মনির হোসেন,বরিশাল ব্যুরো।।
রিশাল বিভাগের বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় সুপারির বাম্পার ফলন হয়েছে। চলতি মৌসুমে সুপারিতে বেশ ভালো ফলন পেয়েছেন স্থানীয় কৃষকরা। আর ফলন ভালো হওয়ায় লাভের সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। ফলে আগামীতে আরও বেশি কৃষক সুপারি চাষে আগ্রহী হবেন।
জানা যায়, করোনার এই দুঃসময়ে সুপারির ভালো দাম পেয়ে হাসি ফুটেছে বাগান মালিকদের মুখে। তবে আধুনিক সংরক্ষণাগার না থাকায় সনাতন পদ্ধতিতে পুকুর, ডোবা ও মাটির নিচে হাউসে সুপারি সংরক্ষণ করেন ব্যবসায়ীরা। এতে অনেক সময় সুপারি পচে যায়, ফলে লাভের পরিমাণ কমে যায়।
প্রতিটি বাজারেই প্রচুর পরিমাণে সুপারি আসছে। আধুনিক সংরক্ষণাগার না থাকায় এখানকার সুপারির প্রায় ৫০ ভাগ পুকুর-ডোবা, ও মাটির নিচে হাউসে ভিজিয়ে রাখেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। ৫০ ভাগ সুপারি দেশের বিভিন্ন জেলা সরবরাহ ছাড়াও রোদে শুকিয়ে সংরক্ষণ করা হয়।
বর্তমানে বাজারে চলছে সুপারির জমজমাট কেনা বেচা। বরিশালের বিভিন্ন উপজেলার কাউরিয়া বাজার, মুলাদী, পাতারহাট, কাজীরহাট, খুন্না বাজার, হরিনাথপুর, খাসের হাটসহ অন্তত শতাধিক স্থানে সুপারির দৈনিক ,সপ্তাহে ২ দিনও সাপ্তাহিক হাট বসে। বর্তমানে চলছে সুপারির ভরা মৌসুম।