Dhaka , Thursday, 28 August 2025
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
সিলেটে ওসিসহ পাঁচ পুলিশ কর্মকর্তা ও স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজীর অভিযোগ রূপগঞ্জে জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি হাসান আলীর সুস্থতা কামনায় কোরআন খতম ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রূপগঞ্জে গ্যাসের চার শতাধিক অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হাটহাজারিতে শিক্ষার গুণগতমান নিশ্চিতকরণে প্রধান শিক্ষকদের সাথে মতবিনিময়।  দেশের জনগন বুঝে না  পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন  রাজাপুরে ছাত্রদলের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বিমানবন্দর সড়ক সম্প্রসারণে ফ্লাইওভার নির্মাণের বিষয় বিবেচনা করবে চসিক :- মেয়র ডা. শাহাদাত রূপগঞ্জে কিশোর রাকিব হত্যা ও দুই চাঁদাবাজি মামলার আসামি গ্রেফতার সরাইল ব্যাটালিয়ন (২৫ বিজিবি) এর বিশেষ টহলদল কর্তৃক ৭০ লক্ষ টাকার ভারতীয় চোরাচালানী মালামাল আটক তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টার জোর প্রচেষ্টায় রামগঞ্জে স্থাপিত হচ্ছে মিনি স্টেডিয়াম মির্জাপুরে শিক্ষার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে করণীয় সম্পর্কে মতবিনিময় সভা রাস্তা পাকা করার দাবিতে তথ্য উপদেষ্টার ইউনিয়ন বাসির মানববন্ধন স্টাফ কোয়ার্টার-সারুলিয়া রোডে ছিনতাইয়ের রাজত্ব: গভীর রাতে অটোরিকশায় হামলা, পুলিশের টহল বাড়ানোর দাবি এলাকাবাসীর রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি সেভ দ্য কক্সবাজারের মানববন্ধন দুই মসজিদ ও এক মন্দির বরাদ্দ পেলো রেলের জমি রামগঞ্জে বিএনপির প্রতিনিধি নির্বাচনে আওয়ামীলীগ ভোটার বাদ দেওয়ার দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলন হিজাবী ছাত্রীদের ক্লাস থেকে বের করে দেওয়া এবং দাড়ি রাখায় তিন কনস্টেবলকে শাস্তি প্রদান ধর্মীয় স্বাধীনতার চরম লঙ্ঘন-হেফাজতে ইসলাম। ঢাকার সাভারে জমি সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে একাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে কাজে বাধা ও প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীরা সাভার মডেল থানায় অভিযোগ ও একাধিক সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। নোয়াখালীতে চালককে হত্যা অটোরিকশা ছিনতাই ঝালকাঠিতে প্রধান শিক্ষকের দুর্নীতি ও অনিয়মের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন নোয়াখালীতে ঘুমের মধ্যে শিশুর মৃত্যু মির্জাপুরে দুই হাজার নয়শো বারো কেজি সরকারি চাল জব্দ রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে র‌্যাব-১০ এর অভিযানে দেশীয় তৈরি ওয়ান শুটার গান ও গুলি উদ্ধার। নরসিংদীর ঘোড়াশাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের গ্যাস সংকটে উৎপাদন বন্ধ নগরীতে উৎপাদন নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, ০৫ লক্ষ টাকা জরিমানা আদায় রোহিঙ্গা ইস্যুতে অস্থিরতা সৃষ্টির মূলহোতা এনজিও প্লাটফর্মের আমির হোসেন নলছিটিতে রাতের আঁধারে বিরোধীয় জমিতে ঘর তোলার অভিযোগ ঝালকাঠির পেয়ারার চড়া দামে উদ্যোক্তাদের মুখে হাসি মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ উপলক্ষে ঝালকাঠিতে র‌্যালি ও আলোচনা সভা নলছিটিতে স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক ও সদস্য সচিবের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

শাহজাহান ফকির, বিএনপির আদর্শ বিকৃতি ও দুর্নীতির প্রতীক

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 05:41:57 pm, Sunday, 20 April 2025
  • 124 বার পড়া হয়েছে

