Dhaka , Sunday, 14 September 2025
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
রাজবাড়ীর কালুখালীতে ১৯ কেজি গাঁজাসহ ০২ মাদক ব্যবসায়ী র‌্যাব-১০ কর্তৃক গ্রেফতার। মাদক বহনে মাইক্রোবাস জব্দ। স্ত্রী দাবি হত্যা রূপগঞ্জ থানার পাশে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু তদন্তে পুলিশ নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার সহ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনকে সংবর্ধনা হাটহাজারীতে জুনায়েদ বাবুনগরীর জীবন,কর্ম ও অবদান শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সাভারে কলা বাগানে ২৪ বছরের নারীকে গণধর্ষণ : তিন জন গ্রেপ্তার, এক জন পলাতক নোয়াখালীতে মাছ ধরার ট্রলারে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে বাবুর্চি দগ্ধ পলাশ মাদক প্রতিরোধে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  নোয়াখালীতে চালের টিন কেটে ওষুধ দোকানে দুর্ধর্ষ চুরি দেশনেত্রী খালেদা জিয়া শুধু রাজনৈতিক নেতা নন, গণতন্ত্র-মানবাধিকারের প্রতীক : মতিয়া মাহফুজ জুয়েল নরসিংদীর পলাশে  মুক্তিযোদ্ধার পারিবারিক কবরস্থানের প্রাচীর ভেঙে জমি দখলের  অভিযোগ লালমনিরহাটে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত প্রবীণদের যত্নে নবীনদের এগিয়ে আসতে হবে:- মেয়র শাহাদাত চন্দনাইশে শ্বশুর বাড়ি থেকে স্বামী যাওয়ার পরপরই মিলল স্ত্রীর লাশ কক্সবাজারে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ নিয়ে আলোচনা সীতাকুন্ডে হামলা লুটপাট, ইয়াছিন বাহিনীর ভয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন ব্যবসায়ী রাজু মির্জাপুরে আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকীর উদ্যোগে এস এস সি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি রামগঞ্জ শাখার মাসিক সভা অনুষ্ঠিত রূপগঞ্জের চুরি করতে গিয়ে এক যুবকের মৃত্যু কালিয়াকৈরে মানসিক অসুস্থ্য আকলিমা (৩৪) ১২ দিন যাবত নিখোজ, পিতা- মাতা উদ্বিগ্ন নোয়াখালীতে ৪২৫ কচ্ছপ উদ্ধার রূপগঞ্জে খতমে নবুওয়াত সংরক্ষণ কমিটির কনফারেন্স অনুষ্ঠিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশ থেকে বিদায় নিয়েছে : ড. মঈন খান আ.লীগ দেশের শতশত কোটি টাকা লুটপাট করেছে  :  ড. মঈন খান শ্বশুরবাড়ি যাওয়া হলো না জাবি সহকারী অধ্যাপক জান্নাতুল ফেরদৌস মৌমিতার, বাড়িতে শোকের মাতম জুলাই চেতনায় ঐক্যবদ্ধ সাংবাদিক সমাজের অঙ্গীকার – হাসান হাফিজুর গাজীপুরে ১২০ টাকায় পুলিশের চাকরি পেলেন ৪৭ জন, নাম ঘোষণার পর আবেগে আপ্লুত উত্তীর্নরা  কাউখালীতে ইভটিজিং করার অপরাধে এক যুবককে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমান আদালত মুড়াপাড়ায় সেনাবাহিনীর ঝটিকা অভিযান: ইয়াবা, ফেনসিডিল ও অস্ত্র উদ্ধার ৪৮তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত দুর্গাপুরের কৃতি সন্তান ডা. মিজানুর রহমান,এলাকায় আনন্দের ঢেউ মেধার ভিত্তিতে ১৭ জনের চাকরি, নিয়োগ পেলেন দিনমজুরের সন্তানরাও

কোলা বিজলী দ্বিমূখী উচ্চ বিদ্যালয়ে আয়া পদে ১৫ লাখ টাকায় নিয়োগের অভিযোগ

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 12:22:20 am, Tuesday, 30 November 2021
  • 192 বার পড়া হয়েছে

বদলগাছীর কোলা বিজলী দ্বিমূখী উচ্চ বিদ্যালয়ে আয়া পদে ১৫ লাখ টাকায় নিয়োগের অভিযোগ

