Dhaka , Wednesday, 17 December 2025
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
নোয়াখালীতে গাড়ির গ্যারেজে ঝুলছিল চালকের মরদেহ বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে অসুস্থ হয়ে প্রাণ গেল বিএনপি নেতার বেগম খালেদা জিয়াই প্রথম মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা ও মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় চালু করেছেন: রফিকুল ইসলাম জামাল নোয়াখালী প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদকের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্বরণসভা নোয়াখালীতে ২ দিনে আ.লীগের ১৩ নেতাকর্মি গ্রেপ্তার ফরিদপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস-২০২৫ পালিত। বিজয় দিবসে মীর নোয়াবুল হক মেমোরিয়াল হাইস্কুলের পুষ্পমাল্য অর্পন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত।  নোয়াখালীতে জামায়াতের বিজয় র‍্যালীতে বাধভাঙ্গা উল্লাসে উপচে পড়া ভিড় ; ইনসাফে বাংলাদেশ গড়ার শপথ  সরাইলে মহান  বিজয় দিবসে স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ লক্ষ্মীধরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মহান বিজয় দিবস উদযাপিত বেগমগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আনুষ্ঠানিক কুচকাওয়াজ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত নোয়াখালীতে বিজয় দিবসে ব্যাংকারদের মিলনমেলা রামগঞ্জে বোনদের সম্পত্তি আত্নসাতের অভিযোগ লক্ষ্মীপুরে ২০ কর্মীসহ বিএনপিতে যোগ দিলেন আ.লীগ নেতা বিকেএমইএ কার্যালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার উপস্থিতিতে পুলিশ ভ্যান হস্তান্তর রামুতে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে কারা কারানির্যাতিত পরিষদ গঠিত পাইকগাছায় নির্বাচনী আচরণ বিধি পরিপালনে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাইকগাছা পৌরসভায় সুপেয় পানির স্যাম্পেল টেস্টিং প্ল্যান্ট স্থাপনের উদ্বোধন পাইকগাছা পৌরসভার ৮টি উন্নয়ন প্রকল্পের অগ্রগতি পরিদর্শন মোহাম্মদ আলী আজীবন আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবেন:- ডা. শাহাদাত হোসেন নোয়াখালীতে বিস্ফোরক মামলায় আ.লীগ সভাপতি গ্রেপ্তার বর্ণাঢ্য আয়োজনে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে মহান বিজয় দিবস উদযাপন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের আয়োজনে প্যারেড কুচকাওয়াজ ও মনোমুগ্ধকর ডিসপ্লে অনুষ্ঠিত আলোকিত বাংলাদেশের উদ্যোগে বিজয় দিবস উদযাপন মহান বিজয় দিবসে কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের গৌরবময় সংবর্ধনা মহান বিজয় দিবস ২০২৫ উপলক্ষে কক্সবাজারে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, কুচকাওয়াজ ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত মহান বিজয় দিবসে কক্সবাজার জেলা পুলিশের শ্রদ্ধা নিবেদন নতুন সাজে ও আধুনিক ব্যবস্থাপনায় কক্সবাজারে পুনরায় যাত্রা শুরু করল নিরিবিলি শাহিন রেস্তোরাঁ বিজয় দিবসে কক্সবাজারে হিউম্যান এইড ইন্টারন্যাশনালের শ্রদ্ধাঞ্জলি লালমনিরহাটে কুচকাওয়াজ, খেলাধুলা ও সংবর্ধনায় রেলওয়ের বর্ণিল বিজয় উৎসব

রাবির অনুমতিহীন সব দোকান উচ্ছেদের নির্দেশনা, নেই নতুন ব্যবস্থাপনা

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 11:12:50 pm, Wednesday, 24 August 2022
  • 259 বার পড়া হয়েছে

রাবির অনুমতিহীন সব দোকান উচ্ছেদের নির্দেশনা, নেই নতুন ব্যবস্থাপনা

রাবি প্রতিনিধি।।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসের সকল অনুমতিহীন দোকান উচ্ছেদের নির্দেশনা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এই নির্দেশনায় চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের দোকানী ও শিক্ষার্থীরা। কোনো ধরনের নতুন ব্যবস্থাপনা ছাড়া হুট করে দোকান উঠানো পেটে লাথি দেওয়ার মতো বলে জানান দোকানীরা। তবে দোকানগুলোর নতুন ব্যবস্থাপনার বিষয়ে জানতে চাইলে প্রশাসন স্পষ্ট করে কিছু বলতে পারেন নি৷

