Dhaka , Tuesday, 14 October 2025
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন চাঁদাবাজির মামলায় বিএনপি নেতার জামিন নামঞ্জুর হওয়ায় আইনজীবীর উপর হামলার চেষ্টা, সংবাদ সংগ্রহে বাধা তারেক রহমানের ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়নে রূপগঞ্জে দলীয় জনসভা সদরপুরে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ ধরায় ৭ জেলের কারাদণ্ড। কালিহাতীতে বাক প্রতিবন্ধী কিশোরী ধর্ষণ: অবশেষে গ্রেফতার ধর্ষক ইসমাইল সরাইলে মাসব্যপি টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচীর উদ্বোধন হাটহাজারীতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ সংরক্ষণ, তিন ফার্মেসীকে জরিমানা। নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে মানুষ মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের মিনিবার ফুটবল মেগা ফাইনাল অনুষ্ঠিত নোয়াখালীতে বাসে গ্যাস নেওয়ার সময় সিলিন্ডার বিস্ফোরণে আহত ৪ ভোলাকোট ইউনিয়ন শিক্ষক সমিতির কমিটি গঠন মতিন সভাপতি  হারুন সাধারণসম্পাদক   যশোরে ১০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ এক মাদক কারবারি গ্রেফতার শার্শায় আরোও এক ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার ঈদগাঁওতে বন্দুকসহ পুলিশের হাতে আটক ১ রূপগঞ্জে জোরপূর্বক ব্যবসায়ীর জমি ঘরে দখলের চেষ্টা কক্সবাজারে টেকসই মৎস্যচাষ উন্নয়নে দিনব্যাপি কর্মশালা অনুষ্ঠিত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল অ্যান্ড কলেজে উদ্বোধন হলো JUSC Sports Club গর্জনিয়া–কচ্ছপিয়া লাইন পরিচালনা কমিটি অনুমোদন দিল কক্সবাজার জেলা সিএনজি, অটোরিকশা ও টেম্পো সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন- রেজিষ্ট্রেশন নং-১৪৯১ রামগঞ্জে আলোচিত মা মেয়ে হত্যার সন্দেহভাজন আরেক আসামি গ্রেফতার ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর ডোর টু ডোর প্রকল্পের মাধ্যমে জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে:- মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন সাভার আশুলিয়ায় প্রতারণা মামলায় ভারতীয় নাগরিক গ্রেপ্তার রামগঞ্জে আলোচিত মা-মেয়ে হত্যাকান্ডে খুনিদের ফাঁসির দাবিতে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন নোয়াখালীতে রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা নোয়াখালীতে বিএনপি নেতার উদ্যোগে সড়ক সংস্কার ঠাকুরগাঁও হরিপুরে ঘন কুয়াশায় শীতের আগমনী বার্তা নোয়াখালীতে সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে গৃহবধূকে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার-১ সরাইল,ব্যাটালিয়ন(২৫বিজিবি) কর্তৃক বিপুল পরিমাণের অবৈধ মালামাল আটক সুন্দরগঞ্জে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চলছে কর্মবিরতি ‘সমন্বিত উদ্যোগ, প্রতিরোধ করি দুর্যোগ’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে হাটহাজারীতে দুর্যোগ প্রশমন দিবস উদযাপন সাবেক প্রধান শিক্ষক আবু তাহের চৌধুরীর ইন্তেকালঃ বিভিন্ন মহলের শোক নরসিংদীর পলাশে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত

শাহজাহান ফকির, বিএনপির আদর্শ বিকৃতি ও দুর্নীতির প্রতীক

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 05:41:57 pm, Sunday, 20 April 2025
  • 181 বার পড়া হয়েছে

