেকে সরকার প্রায় ৫০০ কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করে থাকে। আর লবণের মিলমালিকেরা সিন্ডিকেট করে দেশীয় লবণশিল্পকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র লিপ্ত।

লবণের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ দাবি করে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, অন্যথায় দেশীয় লবণশিল্পটি আবারও পরনির্ভরশীল হয়ে পড়বে। পথে বসবে ৪৪ হাজার প্রান্তিক চাষিসহ দেড় লাখের বেশি লবণশ্রমিক।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

চট্টগ্রাম হবে বিনিয়োগের স্বর্গভূমি- চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন

লবণ চাষে উৎপাদন খরচ বেশি; লোকসানের শঙ্কায় চাষিরা।।

আপডেট সময় : 11:28:04 am, Wednesday, 25 December 2024

শওকত আলম- কক্সবাজার।।

কক্সবাজার উপকূলে এখন লবণ উৎপাদনের ভরা মৌসুম চলছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় গত মৌসুমের তুলনায় এবার দেড় গুণ বেশি লবণ উৎপাদন হচ্ছে। কিন্তু লবণ বিক্রি করতে হচ্ছে লোকসান দিয়ে। প্রতি কেজি লবণ উৎপাদনের বিপরীতে চাষিদের ১৫ টাকা খরচ হলেও বিক্রি হচ্ছে ৮ টাকায়। এতে প্রতি কেজিতে লোকসান হচ্ছে ৭ টাকা। বর্তমানে প্রতি মণ লবণ বিক্রি হচ্ছে ৩৪০-৩৫০ টাকা। এ ক্ষেত্রে প্রতি কেজির দাম সাড়ে আট টাকা পড়লেও বাজারে প্যাকেটজাত লবণ বিক্রি হচ্ছে ৪০-৪৫ টাকায়।

লবণচাষিদের অভিযোগ- কিছু মিল -কারখানা- মালিক সিন্ডিকেট করে লবণের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। তাতে জেলার ৪৪ হাজার প্রান্তিক চাষিসহ লবণ উৎপাদন, বিপণন, পরিবহন ও ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত অন্তত ১৫ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে লবণের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতকরণে প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ চেয়েছেন লবণচাষি ও ব্যবসায়ীরা।

গত বৃহস্পতিবার দুপুরে কক্সবাজার প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এসব দাবির কথা তুলে ধরেন কক্সবাজার লবণচাষি ও ব্যবসায়ী সংগ্রাম পরিষদের নেতারা।

লিখিত বক্তব্যে বলেন,কক্সবাজার লবণচাষি ও ব্যবসায়ী সংগ্রাম পরিষদের নেতারা বলেন,
চলতি মৌসুমে -১৫ নভেম্বর থেকে ১৫ মে পর্যন্ত- জেলার চকরিয়া, পেকুয়া, কুতুবদিয়া, মহেশখালী, টেকনাফ, কক্সবাজার সদরসহ বিভিন্ন উপকূলের ৬৬ হাজার একর জমিতে লবণ উৎপাদিত হচ্ছে। দেশের চাহিদার ৯০ ভাগ লবণের চাহিদা কক্সবাজার থেকে পূরণ হয়ে আসছে। গত দু-তিন মৌসুমে লবণের ন্যায্যমূল্য পেয়ে চাষিরা চলতি মৌসুমে বিশেষ আগ্রহ নিয়ে মাঠে নামেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার গত মৌসুমের তুলনায় দেড় গুণের বেশি লবণ উৎপাদিত হচ্ছে।

বিসিকের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে ৬৬ হাজার একর জমিতে লবণ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৬ লাখ ১০ মেট্রিক টন। গত মৌসুমে ওই পরিমাণ জমিতে লবণ উৎপাদিত হয়েছিল ২৪ লাখ ৩৭ হাজার ৮৯০ মেট্রিক টন।

লবণচাষি ও ব্যবসায়ী সংগ্রাম পরিষদের সদস্যসচিব মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেন, খুলনা, নারায়ণগঞ্জ, চাঁদপুর, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের কিছু মিলমালিক সিন্ডিকেট করে লবণের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। মৌসুমের শুরুতে (নভেম্বর মাসে) মিলমালিকেরা প্রতি বস্তা (বস্তাতে ৮০ কেজি) লবণ ১ হাজার ৪০০ টাকায় কেনেন। দফায় দফায় কমিয়ে এখন সেই লবণ ৬৮০ থেকে ৭০০ টাকায় কেনা হচ্ছে। আবার বস্তাপ্রতি অর্থাৎ ৮০ কেজি লবণের সঙ্গে বিনা মূল্যে ১০-১৫ কেজি করে অতিরিক্ত লবণ দিতে হচ্ছে। তাতে লোকসান দিয়ে লবণ বিক্রি করতে হচ্ছে চাষিদের।

বর্তমানে প্রতি কেজি লবণ উৎপাদন করতে ১৫ টাকা খরচ হলেও লবণ বিক্রি করে চাষিরা পাচ্ছেন ৮ টাকা। লোকসান গুনতে গুনতে চাষিরা হতাশ হয়ে এখন লবণ উৎপাদন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। মাঠপর্যায়ের লবণ ব্যবসায়ীরাও চরম হতাশ। তাঁরা বেশি টাকায় লবণ কিনে লোকসান দিয়ে বিক্রি করতে হচ্ছেন। মাঠপর্যায়ে প্রতি কেজি লবণ সাত-আট টাকায় কেনা হলেও বাজারে প্যাকেজজাত লবণের দাম কমছে না। বর্তমানে খুচরা বাজারে প্রতি কেজি ভোজ্য লবণ বিক্রি হচ্ছে ৪০-৪৫ টাকায়।

কুতুবদিয়ার লবণচাষি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এ টি এম নুরুল বশর চৌধুরী বলেন, লবণের এমন দরপতনে উপকূলের মানুষ দিশেহারা। দেশে উৎপাদিত লবণের দাম কমিয়ে একটি প্রভাবশালী মহল বিদেশ থেকে লবণ আমদানির চক্রান্ত করছেন। অথচ স্বয়ংসম্পূর্ণ লবণক্ষেত্র থেকে সরকার প্রায় ৫০০ কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করে থাকে। আর লবণের মিলমালিকেরা সিন্ডিকেট করে দেশীয় লবণশিল্পকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র লিপ্ত।

লবণের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ দাবি করে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, অন্যথায় দেশীয় লবণশিল্পটি আবারও পরনির্ভরশীল হয়ে পড়বে। পথে বসবে ৪৪ হাজার প্রান্তিক চাষিসহ দেড় লাখের বেশি লবণশ্রমিক।