কামাল উদ্দিন টগর,নওগাঁ প্রতিনিধি।।

নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার কোলা বিজলী দ্বিমূখী উচ্চ বিদ্যালয়ে দূর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে আয়া পদে নিয়োগ বন্ধের দাবীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টায় বিদ্যালয়ের সামনে সচেতন এলাকাবাসীর ব্যানারে এ কর্মসূচী পালিত হয়। মানববন্ধনে সচেতন এলাকাবাসীরা অংশ নেয়।

জানা গেছে, কোলা বিজলী দ্বিমূখী উচ্চ বিদ্যালয় প্রায় অর্ধশত বছর অলিখিতি ভাবে কোলা গ্রামের দছির উদ্দিন মন্ডল গংদের ১৩ শতাংশ জমির ওপর বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণ করে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এছাড়া আরো দুই শতাংশ জমি বিদ্যালয়ের নামে লিখে দেওয়া হয়। সেসময় দছির উদ্দিন মন্ডলের চাকরি দেওয়ার কথা থাকলেও কয়েক মাস তাকে হয়রানির পর অন্য একজনকে নিয়োগ দেয়া হয়। সম্প্রতি বিদ্যালয় থেকে আবারও তিনটি পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আয়া পদে দছির উদ্দিন মন্ডলের মেয়ে গোলাপি আক্তারকে চাকরি দেওয়ার কথা। কিন্তু মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য দুলাল হোসেনের স্ত্রী মুনিয়া আক্তারকে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

এসব জটিলতায় আয়া পদে নিয়োগ পরীক্ষা প্রথম দফা স্থগিত হয়। গত শনিবার বিদ্যালয়ের অফিস সহায়ক তালহা’র মাধ্যমে নিয়োগ পরীক্ষায় উপস্থিত হওয়ার জন্য আবেদনকারীদের নিকট নোটিশ পাঠানো হয়। কিন্তু তিনি আবেদনকারী প্রত্যেকের নিকট নোটিশ পৌঁছে না দিয়ে নিপা আকতার নামে এক প্রার্থীকে তারসহ চারটি নোটিশ দিয়ে চলে আসেন। এতে করে সোমবার (২৯ নভেম্বর) আয়া পদে পরীক্ষায় শারমিন আক্তার ও আফরিন সুলতানাসহ চারজন উপস্থিত হতে পারেনি। আবেদনকারী ১০জন প্রার্থীর মধ্যে পাঁচজন পরীক্ষায় অংশ নেয়।

জমিতাদা শরিকান গৃহবধু মাছুদা বেগম বলেন, দাতা সদস্য হিসেবে সে সময় আমার স্বামী দছির উদ্দিন মন্ডলকে বিদ্যালয়ে চাকরি দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কয়েকমাস হয়রানির পর দোলন নামে অন্য একজনকে চাকরি দেওয়া হয়। বর্তমানে আমার স্বামী অসুস্থ ও বিছানাগত। আয়া পদে আমার মেয়ে গোলাপি আক্তারকে চাকরি দেওয়ার কথা। কিন্তু আমাদের পরিবারে চাকরি না দিয়ে ১৫ লাখ টাকার বিনিময়ে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির এক সদস্যের স্ত্রীকে চাকরি দিচ্ছে। দূর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে এ নিয়োগ বন্ধের দাবী জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা করেন তিনি।

দাতা পরিবারের সদস্য এসএম মাহাবুব জামান অভিযোগ করে বলেন, বোনের আয়া পদে চাকরির জন্য প্রধান শিক্ষক ১০ লাখ টাকা দাবী করেন। আমরা বিদ্যালয়ের জমিতাদা কিন্তু তারপরও চাকরির জন্য টাকা দিয়েছি। এখন বেশি টাকা নিয়ে অন্য একজনকে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। পরীক্ষার আগে প্রশ্নপত্র ও উত্তর ওই প্রার্থীকে আগেই সরবরাহ করা হয়েছে।

বদলগাছী কোলা বিজলী দ্বিমূখী উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, টাকার বিনিমিয়ে যে নিয়োগের গুজব ছড়ানো হচ্ছে তা সম্পূর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আবেদনকারী ১০জনের মধ্যে পাঁচজন উপস্থিত হয়েছিল। পরীক্ষায় যে ভাল করবে সেই নিয়োগ পাবে। এছাড়া চারটি নোটিশ প্রত্যেক আবেদনকারীকে না দিয়ে একজনকে দেওয়া ঠিক হয়নি বলে স্বীকার করেন তিনি।

