নীলফামারী থেকে
সাদ্দাম আলী।।
আইনের শাষন প্রতিষ্ঠায় বিচার বিভাগ কাজ করে যাচ্ছে মন্তব্য করে প্রধান বিচারপ্রতি ওবায়দুল হাসান বলেছেন,‘ব্রেঞ্চ ও বারের মধ্যে সুর্ম্পক থাকলেও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে। এজন্য বিচারক ও আইনজীবীরা সুম্পর্ক বজায় রাখুন। আজ সন্ধ্যায় নীলফামারী জেলা জজ আদালত প্রাঙ্গনে ৫২ লাখ ৬২ হাজার টাকা ব্যয়ে নব-নির্মিত ন্যায়কুঞ্জ ভবন উদ্বোধন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
মামলার জট আর মালার দীর্ঘ সূত্রতা বিচার বিভাগের র্দীঘ দিনের মাথার ব্যাথা উল্লেখ্য প্রধান বিচারপতি আরো বলেন, মামলার জট কমাতে হলে যে পরিমানের বিচারক প্রয়োজন সেই তুলনায় বিচারকের স্বল্পতা রয়েছে। মামলার জট নিরসনে স্থানীয় থেকে উচ্চ আদালতের বিচারকগণ দিনরাত পরিশ্রম কওে যাচ্ছেন। দ্রুত বিচার নিষ্পতিতে গুরুত্ব দিয়ে প্রধান বিচারপতি বলেন- বিচারক ও আইনজীবীরা যথা সময়ে আদালতে উপস্থিত হলেও দ্রুত বিচার নিষ্পতি করা সম্ভব। এজন্য বিচারক ও আইনজীবীদেও যথা সময়ে আদালতে উপস্থিত হতে হবে। এতে বিচার প্রার্থীদের কষ্ট লাঘব হবে।
ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় উচ্চ আদালত বদ্ধপরিকর মন্তব্য করে তিনি বলেন- ন্যায় বিচার পেতে যে কোন বিচার প্রার্থী চাইলেই উচ্চ আদালতের সরনাপন্ন হতে পারেন। নীলফামারী জেলা ও দায়রা জজ মো. মাহমুদুল করিম এর সভাপতিত্বে এসময় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. গোলাম সারোয়ার- এবিএম গোলাম রসুল- জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ- পুলিশ সুপার গোলাম সবুর- চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফল ইসলাম- অতিরিক্তি জেলা ও দায়রা জজ মো. মোছা. আরিফা ইয়াসমীন মুক্তা ও এ. কে. এম জাহাঙ্গীর আলম, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ মো. মতিউর রহমান -জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মমতাজুল হক- সাধারণ সম্পাদক অক্ষয় কুমার রায়সহ বিচারক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।