হিলি স্থলবন্দর আমদানি রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারনি উর রশিদ হারুন বলেন- গত কয়েকদিন ধরে দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম হঠাৎ করে বেড়ে যাওয়ায় বন্দর দিয়ে স্বল্প পরিসরে পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে।এদিকে পেঁয়াজ রফতানিতে ভারত সরকারের আরোপিত ৪০ শতাংশ রফতানি শুল্ক বিদ্যমান থাকার কারণে আমদানি খরচ বেড়ে যাওয়ায় অধিক পরিমাণে পেঁয়াজ আমদানি করা সম্ভব হচ্ছে না।
তিনি আরো বলেন, বর্তমানে পেঁয়াজ আমদানিতে সমুদয় খরচা পরিশোধ করে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম পড়ছে ৭০ থেকে ৭৫ টাকা। ভারতের রফতানি শুল্ক ও বাংলাদেশের আমদানি শুল্ক প্রত্যাহার করা হলে পেঁয়াজের আমদানি যেমন বাড়বে তেমনি দেশের বাজারেও পেঁয়াজের দাম কমে আসবে।
হিলি বাজারের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী শাকিল হোসেন বলেন, পেঁয়াজ আমদানি খবরে হিলি বাজারে কমতে শুরু করেছে দেশি পেঁয়াজের দাম। কয়েকদিন আগে দেশি পেঁয়াজ ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও। আমাদানি খবরে সেই পেঁয়াজ প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৮২ টাকা দরে।
এদিকে আমাদনি করা ভারতীয় পেঁয়াজ প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৭৫ থেকে ৭৮ টাকা দরে। ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বাড়লে দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম আরো কমে আসবে বলে মনে করেন ব্যবসীযরা। এদিকে পেঁয়াজের দাম কমায় বেচা-কেনা কিছুটা বেড়েছে।