Dhaka , Monday, 7 July 2025
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
পেরুর উত্তরে ৩৫০০ বছরের পুরনো শহর আবিষ্কার মির্জাপুরে কু-প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীকে জঙ্গলে নিয়ে ধর্ষণ: আসামী কোর্টে চালান / হাতীবান্ধায় র‍্যাবের পৃথক অভিযানে গাঁজা ও এস্কাফসহ ৬ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার অ’বৈ’ধভাবে বালু উত্তোলন: ২টি মেশিন জ’ব্দ ও ৫০ হাজার টাকা জরি’মা’না।  জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে আজমেরি হক বাঁধনের অম্লান প্রতিবাদ ও সংগ্রামের গল্প বায়োডাইভারসিটি ফর রেজিলিয়েন্ট লাইভলিহুডস প্রকল্পের জাতীয় কর্মশালা সফলভাবে সম্পন্ন তেলআবিবে হাজারো ইসরাইলির বিক্ষোভ: গাজায় বন্দিদের মুক্তির পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধবিরতি দাবী বাতাসের শক্তিতে চলা বিশাল জাহাজ: চীনের নতুন পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি গাজার খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রগুলোতে হামলায় ৭৪০’র বেশি ফিলিস্তিনি নিহত ইসরায়েল-যুদ্ধের পর প্রথমবার জনসমক্ষে খামেনি ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমায় ঢুকে পড়া বিমানকে সরাল এফ-১৬ যুদ্ধবিমান কাশ্মিরে সেনা ক্যাম্পে গুলিতে সেনাসদস্যের মৃত্যু আলমডাঙ্গা উপজেলা প্রেসক্লাবের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন হাটহাজারিতে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টির) মতবিনিময় সভা।  থানায় হামলা করে ছিনিয়ে নেওয়া এক আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ কাঁঠালিয়ায় জিয়া মঞ্চের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত তারেক রহমানের নির্দেশে বিএনপির দেশব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে কাঁঠালিয়ায় বৃক্ষরোপণ ঘরে ঢুকে ছুরিকাঘাত,আ.লীগ নেতার মায়ের মৃত্যু বাঘারপাড়ায় সাংবাদিকের প্রেস কটি ছুড়ে ফেলে মি’থ্যা মা’মলা’য় গ্রে’ফতা’র, উত্তাল সাংবাদিক সমাজ হাটহাজারিতে বি’দ্যুৎ স্পৃ’ষ্ট হয়ে এক শ্রমিকের মৃ’ত্যু হাতীবান্ধায় আওয়ামী লীগ নেতা হাসেম তালুকদার গ্রে’প্তার  সরাইল শাহবাজপুরে মসজিদের দ্বিতীয়তলা থেকে শি’শুর মৃ’তদে’হ উ’দ্ধার টাকার বিনিময়ে চা’র্জশী’ট থেকে নাম বা’দ দেওয়ার অ’ভিযো’গ তাজিয়া মিছিলে হাজারো মানুষ, সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলাবাহিনী কক্সবাজারে জাতীয় দৈনিক আমার কাগজের বর্ষফুর্তি উদযাপন পাবনার আটঘরিয়াতে জাকারিয়া পিন্টুর বিশাল মোটরসাইকেল শোডাউন ও  গণসংযোগ  কাঠের সেতুর আ’য়ের টাকা জ’নকল্যা’নে ব্যা’য়ের লক্ষে দুর্গাপুরে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন কর্তৃক সেন্ট্রাল সিটি হাসপাতাল ব’ন্ধে’র প্র’তিবা’দ কুড়িগ্রাম ভূরুঙ্গামারীর সদর হা’সপাতা’লে ভর্তি রোগীকে হ’ত‍্যা’চে’ষ্টা, গ্রে’প্তার ১ কোম্পানীগঞ্জে বি’দ্যুৎস্পৃ’ষ্টে ত’রুণের মৃ’ত্যু

সন্ত্রাসী হাফিজর বহিষ্কার চান ইবি শিক্ষার্থীরা।।

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 01:55:08 pm, Monday, 15 July 2024
  • 53 বার পড়া হয়েছে

সন্ত্রাসী হাফিজর বহিষ্কার চান ইবি শিক্ষার্থীরা।।

ইবি প্রতিনিধি।।
   
   
সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর করা মন্তব্যের প্রতিবাদে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ মিছিলে অংশগ্রহণ করায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের -ইবি- এক ছাত্রকে মারধর ও হল থেকে বের করে দেওয়ার হুমকির অভিযোগ উঠেছে শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান হাফিজের বিরুদ্ধে। সোমবার সকালে শহীদ জিয়াউর রহমান আবাসিক হলের ৪০২ নম্বর রুমে এ ঘটনা ঘটে। 
এ ঘটনায় অভিযুক্তের বিচার চেয়ে প্রক্টর বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী আইন বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মাহফুজ উল হক। এছাড়া ভুক্তভোগীর বিভাগের শিক্ষার্থীরা অভিযুক্তের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন। মানববন্ধনে অভিযুক্ত হাফিজকে সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তার বহিষ্কারের দাবি জানানো হয়। 
   