শিক্ষার্থীরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষার্থীরা ক্লাসের ফাঁকে টুকিটাকিতে খাবার খায় এবং আড্ডা দেয়। কারণ হলে গিয়ে খাওয়ার মতো সময় থাকে না। এদিকে অনেক একাডেমিক ভবন থেকে ক্যাফেটেরিয়া দূরে হওয়ায় সেখানেও শিক্ষার্থীরা যেতে পারে না। ফলে একাডেমির ভবনের পাশে নতুন ক্যাফেটেরিয়া নির্মাণের আগে দোকান উঠানোর সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। তাই উচ্ছেদের আগে দোকানের ব্যবস্থাপনা আরো বেশি জরুরী। এছাড়া তাদের আড্ডার মূল কেন্দ্রবিন্দু হলো দোকানে। ফলে দোকান উচ্ছেদ করলে আড্ডাও বন্ধ হয়ে যাবে।

বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার দপ্তরের নির্দেশনা সূত্রে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি না নিয়ে ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে বিভিন্ন স্থানে অবৈধ ভাবে চা/পনি/হোটেল/ফাস্টফুড/জুস/সবজি/মুদি/কাপড়ের দোকান পরিচালনা করছেন। তাই আগামী ২৫ আগস্টের মধ্যে সকল জিনিসপত্র নিজ দায়িত্বে সরিয়ে নেয়ার জন্য নির্দেশ দেয়া হলো। অন্যথায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ উচ্ছেদের ব্যবস্থা গ্রহন করবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী সবুর হাসান বলেন, ‘ক্যাম্পাসে ক্লাসের ফাঁকে আমরা নিয়মিত বিভিন্ন দোকানে বসে আড্ডা দেই। দুপুরের খাবার বেশির ভাগ সময় টুকিটাকিতে খাওয়া হয়। ভিন্ন ব্যবস্থা না করে এমন সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের টুকিটাকি এলাকার পাশের এক দোকানী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘দীর্ঘ ৬ বছরের বেশি সময় ধরে এখানে দোকান করছি। হুট করে এমন সিদ্ধান্ত পেটে লাথি দেওয়ার মতো। আমাদের জন্য নতুন কোনো জায়গার ব্যবস্থা না করে এমন সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক। বিশ্ববিদ্যালয় একটি নির্দিষ্ট জায়গা করে দিলে আমরা সেখানেও যেতে রাজি।’

এই নির্দেশনার বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের অধ্যাপক আতাউর রহমান রাজু বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে চায়ের টোং দোকানসহ আরো কিছু দোকানের প্রয়োজনীয়তা আছে। তবে বর্তমানের মতো অপরিকল্পিত ভাবে নয়। সব দোকানের জন্য সুবিন্যস্ত সুষ্ঠু পরিকল্পনার প্রয়োজন।

সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুক হক বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের ভিতরে প্রতিনিয়ত দোকান বৃদ্ধি পাচ্ছে। দোকানীরা কোনো নির্দেশনা না মেনেই ফাঁকা জায়গা দেখে দোকান বসিয়ে দিচ্ছে। তাদের নিয়ন্ত্রণ করতেই মূলত এই নির্দেশনা।

ব্যবস্থাপনার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি এস্টেট দপ্তর এসব বিষয় দেখাশোনা করে বলে জানান।

এ বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আবদুস সালাম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যারা অবৈধভাবে দোকান করে আছে তাদের উচ্ছেদের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে দোকানীরা আবেদন করে অনুমতি সাপেক্ষে দোকান করতে পারবেন।

নতুন ব্যবস্থাপনার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি স্পষ্ট করে কিছু বলতে পারেন নি। এসব বিষয় এস্টেট দপ্তর দেখে বলে জানান।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে এস্টেট দপ্তরের সহকারী রেজিস্ট্রার জাহেদ আলী বলেন, বর্তমানে ক্যাম্পাসে এত দোকান বেড়েছে যে, বিশ্ববিদ্যালয় একটি ব্যবসা ক্ষেত্রের মতো দেখায়। আমরা মূলত দোকানের সংখ্যা কমাতেই এই ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। তবে দোকানগুলোর নতুন ব্যবস্থাপনার বিষয়ে জানতে চাইলেও তিনি স্পষ্ট করে কিছু বলতে পারেন নি৷

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

নোয়াখালীতে গাড়ির গ্যারেজে ঝুলছিল চালকের মরদেহ

রাবির অনুমতিহীন সব দোকান উচ্ছেদের নির্দেশনা, নেই নতুন ব্যবস্থাপনা

আপডেট সময় : 11:12:50 pm, Wednesday, 24 August 2022

রাবি প্রতিনিধি।।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসের সকল অনুমতিহীন দোকান উচ্ছেদের নির্দেশনা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এই নির্দেশনায় চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের দোকানী ও শিক্ষার্থীরা। কোনো ধরনের নতুন ব্যবস্থাপনা ছাড়া হুট করে দোকান উঠানো পেটে লাথি দেওয়ার মতো বলে জানান দোকানীরা। তবে দোকানগুলোর নতুন ব্যবস্থাপনার বিষয়ে জানতে চাইলে প্রশাসন স্পষ্ট করে কিছু বলতে পারেন নি৷

