Dhaka , Monday, 13 January 2025
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
৪৫০টি অবৈধ আবাসিক গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন ৫০০ মিটার অবৈধ গ্যাস পাইপ অপসারণ।। পার্বত্য চট্টগ্রামে উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ যেন দৃশ্যমান হয়- ইউএনডিপি নতুন প্রকল্প বাস্তবায়নে উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা’র পরামর্শ।। নিত্যপণ্যের দাম কমানোর দাবী জানিয়ে আশুলিয়ায় সমাবেশ।। ২০২৫ সনের হজ চুক্তি স্বাক্ষরিত।। কাজির দেউরী বাজারে ব্যবসায়ীদের মাঝে বিন বিতরণ অনুষ্ঠানে চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত।। লক্ষ্মীপুরের মেঘনায় তীর সংরক্ষণ বাঁধে নিম্নমানের পাথর ও বালি ব্যবহার।। নেত্রকোনায় ৩ দফা দাবিতে বিডিআর সদস্যদের মানববন্ধন।। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে রাতের আঁধারে পবিত্র কুরআান পোড়াল দুষ্কৃতকারীরা।। পাইকগাছায় ওএমএস চাউল বিক্রয় উদ্বোধন।। মোংলায় মায়ের কোল থেকে ৩ বছরের মরিয়ম ট্রেনের নিচে।। মেহেরপুরে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পূণর্বহালের দাবিতে মানববন্ধন।। মিথ্যা বানোয়াট সংবাদের প্রতিবাদে যুবদল নেতার সংবাদ সম্মেলন।। নৈতিক মূল্যবোধ প্রেক্ষিত বর্তমান সমাজ এলিফ্যান্ট রোডে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে জখম করার ঘটনায় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির হুঁশিয়ারি -উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।। জনগণের ওপর কর্তৃত্ব নয় -সিনিয়র সচিব।। বিজিবির শক্ত অবস্থানের কারণে ভারত সীমান্তে বেড়া নির্মাণ বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।। তথ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে মামলা পরিচালনায় সহায়ক আইন-কানুন বিষয়ক ছয় দিনব্যাপী কর্মশালা শুরু।। শহরের নিরাপদ খাদ্য ও নির্মল বাতাসের জন্য ছাদ বাগান জরুরি- পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।। সম্পাদক-প্রকাশক ঐক্য পরিষদ এ যোগদিন।। সুন্দরগঞ্জে তিস্তায় নাব্যতা সংকট পায়ে হেঁটে নদীপার।। রূপগঞ্জে শ্রমিকদলের সমাবেশ অনুষ্ঠিত।। বাংলাদেশে দালালির রাজনীতি চলবে না -আব্দুল কাদির ভূইয়া।। মুল্যস্ফীতি ও মানুষের দুর্ভোগ কমাতে ভ্যাট ও সম্পুরক শুল্ক বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করার দাবি।। রামগঞ্জে উপজেলা প্রশাসন গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের শুভ উদ্বোধন।। ১২ দিন নিখোঁজের পর পাবনা থেকে স্কুল ছাত্রী উদ্ধার।। মির্জাপুরে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মাঝে বিএনপি নেতা সাঈদ সোহরাব কম্বল বিতরণ।। নোয়াখালীর মাইজদীতে আগুনে পুড়ল ১২ দোকান।। জালালপুরে প্রায় ১৫০ জন রোগীকে ফ্রী চিকিৎসা প্রদান।।  চলচ্চিত্র শিল্পকে সমৃদ্ধ করতে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে সরকার- উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।। সালথায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন ঝুঁকিতে দুই পাড়ে থাকা পাকা সড়ক।।

সুন্দরগঞ্জে তিস্তায় নাব্যতা সংকট পায়ে হেঁটে নদীপার।।

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 03:24:29 pm, Sunday, 12 January 2025
  • 4 বার পড়া হয়েছে