ডিজি প্রতিনিধি ও নওগাঁ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নীলিমা আক্তার বলেন, পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। ফলাফলের ভিত্তিত্বে নিয়োগ পাবে।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, বিদ্যালয়ের জমি দাতা পরিবারের সন্তান এসএম মাহাবুব জামান, রুবি বেগম, মামুন হোসেন, কোলা গ্রামের সাদেকুল ইসলাম, সাদ্দাম হোসেন ও আরাফাত হোসেন।

  • বদলগাছীর কোলা বিজলী দ্বিমূখী উচ্চ বিদ্যালয়ে আয়া পদে ১৫ লাখ টাকায় নিয়োগের অভিযোগ

 

 

  • এসব জটিলতায় আয়া পদে নিয়োগ পরীক্ষা প্রথম দফা স্থগিত হয়। গত শনিবার বিদ্যালয়ের অফিস সহায়ক তালহা’র মাধ্যমে নিয়োগ পরীক্ষায় উপস্থিত হওয়ার জন্য আবেদনকারীদের নিকট নোটিশ পাঠানো হয়। কিন্তু তিনি আবেদনকারী প্রত্যেকের নিকট নোটিশ পৌঁছে না দিয়ে নিপা আকতার নামে এক প্রার্থীকে তারসহ চারটি নোটিশ দিয়ে চলে আসেন। এতে করে সোমবার (২৯ নভেম্বর) আয়া পদে পরীক্ষায় শারমিন আক্তার ও আফরিন সুলতানাসহ চারজন উপস্থিত হতে পারেনি। আবেদনকারী ১০জন প্রার্থীর মধ্যে পাঁচজন পরীক্ষায় অংশ নেয়।

 

 

  • জমিতাদা শরিকান গৃহবধু মাছুদা বেগম বলেন, দাতা সদস্য হিসেবে সে সময় আমার স্বামী দছির উদ্দিন মন্ডলকে বিদ্যালয়ে চাকরি দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কয়েকমাস হয়রানির পর দোলন নামে অন্য একজনকে চাকরি দেওয়া হয়। বর্তমানে আমার স্বামী অসুস্থ ও বিছানাগত। আয়া পদে আমার মেয়ে গোলাপি আক্তারকে চাকরি দেওয়ার কথা। কিন্তু আমাদের পরিবারে চাকরি না দিয়ে ১৫ লাখ টাকার বিনিময়ে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির এক সদস্যের স্ত্রীকে চাকরি দিচ্ছে। দূর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে এ নিয়োগ বন্ধের দাবী জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা করেন তিনি।

 

 

  • দাতা পরিবারের সদস্য এসএম মাহাবুব জামান অভিযোগ করে বলেন, বোনের আয়া পদে চাকরির জন্য প্রধান শিক্ষক ১০ লাখ টাকা দাবী করেন। আমরা বিদ্যালয়ের জমিতাদা কিন্তু তারপরও চাকরির জন্য টাকা দিয়েছি। এখন বেশি টাকা নিয়ে অন্য একজনকে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। পরীক্ষার আগে প্রশ্নপত্র ও উত্তর ওই প্রার্থীকে আগেই সরবরাহ করা হয়েছে।
  • বদলগাছী কোলা বিজলী দ্বিমূখী উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, টাকার বিনিমিয়ে যে নিয়োগের গুজব ছড়ানো হচ্ছে তা সম্পূর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আবেদনকারী ১০জনের মধ্যে পাঁচজন উপস্থিত হয়েছিল। পরীক্ষায় যে ভাল করবে সেই নিয়োগ পাবে। এছাড়া চারটি নোটিশ প্রত্যেক আবেদনকারীকে না দিয়ে একজনকে দেওয়া ঠিক হয়নি বলে স্বীকার করেন তিনি।

 

  • ডিজি প্রতিনিধি ও নওগাঁ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নীলিমা আক্তার বলেন, পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। ফলাফলের ভিত্তিত্বে নিয়োগ পাবে।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, বিদ্যালয়ের জমি দাতা পরিবারের সন্তান এসএম মাহাবুব জামান, রুবি বেগম, মামুন হোসেন, কোলা গ্রামের সাদেকুল ইসলাম, সাদ্দাম হোসেন ও আরাফাত হোসেন।

 

ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রাজবাড়ীর কালুখালীতে ১৯ কেজি গাঁজাসহ ০২ মাদক ব্যবসায়ী র‌্যাব-১০ কর্তৃক গ্রেফতার। মাদক বহনে মাইক্রোবাস জব্দ।