শাহজাহান ফকির, বিএনপির আদর্শ বিকৃতি ও দুর্নীতির প্রতীক

এম এইচ হৃদয় খান, গাজীপুর
শাহজাহান ফকির—একটি নাম, যা গাজীপুরের রাজনীতিতে বিতর্কের সৃষ্টি করেছে, কিন্তু যিনি কোনোভাবেই রাজনৈতিক দায়-দায়িত্বের সম্মুখীন হননি। বিএনপির শীর্ষ নেতাদের অক্ষমতার কারণে তার অপরাধের ছায়ায় দলের আদর্শ সঙ্কুচিত হতে হতে আজ এক শূন্যতার মধ্যে পতিত। মিথ্যা সনদ, দুর্নীতি, টেন্ডার বাণিজ্য এবং আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে আঁতাত—এসব কিছুই তাকে থামাতে পারেনি, কারণ তার আশ্রয়দাতা—দলীয় আত্মীয়তা। বিএনপির এই দুর্নীতি প্রবণ নেতা যদি আজও অটুট পদে থাকে, তবে সেটা দলের পক্ষে এক ভয়াবহ সংকেত।
২০২৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি, শাহজাহান ফকিরের বিরুদ্ধে প্রথম অভিযোগ ওঠে, যখন স্থানীয় বাসিন্দা মো. সেলিম ফকির অভিযোগ করেন, তিনি বরমী ডিগ্রি কলেজের এডহক কমিটির সভাপতির পদে থাকাকালীন সময়ে ভুয়া স্নাতক ডিগ্রির সনদ জমা দিয়েছেন। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে প্রকাশিত চিঠিতে পুরো বিষয়টি নিশ্চিত করা হয় এবং শাহজাহান ফকিরের পদচ্যুতির নির্দেশ দেওয়া হয়। তবে এই রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত, যা একটি গুরুতর অপরাধের স্বীকৃতি, বিএনপির শীর্ষ নেতাদের চোখে কোনো গুরুত্ব পায় না।
এটা শুধু সনদ জালিয়াতি নয়, বিএনপির রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতির মহোৎসব! ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে, শাহজাহান ফকির ৩.৩৮ কোটি টাকার সড়ক প্রকল্পের দুর্নীতির কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠেন। বিন্দুবাড়ি-ইজ্জতপুর সড়কের নির্মাণ কাজের টেন্ডার নিজের হাতে তুলে নিয়ে, নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার এবং অস্বীকৃত কাজ চালিয়ে যান। প্রকল্পের কর্মকর্তা উপজেলা প্রকৌশলী তাকে কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দিলেও, শাহজাহান ফকির রাজনৈতিক প্রভাব ব্যবহার করে কাজ অব্যাহত রাখেন। বিএনপির নেতারা জানাচ্ছেন, ফকিরের বিরুদ্ধে আরও অনেক অবৈধ কর্মকাণ্ড এবং টেন্ডার বাণিজ্যের একের পর এক অভিযোগ রয়েছে।
এছাড়া, ২০২৪ সালের ১১ আগস্ট, শাহজাহান ফকির গোপনে মাওনা ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম খোকনের সঙ্গে বৈঠক করেন, যেখানে তিনি বিএনপি নেতাদের হয়রানি না করার বিনিময়ে ৬ লাখ টাকা গ্রহণ করেন। এর পরদিন, শাহজাহান ফকির আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান খোকনকে নিয়ে শ্রীপুর থানার একটি সরকারি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন—ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। দলীয় শীর্ষ নেতাদের কোনো কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়া, এই অপরাধের পৃষ্ঠপোষকতা দেয়ার এক দৃষ্টান্ত হয়ে দাঁড়ায়।
এখন, সবচেয়ে ঘৃণিত ও অপ্রকাশিত সত্য হলো—শাহজাহান ফকিরকে রক্ষা করার একমাত্র কারণ তার আত্মীয়তা। শাহজাহান ফকিরের চাচাতো ভাই, ডা. শহিদুল্লাহ ফকির বিবাহ করেছেন বিএনপির ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলমের বোনকে। এই আত্মীয়তার কারণে তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। গাজীপুর জেলা বিএনপির নেতারা যখন এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলছেন, তখন কেন্দ্রীয় নেতাদের নীরবতা আরও বিপজ্জনক হয়ে উঠছে।
জেলা বিএনপির নেতারা বলছেন, “শাহজাহান ফকিরের মতো ভাইরাসকে রক্ষা করা মানে দলের ভেতরে দুর্বৃত্তায়ন ও অরাজকতার ছায়া তৈরি করা। যদি এখনই কোনো ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, তবে বিএনপি গাজীপুর নয়, গোটা দেশের মধ্যে জনগণের আস্থা হারাবে।” এই মুহূর্তে গাজীপুর জেলা বিএনপির সামনে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন—আদর্শ রক্ষা না আত্মীয়তার প্রতি শ্রদ্ধা?
এ বিষয়ে জেলা আহ্বায়ক ফজলুল হক মিলন বলেন, “আমরা বিষয়টি জানি, সনদ জালিয়াতির প্রসঙ্গে তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে, তবে এখনও কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।”
অতএব, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সামনে এখন একটি কঠিন সিদ্ধান্ত—আদর্শ রক্ষা করবেন, নাকি আত্মীয়তার বন্ধনে রাজনীতির নৈতিকতা বিসর্জন দেবেন? সময় এখনই আসছে, এবং ইতিহাস কখনো এমন এক ভয়ানক সিদ্ধান্তকে ক্ষমা করবে না।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন

শাহজাহান ফকির, বিএনপির আদর্শ বিকৃতি ও দুর্নীতির প্রতীক

আপডেট সময় : 05:41:57 pm, Sunday, 20 April 2025
এম এইচ হৃদয় খান, গাজীপুর
শাহজাহান ফকির—একটি নাম, যা গাজীপুরের রাজনীতিতে বিতর্কের সৃষ্টি করেছে, কিন্তু যিনি কোনোভাবেই রাজনৈতিক দায়-দায়িত্বের সম্মুখীন হননি। বিএনপির শীর্ষ নেতাদের অক্ষমতার কারণে তার অপরাধের ছায়ায় দলের আদর্শ সঙ্কুচিত হতে হতে আজ এক শূন্যতার মধ্যে পতিত। মিথ্যা সনদ, দুর্নীতি, টেন্ডার বাণিজ্য এবং আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে আঁতাত—এসব কিছুই তাকে থামাতে পারেনি, কারণ তার আশ্রয়দাতা—দলীয় আত্মীয়তা। বিএনপির এই দুর্নীতি প্রবণ নেতা যদি আজও অটুট পদে থাকে, তবে সেটা দলের পক্ষে এক ভয়াবহ সংকেত।
২০২৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি, শাহজাহান ফকিরের বিরুদ্ধে প্রথম অভিযোগ ওঠে, যখন স্থানীয় বাসিন্দা মো. সেলিম ফকির অভিযোগ করেন, তিনি বরমী ডিগ্রি কলেজের এডহক কমিটির সভাপতির পদে থাকাকালীন সময়ে ভুয়া স্নাতক ডিগ্রির সনদ জমা দিয়েছেন। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে প্রকাশিত চিঠিতে পুরো বিষয়টি নিশ্চিত করা হয় এবং শাহজাহান ফকিরের পদচ্যুতির নির্দেশ দেওয়া হয়। তবে এই রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত, যা একটি গুরুতর অপরাধের স্বীকৃতি, বিএনপির শীর্ষ নেতাদের চোখে কোনো গুরুত্ব পায় না।
এটা শুধু সনদ জালিয়াতি নয়, বিএনপির রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতির মহোৎসব! ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে, শাহজাহান ফকির ৩.৩৮ কোটি টাকার সড়ক প্রকল্পের দুর্নীতির কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠেন। বিন্দুবাড়ি-ইজ্জতপুর সড়কের নির্মাণ কাজের টেন্ডার নিজের হাতে তুলে নিয়ে, নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার এবং অস্বীকৃত কাজ চালিয়ে যান। প্রকল্পের কর্মকর্তা উপজেলা প্রকৌশলী তাকে কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দিলেও, শাহজাহান ফকির রাজনৈতিক প্রভাব ব্যবহার করে কাজ অব্যাহত রাখেন। বিএনপির নেতারা জানাচ্ছেন, ফকিরের বিরুদ্ধে আরও অনেক অবৈধ কর্মকাণ্ড এবং টেন্ডার বাণিজ্যের একের পর এক অভিযোগ রয়েছে।
এছাড়া, ২০২৪ সালের ১১ আগস্ট, শাহজাহান ফকির গোপনে মাওনা ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম খোকনের সঙ্গে বৈঠক করেন, যেখানে তিনি বিএনপি নেতাদের হয়রানি না করার বিনিময়ে ৬ লাখ টাকা গ্রহণ করেন। এর পরদিন, শাহজাহান ফকির আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান খোকনকে নিয়ে শ্রীপুর থানার একটি সরকারি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন—ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। দলীয় শীর্ষ নেতাদের কোনো কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়া, এই অপরাধের পৃষ্ঠপোষকতা দেয়ার এক দৃষ্টান্ত হয়ে দাঁড়ায়।
এখন, সবচেয়ে ঘৃণিত ও অপ্রকাশিত সত্য হলো—শাহজাহান ফকিরকে রক্ষা করার একমাত্র কারণ তার আত্মীয়তা। শাহজাহান ফকিরের চাচাতো ভাই, ডা. শহিদুল্লাহ ফকির বিবাহ করেছেন বিএনপির ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলমের বোনকে। এই আত্মীয়তার কারণে তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। গাজীপুর জেলা বিএনপির নেতারা যখন এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলছেন, তখন কেন্দ্রীয় নেতাদের নীরবতা আরও বিপজ্জনক হয়ে উঠছে।
জেলা বিএনপির নেতারা বলছেন, “শাহজাহান ফকিরের মতো ভাইরাসকে রক্ষা করা মানে দলের ভেতরে দুর্বৃত্তায়ন ও অরাজকতার ছায়া তৈরি করা। যদি এখনই কোনো ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, তবে বিএনপি গাজীপুর নয়, গোটা দেশের মধ্যে জনগণের আস্থা হারাবে।” এই মুহূর্তে গাজীপুর জেলা বিএনপির সামনে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন—আদর্শ রক্ষা না আত্মীয়তার প্রতি শ্রদ্ধা?
এ বিষয়ে জেলা আহ্বায়ক ফজলুল হক মিলন বলেন, “আমরা বিষয়টি জানি, সনদ জালিয়াতির প্রসঙ্গে তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে, তবে এখনও কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।”
অতএব, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সামনে এখন একটি কঠিন সিদ্ধান্ত—আদর্শ রক্ষা করবেন, নাকি আত্মীয়তার বন্ধনে রাজনীতির নৈতিকতা বিসর্জন দেবেন? সময় এখনই আসছে, এবং ইতিহাস কখনো এমন এক ভয়ানক সিদ্ধান্তকে ক্ষমা করবে না।