সুন্দরগঞ্জে তিস্তায় নাব্যতা সংকট পায়ে হেঁটে নদীপার।।

হযরত বেল্লাল
সুন্দরগঞ্জ -গাইবান্ধা- প্রতিনিধি।।
  
   
 নদী খনন, ড্রেজিং, সংস্কার, শাসন, সংরক্ষণ না করায় তিস্তায় চরম নাব্যতা সংকট দেখা দিয়েছে। উজান থেকে নেমে আসা ঢল ও পলি জমে ভরে উঠেছে তিস্তা নদী। খরস্রোতি অগভীর ভরা তিস্তা এখন মরায় পরিনত হয়েছে। নাব্যতা সংকটে ২০ রুট নৌ-চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। বেকার হয়ে পড়েছে হাজারও নৌ- শ্রমিক ও জেলে।
       
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর, বেলকা, হরিপুর, শান্তিরাম, কঞ্চিবাড়ি, চন্ডিপুর, শ্রীপুর ও কাপাসিয়া ইউনিয়নের উপর দিয়ে প্রবাহিত তিস্তা নদী দীর্ঘ ৫৩ বছরেও ড্রেজিং এবং খনন করা হয়নি। সে কারণে তিস্তা ভরাট হয়ে এখন আবাদী জমিতে রুপ। তিস্তা তার গতিপথ পরিবর্তন করে অসংখ্য শাখা নদীতে বিভক্ত হয়েছে। বছরে মাত্র ৬ মাস মুল নদীতে নৌকা চলাচল করে। গোটা বছর পায়ে হেঁটে পারাপার করতে হয় চরবাসিকে। 
         
এক সময় উপজেলার পাঁচপীর, বেলকা, মীরগঞ্জ ও তারাপুর খেয়াঘাট হতে পীরগাছা, কাউনিয়া, উলিপুর, কুড়িগ্রাম, কাশিমবাজার, চিলমারি, রৌমারি, মোল্লার চর, ভূরুঙ্গামারি, দেওয়ানগঞ্জ, কামারজানি, গাইবান্ধা, সাঘাটা, ফুলছড়ি, জামালপুর, নারায়নগঞ্জ, বালাশিঘাট, ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ রুটে নৌ-চলাচল করত। বর্তমানে নাব্যতা সংকটে সবরুটে নৌ-চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। তিস্তায় হাজারও নৌ-শ্রমিক ও জেলে নৌকা চালিয়ে এবং মাছ ধরে সংসার চালাত। তারা এখন বেকার হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে। অনেকে বাপ দাদার পেশা পরিবর্তন করে অন্য পেশা জড়িয়ে পড়েছে। 
       
বেলকা চরের জেলে কমল দাস বলেন, তিস্তা নদীতে এখন আর জল থাকে না। পলি জমে নদী ভরে গেছে। নদীতে আর মাছ ধরার কোন সুযোগ নেই। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে আমরা জেলেরা তিস্তা নদীতে আর মাছ ধরতে পারি না। সে কারনে অনেকে বাজারে মাছের ব্যবসা করছে। আবার অনেকে রিস্কা, ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাচ্ছে।
         
হরিপুর চরের নৌ-শ্রমিক মালেক মিয়া বলেন, আজ থেকে ১০ বছর আগে তার পাঁচটি নৌকা ছিল। নৌকার ব্যবসা দিয়ে সে সংসার চালাত। এখন মাত্র একটি নৌকা তার। সেটিও বছরের ৪ মাস মুল নদীতে চলাচল করে। নদী ভরে উঠায় এখন আর নৌকা চলে না। সে কারনে মাঝি মাল্লারা বেকার হয়ে পড়েছে। নদী খনন বা ড্রেজিং করলে হয়তো তিস্তা তার গতিপথ ফিরে পাবে। নদীতে পানি না থাকায় বালু চরে পড়ে থাকায় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে নৌকা। 
       
বাদামের চরের ব্যবসায়ী খয়বর আলী বলেন, জেলা ও উপজেলা শহর হতে কাপাসিয়া ইউনিয়নের বাদামের চরের দূরত্ব প্রায় ৪০ কিলোমিটার। নৌ-চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এখন বিভিন্ন যানবাহনে জেলা ও উপজেলা শহর হতে মালামাল নিয়ে এসে ব্যবসা করা অত্যন্ত কষ্টকর হয়ে পড়েছে। ঘোড়ার গাড়ি ও পায়ে হাঁটা ছাড়া অন্য কোন উপায়ে চরের মধ্যে চলাচলের কোন মাধ্যম নেই। আজ থেকে ১৫ বছর আগে নৌ-রুটে মালামাল আনা নেয়া করা হত। 
       
তারাপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম বলেন, তিস্তা নদী এখন আবাদি জমিতে পরিনত হয়েছে। উজানের পলি জমে নদীর গতিপথ পরিবর্তন হয়ে অসংখ্য শাখা নদীতে রুপ নিয়েছে। উপজেলা শহর হতে প্রায় ২০ রুটে নৌ-চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। সে কারনে চরবাসি পায়েঁ হেটে চলাচল করছে। বেকার হয়ে পড়েছে জেলে ও নৌ-শ্রমিকরা। নদী খনন ও ড্রেজিং এখন সময়ের দাবি। 
       
উপজেলা নিবার্হী অফিসার মো. নাজির হোসেন বলেন, উজানের ঢলে পলি জমে তিস্তা নদীটি ভরাট হয়ে গতিপথ পরিবর্তন হয়ে গেছে। সে কারণে প্রতি বছর বন্যার সময় নদী ভাঙনে শতাধিক বসতবাড়ি ও হাজারও একর ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলিন হচ্ছে। নদীটি খনন ও ড্রেজিং করে মুল নদী ফিরে আনলে এই উপজেলা অনেকটা নদী ভাঙনের কবল থেকে রক্ষা পাবে। 
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিবার্হী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল হক বলেন, নদী খনন, ড্রেজিং ও সংরক্ষণ এবং স্থায়ী ভাবে ভাঙন রোধ সরকারের উপর মহলের সিদ্ধানের ব্যাপার। এখানে আমাদের কোন হাত নেই।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

৪৫০টি অবৈধ আবাসিক গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন ৫০০ মিটার অবৈধ গ্যাস পাইপ অপসারণ।।

সুন্দরগঞ্জে তিস্তায় নাব্যতা সংকট পায়ে হেঁটে নদীপার।।

আপডেট সময় : 03:24:29 pm, Sunday, 12 January 2025
হযরত বেল্লাল
সুন্দরগঞ্জ -গাইবান্ধা- প্রতিনিধি।।
  
   
 নদী খনন, ড্রেজিং, সংস্কার, শাসন, সংরক্ষণ না করায় তিস্তায় চরম নাব্যতা সংকট দেখা দিয়েছে। উজান থেকে নেমে আসা ঢল ও পলি জমে ভরে উঠেছে তিস্তা নদী। খরস্রোতি অগভীর ভরা তিস্তা এখন মরায় পরিনত হয়েছে। নাব্যতা সংকটে ২০ রুট নৌ-চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। বেকার হয়ে পড়েছে হাজারও নৌ- শ্রমিক ও জেলে।
       
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর, বেলকা, হরিপুর, শান্তিরাম, কঞ্চিবাড়ি, চন্ডিপুর, শ্রীপুর ও কাপাসিয়া ইউনিয়নের উপর দিয়ে প্রবাহিত তিস্তা নদী দীর্ঘ ৫৩ বছরেও ড্রেজিং এবং খনন করা হয়নি। সে কারণে তিস্তা ভরাট হয়ে এখন আবাদী জমিতে রুপ। তিস্তা তার গতিপথ পরিবর্তন করে অসংখ্য শাখা নদীতে বিভক্ত হয়েছে। বছরে মাত্র ৬ মাস মুল নদীতে নৌকা চলাচল করে। গোটা বছর পায়ে হেঁটে পারাপার করতে হয় চরবাসিকে। 
         
