Dhaka , Sunday, 8 December 2024
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের গাছ কর্তনের অভিযোগ গাছ জব্দ প্রশাসনের।। দুই দশকেও সংস্কার হয়নি রামগঞ্জ -লক্ষ্মীপুর  ওয়াপদা সড়ক।। পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ায় তিন ভুয়া র‌্যাব সদস্য গ্রেফতার।। পাঠ্যপুস্তক বিকৃত করে শিক্ষার্থীদের ভুল শিক্ষা দেয়া হয়েছে -ড. আব্দুল মঈন খান।। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশে সিটিজেন্স ফোরামের শুভ উদ্বোধন করলেন সিএমপি কমিশনার।। রূপগঞ্জে আহত সাংবাদিককে দেখতে গেলেন কাজী মনির।।  হাতিয়া ছাত্র ফোরাম, ঢাকা’র নেতৃত্বে নাসিম-শাকিল।। সরাইল মুক্ত দিবস পালিত।। তিতাসে ইউনিক মডেল স্কুলে অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত।।  নোয়াখালীতে থানা থেকে লুট হওয়া ৫৭৬টি বুলেট উদ্ধার।। পাবনায় মেরিন একাডেমির ক্যাডেট পাসিং আউট প্যারেড সম্পন্ন।। মহিষমারী মধ্যপাড়ায় ইসলামী সুন্নী মহা সম্মেলন অনুষ্ঠিত।। ঘন কুয়াশার চাদরে ঠাকুরগাঁও বাড়ছে শীতজনিত দুর্ভোগ।। তিতাসে বিএনপির কর্মী সমাবেশে জনতার ঢল।। ভোলায় জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড অনুষ্ঠিত।। নোয়াখালীর কবিরহাটে জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী খাল কাটার প্রতিবাদে মানববন্ধন।। জলাবদ্ধতা সমস্যার সমাধানে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের খাল খনন কর্মসূচিকে পুনরুজ্জীবিত করার আহ্বান- চসিক মেয়র ডা.শাহাদাত হোসেন।। কিশোরগঞ্জে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন।। কৃষিবিদ শামীমের বিরুদ্ধে সংবাদের প্রতিবাদে মোংলায় বিক্ষোভ মিছিল।। রামগঞ্জে লায়ন্স ক্লাব বাংলাদেশের ত্রান বিতরণ।। সাধারণ মানুষের চলাচলের সুবিধার্থে ব্যারিস্টার কায়সার কামালের অর্থায়নে নির্মিত ব্রীজ উদ্বোধন।। সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সরাইল থানা ওসি’র  প্রশংসনীয় উদ্যোগ।। বরইকান্দি ও ২৮ নং ওয়ার্ড ফুটসাল টুর্নামেন্টের ট্রফি এবং জার্সি উন্মোচন।। রামগঞ্জে রতনপুর গুলবাগ যুব ফাউন্ডেশনের উদ্বোধন।। সিদ্ধিরগঞ্জে স্কুল ক্যাণ্টিনের ভাড়া আত্মসাত করেন ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা।। বেতাগীতে হোসনাবাদ ইউনিয়নে আলু লতা নিয়ে দ্বন্ধে ভাতিজার হাতে  চাচা মৃত্যু।। রূপগঞ্জ পূর্বাচলে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ২৫তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানের বক্তব্যে -শিক্ষা উপদেষ্টা।। ব্যাটিং ব্যর্থতায় বাংলাদেশের সিরিজ হাত ছাড়া।। লক্ষ্মীপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় কৃষক দল নেতাসহ ২ জনের মৃত্যু।। তিতাসে বিএনপির প্রস্তুতিসভা অনুষ্ঠিত।।

নোয়াখালীতে দাদনের চাপে কিশোর শ্রমিকের  – আত্মহত্যা

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 06:42:32 pm, Thursday, 16 February 2023
  • 103 বার পড়া হয়েছে