শাহজাহান ফকির, বিএনপির আদর্শ বিকৃতি ও দুর্নীতির প্রতীক

এম এইচ হৃদয় খান, গাজীপুর
শাহজাহান ফকির—একটি নাম, যা গাজীপুরের রাজনীতিতে বিতর্কের সৃষ্টি করেছে, কিন্তু যিনি কোনোভাবেই রাজনৈতিক দায়-দায়িত্বের সম্মুখীন হননি। বিএনপির শীর্ষ নেতাদের অক্ষমতার কারণে তার অপরাধের ছায়ায় দলের আদর্শ সঙ্কুচিত হতে হতে আজ এক শূন্যতার মধ্যে পতিত। মিথ্যা সনদ, দুর্নীতি, টেন্ডার বাণিজ্য এবং আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে আঁতাত—এসব কিছুই তাকে থামাতে পারেনি, কারণ তার আশ্রয়দাতা—দলীয় আত্মীয়তা। বিএনপির এই দুর্নীতি প্রবণ নেতা যদি আজও অটুট পদে থাকে, তবে সেটা দলের পক্ষে এক ভয়াবহ সংকেত।
২০২৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি, শাহজাহান ফকিরের বিরুদ্ধে প্রথম অভিযোগ ওঠে, যখন স্থানীয় বাসিন্দা মো. সেলিম ফকির অভিযোগ করেন, তিনি বরমী ডিগ্রি কলেজের এডহক কমিটির সভাপতির পদে থাকাকালীন সময়ে ভুয়া স্নাতক ডিগ্রির সনদ জমা দিয়েছেন। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে প্রকাশিত চিঠিতে পুরো বিষয়টি নিশ্চিত করা হয় এবং শাহজাহান ফকিরের পদচ্যুতির নির্দেশ দেওয়া হয়। তবে এই রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত, যা একটি গুরুতর অপরাধের স্বীকৃতি, বিএনপির শীর্ষ নেতাদের চোখে কোনো গুরুত্ব পায় না।
এটা শুধু সনদ জালিয়াতি নয়, বিএনপির রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতির মহোৎসব! ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে, শাহজাহান ফকির ৩.৩৮ কোটি টাকার সড়ক প্রকল্পের দুর্নীতির কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠেন। বিন্দুবাড়ি-ইজ্জতপুর সড়কের নির্মাণ কাজের টেন্ডার নিজের হাতে তুলে নিয়ে, নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার এবং অস্বীকৃত কাজ চালিয়ে যান। প্রকল্পের কর্মকর্তা উপজেলা প্রকৌশলী তাকে কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দিলেও, শাহজাহান ফকির রাজনৈতিক প্রভাব ব্যবহার করে কাজ অব্যাহত রাখেন। বিএনপির নেতারা জানাচ্ছেন, ফকিরের বিরুদ্ধে আরও অনেক অবৈধ কর্মকাণ্ড এবং টেন্ডার বাণিজ্যের একের পর এক অভিযোগ রয়েছে।
এছাড়া, ২০২৪ সালের ১১ আগস্ট, শাহজাহান ফকির গোপনে মাওনা ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম খোকনের সঙ্গে বৈঠক করেন, যেখানে তিনি বিএনপি নেতাদের হয়রানি না করার বিনিময়ে ৬ লাখ টাকা গ্রহণ করেন। এর পরদিন, শাহজাহান ফকির আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান খোকনকে নিয়ে শ্রীপুর থানার একটি সরকারি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন—ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। দলীয় শীর্ষ নেতাদের কোনো কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়া, এই অপরাধের পৃষ্ঠপোষকতা দেয়ার এক দৃষ্টান্ত হয়ে দাঁড়ায়।
এখন, সবচেয়ে ঘৃণিত ও অপ্রকাশিত সত্য হলো—শাহজাহান ফকিরকে রক্ষা করার একমাত্র কারণ তার আত্মীয়তা। শাহজাহান ফকিরের চাচাতো ভাই, ডা. শহিদুল্লাহ ফকির বিবাহ করেছেন বিএনপির ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলমের বোনকে। এই আত্মীয়তার কারণে তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। গাজীপুর জেলা বিএনপির নেতারা যখন এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলছেন, তখন কেন্দ্রীয় নেতাদের নীরবতা আরও বিপজ্জনক হয়ে উঠছে।
জেলা বিএনপির নেতারা বলছেন, “শাহজাহান ফকিরের মতো ভাইরাসকে রক্ষা করা মানে দলের ভেতরে দুর্বৃত্তায়ন ও অরাজকতার ছায়া তৈরি করা। যদি এখনই কোনো ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, তবে বিএনপি গাজীপুর নয়, গোটা দেশের মধ্যে জনগণের আস্থা হারাবে।” এই মুহূর্তে গাজীপুর জেলা বিএনপির সামনে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন—আদর্শ রক্ষা না আত্মীয়তার প্রতি শ্রদ্ধা?
এ বিষয়ে জেলা আহ্বায়ক ফজলুল হক মিলন বলেন, “আমরা বিষয়টি জানি, সনদ জালিয়াতির প্রসঙ্গে তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে, তবে এখনও কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।”
অতএব, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সামনে এখন একটি কঠিন সিদ্ধান্ত—আদর্শ রক্ষা করবেন, নাকি আত্মীয়তার বন্ধনে রাজনীতির নৈতিকতা বিসর্জন দেবেন? সময় এখনই আসছে, এবং ইতিহাস কখনো এমন এক ভয়ানক সিদ্ধান্তকে ক্ষমা করবে না।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

সিলেটে ওসিসহ পাঁচ পুলিশ কর্মকর্তা ও স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজীর অভিযোগ

