Dhaka , Monday, 23 December 2024
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
শরীয়তপুরে ৫ কোটি টাকা বাজেটের গাইড ওয়ালে ব্যবহার হচ্ছে ভিটি বালু ও ব্যবহৃত পাথর।। দেবহাটায় ছাত্রশিবিরের কর্মী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত।। পাইকগাছায় হলুদ ফুলে সোভা ছড়াচ্ছে সরিষা ক্ষেত।। ভোলা জেলার ডিবি পুলিশের অভিযানে ২০ বোতল ফেন্সিডিল ও গাঁজাসহ ১ জন আটক।। প্রথম বারের মতো নারী নেতৃত্বে গবিসাস।। চট্টগ্রামের পটিয়ায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে বাসের ধাক্কায় এক পথচারী নিহত।। গাজীপুরে চাঁদাবাজের হামলায় চাঁদাবাজ কালামের মৃত্যু।। রূপগঞ্জে মীর মুগ্ধ স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত বড় দিন উপলক্ষে দূর্গম পাহাড়ী এলাকায় সেনাবাহিনীর উপহার সামগ্রী বিতরণ।। চন্দনাইশে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মাঝে কর্ণেল অলির নগদ অর্থ বিতরণ।। লালপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে সাংবাদিকের ছেলের মৃত্যু।। দোহাজারী ভূমি অফিসে টাকা ছাড়া নড়ে না কাগজ রকারি নিয়ম না থাকলেও টানা ৭ বছর ভূমি সহকারী পদে কর্মরত আছেন কাজী মো. এনামুল হকস।। বিভাগের দাবিতে উত্তাল নোয়াখালী।। কক্সবাজার হোটেল-মোটেল জোনে অভিযান- দুই হোটেলকে জরিমানা।। কক্সবাজারের প্রেমিক যুগল ইয়াবা পাচারকালে পটিয়া থানা পুলিশ আটক করেছে।। তিনদিন ব্যাপী জাফলং পিয়াইন কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট সম্পন্ন।। ঝিনাইগাতী রিপোর্টার্স ক্লাব এর পূনাঙ্গ কমিটি গঠন।। হাওরের অলওয়েদার সড়ক নিয়ে সৃষ্ট সমস্যা সমাধান করবে সরকার।। দুদকের প্রাথমিক অনুসন্ধানে পাওয়া গেল তথ্য সাবেক আইজিপি নূর মোহাম্মদের।। শেখ হাসিনা লক্ষ্মণ সেনের মত পালিয়ে গেছে ব্যারিস্টার সালাম।। ককসবাজারে দিনব্যাপী শিক্ষানবিশ আইনজীবীদের প্রশিক্ষন কর্মশালা অনুষ্ঠিত।। কক্সবাজারের প্রেমিক যুগলের ইয়াবা পাচার পটিয়া থানা পুলিশের হাতে ধরা।। পাবনায় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১ আহত ২।। নীলফামারীতে বন বিভাগের বাগান থেকে দুই সন্তানের জননীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার।। পাবনা স্কুলছাত্রী হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন মূল আসামি আটক।। লক্ষ্মীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ- আহত ১৫সব কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা।। ১৯৮৯ সালে প্রতিষ্ঠিত তরঙ্গ সমাজ কল্যাণ সংস্থা আলোচনা সভা ও পুরষ্কার বিতরণী।। সা’দ পন্থিদের সকল কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে হাটহাজারী ওলামা পরিষদ। সুন্দরগঞ্জের দূর্গম চরে শীতবস্ত্র বিতরণ।। চট্টগ্রামে স্কুলের সভাপতি নির্বাচনে উপদেষ্টার পিএস’র হস্তক্ষেপের অভিযোগ।।

শরীয়তপুরে ৫ কোটি টাকা বাজেটের গাইড ওয়ালে ব্যবহার হচ্ছে ভিটি বালু ও ব্যবহৃত পাথর।।

