Dhaka , Friday, 4 July 2025
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
পারিবারিক চলাচলের পথে সরকারি রাস্তা নির্মানে বাঁ’ধা : সদরপুরে বিএনপি সভাপতির হাতে লা’ঞ্চি’ত গ্রামবাসী রূপগঞ্জে সাত বছরেও সুবর্ণা হ’ত্যার বি’চার হয়নি, শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন, সুবর্ণার চাচাকে অ’পহ’রণ করে নি’র্যাত’ন নোয়াখালীতে কি’ডনি ডা’য়ালাইসি’স সেন্টারে দু’দকের অ’ভিযা’ন হাতীবান্ধা থেকে ২০ কেজি গাঁ’জাসহ দুই মা’দক কা’রবারি’কে গ্রে’প্তার করেছে র‍্যাব পাটগ্রাম থানা থেকে দুইজন আ’সামী’কে ছিনিয়ে নেয় দু’র্বৃত্ত’রা, ও’সিসহ আ’হত ২০ আলেমগণ নিজেরাই বি’ভেদ তৈরী করলে ইসলামী ক’ল্যা’ণ রা’ষ্ট্রের সম্ভাবনা পি’ছিয়ে যাবে – ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন জ’লবা’য়ু মো’কাবি’লা ও জী’ববৈচি’ত্র্য র’ক্ষা’য় সুইডেনের স’হায়’তায় গ্র’হণ করা হচ্ছে বিশেষ প্র’কল্প। – পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান  রামগঞ্জ পৌরসভার বা’জে’ট ঘোষণা  মধুপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শি’ক্ষিকা লাকী’র আ’ত্মহ’ত্যা’র র’হস্য উ’ন্মো’চন ব্যারিস্টার কায়সার কামালের উদ্যোগে শি’শু ঊর্মির হা’র্টে’র অপা’রে’শ’ন সম্পন্ন খেলাধুলা যুব সমাজকে মা’দক মু’ক্ত  রাখতে পারে, উইএনও মো. মোশারফ হোসাইন জাতীয় নাগরিক পার্টি এনসিপির উত্তরাঞ্চ’লীয় মু’খ্য মু’খ্য সংগঠক অপকর্মের বি’রুদ্ধে বিএনপির অবস্থান ও অ্যাকশন দেখতে চান উজিরপুরে  প্র’তিপ’ক্ষকে ফাঁ’সা’তে  মি’থ্যা মা’মলা দিয়ে হ’য়রা’নি অ’ভিযো’গ গাজীপুরে শেখ হাসিনা-ওবায়দুল কাদেরের বি’রু’দ্ধে আরও দুই হ’ত্যা মা’মলা রামুতে ডে’ঙ্গু ও ক’রো’না ভা’ইরা’স প্রতিরো’ধে সচেতনতা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত দুর্গাপুর মটরযান ক’র্মচা’রী শ্র’মিক ইউনিয়ন নি’র্বাচ’নে সাধারণ সম্পাদক পদে শ্রমিকদের পছন্দের প্রার্থী আলিউল আজিম সাবেক মেয়র মাহবুব খান ও তার ছেলে সিয়ামের ৩২৯ কোটি টাকা আ’ত্মসা’ৎ, দেশ ত্যা’গে নি’ষেধা’জ্ঞা রূপগঞ্জে ট্রা’ক চা’পা’য় অ’জ্ঞা’তনা’মা ব্যক্তির মৃ’ত্যু হাটহাজারীতে কৃষক সমা’বে’শ ন্য’য্য মূল্যে সা’র,বী’জ,কী’টনা’শক ও বিনা সু’দে ঋ’নে’র জো’র দা’বি হাসিনাকে ভারত থেকে ধ’রে এনে বি’চার করতে হবে— নাসিরুদ্দীন পাটওয়ারী কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী অ’গ্নিকা’ণ্ডে পু’ড়ে যায় বাড়িসহ নগদ ৫ লক্ষ টাকা এবং প’শুপা’খি  রামগঞ্জে ই’য়া’বা’স’হ যুবদল ক’র্মী আ’টক লায়ন্স ক্লাব অব চিটাগাং কর্ণফুলী এলিট’র নতুন কমিটি গঠন কাজল প্রেসিডেন্ট ও উজ্জল সেক্রেটারী কউকের নী’রবতা’য় কক্সবাজার হোটেল জোনে প্র’ভাবশা’লী সি’ন্ডিকে’টের অ’বৈ’ধ ব’হুত’ল নি’র্মা’ণ জো’রাল! নরসিংদী প্রকল্প জা’লিয়া’তির ৫২ লাখ টা’কা উ’দ্ধা’র, ২ ক’র্মচা’রী গ্রে’প্তার হালিশহরে কোটি টাকার ম’দ উ’দ্ধা’র, কিন্তু চো’রাচা’লানী রয়ে গেছে ব’হাল ত’বিয়’তে আগামী ৬ মাসের জন্য চট্টগ্রাম বন্দর নিউমুরিং কন্টেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনায় বাংলাদেশ নৌ’বাহি’নীকে সু’পারি’শ করেছে সরকার নৌ’পরি’বহন উপদেষ্ট রূপগঞ্জে প্রে’মিকা ও স্বা’মীর ছু’রিকা’ঘা’তে প্রে’মিক নি’হত গাকৃবিতে উচ্চফলনশীল অধিক লবণ সহিষ্ণু গমের নতুন জা’ত ‘জিএইউ গম ১’ উদ্ভাবন    রাজাপুরে সরকারি ৫টি গাছ বি’ক্রির অ’ভিযো’গ স্থানীয় সরকার বিভাগের কর্মকর্তার বি’রু’দ্ধে