সিরাজগঞ্জে গলায় গামছা প্যাঁচানো পুলিশ সদস্যের মরদেহ

নোয়াখালী প্রতিনিধি।।

নোয়াখালী সদর উপজেলার এওজবালিয়া ইউনিয়নে ইটভাটার দাদনের টাকা পরিশোধের মানুষিক চাপ সইতে না পেরে মো.রনি নামের এক কিশোর শ্রমিক গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করার অভিযোগ ওঠেছে। নিহতের স্বজনদের দাবি, ইটভাটার দুই মাঝি রনিকে মানুষিক নির্যাতন করায় সে চাপ সইতে না পেরে গলায় ফাঁস দেয়।

বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার পশ্চিম এওজবালিয়া গ্রামের ফারুকের বাড়ি থেকে গাছের সঙ্গে ফাঁস দেওয়া অবস্থায় পুলিশ নিহত রনির লাশ উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এরআগে বুধবার দিবাগত রাতের কোন এক সময় রনি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে।

নিহত রনি উপজেলার পশ্চিম ্ওজবালিয়া গ্রামের মো. ফারুক হোসেনের ছেলে। জন্ম সনদ অনুযায়ী রনির বয়স ১৮ বছর হলেও স্থানীয়দের ভাষ্যমতে রনি এখনো শিশু বয়স পার করেনি।

নিহত রনির মামা আলমগীর হোসেন বলেন, তার ভাগিনা মো.রনি অভাবের তাড়নায় ইটভাটার স্থানীয় মাঝি দুলালের কাছ থেকে ৭২ হাজার টাকা দাদন নিয়ে কক্সবাজার এলাকার একটি ইটভাটায় কাজ করতে যায়। সেখানে ভাটার মাঝি রনিকে দিয়ে অতিরিক্ত কাজ করালে রনি কাজের ছাপ সইতে না পেরে তিন মাসের মাথায় ওই ইটভাটা থেকে বাড়ি চলে আসে। পরে ভাটার মাঝি দুলাল রনিকে পুনরায় তাদের ভাটায় কাজ করতে যেতে বলে। রনি রাজি না হওয়ায় তারা তাদের কাছ থেকে নেয়া দাদনের টাকা পরিশোধ করার চাপ প্রয়োগ করে। রনি ওই দাদনের টাকা পরিশোধ করতে বাধ্য হয়ে স্থানীয় আরেক মাঝি নুরুল আমিনের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা পুনরায় দাদন নিয়ে দুলাল মাঝির পাওনা দিয়ে নুরুল আমিনের ইটভাটায় কাজ করতে যায়। সেখানেও রনির ওপর চলে অতিরিক্ত কাজ আদায়ে মানুষিক নির্যাতন। কাজের চাপ সইতে না পেরে গত ৫ ফেব্রুয়ারী রাতে দেড় মাসের মাথায় সেখান থেকেও পালিয়ে বাড়ি চলে আসে রনি।

আলমগীর হোসেন আরো বলেন, পরের দিন সোমবার সকালে দুলাল মাঝি রনির কাছে আরো ২২ হাজার টাকা পাওনা দাবি করে তার বাড়িতে গিয়ে ওই টাকা পরিশোধের জন্য হুমকি দিয়ে আসে। একইদিন নুরুল আমিন মাঝির ছেলে হারুনও রনিকে বাড়িতে গিয়ে খোঁজ করে হুমকি দেয়। রনি মাঝি হারুনের উপস্থিতি টের পেয়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। পরে বুধবার রাতে রনি বাড়িতে ফিরে ঘরে ঘুমাতে যায়। বৃহস্পতিবার ভোরে রনির নানি সুজিয়া খাতুন বাড়ির পূর্ব পাশে তেঁতুল গাছের সঙ্গের রনির ঝুলন্ত লাশ দেখতে পায়। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে।