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 01:52:35 pm, Sunday, 22 December 2024
  • 2 বার পড়া হয়েছে

শরীয়তপুরে ৫ কোটি টাকা বাজেটের গাইড ওয়ালে ব্যবহার হচ্ছে ভিটি বালু ও ব্যবহৃত পাথর।।

শরীয়তপুর প্রতিনিধি।।

   

  

পদ্মা সেতুর নাওডোবা প্রান্ত থেকে শরীয়তপুর জেলা শহর পর্যন্ত ২৭ কিলোমিটার চার লেনের সংযোগ সড়কে ‘সড়ক রক্ষা বাঁধের’ কাজে নিম্নমানের মালামাল ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়- সড়কের পাশে গর্ত গভীর হওয়ায় নির্মাণ করা হচ্ছে সড়ক রক্ষা বাঁধ -গাইডওয়াল-। কিন্তু ওই বাঁধ নির্মাণে প্রয়োজনীয় মালামাল ব্যবহার না করে নিম্নমানের মালামাল ব্যবহার করা হচ্ছে। এমন অভিযোগ করছেন স্থানীয়া বাসিনাদারা।

জানা যায়- এধরনের বাঁধ নির্মাণে সাধারণত সিমেন্টের সাথে সিলেকশন বালু, স্বচ্ছ পাথর ও আস্তর বালু ব্যবহার করার কথা।  তবে কথা থাকলেও ব্যবহার করা হচ্ছে ভিটি বালু ও ব্যবহৃত পাথর। গত ২৪ নভেম্বর ও তারও এক সপ্তাহ্ আগে থেকে সড়ক রক্ষা বাঁধের নির্মাণকাজ পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায় এমন চিত্র। এতে বাঁধ নির্মাণ হলেও খুব বেশীদিন টেকসই হবেনা বলে বলছেন স্থানীয়রা। কারন সড়কের কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর এখান দিয়ে ভারী যানবাহন চলাচল বেড়ে যাবে। তাই নির্মাণ করা ঐ সড়ক রক্ষা বাঁধে নিম্নমানের মালামাল ব্যবহার করায় যেকোন সময় তা ধসে পড়বে।

বিষয়টি নিয়ে জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী নাবিল আহমেদের কাছে জানতে ২৪ নভেম্বর তার মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি জানান- বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখবো। এর কিছুক্ষণ পরেই ওই কর্মকর্তা এই প্রতিবেদককে মুঠোফোনে কল ব্যাক করে বলেন, ‘আপনি ফালতু অভিযোগ করেছেন! সড়ক রক্ষা বাঁধের কোন কাজ চলছে না’ বলেই তিনি ফোন কেটে দেন। 

এরপর ঐ দিন থেকে চলমান সড়ক রক্ষা বাঁধের কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়। এর চারদিন পর ২৮ নভেম্বর আবারও ঐ সড়ক রক্ষা বাঁধের কাজ শুরু করা হয়। পরে সেখানে গিয়ে দেখা যায়। নির্মাণকাজে ভালো মালামাল ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে এর আগে নিম্নমানের মালামাল ব্যবহারের কারনে বাঁধটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে।

২০২০ সালের মার্চে পদ্মা সেতুর নাওডোবা প্রান্ত হতে শরীয়তপুর জেলা শহর পর্যন্ত ১ হাজার ৬৮২ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন দেয় সরকার। আর এর নির্মাণকাজ শেষ করার জন্য সময় দেওয়া হয় ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। কিন্তু নির্দিষ্ট সময় পাড় হলেও সড়কটির নির্মাণকাজ শুরুই করতে পারেনি সড়ক ও জনপথ বিভাগ -সওজ-। এরপর প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত করা হয়। মেয়াদ বাড়ানোর পর গত জুনে আবারও প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হলেও সড়ক বিভাগ বলছে এখন পর্যন্ত সড়কের কাজ শেষ হয়েছে ৫৬ শতাংশ। এ সড়কের জমি অধিগ্রহণ চার লেনের জন্য করা হলেও বর্তমানে সড়কটিতে ৩৩ ফুট প্রশস্ত দুই লেন নির্মাণ করা হচ্ছে। গত জুনে দ্বিতীয়বার মেয়াদ শেষ হওয়ায় পর আবারও দুই বছরের জন্য প্রকল্পটির মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২৬ সালের জুন পর্যন্ত করা হয়েছে। কিন্তু এখনো সড়কটির কাজ চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে।

