
লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধি:
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ভাতিজাদের প্রহারে নিহত হাসমত উল্যা (৭০) নিহত হওয়ার ঘটনায় কোন আসামী গ্রেফতার না হওয়ায় এবং হত্যাাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবীতে মানববন্ধন করেছে পরিবারের সদস্যরা ও স্থানীয় এলাকাবাসী।
বুধবার দুপুরে রামগঞ্জ থানার সামনে মুক্তিযোদ্ধা মঞ্চ সংলগ্ন এ মানববন্ধনের আয়োজন করে ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য ও এলাকাবাসী।
মানববন্ধনে নিহত হাসমত উল্যাহর ছেলে শাহীন, মাসুদ ও মামুন দাবী করেন রবিবার রাত ১১টায় রামগঞ্জ পৌর ২নম্বর ওয়ার্ডের বাঁশঘর গ্রামের আহম্মেদ আলী হাজী বাড়ীর হাসমত উল্যাহর (৭০) জমি ও বসতঘর দখল করতে যায় একই বাড়ীর আমিন উল্যাহর ছেলে তোফায়েল ও মোহনসহ ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীরা।
জমি দখলে বাঁধা দিলে হাসমত উল্যাহ ও তার পরিবারের সদস্যদের এলোপাতাড়ি পিটাতে থাকে সন্ত্রাসীরা। এসময় হামলাকারীদের মারধরে ঘটনাস্থলেই মারা যান হাসমত উল্যাহ।
এ ঘটনায় সোমবার রাতে নিহতের বড় ছেলে শাহিন বাদী হয়ে সদ্য প্রবাস ফেরত তোফায়েল হোসেন, মোঃ মোহন ও পৌর যুবদলের সদস্য সুমন চৌধুরীসহ ৯জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন রামগঞ্জ থানায়।
নিহতের ছেলে মাসুদ আলম ও মামুন মানববন্ধনে আরও দাবী করেন পুলিশ ঘটনার প্রায় ১ঘন্টা পর ঘটনাস্থলে গিয়ে আমার বাবা হত্যাকান্ডে অভিযুক্ত মোঃ মোহনকে আটক করলেও অজ্ঞাত ফোন কলে তাকে সাথে সাথে ছেড়ে দেয়। পুলিশ থেকে ছাড়া পাওয়ার কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে মোঃ মোহন সোমবার রাতেই বিদেশে চলে যায় মামলার ২নং আসামী। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে আটক না করায় আমরা হতাশ। মানববন্ধনে এসময় স্থানীয় এলাকাবাসীসহ মহিলারা অংশগ্রহণ করেন।এছাড়াও মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির মহিলা দলের নেত্রী জনি মজুমদার,রামগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ভূঁইয়া সহ প্রমূখ
মানববন্ধনে নিহত হাসমত উল্যাহর ছেলে শাহীন, মাসুদ ও মামুন দাবী করেন রবিবার রাত ১১টায় রামগঞ্জ পৌর ২নম্বর ওয়ার্ডের বাঁশঘর গ্রামের আহম্মেদ আলী হাজী বাড়ীর হাসমত উল্যাহর (৭০) জমি ও বসতঘর দখল করতে যায় একই বাড়ীর আমিন উল্যাহর ছেলে তোফায়েল ও মোহনসহ ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীরা।
জমি দখলে বাঁধা দিলে হাসমত উল্যাহ ও তার পরিবারের সদস্যদের এলোপাতাড়ি পিটাতে থাকে সন্ত্রাসীরা। এসময় হামলাকারীদের মারধরে ঘটনাস্থলেই মারা যান হাসমত উল্যাহ।
এ ঘটনায় সোমবার রাতে নিহতের বড় ছেলে শাহিন বাদী হয়ে সদ্য প্রবাস ফেরত তোফায়েল হোসেন, মোঃ মোহন ও পৌর যুবদলের সদস্য সুমন চৌধুরীসহ ৯জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন রামগঞ্জ থানায়।
নিহতের ছেলে মাসুদ আলম ও মামুন মানববন্ধনে আরও দাবী করেন পুলিশ ঘটনার প্রায় ১ঘন্টা পর ঘটনাস্থলে গিয়ে আমার বাবা হত্যাকান্ডে অভিযুক্ত মোঃ মোহনকে আটক করলেও অজ্ঞাত ফোন কলে তাকে সাথে সাথে ছেড়ে দেয়। পুলিশ থেকে ছাড়া পাওয়ার কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে মোঃ মোহন সোমবার রাতেই বিদেশে চলে যায় মামলার ২নং আসামী। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে আটক না করায় আমরা হতাশ। মানববন্ধনে এসময় স্থানীয় এলাকাবাসীসহ মহিলারা অংশগ্রহণ করেন।এছাড়াও মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির মহিলা দলের নেত্রী জনি মজুমদার,রামগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ভূঁইয়া সহ প্রমূখ
