নিহত রনির মামি মোবাশে^রা আক্তার বলেন, তার ভাগিনা রনি দুলাল মাঝি ও নুরুল আমিন মাঝির ছেলে হারুনের মানুষিক অত্যাচারে গলায় ফাঁস দিয়েছে। রনির মোবাইলে তিনটি রেকর্ডিং ছিল। রনি মৃত্যুর আগে তার ফোনে রেকর্ড করে বলে গেছে, ‘আমি যদি মারা যায়- মা তোমার কোন দোষ থাকবে না, আমার মৃত্যুর জন্য দুলাল মাঝি ও হারুন মাঝি দায়ী। দুই মাঝি আমাকে নির্যাতন করেছে।’ রনির মৃত্যুর পর সকালে তার ব্যবহৃত মোবাইলটি ইউনিয়ন পরিষদের চৌকিদার আবু নিয়ে গেছে। পরে শুনেছি পুলিশ ওই মোবাইল থানায় নিয়ে গেছে।

নিহত রনির স্বজনদের দাবি, দুলাল মাঝি এবং নুরুল আমিন মাঝি ও তার ছেলে হারুন মাঝির অমানুষিক নির্যাতন, দাদনের টাকা পরিশোধে হুমকি প্রদানের চাপে রনি গলায় ফাঁস দিয়েছে। তারা (মাঝিরা) রনিকে মেরে ফেলেছে। আমরা গরিব মানুষ, কে এর বিচার করবে, আমরা কার কাছে যাবো? অভিযুক্ত দুই মাঝির বিচার দাবি করেন নিহতের স্বজনরা।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে দুলাল মাঝি ও নুরুল আমিন মাঝির ছেলে হারুন অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বলেন, নিহত রনি দুই মাঝির থেকে টাকা নিয়ে প্রতারণা করে আসছে। তার আত্মহত্যার সাথে এ ঘটনার কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই।

সুধারাম মডেল থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুধন দাস বলেন, গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। দাদনের টাকার জন্য মানুষিক চাপ প্রয়োগের বিষয়ে কেউ অভিযোগ করেনি। তার পরও আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের গাছ কর্তনের অভিযোগ গাছ জব্দ প্রশাসনের।।

নোয়াখালীতে দাদনের চাপে কিশোর শ্রমিকের  – আত্মহত্যা

আপডেট সময় : 06:42:32 pm, Thursday, 16 February 2023

নোয়াখালী প্রতিনিধি।।

নোয়াখালী সদর উপজেলার এওজবালিয়া ইউনিয়নে ইটভাটার দাদনের টাকা পরিশোধের মানুষিক চাপ সইতে না পেরে মো.রনি নামের এক কিশোর শ্রমিক গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করার অভিযোগ ওঠেছে। নিহতের স্বজনদের দাবি, ইটভাটার দুই মাঝি রনিকে মানুষিক নির্যাতন করায় সে চাপ সইতে না পেরে গলায় ফাঁস দেয়।

বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার পশ্চিম এওজবালিয়া গ্রামের ফারুকের বাড়ি থেকে গাছের সঙ্গে ফাঁস দেওয়া অবস্থায় পুলিশ নিহত রনির লাশ উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এরআগে বুধবার দিবাগত রাতের কোন এক সময় রনি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে।

নিহত রনি উপজেলার পশ্চিম ্ওজবালিয়া গ্রামের মো. ফারুক হোসেনের ছেলে। জন্ম সনদ অনুযায়ী রনির বয়স ১৮ বছর হলেও স্থানীয়দের ভাষ্যমতে রনি এখনো শিশু বয়স পার করেনি।