সড়ক বিভাগ সূত্রে জানা যায়- প্রয়োজন অনুযায়ী সড়কটির বিভিন্ন স্থানে এ পর্যন্ত ১২০০ মিটার সড়ক রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে যার ব্যয় ধরা হয়েছে ৫ কোটি ৬ লাখ ৩৮ হাজার টাকা। প্রয়োজন অনুযায়ী সড়কের আরো কয়েকটি স্থানে এমন সড়ক রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা হবে।

সড়ক রক্ষা বাঁধের কাজটি বাস্তবায়ন করার দায়িত্ব পেয়েছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স সালেহ আহমেদ। সড়ক রক্ষা বাঁধে নিম্নমানের মালামাল ব্যবহারের বিষয়ে কথা হয় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানটির ইনচার্জ আমজাদ হোসাইনের সাথে। তিনি বলেন- আমাদের স্টিমেটে যেভাবে ধরা হয়েছে আমরাতো সেভাবেই দিচ্ছি। তবে কাজ করতে গেলে কিছুটা এদিক-সেদিক হবে এটা খুবই স্বাভাবিক।”

সড়কটি নির্মাণকাজের সার্বিক বিষয় নিয়ে জানতে সড়ক বিভাগের জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী নাবিল আহমেদের সাথে কথা বলতে একাধিকবার তার দপ্তরে গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি। পরে তার মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

শরীয়তপুরে ৫ কোটি টাকা বাজেটের গাইড ওয়ালে ব্যবহার হচ্ছে ভিটি বালু ও ব্যবহৃত পাথর।।

শরীয়তপুরে ৫ কোটি টাকা বাজেটের গাইড ওয়ালে ব্যবহার হচ্ছে ভিটি বালু ও ব্যবহৃত পাথর।।

আপডেট সময় : 01:52:35 pm, Sunday, 22 December 2024

শরীয়তপুর প্রতিনিধি।।

   

  

পদ্মা সেতুর নাওডোবা প্রান্ত থেকে শরীয়তপুর জেলা শহর পর্যন্ত ২৭ কিলোমিটার চার লেনের সংযোগ সড়কে ‘সড়ক রক্ষা বাঁধের’ কাজে নিম্নমানের মালামাল ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়- সড়কের পাশে গর্ত গভীর হওয়ায় নির্মাণ করা হচ্ছে সড়ক রক্ষা বাঁধ -গাইডওয়াল-। কিন্তু ওই বাঁধ নির্মাণে প্রয়োজনীয় মালামাল ব্যবহার না করে নিম্নমানের মালামাল ব্যবহার করা হচ্ছে। এমন অভিযোগ করছেন স্থানীয়া বাসিনাদারা।

জানা যায়- এধরনের বাঁধ নির্মাণে সাধারণত সিমেন্টের সাথে সিলেকশন বালু, স্বচ্ছ পাথর ও আস্তর বালু ব্যবহার করার কথা।  তবে কথা থাকলেও ব্যবহার করা হচ্ছে ভিটি বালু ও ব্যবহৃত পাথর। গত ২৪ নভেম্বর ও তারও এক সপ্তাহ্ আগে থেকে সড়ক রক্ষা বাঁধের নির্মাণকাজ পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায় এমন চিত্র। এতে বাঁধ নির্মাণ হলেও খুব বেশীদিন টেকসই হবেনা বলে বলছেন স্থানীয়রা। কারন সড়কের কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর এখান দিয়ে ভারী যানবাহন চলাচল বেড়ে যাবে। তাই নির্মাণ করা ঐ সড়ক রক্ষা বাঁধে নিম্নমানের মালামাল ব্যবহার করায় যেকোন সময় তা ধসে পড়বে।