শাহজাহান ফকির, বিএনপির আদর্শ বিকৃতি ও দুর্নীতির প্রতীক

আপডেট সময় : 05:41:57 pm, Sunday, 20 April 2025
এম এইচ হৃদয় খান, গাজীপুর
শাহজাহান ফকির—একটি নাম, যা গাজীপুরের রাজনীতিতে বিতর্কের সৃষ্টি করেছে, কিন্তু যিনি কোনোভাবেই রাজনৈতিক দায়-দায়িত্বের সম্মুখীন হননি। বিএনপির শীর্ষ নেতাদের অক্ষমতার কারণে তার অপরাধের ছায়ায় দলের আদর্শ সঙ্কুচিত হতে হতে আজ এক শূন্যতার মধ্যে পতিত। মিথ্যা সনদ, দুর্নীতি, টেন্ডার বাণিজ্য এবং আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে আঁতাত—এসব কিছুই তাকে থামাতে পারেনি, কারণ তার আশ্রয়দাতা—দলীয় আত্মীয়তা। বিএনপির এই দুর্নীতি প্রবণ নেতা যদি আজও অটুট পদে থাকে, তবে সেটা দলের পক্ষে এক ভয়াবহ সংকেত।
২০২৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি, শাহজাহান ফকিরের বিরুদ্ধে প্রথম অভিযোগ ওঠে, যখন স্থানীয় বাসিন্দা মো. সেলিম ফকির অভিযোগ করেন, তিনি বরমী ডিগ্রি কলেজের এডহক কমিটির সভাপতির পদে থাকাকালীন সময়ে ভুয়া স্নাতক ডিগ্রির সনদ জমা দিয়েছেন। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে প্রকাশিত চিঠিতে পুরো বিষয়টি নিশ্চিত করা হয় এবং শাহজাহান ফকিরের পদচ্যুতির নির্দেশ দেওয়া হয়। তবে এই রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত, যা একটি গুরুতর অপরাধের স্বীকৃতি, বিএনপির শীর্ষ নেতাদের চোখে কোনো গুরুত্ব পায় না।
এটা শুধু সনদ জালিয়াতি নয়, বিএনপির রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতির মহোৎসব! ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে, শাহজাহান ফকির ৩.৩৮ কোটি টাকার সড়ক প্রকল্পের দুর্নীতির কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠেন। বিন্দুবাড়ি-ইজ্জতপুর সড়কের নির্মাণ কাজের টেন্ডার নিজের হাতে তুলে নিয়ে, নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার এবং অস্বীকৃত কাজ চালিয়ে যান। প্রকল্পের কর্মকর্তা উপজেলা প্রকৌশলী তাকে কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দিলেও, শাহজাহান ফকির রাজনৈতিক প্রভাব ব্যবহার করে কাজ অব্যাহত রাখেন। বিএনপির নেতারা জানাচ্ছেন, ফকিরের বিরুদ্ধে আরও অনেক অবৈধ কর্মকাণ্ড এবং টেন্ডার বাণিজ্যের একের পর এক অভিযোগ রয়েছে।
এছাড়া, ২০২৪ সালের ১১ আগস্ট, শাহজাহান ফকির গোপনে মাওনা ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম খোকনের সঙ্গে বৈঠক করেন, যেখানে তিনি বিএনপি নেতাদের হয়রানি না করার বিনিময়ে ৬ লাখ টাকা গ্রহণ করেন। এর পরদিন, শাহজাহান ফকির আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান খোকনকে নিয়ে শ্রীপুর থানার একটি সরকারি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন—ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। দলীয় শীর্ষ নেতাদের কোনো কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়া, এই অপরাধের পৃষ্ঠপোষকতা দেয়ার এক দৃষ্টান্ত হয়ে দাঁড়ায়।
এখন, সবচেয়ে ঘৃণিত ও অপ্রকাশিত সত্য হলো—শাহজাহান ফকিরকে রক্ষা করার একমাত্র কারণ তার আত্মীয়তা। শাহজাহান ফকিরের চাচাতো ভাই, ডা. শহিদুল্লাহ ফকির বিবাহ করেছেন বিএনপির ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলমের বোনকে। এই আত্মীয়তার কারণে তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। গাজীপুর জেলা বিএনপির নেতারা যখন এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলছেন, তখন কেন্দ্রীয় নেতাদের নীরবতা আরও বিপজ্জনক হয়ে উঠছে।
জেলা বিএনপির নেতারা বলছেন, “শাহজাহান ফকিরের মতো ভাইরাসকে রক্ষা করা মানে দলের ভেতরে দুর্বৃত্তায়ন ও অরাজকতার ছায়া তৈরি করা। যদি এখনই কোনো ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, তবে বিএনপি গাজীপুর নয়, গোটা দেশের মধ্যে জনগণের আস্থা হারাবে।” এই মুহূর্তে গাজীপুর জেলা বিএনপির সামনে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন—আদর্শ রক্ষা না আত্মীয়তার প্রতি শ্রদ্ধা?
এ বিষয়ে জেলা আহ্বায়ক ফজলুল হক মিলন বলেন, “আমরা বিষয়টি জানি, সনদ জালিয়াতির প্রসঙ্গে তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে, তবে এখনও কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।”
অতএব, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সামনে এখন একটি কঠিন সিদ্ধান্ত—আদর্শ রক্ষা করবেন, নাকি আত্মীয়তার বন্ধনে রাজনীতির নৈতিকতা বিসর্জন দেবেন? সময় এখনই আসছে, এবং ইতিহাস কখনো এমন এক ভয়ানক সিদ্ধান্তকে ক্ষমা করবে না।