Dhaka , Thursday, 3 July 2025
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
দুর্গাপুর মটরযান ক’র্মচা’রী শ্র’মিক ইউনিয়ন নি’র্বাচ’নে সাধারণ সম্পাদক পদে শ্রমিকদের পছন্দের প্রার্থী আলিউল আজিম সাবেক মেয়র মাহবুব খান ও তার ছেলে সিয়ামের ৩২৯ কোটি টাকা আ’ত্মসা’ৎ, দেশ ত্যা’গে নি’ষেধা’জ্ঞা রূপগঞ্জে ট্রা’ক চা’পা’য় অ’জ্ঞা’তনা’মা ব্যক্তির মৃ’ত্যু হাটহাজারীতে কৃষক সমা’বে’শ ন্য’য্য মূল্যে সা’র,বী’জ,কী’টনা’শক ও বিনা সু’দে ঋ’নে’র জো’র দা’বি হাসিনাকে ভারত থেকে ধ’রে এনে বি’চার করতে হবে— নাসিরুদ্দীন পাটওয়ারী কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী অ’গ্নিকা’ণ্ডে পু’ড়ে যায় বাড়িসহ নগদ ৫ লক্ষ টাকা এবং প’শুপা’খি  রামগঞ্জে ই’য়া’বা’স’হ যুবদল ক’র্মী আ’টক লায়ন্স ক্লাব অব চিটাগাং কর্ণফুলী এলিট’র নতুন কমিটি গঠন কাজল প্রেসিডেন্ট ও উজ্জল সেক্রেটারী কউকের নী’রবতা’য় কক্সবাজার হোটেল জোনে প্র’ভাবশা’লী সি’ন্ডিকে’টের অ’বৈ’ধ ব’হুত’ল নি’র্মা’ণ জো’রাল! নরসিংদী প্রকল্প জা’লিয়া’তির ৫২ লাখ টা’কা উ’দ্ধা’র, ২ ক’র্মচা’রী গ্রে’প্তার হালিশহরে কোটি টাকার ম’দ উ’দ্ধা’র, কিন্তু চো’রাচা’লানী রয়ে গেছে ব’হাল ত’বিয়’তে আগামী ৬ মাসের জন্য চট্টগ্রাম বন্দর নিউমুরিং কন্টেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনায় বাংলাদেশ নৌ’বাহি’নীকে সু’পারি’শ করেছে সরকার নৌ’পরি’বহন উপদেষ্ট রূপগঞ্জে প্রে’মিকা ও স্বা’মীর ছু’রিকা’ঘা’তে প্রে’মিক নি’হত গাকৃবিতে উচ্চফলনশীল অধিক লবণ সহিষ্ণু গমের নতুন জা’ত ‘জিএইউ গম ১’ উদ্ভাবন    রাজাপুরে সরকারি ৫টি গাছ বি’ক্রির অ’ভিযো’গ স্থানীয় সরকার বিভাগের কর্মকর্তার বি’রু’দ্ধে নোয়াখালীতে ক’রো’নায় বৃ’দ্ধে’র মৃ’ত্যু নতুন অর্থবছরের প্রথমদিনেই ব’ন্দর জে’টিতে চার বিদেশি জাহাজ নোয়াখালীতে সা’পের কা’ম’ড়ে শি’শু’র মৃ’ত্যু সিলেট এমএজি ওসমানী মে’ডিকে’ল কলেজ ও হা’সপাতা’লে শি’শু বিভাগে বিশেষায়িত ক্লি’নিক চালু লালমনিরহাটে বিভিন্ন মা’মলা’র উনিশ আ’সা’মি গ্রে’প্তার  লালমনিরহাটের হ’ত্যা মা’মলা’র দুই আ’সামী’কে বগুড়া থেকে গ্রে’প্তার করেছে র‍্যাব মফস্বল সাংবাদিকতায় অনন্য অবদান সাংবাদিক নোমানীকে বার্তা প্রবাহ সম্মাননা কালিয়াকৈরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে ১০ হাজার গাছের চা’রা বিত’রণ শৌলজালিয়ায় আও’য়ামী লী’গ নে’তা চেয়ারম্যান রিপন ও প্যানেল চেয়ারম্যানকে মা’রধ’র নেত্রকোণার দুর্গাপুরে ক’মরে’ড অনিমা সিং’হে’র প্র’য়াণ দিবস উপলক্ষে স্মর’ন স’ভা পদ্মা সেতু দক্ষিণে প্রায় দেড় লাখ টাকার গাঁ’জাস’হ না’রী ও পু’রুষ আ’টক আদিতমারীতে পানিতে ডু’বে ১৮ মাস বয়সী শি’শুর মৃ’ত্যু  র‍্যাবের হাতে আ’ন্তঃজে’লা ডা’কা’ত দলের স’র্দার গ্রে’প্তার সীমান্ত এলাকায় ১৫ বিজিবির অ’ভিযা’নে বি’পুল প’রিমা’ণ অ্যা’ন্ড্রয়ে’ড মোবাইল ফোনের ডি’সপ্লে উদ্ধা’র ডাক বিভাগের কো’ষাগা’র ব্য’বস্থা’প’না ডিজিটাল রূ’পা’ন্তরে’র উদ্বোধন