বিষয়টি নিয়ে জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী নাবিল আহমেদের কাছে জানতে ২৪ নভেম্বর তার মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি জানান- বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখবো। এর কিছুক্ষণ পরেই ওই কর্মকর্তা এই প্রতিবেদককে মুঠোফোনে কল ব্যাক করে বলেন, ‘আপনি ফালতু অভিযোগ করেছেন! সড়ক রক্ষা বাঁধের কোন কাজ চলছে না’ বলেই তিনি ফোন কেটে দেন। 

এরপর ঐ দিন থেকে চলমান সড়ক রক্ষা বাঁধের কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়। এর চারদিন পর ২৮ নভেম্বর আবারও ঐ সড়ক রক্ষা বাঁধের কাজ শুরু করা হয়। পরে সেখানে গিয়ে দেখা যায়। নির্মাণকাজে ভালো মালামাল ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে এর আগে নিম্নমানের মালামাল ব্যবহারের কারনে বাঁধটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে।

২০২০ সালের মার্চে পদ্মা সেতুর নাওডোবা প্রান্ত হতে শরীয়তপুর জেলা শহর পর্যন্ত ১ হাজার ৬৮২ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন দেয় সরকার। আর এর নির্মাণকাজ শেষ করার জন্য সময় দেওয়া হয় ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। কিন্তু নির্দিষ্ট সময় পাড় হলেও সড়কটির নির্মাণকাজ শুরুই করতে পারেনি সড়ক ও জনপথ বিভাগ -সওজ-। এরপর প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত করা হয়। মেয়াদ বাড়ানোর পর গত জুনে আবারও প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হলেও সড়ক বিভাগ বলছে এখন পর্যন্ত সড়কের কাজ শেষ হয়েছে ৫৬ শতাংশ। এ সড়কের জমি অধিগ্রহণ চার লেনের জন্য করা হলেও বর্তমানে সড়কটিতে ৩৩ ফুট প্রশস্ত দুই লেন নির্মাণ করা হচ্ছে। গত জুনে দ্বিতীয়বার মেয়াদ শেষ হওয়ায় পর আবারও দুই বছরের জন্য প্রকল্পটির মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২৬ সালের জুন পর্যন্ত করা হয়েছে। কিন্তু এখনো সড়কটির কাজ চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে।

সড়ক বিভাগ সূত্রে জানা যায়- প্রয়োজন অনুযায়ী সড়কটির বিভিন্ন স্থানে এ পর্যন্ত ১২০০ মিটার সড়ক রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে যার ব্যয় ধরা হয়েছে ৫ কোটি ৬ লাখ ৩৮ হাজার টাকা। প্রয়োজন অনুযায়ী সড়কের আরো কয়েকটি স্থানে এমন সড়ক রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা হবে।

সড়ক রক্ষা বাঁধের কাজটি বাস্তবায়ন করার দায়িত্ব পেয়েছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স সালেহ আহমেদ। সড়ক রক্ষা বাঁধে নিম্নমানের মালামাল ব্যবহারের বিষয়ে কথা হয় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানটির ইনচার্জ আমজাদ হোসাইনের সাথে। তিনি বলেন- আমাদের স্টিমেটে যেভাবে ধরা হয়েছে আমরাতো সেভাবেই দিচ্ছি। তবে কাজ করতে গেলে কিছুটা এদিক-সেদিক হবে এটা খুবই স্বাভাবিক।”

সড়কটি নির্মাণকাজের সার্বিক বিষয় নিয়ে জানতে সড়ক বিভাগের জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী নাবিল আহমেদের সাথে কথা বলতে একাধিকবার তার দপ্তরে গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি। পরে তার মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।