শিক্ষার্থীরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষার্থীরা ক্লাসের ফাঁকে টুকিটাকিতে খাবার খায় এবং আড্ডা দেয়। কারণ হলে গিয়ে খাওয়ার মতো সময় থাকে না। এদিকে অনেক একাডেমিক ভবন থেকে ক্যাফেটেরিয়া দূরে হওয়ায় সেখানেও শিক্ষার্থীরা যেতে পারে না। ফলে একাডেমির ভবনের পাশে নতুন ক্যাফেটেরিয়া নির্মাণের আগে দোকান উঠানোর সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। তাই উচ্ছেদের আগে দোকানের ব্যবস্থাপনা আরো বেশি জরুরী। এছাড়া তাদের আড্ডার মূল কেন্দ্রবিন্দু হলো দোকানে। ফলে দোকান উচ্ছেদ করলে আড্ডাও বন্ধ হয়ে যাবে।

বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার দপ্তরের নির্দেশনা সূত্রে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি না নিয়ে ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে বিভিন্ন স্থানে অবৈধ ভাবে চা/পনি/হোটেল/ফাস্টফুড/জুস/সবজি/মুদি/কাপড়ের দোকান পরিচালনা করছেন। তাই আগামী ২৫ আগস্টের মধ্যে সকল জিনিসপত্র নিজ দায়িত্বে সরিয়ে নেয়ার জন্য নির্দেশ দেয়া হলো। অন্যথায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ উচ্ছেদের ব্যবস্থা গ্রহন করবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী সবুর হাসান বলেন, ‘ক্যাম্পাসে ক্লাসের ফাঁকে আমরা নিয়মিত বিভিন্ন দোকানে বসে আড্ডা দেই। দুপুরের খাবার বেশির ভাগ সময় টুকিটাকিতে খাওয়া হয়। ভিন্ন ব্যবস্থা না করে এমন সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের টুকিটাকি এলাকার পাশের এক দোকানী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘দীর্ঘ ৬ বছরের বেশি সময় ধরে এখানে দোকান করছি। হুট করে এমন সিদ্ধান্ত পেটে লাথি দেওয়ার মতো। আমাদের জন্য নতুন কোনো জায়গার ব্যবস্থা না করে এমন সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক। বিশ্ববিদ্যালয় একটি নির্দিষ্ট জায়গা করে দিলে আমরা সেখানেও যেতে রাজি।’

এই নির্দেশনার বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের অধ্যাপক আতাউর রহমান রাজু বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে চায়ের টোং দোকানসহ আরো কিছু দোকানের প্রয়োজনীয়তা আছে। তবে বর্তমানের মতো অপরিকল্পিত ভাবে নয়। সব দোকানের জন্য সুবিন্যস্ত সুষ্ঠু পরিকল্পনার প্রয়োজন।

সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুক হক বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের ভিতরে প্রতিনিয়ত দোকান বৃদ্ধি পাচ্ছে। দোকানীরা কোনো নির্দেশনা না মেনেই ফাঁকা জায়গা দেখে দোকান বসিয়ে দিচ্ছে। তাদের নিয়ন্ত্রণ করতেই মূলত এই নির্দেশনা।

ব্যবস্থাপনার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি এস্টেট দপ্তর এসব বিষয় দেখাশোনা করে বলে জানান।

এ বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আবদুস সালাম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যারা অবৈধভাবে দোকান করে আছে তাদের উচ্ছেদের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে দোকানীরা আবেদন করে অনুমতি সাপেক্ষে দোকান করতে পারবেন।

নতুন ব্যবস্থাপনার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি স্পষ্ট করে কিছু বলতে পারেন নি। এসব বিষয় এস্টেট দপ্তর দেখে বলে জানান।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে এস্টেট দপ্তরের সহকারী রেজিস্ট্রার জাহেদ আলী বলেন, বর্তমানে ক্যাম্পাসে এত দোকান বেড়েছে যে, বিশ্ববিদ্যালয় একটি ব্যবসা ক্ষেত্রের মতো দেখায়। আমরা মূলত দোকানের সংখ্যা কমাতেই এই ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। তবে দোকানগুলোর নতুন ব্যবস্থাপনার বিষয়ে জানতে চাইলেও তিনি স্পষ্ট করে কিছু বলতে পারেন নি৷