হালিশহরে কোটি টাকার ম’দ উ’দ্ধা’র, কিন্তু চো’রাচা’লানী রয়ে গেছে ব’হাল ত’বিয়’তে

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 04:33:28 pm, Wednesday, 2 July 2025
  • 11 বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার চট্টগ্রাম ব্যুরো,

চট্টগ্রাম নগরের হালিশহর থানার ডগির খাল এলাকায় কোস্ট গার্ডের অভিযানে প্রায় ৪ কোটি ১৫ লক্ষ ১৩ হাজার টাকা মূল্যের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বিদেশি মদ ও বিয়ার জব্দ হলেও, বাস্তব চিত্র বলছে চোরাচালান সিন্ডিকেট এখনো বহাল তবিয়তে সক্রিয়। বারবার অভিযান পরিচালনা হলেও চোরাচালান সিন্ডিকেটের পিছনের শক্তি স্থানীয় চিহ্নিত গডফাদাররা রয়ে যায় ধরাছোঁয়ার বাইরে।

শনিবার (৩ মে ২০২৫)ভোর ৫টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কোস্ট গার্ড চট্টগ্রাম বেইস-এর সদস্যরা সফলভাবে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ অবৈধ মদ ও বিয়ার জব্দ করে। অভিযানটি নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয় হলেও, প্রশ্ন উঠেছে এই একক অভিযান কি যথেষ্ট।
চোরাকারবারিরা ধরা পড়লেও মূল হোতারা বরাবরই রয়ে গেছে ধরাছোঁয়ার বাহিরে।
সরেজমিনে ডগির খাল এলাকায় গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা ও জেলেদের সাথে কথা বললে নাম,ছবি প্রকাশ না করার শর্তে জানান, প্রতি সপ্তাহেই একাধিকবার এই একই পথ ধরে মাদক, লোহা-লঙ্কর ও অন্যান্য অবৈধ চোরাই, নিষিদ্ধ পণ্য পাচার করা হয়। তাদের ভাষ্যমতে, এই অবৈধ ব্যবসার সঙ্গে একটি প্রভাবশালী চক্র জড়িত, যারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে দিনের পর দিন সিন্ডিকেট চালিয়ে যাচ্ছে।ঐ সিন্ডিকেটের সাথে প্রশাসনের অসাধু পুলিশ সদস্য, স্থানীয় প্রভাবশালী নেতা কর্মীরা ও জড়িত।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, ঘটনার বিষয়ে একাধিকবার হালিশহর থানাকে অবগত করা হলেও তাদের পক্ষ থেকে কোনো দৃশ্যমান ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। বরং থানার ভূমিকা বরাবরের মতো নীরব ও নিষ্ক্রিয় ছিল, যা এসব চোরাকারবারী চক্রকে আসকারা দেওয়ার সমতুল্য।
উঠছে বিভিন্ন গুরুতর প্রশ্ন ,যেখানে কোটি কোটি টাকার চোরাচালান হচ্ছে সারা বছর ,সেখানে প্রতিবারই মূল হোতারা কীভাবে অধরায় থেকে যাচ্ছে? কে বা কারা তাদের পেছনে ছায়া হয়ে আছে, পুলিশের নীরবতা কি শুধুই দায়িত্বহীনতা, নাকি এর পেছনে রয়েছে বড় ধরনের মদদ।
এই সব প্রশ্নের উত্তর কখনও মেলে না। তবে অনুসন্ধান চলছে, এবং অচিরেই এই চক্রের মূল হোতাদের পরিচয় ও বিস্তারিত চিত্র পত্রিকার পাতায় প্রকাশ পাবে।
চোরাচালান বন্ধে একক অভিযান নয়, চাই সমন্বিত ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত পদক্ষেপ তবেই থামবে এই ভয়াবহ মাদক ও চোরাচালান বাণিজ্য।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