মিরপুর বিআরটিএ’র হিসাব রক্ষকের দূর্নীতির মাধ্যমে শতকোটি টাকার মালিক

মিরপুর বিআরটিতে চাকরী করে টাকার পাহাড় বানিয়েছেন তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারী হিসাব রক্ষক খান মোহাম্মদ রুহুল আমিন। তিনি সরকারী চাকরীর সাইনবোর্ড নিয়ে বিআরটিএতে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীত চালিয়ে যাচ্ছেন। সেই সাথে বিআরটিএর সবচেয়ে বড় দালাল হিসেবে পরিচিত বলে অভিযোগ রয়েছে। প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ টি বিভিন্ন ধরনের গাড়ীর তদবীরে কাজ করে থাকেন। প্রতি কাজে বিনিময়ে ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা হাতিয়েনেন তিনি। এই সব কাজ স্হানীয় দালালদের মাধ্যমে পান। বিআরটিএ সাবেক আনসার সদস্য বর্তমানে দালাল হিসেবে কাজ করে আকবর ও মো. বাবুলের মাধ্যমে এই সব তথ্য পাওয়া গেছে। তারা বলেন, রুহুল আমিনতো টাকার ‘খনিতে’ চাকরী করেন। তার পরও তদবীরে কাজ করেন প্রতিদিন। তার অপকর্মের কথা পুরো বিআরটিএ’র সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী এমনকি দালালরাও এক নামে চিনেন টাকার ‘খনি’ রুহুল আমিন। এদিকে পুরান ঢাকার লালবাগের বড়কাটরা বাসিন্দা আব্দুস সালাম নামের এক ব্যক্তি গত ২০ আগস্ট (মাসে) খান মোহাম্মদ রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে দুনীর্তির একটি অভিযোগ দাখিল করেন সেগুন বাগিচার দূর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যানের বরাবরে। অভিযোগে বলা হয়েছে, হিসাব রক্ষক রুহুল আমিন মিরপুর বিআরটিএতে চাকরী করার মাধ্যমে আশা যাওয়া মধ্যে ১৩ বছর যাবত চাকরী করে আসছেন। তাকে বিভিন্ন অপকর্মে কারনে কতৃপক্ষ বদলি করে দিলেও তার পরেও অর্থের বিনিময়ে আবার এখানে চলে আসেন। এতে করে বুঝা যায় রুহুল আমিন টাকার ‘খনিটি’ ছাড়তে পারছেন না। দালাল নিয়োগ করে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন বলে অভিযোগে জানা গেছে। বর্তমানে তিনি লালবাগের আজিমপুর মেটারনিটি হাসপাতাল রোডের ৩ নম্বর রোডে ১৯ নম্বর বাসার একটি ফ্ল্যাটে বসবাস করছেন। তিনি শরীয়তপুর জেলার জাজিরা উপজেলার রায়পুর মুন্সিকান্দি গ্রামের বাড়ীতে ১৫ কাঠা জমির ওপর দোতলা একটি আলিশান বাড়ী করেছেন। ওই গ্রামবাসিরা জানান, ৮/১০ বছর আগে বাড়ীটি করে। এ ছাড়াও গ্রামে তার নামেও স্ত্রী নামে এমনকি স্বজনদের নামে অনেক জায়গা –জমি কিনেছেন। তাই এলাকাবাসিরা বলেন, রুহুল আমিন বিআরটিএতে চাকরী পেয়ে এখন তিনি টাকার ‘খনি’ পেয়েছেন। আগে তারা নিজেরাই চলতে পারতেনা এখন রুহুল আমিন মানুষকে লাখ লাখ দিচ্ছেন। এলাকাতে এখন তিনি দানবীর হিসেবে পরিচিত। গ্রামবাসিদের অভিযোগে আরও জানা যায়, সে মাসে বেতন পায় ৩৫ হাজার টাকা। বেতন দিয়ে কি আর এ সব করা যায়। তার উপার্জন হলো কর্মস্হলে থেকে ঘুষ ও তদবী মাধ্যমে টাকা কামাচ্ছেন। তা না হলে হঠাৎ করে এত কিছু করলো কি ভাবে। যেন আলাউদ্দিনের চেরাগেরমতো। দূদূকে অভিযোগকারী লিখিত অভিযোগে আরও জানা যায়, ঢাকায় তার ও তার স্ত্রী নামে কয়েকটি বাড়ী ও ফ্ল্যাট রয়েছে। মাদারীপুর শিবচর এলাকায় স্ত্রী নামে ২০ কাটা জমি ক্রয় করেছেন। এই সব মিলে প্রায় শতকোটি টাকার মালিক হলেন হিসাব রক্ষক রুহুল আমিন। দালাল আকবর বলেন, তিনিতো অফিস টাইম শেষ হয়ে গেলো তার পরও রাতে কাজ করেন। সেই কাজ গুলো হচ্ছে আমাদের। তার রুমের ভেতরে আশা যাওয়া করে বেশী ভাগ দালালরা। তিনি তদবীরে মাধ্যমে মালিকানার পরিবর্তনের ক্ষেত্রে গাড়ির যাচাই পরিদর্শককে মেনেজ করে মালিকের সঠিক তথ্য যাচাই, বাছাই না করে কাগজ পত্র ঠিক করে দেন। অর্থের বিনিময়ে কারনে সরকারি নিয়ম অনুসারে সঠিক পথ অবলম্বন করা হয় না বলেও জানায় দালালরা। কিন্তু এই সরকারি কর্মকর্তা নিয়ম বহির্ভূত কার্যকলাপ চালাচ্ছেন। তার রুমে ঢুকতেই প্রথম কথা বলতে হয় তারই পরিচয়ের এক দালাল প্রতারক? তার অফিসের রুমে সারাক্ষণ দালালদের আনাগোনা রয়েছে। এই সব দালালরা সাধারণ মানুষকে বোকা বানিয়ে কাগজ পত্র ঠিক করে দেওয়ার কথা বলে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সে সব দালালদের কাছ থেকে আবার কাজের বিনিময়ে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন হিসাব রক্ষক রুহুল আমিন। এই ভাবেই দিনে পর দিন, মাসে পর মাস, বছরের পর বছর তার এই সব দূর্নীতি ও অপকর্মে মাধ্যমে শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন তিনি। এর পরে পুর্বে চোখ রাখুন আরো বিস্তারিত জানবেন।

ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

পারিবারিক চলাচলের পথে সরকারি রাস্তা নির্মানে বাঁ’ধা : সদরপুরে বিএনপি সভাপতির হাতে লা’ঞ্চি’ত গ্রামবাসী

মিরপুর বিআরটিএ’র হিসাব রক্ষকের দূর্নীতির মাধ্যমে শতকোটি টাকার মালিক

আপডেট সময় : 01:25:01 pm, Sunday, 3 September 2023

মিরপুর বিআরটিতে চাকরী করে টাকার পাহাড় বানিয়েছেন তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারী হিসাব রক্ষক খান মোহাম্মদ রুহুল আমিন। তিনি সরকারী চাকরীর সাইনবোর্ড নিয়ে বিআরটিএতে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীত চালিয়ে যাচ্ছেন। সেই সাথে বিআরটিএর সবচেয়ে বড় দালাল হিসেবে পরিচিত বলে অভিযোগ রয়েছে। প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ টি বিভিন্ন ধরনের গাড়ীর তদবীরে কাজ করে থাকেন। প্রতি কাজে বিনিময়ে ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা হাতিয়েনেন তিনি। এই সব কাজ স্হানীয় দালালদের মাধ্যমে পান। বিআরটিএ সাবেক আনসার সদস্য বর্তমানে দালাল হিসেবে কাজ করে আকবর ও মো. বাবুলের মাধ্যমে এই সব তথ্য পাওয়া গেছে। তারা বলেন, রুহুল আমিনতো টাকার ‘খনিতে’ চাকরী করেন। তার পরও তদবীরে কাজ করেন প্রতিদিন। তার অপকর্মের কথা পুরো বিআরটিএ’র সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী এমনকি দালালরাও এক নামে চিনেন টাকার ‘খনি’ রুহুল আমিন। এদিকে পুরান ঢাকার লালবাগের বড়কাটরা বাসিন্দা আব্দুস সালাম নামের এক ব্যক্তি গত ২০ আগস্ট (মাসে) খান মোহাম্মদ রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে দুনীর্তির একটি অভিযোগ দাখিল করেন সেগুন বাগিচার দূর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যানের বরাবরে। অভিযোগে বলা হয়েছে, হিসাব রক্ষক রুহুল আমিন মিরপুর বিআরটিএতে চাকরী করার মাধ্যমে আশা যাওয়া মধ্যে ১৩ বছর যাবত চাকরী করে আসছেন। তাকে বিভিন্ন অপকর্মে কারনে কতৃপক্ষ বদলি করে দিলেও তার পরেও অর্থের বিনিময়ে আবার এখানে চলে আসেন। এতে করে বুঝা যায় রুহুল আমিন টাকার ‘খনিটি’ ছাড়তে পারছেন না। দালাল নিয়োগ করে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন বলে অভিযোগে জানা গেছে। বর্তমানে তিনি লালবাগের আজিমপুর মেটারনিটি হাসপাতাল রোডের ৩ নম্বর রোডে ১৯ নম্বর বাসার একটি ফ্ল্যাটে বসবাস করছেন। তিনি শরীয়তপুর জেলার জাজিরা উপজেলার রায়পুর মুন্সিকান্দি গ্রামের বাড়ীতে ১৫ কাঠা জমির ওপর দোতলা একটি আলিশান বাড়ী করেছেন। ওই গ্রামবাসিরা জানান, ৮/১০ বছর আগে বাড়ীটি করে। এ ছাড়াও গ্রামে তার নামেও স্ত্রী নামে এমনকি স্বজনদের নামে অনেক জায়গা –জমি কিনেছেন। তাই এলাকাবাসিরা বলেন, রুহুল আমিন বিআরটিএতে চাকরী পেয়ে এখন তিনি টাকার ‘খনি’ পেয়েছেন। আগে তারা নিজেরাই চলতে পারতেনা এখন রুহুল আমিন মানুষকে লাখ লাখ দিচ্ছেন। এলাকাতে এখন তিনি দানবীর হিসেবে পরিচিত। গ্রামবাসিদের অভিযোগে আরও জানা যায়, সে মাসে বেতন পায় ৩৫ হাজার টাকা। বেতন দিয়ে কি আর এ সব করা যায়। তার উপার্জন হলো কর্মস্হলে থেকে ঘুষ ও তদবী মাধ্যমে টাকা কামাচ্ছেন। তা না হলে হঠাৎ করে এত কিছু করলো কি ভাবে। যেন আলাউদ্দিনের চেরাগেরমতো। দূদূকে অভিযোগকারী লিখিত অভিযোগে আরও জানা যায়, ঢাকায় তার ও তার স্ত্রী নামে কয়েকটি বাড়ী ও ফ্ল্যাট রয়েছে। মাদারীপুর শিবচর এলাকায় স্ত্রী নামে ২০ কাটা জমি ক্রয় করেছেন। এই সব মিলে প্রায় শতকোটি টাকার মালিক হলেন হিসাব রক্ষক রুহুল আমিন। দালাল আকবর বলেন, তিনিতো অফিস টাইম শেষ হয়ে গেলো তার পরও রাতে কাজ করেন। সেই কাজ গুলো হচ্ছে আমাদের। তার রুমের ভেতরে আশা যাওয়া করে বেশী ভাগ দালালরা। তিনি তদবীরে মাধ্যমে মালিকানার পরিবর্তনের ক্ষেত্রে গাড়ির যাচাই পরিদর্শককে মেনেজ করে মালিকের সঠিক তথ্য যাচাই, বাছাই না করে কাগজ পত্র ঠিক করে দেন। অর্থের বিনিময়ে কারনে সরকারি নিয়ম অনুসারে সঠিক পথ অবলম্বন করা হয় না বলেও জানায় দালালরা। কিন্তু এই সরকারি কর্মকর্তা নিয়ম বহির্ভূত কার্যকলাপ চালাচ্ছেন। তার রুমে ঢুকতেই প্রথম কথা বলতে হয় তারই পরিচয়ের এক দালাল প্রতারক? তার অফিসের রুমে সারাক্ষণ দালালদের আনাগোনা রয়েছে। এই সব দালালরা সাধারণ মানুষকে বোকা বানিয়ে কাগজ পত্র ঠিক করে দেওয়ার কথা বলে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সে সব দালালদের কাছ থেকে আবার কাজের বিনিময়ে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন হিসাব রক্ষক রুহুল আমিন। এই ভাবেই দিনে পর দিন, মাসে পর মাস, বছরের পর বছর তার এই সব দূর্নীতি ও অপকর্মে মাধ্যমে শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন তিনি। এর পরে পুর্বে চোখ রাখুন আরো বিস্তারিত জানবেন।