কোলা বিজলী দ্বিমূখী উচ্চ বিদ্যালয়ে আয়া পদে ১৫ লাখ টাকায় নিয়োগের অভিযোগ

আপডেট সময় : 12:22:20 am, Tuesday, 30 November 2021

কামাল উদ্দিন টগর,নওগাঁ প্রতিনিধি।।

নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার কোলা বিজলী দ্বিমূখী উচ্চ বিদ্যালয়ে দূর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে আয়া পদে নিয়োগ বন্ধের দাবীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টায় বিদ্যালয়ের সামনে সচেতন এলাকাবাসীর ব্যানারে এ কর্মসূচী পালিত হয়। মানববন্ধনে সচেতন এলাকাবাসীরা অংশ নেয়।

জানা গেছে, কোলা বিজলী দ্বিমূখী উচ্চ বিদ্যালয় প্রায় অর্ধশত বছর অলিখিতি ভাবে কোলা গ্রামের দছির উদ্দিন মন্ডল গংদের ১৩ শতাংশ জমির ওপর বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণ করে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এছাড়া আরো দুই শতাংশ জমি বিদ্যালয়ের নামে লিখে দেওয়া হয়। সেসময় দছির উদ্দিন মন্ডলের চাকরি দেওয়ার কথা থাকলেও কয়েক মাস তাকে হয়রানির পর অন্য একজনকে নিয়োগ দেয়া হয়। সম্প্রতি বিদ্যালয় থেকে আবারও তিনটি পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আয়া পদে দছির উদ্দিন মন্ডলের মেয়ে গোলাপি আক্তারকে চাকরি দেওয়ার কথা। কিন্তু মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য দুলাল হোসেনের স্ত্রী মুনিয়া আক্তারকে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

এসব জটিলতায় আয়া পদে নিয়োগ পরীক্ষা প্রথম দফা স্থগিত হয়। গত শনিবার বিদ্যালয়ের অফিস সহায়ক তালহা’র মাধ্যমে নিয়োগ পরীক্ষায় উপস্থিত হওয়ার জন্য আবেদনকারীদের নিকট নোটিশ পাঠানো হয়। কিন্তু তিনি আবেদনকারী প্রত্যেকের নিকট নোটিশ পৌঁছে না দিয়ে নিপা আকতার নামে এক প্রার্থীকে তারসহ চারটি নোটিশ দিয়ে চলে আসেন। এতে করে সোমবার (২৯ নভেম্বর) আয়া পদে পরীক্ষায় শারমিন আক্তার ও আফরিন সুলতানাসহ চারজন উপস্থিত হতে পারেনি। আবেদনকারী ১০জন প্রার্থীর মধ্যে পাঁচজন পরীক্ষায় অংশ নেয়।

জমিতাদা শরিকান গৃহবধু মাছুদা বেগম বলেন, দাতা সদস্য হিসেবে সে সময় আমার স্বামী দছির উদ্দিন মন্ডলকে বিদ্যালয়ে চাকরি দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কয়েকমাস হয়রানির পর দোলন নামে অন্য একজনকে চাকরি দেওয়া হয়। বর্তমানে আমার স্বামী অসুস্থ ও বিছানাগত। আয়া পদে আমার মেয়ে গোলাপি আক্তারকে চাকরি দেওয়ার কথা। কিন্তু আমাদের পরিবারে চাকরি না দিয়ে ১৫ লাখ টাকার বিনিময়ে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির এক সদস্যের স্ত্রীকে চাকরি দিচ্ছে। দূর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে এ নিয়োগ বন্ধের দাবী জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা করেন তিনি।

দাতা পরিবারের সদস্য এসএম মাহাবুব জামান অভিযোগ করে বলেন, বোনের আয়া পদে চাকরির জন্য প্রধান শিক্ষক ১০ লাখ টাকা দাবী করেন। আমরা বিদ্যালয়ের জমিতাদা কিন্তু তারপরও চাকরির জন্য টাকা দিয়েছি। এখন বেশি টাকা নিয়ে অন্য একজনকে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। পরীক্ষার আগে প্রশ্নপত্র ও উত্তর ওই প্রার্থীকে আগেই সরবরাহ করা হয়েছে।

বদলগাছী কোলা বিজলী দ্বিমূখী উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, টাকার বিনিমিয়ে যে নিয়োগের গুজব ছড়ানো হচ্ছে তা সম্পূর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আবেদনকারী ১০জনের মধ্যে পাঁচজন উপস্থিত হয়েছিল। পরীক্ষায় যে ভাল করবে সেই নিয়োগ পাবে। এছাড়া চারটি নোটিশ প্রত্যেক আবেদনকারীকে না দিয়ে একজনকে দেওয়া ঠিক হয়নি বলে স্বীকার করেন তিনি।