দুর্গাপুর মটরযান ক’র্মচা’রী শ্র’মিক ইউনিয়ন নি’র্বাচ’নে সাধারণ সম্পাদক পদে শ্রমিকদের পছন্দের প্রার্থী আলিউল আজিম

হালিশহরে কোটি টাকার ম’দ উ’দ্ধা’র, কিন্তু চো’রাচা’লানী রয়ে গেছে ব’হাল ত’বিয়’তে

আপডেট সময় : 04:33:28 pm, Wednesday, 2 July 2025

স্টাফ রিপোর্টার চট্টগ্রাম ব্যুরো,

চট্টগ্রাম নগরের হালিশহর থানার ডগির খাল এলাকায় কোস্ট গার্ডের অভিযানে প্রায় ৪ কোটি ১৫ লক্ষ ১৩ হাজার টাকা মূল্যের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বিদেশি মদ ও বিয়ার জব্দ হলেও, বাস্তব চিত্র বলছে চোরাচালান সিন্ডিকেট এখনো বহাল তবিয়তে সক্রিয়। বারবার অভিযান পরিচালনা হলেও চোরাচালান সিন্ডিকেটের পিছনের শক্তি স্থানীয় চিহ্নিত গডফাদাররা রয়ে যায় ধরাছোঁয়ার বাইরে।

শনিবার (৩ মে ২০২৫)ভোর ৫টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কোস্ট গার্ড চট্টগ্রাম বেইস-এর সদস্যরা সফলভাবে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ অবৈধ মদ ও বিয়ার জব্দ করে। অভিযানটি নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয় হলেও, প্রশ্ন উঠেছে এই একক অভিযান কি যথেষ্ট।
চোরাকারবারিরা ধরা পড়লেও মূল হোতারা বরাবরই রয়ে গেছে ধরাছোঁয়ার বাহিরে।
সরেজমিনে ডগির খাল এলাকায় গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা ও জেলেদের সাথে কথা বললে নাম,ছবি প্রকাশ না করার শর্তে জানান, প্রতি সপ্তাহেই একাধিকবার এই একই পথ ধরে মাদক, লোহা-লঙ্কর ও অন্যান্য অবৈধ চোরাই, নিষিদ্ধ পণ্য পাচার করা হয়। তাদের ভাষ্যমতে, এই অবৈধ ব্যবসার সঙ্গে একটি প্রভাবশালী চক্র জড়িত, যারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে দিনের পর দিন সিন্ডিকেট চালিয়ে যাচ্ছে।ঐ সিন্ডিকেটের সাথে প্রশাসনের অসাধু পুলিশ সদস্য, স্থানীয় প্রভাবশালী নেতা কর্মীরা ও জড়িত।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, ঘটনার বিষয়ে একাধিকবার হালিশহর থানাকে অবগত করা হলেও তাদের পক্ষ থেকে কোনো দৃশ্যমান ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। বরং থানার ভূমিকা বরাবরের মতো নীরব ও নিষ্ক্রিয় ছিল, যা এসব চোরাকারবারী চক্রকে আসকারা দেওয়ার সমতুল্য।
উঠছে বিভিন্ন গুরুতর প্রশ্ন ,যেখানে কোটি কোটি টাকার চোরাচালান হচ্ছে সারা বছর ,সেখানে প্রতিবারই মূল হোতারা কীভাবে অধরায় থেকে যাচ্ছে? কে বা কারা তাদের পেছনে ছায়া হয়ে আছে, পুলিশের নীরবতা কি শুধুই দায়িত্বহীনতা, নাকি এর পেছনে রয়েছে বড় ধরনের মদদ।
এই সব প্রশ্নের উত্তর কখনও মেলে না। তবে অনুসন্ধান চলছে, এবং অচিরেই এই চক্রের মূল হোতাদের পরিচয় ও বিস্তারিত চিত্র পত্রিকার পাতায় প্রকাশ পাবে।
চোরাচালান বন্ধে একক অভিযান নয়, চাই সমন্বিত ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত পদক্ষেপ তবেই থামবে এই ভয়াবহ মাদক ও চোরাচালান বাণিজ্য।