মো.ইমরান হোসেন, স্টাফ রিপোর্টার।।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে প্রথমে গাজীপুর সিটির মেয়র জায়েদা খাতুন শপথ গ্রহণ করেন। এ সময় ডান পাশে বসা ছিলেন ছেলে সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম। সেই সাথে খুলনা ও বরিশাল সিটির মেয়র শপথ নেন। অনুষ্ঠানে শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার সকালে গাজীপুরসহ ৫ সিটির নবনির্বাচিত মেয়রদের মধ্যে দুই ধাপের শপথ অনুষ্ঠানে প্রথমে গাজীপুর, খুলনা ও বরিশাল সিটির মেয়র ও কাউন্সিলররা শপথ নেন।
গাজীপুর সিটির মেয়র জায়েদা খাতুন, বরিশালের মেয়র আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ও খুলনা সিটির মেয়র তালুকদার আবদুল খালেককে শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পরে একই স্থানে তিন সিটির সাধারণ ওয়ার্ডের নবনির্বাচিত ১৭৭ জন কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত আসনের নারী কাউন্সিলররা শপথ নেন। তাদের শপথবাক্য পাঠ করান স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
মেয়রদের শপথ অনুষ্ঠান টিভিতে সরাসরি সম্প্রচারে দেখা গেছে, শাপলা হলের এই অনুষ্ঠানে তিন সিটির নবনির্বাচিত মেয়ররা পাশাপাশি বসেন। গাজীপুরের মেয়র জায়েদা খাতুনের ডান পাশে বসেন ছেলে অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম।
দেশের সবচেয়ে বড় সিটি করপোরেশন গাজীপুরে ২০১৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে বিপুল ভোটে মেয়র হয়েছিলেন জাহাঙ্গীর আলম । এই সিটিতে গত ২৫ মের নির্বাচনে মেয়রপ্রার্থী হতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন জাহাঙ্গীর আলম । কিন্তু দল মনোনয়ন দেয় গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লা খানকে।
আওয়ামী লীগের মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে স্বতন্ত্র মেয়রপ্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন জাহাঙ্গীর। পাশাপাশি তার মা জায়েদা খাতুনের নামেও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন। ঋণখেলাপির জামিনদার হওয়ায় জাহাঙ্গীরের প্রার্থিতা শেষ পর্যন্ত বাতিল হয়ে যায়। পরে তিনি আওয়ামী লীগ থেকে আজীবন বহিষ্কার হন।
জাহাঙ্গীর আলমের জনপ্রিয়তার কারণে সবাইকে অবাক করে ৬১ বছর বয়সি জায়েদা খাতুন প্রতিদ্বন্দ্বিতা পূর্ণ নির্বাচনে বিজয়ী হন। নির্বাচনি কার্যক্রমে প্রধান সমন্বয়কারীর দায়িত্ব পালন করেন ছেলে জাহাঙ্গীর আলম।
জয়ের পর জাহাঙ্গীর আলম বলেছিলেন, মাকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাবেন। তবে শপথের আগে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করা সম্ভব হয়নি। আজ মাকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যান জাহাঙ্গীর।
আলোড়ন সৃষ্টিকারী গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট যুদ্ধে স্বতন্ত্র মেয়রপ্রার্থী জায়েদা খাতুন ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৩৪ ভোট পেয়ে জয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লা খান। তিনি ২ লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ভোট পেয়েছিলেন।
মো.ইমরান হোসেন, স্টাফ রিপোর্টার।।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে প্রথমে গাজীপুর সিটির মেয়র জায়েদা খাতুন শপথ গ্রহণ করেন। এ সময় ডান পাশে বসা ছিলেন ছেলে সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম। সেই সাথে খুলনা ও বরিশাল সিটির মেয়র শপথ নেন। অনুষ্ঠানে শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার সকালে গাজীপুরসহ ৫ সিটির নবনির্বাচিত মেয়রদের মধ্যে দুই ধাপের শপথ অনুষ্ঠানে প্রথমে গাজীপুর, খুলনা ও বরিশাল সিটির মেয়র ও কাউন্সিলররা শপথ নেন।
গাজীপুর সিটির মেয়র জায়েদা খাতুন, বরিশালের মেয়র আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ও খুলনা সিটির মেয়র তালুকদার আবদুল খালেককে শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পরে একই স্থানে তিন সিটির সাধারণ ওয়ার্ডের নবনির্বাচিত ১৭৭ জন কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত আসনের নারী কাউন্সিলররা শপথ নেন। তাদের শপথবাক্য পাঠ করান স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
মেয়রদের শপথ অনুষ্ঠান টিভিতে সরাসরি সম্প্রচারে দেখা গেছে, শাপলা হলের এই অনুষ্ঠানে তিন সিটির নবনির্বাচিত মেয়ররা পাশাপাশি বসেন। গাজীপুরের মেয়র জায়েদা খাতুনের ডান পাশে বসেন ছেলে অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম।
দেশের সবচেয়ে বড় সিটি করপোরেশন গাজীপুরে ২০১৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে বিপুল ভোটে মেয়র হয়েছিলেন জাহাঙ্গীর আলম । এই সিটিতে গত ২৫ মের নির্বাচনে মেয়রপ্রার্থী হতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন জাহাঙ্গীর আলম । কিন্তু দল মনোনয়ন দেয় গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লা খানকে।
আওয়ামী লীগের মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে স্বতন্ত্র মেয়রপ্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন জাহাঙ্গীর। পাশাপাশি তার মা জায়েদা খাতুনের নামেও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন। ঋণখেলাপির জামিনদার হওয়ায় জাহাঙ্গীরের প্রার্থিতা শেষ পর্যন্ত বাতিল হয়ে যায়। পরে তিনি আওয়ামী লীগ থেকে আজীবন বহিষ্কার হন।
জাহাঙ্গীর আলমের জনপ্রিয়তার কারণে সবাইকে অবাক করে ৬১ বছর বয়সি জায়েদা খাতুন প্রতিদ্বন্দ্বিতা পূর্ণ নির্বাচনে বিজয়ী হন। নির্বাচনি কার্যক্রমে প্রধান সমন্বয়কারীর দায়িত্ব পালন করেন ছেলে জাহাঙ্গীর আলম।
জয়ের পর জাহাঙ্গীর আলম বলেছিলেন, মাকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাবেন। তবে শপথের আগে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করা সম্ভব হয়নি। আজ মাকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যান জাহাঙ্গীর।
আলোড়ন সৃষ্টিকারী গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট যুদ্ধে স্বতন্ত্র মেয়রপ্রার্থী জায়েদা খাতুন ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৩৪ ভোট পেয়ে জয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লা খান। তিনি ২ লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ভোট পেয়েছিলেন।