ডিজি প্রতিনিধি ও নওগাঁ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নীলিমা আক্তার বলেন, পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। ফলাফলের ভিত্তিত্বে নিয়োগ পাবে।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, বিদ্যালয়ের জমি দাতা পরিবারের সন্তান এসএম মাহাবুব জামান, রুবি বেগম, মামুন হোসেন, কোলা গ্রামের সাদেকুল ইসলাম, সাদ্দাম হোসেন ও আরাফাত হোসেন।

  • বদলগাছীর কোলা বিজলী দ্বিমূখী উচ্চ বিদ্যালয়ে আয়া পদে ১৫ লাখ টাকায় নিয়োগের অভিযোগ

 

 

  • এসব জটিলতায় আয়া পদে নিয়োগ পরীক্ষা প্রথম দফা স্থগিত হয়। গত শনিবার বিদ্যালয়ের অফিস সহায়ক তালহা’র মাধ্যমে নিয়োগ পরীক্ষায় উপস্থিত হওয়ার জন্য আবেদনকারীদের নিকট নোটিশ পাঠানো হয়। কিন্তু তিনি আবেদনকারী প্রত্যেকের নিকট নোটিশ পৌঁছে না দিয়ে নিপা আকতার নামে এক প্রার্থীকে তারসহ চারটি নোটিশ দিয়ে চলে আসেন। এতে করে সোমবার (২৯ নভেম্বর) আয়া পদে পরীক্ষায় শারমিন আক্তার ও আফরিন সুলতানাসহ চারজন উপস্থিত হতে পারেনি। আবেদনকারী ১০জন প্রার্থীর মধ্যে পাঁচজন পরীক্ষায় অংশ নেয়।

 

 

  • জমিতাদা শরিকান গৃহবধু মাছুদা বেগম বলেন, দাতা সদস্য হিসেবে সে সময় আমার স্বামী দছির উদ্দিন মন্ডলকে বিদ্যালয়ে চাকরি দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কয়েকমাস হয়রানির পর দোলন নামে অন্য একজনকে চাকরি দেওয়া হয়। বর্তমানে আমার স্বামী অসুস্থ ও বিছানাগত। আয়া পদে আমার মেয়ে গোলাপি আক্তারকে চাকরি দেওয়ার কথা। কিন্তু আমাদের পরিবারে চাকরি না দিয়ে ১৫ লাখ টাকার বিনিময়ে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির এক সদস্যের স্ত্রীকে চাকরি দিচ্ছে। দূর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে এ নিয়োগ বন্ধের দাবী জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা করেন তিনি।

 

 

  • দাতা পরিবারের সদস্য এসএম মাহাবুব জামান অভিযোগ করে বলেন, বোনের আয়া পদে চাকরির জন্য প্রধান শিক্ষক ১০ লাখ টাকা দাবী করেন। আমরা বিদ্যালয়ের জমিতাদা কিন্তু তারপরও চাকরির জন্য টাকা দিয়েছি। এখন বেশি টাকা নিয়ে অন্য একজনকে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। পরীক্ষার আগে প্রশ্নপত্র ও উত্তর ওই প্রার্থীকে আগেই সরবরাহ করা হয়েছে।
  • বদলগাছী কোলা বিজলী দ্বিমূখী উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, টাকার বিনিমিয়ে যে নিয়োগের গুজব ছড়ানো হচ্ছে তা সম্পূর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আবেদনকারী ১০জনের মধ্যে পাঁচজন উপস্থিত হয়েছিল। পরীক্ষায় যে ভাল করবে সেই নিয়োগ পাবে। এছাড়া চারটি নোটিশ প্রত্যেক আবেদনকারীকে না দিয়ে একজনকে দেওয়া ঠিক হয়নি বলে স্বীকার করেন তিনি।

 

  • ডিজি প্রতিনিধি ও নওগাঁ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নীলিমা আক্তার বলেন, পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। ফলাফলের ভিত্তিত্বে নিয়োগ পাবে।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, বিদ্যালয়ের জমি দাতা পরিবারের সন্তান এসএম মাহাবুব জামান, রুবি বেগম, মামুন হোসেন, কোলা গ্রামের সাদেকুল ইসলাম, সাদ্দাম হোসেন ও আরাফাত হোসেন।