অভিযুক্ত হাফিজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয়ের অনুসারী। তিনি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। বর্তমানে তার ছাত্রত্ব নেই বলে জানা গেছে।  
  
লিখিত অভিযোগ অনুযায়ী- ভুক্তভোগী মাহফুজ শহীদ জিয়াউর রহমান হলের ৪২০ নম্বর রুমের আবাসিক শিক্ষার্থী। সকাল সাড়ে ১১টার দিকে আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষবর্ষের সোহানুর রহমান তার রুমের সামনে এসে ছাত্রলীগের প্রোগামে যাওয়ার জন্য তাকে ডাক দেন। এর কিছুক্ষণ পর অভিযুক্ত হাফিজ রুমের সামনে আসে এবং রাতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের বিক্ষোভ মিছিলে যাওয়ার বিষয়ে জানতে চান। ভুক্তভোগী মিছিলে গিয়েছে জানতে পেরে হাফিজ তার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে বলে, ‘তুই কি রাজাকার? রাজাকার না হলে ওই মিছিলে গেলি কেন। এরপর এ নিয়ে ভুক্তভোগী ও অভিযুক্তের মধ্যে কিছুটা কথা কাটাকাটি হয়। এর এক পর্যায়ে কক্ষে থাকা ঝাড়ু দিয়ে হাফিজ ভুক্তভোগী মাথায় দুই বার সজোরে আঘাত করে। আঘাতের ফলে ওই ঝাড়ুটি ভেঙ্গে যায়। পরে হাফিজ আরও মারতে উদ্যত হলে সেখানে উপস্থিত সোহান এবং সৌরভ শেখ হাফিজকে প্রতিরোধ করে। পরে যাওয়ার সময় হাফিজ ভুক্তভোগীকে এই বলে শাসায় যে ছাত্রলীগের প্রোগ্রাম থেকে ফিরে যেন তোকে হলে না দেখি। যদি কেউ কিছু বলে- বলবি আমার নাম হাফিজ। তোর কে আছে দেখবোনে।
  
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী মাহফুজ উল হক বলেন- প্রত্যেকের ভিন্ন মত থাকতেই পারে। আন্দোলনে যাওয়ার কারণে তিনি আমাকে হুমকি-ধামকি ও মারধর করতে পারেন না। আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। তাই আমার যথাযথ নিরাপত্তা প্রদান এবং হুমকি ও মারধরের বিষয়ে বিচারের দাবি জানাচ্ছি।
  
এদিকে অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান হাফিজ বলেন- আমি এ বিষয়ে কিছুই জানি না। ঘুম থেকে উঠেই ছাত্রলীগের প্রোগ্রামে গিয়েছি। আমি আর সোহান ওই হল দেখাশোনা করি। তাই আমাকে ফাঁসানো হয়েছে।’
  
অভিযুক্ত হাফিজ অভিযোগ অস্বীকার করলেও ঘটনার সময় উপস্থিত ছাত্রলীগ কর্মী সোহানুর রহমান বলেন- আমি সকালে ছাত্রলীগের মিছিলের জন্য ডাকতে গিয়েছিলাম। মাহফুজের রুম থেকে পাশের রুমে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ করেই হাফিজ ভাই হিট করে বসছে। পরে আমি ভাইকে টেনে নিয়ে আসি।
  
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয় বলেন- ওই ছেলেটা -ভূক্তভোগী- গতকাল রাতে -রবিবার- রাজাকার রাজাকার শ্লোগান দিয়েছিল। এ কারণে হয়তো কথাকাটাকাটি হয়েছে। তবে মারধরের বিষয় ভিত্তিহীন। মারধরের বিষয়ে আমরা সমর্থন করি না। যদি এমন হয়ে থাকে সাংগঠননিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
  
শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দীকি আরাফাত বলেন- আমি যতদূর খোঁজ নিয়ে জেনেছি মারধরের কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে যদি বিষয়টি প্রমাণিত হয়। আমরা সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেব।
  
হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন বলেন- হলে যারা থাকে সবাই তো ছাত্রলীগ। তারাই বিচার করবে। সভপতি-সেক্রেটারি বিচার না করলে তারপর আমি দেখবো। আর আশ্বস্ত করছে এমন ঘটনা ঘটবে না।
  
প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ বলেন- অভিযোগ পেয়েছি। আমার বডির সঙ্গে সঙ্গে যাচাই-বাছাই করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেব।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