এক সময় উপজেলার পাঁচপীর, বেলকা, মীরগঞ্জ ও তারাপুর খেয়াঘাট হতে পীরগাছা, কাউনিয়া, উলিপুর, কুড়িগ্রাম, কাশিমবাজার, চিলমারি, রৌমারি, মোল্লার চর, ভূরুঙ্গামারি, দেওয়ানগঞ্জ, কামারজানি, গাইবান্ধা, সাঘাটা, ফুলছড়ি, জামালপুর, নারায়নগঞ্জ, বালাশিঘাট, ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ রুটে নৌ-চলাচল করত। বর্তমানে নাব্যতা সংকটে সবরুটে নৌ-চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। তিস্তায় হাজারও নৌ-শ্রমিক ও জেলে নৌকা চালিয়ে এবং মাছ ধরে সংসার চালাত। তারা এখন বেকার হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে। অনেকে বাপ দাদার পেশা পরিবর্তন করে অন্য পেশা জড়িয়ে পড়েছে। 
       
বেলকা চরের জেলে কমল দাস বলেন, তিস্তা নদীতে এখন আর জল থাকে না। পলি জমে নদী ভরে গেছে। নদীতে আর মাছ ধরার কোন সুযোগ নেই। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে আমরা জেলেরা তিস্তা নদীতে আর মাছ ধরতে পারি না। সে কারনে অনেকে বাজারে মাছের ব্যবসা করছে। আবার অনেকে রিস্কা, ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাচ্ছে।
         
হরিপুর চরের নৌ-শ্রমিক মালেক মিয়া বলেন, আজ থেকে ১০ বছর আগে তার পাঁচটি নৌকা ছিল। নৌকার ব্যবসা দিয়ে সে সংসার চালাত। এখন মাত্র একটি নৌকা তার। সেটিও বছরের ৪ মাস মুল নদীতে চলাচল করে। নদী ভরে উঠায় এখন আর নৌকা চলে না। সে কারনে মাঝি মাল্লারা বেকার হয়ে পড়েছে। নদী খনন বা ড্রেজিং করলে হয়তো তিস্তা তার গতিপথ ফিরে পাবে। নদীতে পানি না থাকায় বালু চরে পড়ে থাকায় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে নৌকা। 
       
বাদামের চরের ব্যবসায়ী খয়বর আলী বলেন, জেলা ও উপজেলা শহর হতে কাপাসিয়া ইউনিয়নের বাদামের চরের দূরত্ব প্রায় ৪০ কিলোমিটার। নৌ-চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এখন বিভিন্ন যানবাহনে জেলা ও উপজেলা শহর হতে মালামাল নিয়ে এসে ব্যবসা করা অত্যন্ত কষ্টকর হয়ে পড়েছে। ঘোড়ার গাড়ি ও পায়ে হাঁটা ছাড়া অন্য কোন উপায়ে চরের মধ্যে চলাচলের কোন মাধ্যম নেই। আজ থেকে ১৫ বছর আগে নৌ-রুটে মালামাল আনা নেয়া করা হত। 
       
তারাপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম বলেন, তিস্তা নদী এখন আবাদি জমিতে পরিনত হয়েছে। উজানের পলি জমে নদীর গতিপথ পরিবর্তন হয়ে অসংখ্য শাখা নদীতে রুপ নিয়েছে। উপজেলা শহর হতে প্রায় ২০ রুটে নৌ-চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। সে কারনে চরবাসি পায়েঁ হেটে চলাচল করছে। বেকার হয়ে পড়েছে জেলে ও নৌ-শ্রমিকরা। নদী খনন ও ড্রেজিং এখন সময়ের দাবি। 
       
উপজেলা নিবার্হী অফিসার মো. নাজির হোসেন বলেন, উজানের ঢলে পলি জমে তিস্তা নদীটি ভরাট হয়ে গতিপথ পরিবর্তন হয়ে গেছে। সে কারণে প্রতি বছর বন্যার সময় নদী ভাঙনে শতাধিক বসতবাড়ি ও হাজারও একর ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলিন হচ্ছে। নদীটি খনন ও ড্রেজিং করে মুল নদী ফিরে আনলে এই উপজেলা অনেকটা নদী ভাঙনের কবল থেকে রক্ষা পাবে। 
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিবার্হী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল হক বলেন, নদী খনন, ড্রেজিং ও সংরক্ষণ এবং স্থায়ী ভাবে ভাঙন রোধ সরকারের উপর মহলের সিদ্ধানের ব্যাপার। এখানে আমাদের কোন হাত নেই।