নিহত রনির মামা আলমগীর হোসেন বলেন, তার ভাগিনা মো.রনি অভাবের তাড়নায় ইটভাটার স্থানীয় মাঝি দুলালের কাছ থেকে ৭২ হাজার টাকা দাদন নিয়ে কক্সবাজার এলাকার একটি ইটভাটায় কাজ করতে যায়। সেখানে ভাটার মাঝি রনিকে দিয়ে অতিরিক্ত কাজ করালে রনি কাজের ছাপ সইতে না পেরে তিন মাসের মাথায় ওই ইটভাটা থেকে বাড়ি চলে আসে। পরে ভাটার মাঝি দুলাল রনিকে পুনরায় তাদের ভাটায় কাজ করতে যেতে বলে। রনি রাজি না হওয়ায় তারা তাদের কাছ থেকে নেয়া দাদনের টাকা পরিশোধ করার চাপ প্রয়োগ করে। রনি ওই দাদনের টাকা পরিশোধ করতে বাধ্য হয়ে স্থানীয় আরেক মাঝি নুরুল আমিনের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা পুনরায় দাদন নিয়ে দুলাল মাঝির পাওনা দিয়ে নুরুল আমিনের ইটভাটায় কাজ করতে যায়। সেখানেও রনির ওপর চলে অতিরিক্ত কাজ আদায়ে মানুষিক নির্যাতন। কাজের চাপ সইতে না পেরে গত ৫ ফেব্রুয়ারী রাতে দেড় মাসের মাথায় সেখান থেকেও পালিয়ে বাড়ি চলে আসে রনি।

আলমগীর হোসেন আরো বলেন, পরের দিন সোমবার সকালে দুলাল মাঝি রনির কাছে আরো ২২ হাজার টাকা পাওনা দাবি করে তার বাড়িতে গিয়ে ওই টাকা পরিশোধের জন্য হুমকি দিয়ে আসে। একইদিন নুরুল আমিন মাঝির ছেলে হারুনও রনিকে বাড়িতে গিয়ে খোঁজ করে হুমকি দেয়। রনি মাঝি হারুনের উপস্থিতি টের পেয়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। পরে বুধবার রাতে রনি বাড়িতে ফিরে ঘরে ঘুমাতে যায়। বৃহস্পতিবার ভোরে রনির নানি সুজিয়া খাতুন বাড়ির পূর্ব পাশে তেঁতুল গাছের সঙ্গের রনির ঝুলন্ত লাশ দেখতে পায়। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে।

নিহত রনির মামি মোবাশে^রা আক্তার বলেন, তার ভাগিনা রনি দুলাল মাঝি ও নুরুল আমিন মাঝির ছেলে হারুনের মানুষিক অত্যাচারে গলায় ফাঁস দিয়েছে। রনির মোবাইলে তিনটি রেকর্ডিং ছিল। রনি মৃত্যুর আগে তার ফোনে রেকর্ড করে বলে গেছে, ‘আমি যদি মারা যায়- মা তোমার কোন দোষ থাকবে না, আমার মৃত্যুর জন্য দুলাল মাঝি ও হারুন মাঝি দায়ী। দুই মাঝি আমাকে নির্যাতন করেছে।’ রনির মৃত্যুর পর সকালে তার ব্যবহৃত মোবাইলটি ইউনিয়ন পরিষদের চৌকিদার আবু নিয়ে গেছে। পরে শুনেছি পুলিশ ওই মোবাইল থানায় নিয়ে গেছে।

নিহত রনির স্বজনদের দাবি, দুলাল মাঝি এবং নুরুল আমিন মাঝি ও তার ছেলে হারুন মাঝির অমানুষিক নির্যাতন, দাদনের টাকা পরিশোধে হুমকি প্রদানের চাপে রনি গলায় ফাঁস দিয়েছে। তারা (মাঝিরা) রনিকে মেরে ফেলেছে। আমরা গরিব মানুষ, কে এর বিচার করবে, আমরা কার কাছে যাবো? অভিযুক্ত দুই মাঝির বিচার দাবি করেন নিহতের স্বজনরা।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে দুলাল মাঝি ও নুরুল আমিন মাঝির ছেলে হারুন অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বলেন, নিহত রনি দুই মাঝির থেকে টাকা নিয়ে প্রতারণা করে আসছে। তার আত্মহত্যার সাথে এ ঘটনার কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই।

সুধারাম মডেল থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুধন দাস বলেন, গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। দাদনের টাকার জন্য মানুষিক চাপ প্রয়োগের বিষয়ে কেউ অভিযোগ করেনি। তার পরও আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।