পেরুর উত্তরে ৩৫০০ বছরের পুরনো শহর আবিষ্কার

সন্ত্রাসী হাফিজর বহিষ্কার চান ইবি শিক্ষার্থীরা।।

আপডেট সময় : 01:55:08 pm, Monday, 15 July 2024
ইবি প্রতিনিধি।।
   
   
সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর করা মন্তব্যের প্রতিবাদে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ মিছিলে অংশগ্রহণ করায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের -ইবি- এক ছাত্রকে মারধর ও হল থেকে বের করে দেওয়ার হুমকির অভিযোগ উঠেছে শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান হাফিজের বিরুদ্ধে। সোমবার সকালে শহীদ জিয়াউর রহমান আবাসিক হলের ৪০২ নম্বর রুমে এ ঘটনা ঘটে। 
এ ঘটনায় অভিযুক্তের বিচার চেয়ে প্রক্টর বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী আইন বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মাহফুজ উল হক। এছাড়া ভুক্তভোগীর বিভাগের শিক্ষার্থীরা অভিযুক্তের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন। মানববন্ধনে অভিযুক্ত হাফিজকে সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তার বহিষ্কারের দাবি জানানো হয়। 
   
অভিযুক্ত হাফিজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয়ের অনুসারী। তিনি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। বর্তমানে তার ছাত্রত্ব নেই বলে জানা গেছে।  
  
লিখিত অভিযোগ অনুযায়ী- ভুক্তভোগী মাহফুজ শহীদ জিয়াউর রহমান হলের ৪২০ নম্বর রুমের আবাসিক শিক্ষার্থী। সকাল সাড়ে ১১টার দিকে আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষবর্ষের সোহানুর রহমান তার রুমের সামনে এসে ছাত্রলীগের প্রোগামে যাওয়ার জন্য তাকে ডাক দেন। এর কিছুক্ষণ পর অভিযুক্ত হাফিজ রুমের সামনে আসে এবং রাতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের বিক্ষোভ মিছিলে যাওয়ার বিষয়ে জানতে চান। ভুক্তভোগী মিছিলে গিয়েছে জানতে পেরে হাফিজ তার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে বলে, ‘তুই কি রাজাকার? রাজাকার না হলে ওই মিছিলে গেলি কেন। এরপর এ নিয়ে ভুক্তভোগী ও অভিযুক্তের মধ্যে কিছুটা কথা কাটাকাটি হয়। এর এক পর্যায়ে কক্ষে থাকা ঝাড়ু দিয়ে হাফিজ ভুক্তভোগী মাথায় দুই বার সজোরে আঘাত করে। আঘাতের ফলে ওই ঝাড়ুটি ভেঙ্গে যায়। পরে হাফিজ আরও মারতে উদ্যত হলে সেখানে উপস্থিত সোহান এবং সৌরভ শেখ হাফিজকে প্রতিরোধ করে। পরে যাওয়ার সময় হাফিজ ভুক্তভোগীকে এই বলে শাসায় যে ছাত্রলীগের প্রোগ্রাম থেকে ফিরে যেন তোকে হলে না দেখি। যদি কেউ কিছু বলে- বলবি আমার নাম হাফিজ। তোর কে আছে দেখবোনে।
  
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী মাহফুজ উল হক বলেন- প্রত্যেকের ভিন্ন মত থাকতেই পারে। আন্দোলনে যাওয়ার কারণে তিনি আমাকে হুমকি-ধামকি ও মারধর করতে পারেন না। আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। তাই আমার যথাযথ নিরাপত্তা প্রদান এবং হুমকি ও মারধরের বিষয়ে বিচারের দাবি জানাচ্ছি।
  
এদিকে অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান হাফিজ বলেন- আমি এ বিষয়ে কিছুই জানি না। ঘুম থেকে উঠেই ছাত্রলীগের প্রোগ্রামে গিয়েছি। আমি আর সোহান ওই হল দেখাশোনা করি। তাই আমাকে ফাঁসানো হয়েছে।’
  
অভিযুক্ত হাফিজ অভিযোগ অস্বীকার করলেও ঘটনার সময় উপস্থিত ছাত্রলীগ কর্মী সোহানুর রহমান বলেন- আমি সকালে ছাত্রলীগের মিছিলের জন্য ডাকতে গিয়েছিলাম। মাহফুজের রুম থেকে পাশের রুমে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ করেই হাফিজ ভাই হিট করে বসছে। পরে আমি ভাইকে টেনে নিয়ে আসি।
  
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয় বলেন- ওই ছেলেটা -ভূক্তভোগী- গতকাল রাতে -রবিবার- রাজাকার রাজাকার শ্লোগান দিয়েছিল। এ কারণে হয়তো কথাকাটাকাটি হয়েছে। তবে মারধরের বিষয় ভিত্তিহীন। মারধরের বিষয়ে আমরা সমর্থন করি না। যদি এমন হয়ে থাকে সাংগঠননিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
  
শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দীকি আরাফাত বলেন- আমি যতদূর খোঁজ নিয়ে জেনেছি মারধরের কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে যদি বিষয়টি প্রমাণিত হয়। আমরা সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেব।
  
হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন বলেন- হলে যারা থাকে সবাই তো ছাত্রলীগ। তারাই বিচার করবে। সভপতি-সেক্রেটারি বিচার না করলে তারপর আমি দেখবো। আর আশ্বস্ত করছে এমন ঘটনা ঘটবে না।
  
প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ বলেন- অভিযোগ পেয়েছি। আমার বডির সঙ্গে সঙ্গে যাচাই-বাছাই করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেব।