Dhaka , Thursday, 27 March 2025
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
ডাব পাড়তে ডেকে নিয়ে ভাতিজাকে হত্যা, চাচা আটক লালমনিরহাটে ছুরি ধরে ব্যবসায়ীর টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩ রামগঞ্জে  টপসয়েল কাটার অপরাধে ১লাখ টাকা জরিমানা  রূপগঞ্জে আগারপাড়া যুব সমাজের উদ্যোগে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ও ইফতার মাহফিল রূপগঞ্জে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতারণ ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ঘোষণা আদালতের শহীদ উমর ফারুক ব্লাড ডোনার সোসাইটি’র দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত  নরসিংদীর শিবপুরে যুবকের বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে শহীদদের মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে রূপগঞ্জ ঈদ উপহার, সেলাই মেশিন,ভ্যানগাড়ী বিতরন সিএমপি কর্তৃক বাংলাদেশ পুলিশ বার্ষিক আযান, ক্বিরাত ও রচনা চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর পুরস্কার বিতরণ আমাদের সংকট এখনো শেষ হয় নাই- খলিলুর রহমান ইব্রাহিম  জাতীয় স্মৃতিসৌধে স্বেচ্ছাসেবক দলের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে আহত ২ জন হাতীবান্ধা থেকে ফেনসিডিলসহ এক মাদক কারবারি গ্রেপ্তার জাতীয় স্মৃতিসৌধে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়ার অভিযোগে আটক ৩ জন নোয়াখালীতে পথচারীদের জন্য বিএনপি নেতার ইফতার  সীতাকুণ্ডে কৃষকদলের সম্পাদক নাসির উদ্দিনকে জবাই করে হত্যা মেহেরপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা দিবস পালিত ৩১ দফা বাস্তবায়নে সকল নেতা কর্মীদের কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য- কাজী মনিরুজ্জামান মনির নরসিংদীতে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন  মীর নোয়াবুল হক মেমোরিয়াল হাইস্কুলে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ১৭ বছর পর রামগঞ্জে প্রকাশ্যে বিএনপির ইফতার মাহফিল  কালীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ  লালমনিরহাটে মর্যাদার সাথে মহান স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন অসহায়,দূস্তদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ করলেন চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন রূপগঞ্জে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন সাতকানিয়ায় কৃষিজমির টপসয়েল কাটার দায়ে দুইজনকে ১মাসের কারাদণ্ড- ২টি ডাম্পার জব্দ শান্তি-স্বস্তির নতুন বাংলাদেশ গঠন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে- আনোয়ারুল আলম চৌধুরী শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণাই ছিলো বাঙালী জাতীর মুক্তির প্রধান সোপান ডা. শাহাদাত হোসেন

সুন্দরগঞ্জে ফের তিস্তায় পানি বৃদ্ধি ভাঙন অব্যাহত।।

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 11:46:39 am, Tuesday, 2 July 2024
  • 42 বার পড়া হয়েছে

সুন্দরগঞ্জে ফের তিস্তায় পানি বৃদ্ধি ভাঙন অব্যাহত।।

হযরত বেল্লাল
সুন্দরগঞ্জ- গাইবান্ধা- প্রতিনিধি।।
ভারি বর্ষন এবং উজান থেকে আসা ঢলে ফের তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ব্যাপক ভাঙন শুরু হয়েছে। কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও সুন্দরগঞ্জ পয়েন্টে বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।  নিচু এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়েছে। অব্যাহত ভাঙনে তোষাপাটসহ নানাবিধ ফসলি জমি বিলিন হচ্ছে নদীগর্ভে। ৩০ দিনের ব্যবধানে উপজেলা কাপাশিয়া- হরিপুর -শ্রীপুর ও চন্ডিপুর ইউনিয়নে পাঁচ শতাধিক বিঘা ফসলি জমি  এবং ৫০টি পরিবারের বসতবাড়ি ইতিমধ্যে নদীগর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় চরাঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। নৌকা ছাড়া এক চর হতে অন্য চরে যাওয়া আসা করা সম্ভব হচ্ছে না। 
    
সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর- বেলকা -হরিপুর, চন্ডিপুর, শ্রীপুর ও কাপাসিয়া ইউনিয়নের উপর দিয়ে প্রবাহিত তিস্তা নদী। প্রতিবছর তিস্তায় পানি বাড়ার সাথে সাথে বা বন্যা আসলেই শুরু হয় নদী ভাঙন। চলতে থাকে বছর ব্যাপী।  নদী পাড়ের মানুষের দাবি- স্বাধীনতা পরবর্তী দীর্ঘ দিনেও স্থায়ী ভাবে নদী ভাঙন রোধ- ড্রেজিং- নদী খনন- ও সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহন করেনি সরকার। যার কারনে প্রতি বছর পাঁচ শতাধিক বসতবাড়ি- হাজারও একর ফসলি জমি বিলিন হচ্ছে নদীগর্ভে।
           
কাপাসিয়া ইউনিয়নের ভাটি কাপাশিয়া গ্রামের মিজানুর রহমান জানান- হঠাৎ করে ফের তিস্তার পানি বাড়তে থাকায় নদী ভাঙন শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে তার ৩ বিঘা জমির তোষাপাটসহ নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। ভাঙনের মুখে শতাধিক বিঘা ফসলি জমি। তিনি আর বলেন নদীতে পানি বাড়লে এবং বন্যা আসলে তিস্তার চরাঞ্চলের মানুষের কষ্টের সীমা থাকে না। অথচ দেখার কেউ নাই। সামান্য ত্রাণ বিতরণ করে দায় এড়িয়ে যান সকলে।
হরিপুর লখিয়ার পাড়া গ্রামের আব্দুর রহমান বলেন- প্রতিবছর নদীর ভাঙনে বসতবাড়ি- আবাদী জমি বিলিন হচ্ছে নদীগর্ভে। একজন চরবাসিকে মৌসুমে কমপক্ষে ৪ বার ঘরবাড়ি সরাতে হচ্ছে। কিন্তু আজও স্থায়ীভাবে নদী ভাঙন রোধের কোন ব্যবস্থা হচ্ছে না।
হরিপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. মোজাহারুল ইসলামের দাবি নদী খনন- ড্রেজিং- স্থায়ীভাবে ভাঙন রোধে কল্পে বহুবার চাহিদা প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু আজও কোন ব্যবস্থা সরকারের পক্ষ হতে নেয়া হয়নি। শুধুমাত্র ভাঙন রোধে প্রাথমিক ভাবে জিও ব্যাগ ও জিও টিউব ফেলা হচ্ছে। স্থায়ী ভাবে ভাঙন ঠেকানো না হলে চরবাসির দুঃখ কোন দিনও দুর হবে না। ভাঙনে প্রতিবছর পাঁচ শতাধিক বসতবাড়ি এবং হাজারও একর ফসলি বিলিন হচ্ছে নদীগর্ভে। তিনি জানান  ফের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তার ইউনিয়নের নিচু এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়েছে।
           
উপজেলা কৃষি অফিসার মো. রাশিদুল কবির জানান- কাপাসিয়া ও হরিপুর ইউনিয়নের কয়েকটি চরে তিস্তার ভাঙনে তোষাপাটসহ অন্যান্য ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলিন হচ্ছে এছাড়া ডুবে গেছে ফসলি জমি। এতে করে কৃষকদের ক্ষতি হচ্ছে। এখন পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতির পরিমান নিরুপন করা হয়নি। 
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. ওয়ালিফ মন্ডল জানান- ফের তিস্তার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নিচু এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়েছে। কিছু কিছু চরে ভাঙন দেখা দিয়েছে।  ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানগণকে খোঁজ খবর রাখতে বলা হয়েছে। প্রয়োজনে ত্রাণ সরবরাহ করা হবে। 
উপজেলা নিবার্হী অফিসার মো. তরিকুল ইসলাম জানান- ভাঙন ঠেকানোর জন্য উপজেলা প্রশাসনে করনীয় কিছু নেই। প্রশাসনের পক্ষ হতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহায়তা নেয়া হয়। 
         
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিবার্হী প্রকৌশলী হাফিজুল হক জানান- ভাঙন রোধে জিও ব্যাগ ও জিও টিউব ফেলা হচ্ছে। তবে স্থায়ী ভাবে ভাঙন রোধ সরকারের উপর মহলের সিদ্ধানের ব্যাপার।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

ডাব পাড়তে ডেকে নিয়ে ভাতিজাকে হত্যা, চাচা আটক

সুন্দরগঞ্জে ফের তিস্তায় পানি বৃদ্ধি ভাঙন অব্যাহত।।

আপডেট সময় : 11:46:39 am, Tuesday, 2 July 2024
হযরত বেল্লাল
সুন্দরগঞ্জ- গাইবান্ধা- প্রতিনিধি।।
ভারি বর্ষন এবং উজান থেকে আসা ঢলে ফের তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ব্যাপক ভাঙন শুরু হয়েছে। কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও সুন্দরগঞ্জ পয়েন্টে বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।  নিচু এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়েছে। অব্যাহত ভাঙনে তোষাপাটসহ নানাবিধ ফসলি জমি বিলিন হচ্ছে নদীগর্ভে। ৩০ দিনের ব্যবধানে উপজেলা কাপাশিয়া- হরিপুর -শ্রীপুর ও চন্ডিপুর ইউনিয়নে পাঁচ শতাধিক বিঘা ফসলি জমি  এবং ৫০টি পরিবারের বসতবাড়ি ইতিমধ্যে নদীগর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় চরাঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। নৌকা ছাড়া এক চর হতে অন্য চরে যাওয়া আসা করা সম্ভব হচ্ছে না। 
    
সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর- বেলকা -হরিপুর, চন্ডিপুর, শ্রীপুর ও কাপাসিয়া ইউনিয়নের উপর দিয়ে প্রবাহিত তিস্তা নদী। প্রতিবছর তিস্তায় পানি বাড়ার সাথে সাথে বা বন্যা আসলেই শুরু হয় নদী ভাঙন। চলতে থাকে বছর ব্যাপী।  নদী পাড়ের মানুষের দাবি- স্বাধীনতা পরবর্তী দীর্ঘ দিনেও স্থায়ী ভাবে নদী ভাঙন রোধ- ড্রেজিং- নদী খনন- ও সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহন করেনি সরকার। যার কারনে প্রতি বছর পাঁচ শতাধিক বসতবাড়ি- হাজারও একর ফসলি জমি বিলিন হচ্ছে নদীগর্ভে।
           
কাপাসিয়া ইউনিয়নের ভাটি কাপাশিয়া গ্রামের মিজানুর রহমান জানান- হঠাৎ করে ফের তিস্তার পানি বাড়তে থাকায় নদী ভাঙন শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে তার ৩ বিঘা জমির তোষাপাটসহ নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। ভাঙনের মুখে শতাধিক বিঘা ফসলি জমি। তিনি আর বলেন নদীতে পানি বাড়লে এবং বন্যা আসলে তিস্তার চরাঞ্চলের মানুষের কষ্টের সীমা থাকে না। অথচ দেখার কেউ নাই। সামান্য ত্রাণ বিতরণ করে দায় এড়িয়ে যান সকলে।
হরিপুর লখিয়ার পাড়া গ্রামের আব্দুর রহমান বলেন- প্রতিবছর নদীর ভাঙনে বসতবাড়ি- আবাদী জমি বিলিন হচ্ছে নদীগর্ভে। একজন চরবাসিকে মৌসুমে কমপক্ষে ৪ বার ঘরবাড়ি সরাতে হচ্ছে। কিন্তু আজও স্থায়ীভাবে নদী ভাঙন রোধের কোন ব্যবস্থা হচ্ছে না।
হরিপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. মোজাহারুল ইসলামের দাবি নদী খনন- ড্রেজিং- স্থায়ীভাবে ভাঙন রোধে কল্পে বহুবার চাহিদা প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু আজও কোন ব্যবস্থা সরকারের পক্ষ হতে নেয়া হয়নি। শুধুমাত্র ভাঙন রোধে প্রাথমিক ভাবে জিও ব্যাগ ও জিও টিউব ফেলা হচ্ছে। স্থায়ী ভাবে ভাঙন ঠেকানো না হলে চরবাসির দুঃখ কোন দিনও দুর হবে না। ভাঙনে প্রতিবছর পাঁচ শতাধিক বসতবাড়ি এবং হাজারও একর ফসলি বিলিন হচ্ছে নদীগর্ভে। তিনি জানান  ফের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তার ইউনিয়নের নিচু এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়েছে।
           
উপজেলা কৃষি অফিসার মো. রাশিদুল কবির জানান- কাপাসিয়া ও হরিপুর ইউনিয়নের কয়েকটি চরে তিস্তার ভাঙনে তোষাপাটসহ অন্যান্য ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলিন হচ্ছে এছাড়া ডুবে গেছে ফসলি জমি। এতে করে কৃষকদের ক্ষতি হচ্ছে। এখন পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতির পরিমান নিরুপন করা হয়নি। 
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. ওয়ালিফ মন্ডল জানান- ফের তিস্তার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নিচু এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়েছে। কিছু কিছু চরে ভাঙন দেখা দিয়েছে।  ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানগণকে খোঁজ খবর রাখতে বলা হয়েছে। প্রয়োজনে ত্রাণ সরবরাহ করা হবে। 
উপজেলা নিবার্হী অফিসার মো. তরিকুল ইসলাম জানান- ভাঙন ঠেকানোর জন্য উপজেলা প্রশাসনে করনীয় কিছু নেই। প্রশাসনের পক্ষ হতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহায়তা নেয়া হয়। 
         
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিবার্হী প্রকৌশলী হাফিজুল হক জানান- ভাঙন রোধে জিও ব্যাগ ও জিও টিউব ফেলা হচ্ছে। তবে স্থায়ী ভাবে ভাঙন রোধ সরকারের উপর মহলের সিদ্ধানের ব্যাপার।