Dhaka , Tuesday, 29 April 2025
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
সাতকানিয়ায় শ্রেষ্ঠ লিগ্যাল এইড আইনজীবী শাহাদাত হোসেন হিরু  নোয়াখালীতে শাকিলকে গুলি করে হত্যা, যাওয়া হলোনা বিদেশ চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন কার্যক্রমের দায়িত্ব হস্তান্তর লক্ষ্মীপুরে ৫ দিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ বইমেলা উদ্বোধন করা হয়েছে লালমনিরহাটে সুপারি চুরির অপবাদ দিয়ে হিন্দু ধর্মাবলম্বীকে মারধর ও আহত করার অভিযোগ সাতকানিয়ায় জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস-২০২৫ উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত চট্টগ্রামে দশ লক্ষ গাছ রোপন করা হবে- চসিক মেয়র লাগামহীন ব্যাটারী রিকশা নিয়ন্ত্রণ করতে চাই- শেখ জাবেদ শ্রীপুরে বন বিভাগের উচ্ছেদ অভিযান অসহায়দের পাশে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বিদ্যুৎ না থাকায় সাভার ডিইপিজেডে ৯০ টি কারখানার উৎপাদন বন্ধ নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে যুবককে গুলি করে হত্যা সম্প্রতি ও সৌহার্দপূর্ণ রাজনীতির এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা ব্যারিস্টার নুরুল হুদা জুনেদ কক্সবাজার জেলা আইনজীবী সহকারী (এডভোকেট ক্লার্ক) সমিতির নির্বাচনে ফোরকান আহমদ খোকন ও মোহাম্মদ সাহাব উদ্দিন প‍্যানেলের জন্য দোয়া ও ভোট প্রত্যাশা চসিক পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করা হবে- মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন হকারদের শৃংখলায় আসতে হবে- চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে বাল্যবিয়ে বন্ধে সিএনবি প্রকল্পের প্রচার অভিযান লালমনিরহাটে কয়েকদিন যাবত চলছে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করছে প্রেস কাউন্সিল   ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে এক হাজতির মৃত্যু গাজীপুরে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২ ভাতিজিকে নিয়ে লাপাত্তা যুবলীগ নেতা কুষ্ঠ রোগ নিরাময়যোগ্য, সচেতনতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ চসিক মেয়রের কক্সবাজার সদর উপজেলা ভূমি অফিসে দুদকের অভিযান কক্সবাজার সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টে অবৈধ নির্মাণকাজ স্থগিতের নির্দেশ রামু রশিদ নগরে ট্রাকের ধাক্কায় সিএনজি চালক নিহত, আহত ৩ প্রধান শিক্ষকের অর্থ আত্মসাৎ, নিয়োগ বানিজ্য ও দূর্ণীতির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন গাজীপুরে বলাৎকারের অভিযোগে ইমামকে গণপিটুনি গ্রেফতারের পর কারাগারে মৃত্যু সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী আরিফ হত্যার খুনিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন মৃত অজ্ঞাতনামা পুরুষ বয়স অনুমান ২৫ বৎসর এর আত্মীয় স্বজনদের সন্ধান চায় কোতোয়ালী মডেল থানা পুলিশ কক্সবাজারে সরকারিভাবে কিডনি ডায়ালাইসিস সেন্টার চালুর দাবিতে মানববন্ধন ও জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান

সদরপুরে বেড়েছে ‘কালো সোনা’ খ্যাত পেঁয়াজ বীজের আবাদ

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 04:07:10 pm, Sunday, 16 March 2025
  • 20 বার পড়া হয়েছে

সদরপুরে বেড়েছে ‘কালো সোনা’ খ্যাত পেঁয়াজ বীজের আবাদ

শিমুল তালুকদার, সদরপুর থেকে 
এবছর ‘কালো সোনা’ খ্যাত পেঁয়াজ বীজের বাম্পার ফলনের প্রত্যাশা করছেন ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার কৃষকরা। পেঁয়াজের সাদা অংশ শুকিয়ে বের হয় কালো বীজ, যার বাজারদর আকাশছোঁয়া। তাই এ বীজকে বলা হয় ‘কালো সোনা’। দিনে দিনে পেঁয়াজ বীজের আবাদ বেড়েছে উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে। এই ফসল চাষে লাভের পরিমাণ বেশি হওয়ায় পেঁয়াজ বীজ উৎপাদনে ঝুঁকছেন অনেকেই। সারা দেশে পেঁয়াজ বীজের চাহিদার ৬০ শতাংশ জোগান আসে এ ফরিদপুর জেলা থেকে। কৃষকরা এবার ভালো ফলন ও দাম পাওয়ার আশায় বুক বেঁধেছেন। তাই পেঁয়াজ বীজের গাছ পরিচর্যা করতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন তারা।
সরজমিনে উপজেলার কৃষ্ণপুর, সদরপুর ও ঢেউখালি, চরবিষ্ণপুর ইউনিয়ন ঘুরে দেখা যায়, এই উপজেলার উৎপাদিত পেঁয়াজ বীজ গুণমানে অন্যতম। তাই এখানকার পেঁয়াজ বীজ স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে। এরই মধ্যে পেঁয়াজ বীজ আবাদ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন স্থানীয় অনেক কৃষক। এতে করে তাদের সংসারে আর্থিক সচ্ছলতা ফিরেছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে এ উপজেলায় পেঁয়াজ আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪৭০ হেক্টর জমিতে। অর্জন হয়েছে ১৬৭০ হেক্টর জমিতে। বীজের আবাদ হয়েছে ৩৮০ হেক্টর জমিতে।
কৃষকেরা জানান, জমি চাষ, বীজ, রোপণ খরচ, সার ও কীটনাশক, সেচ, নিড়ানি, বাঁশ, সুতলিসহ এবার প্রতি বিঘায় খরচ দাঁড়াবে এক লাখ টাকা। প্রতি বিঘায় ২২ থেকে ২৪ কেজি বীজ পাবেন। প্রতি কেজি পেঁয়াজ বীজ সর্বনিম্ন দেড় হাজার টাকা দরে বিক্রি করতে পারবেন।
সদর ইউনিয়নের পূর্ব শ্যামপুর গ্রামের
কৃষক রব বেপারী জানান, গত বছর এক একর প্রতি জমিতে খরচ হয়েছে দেড় লাখ টাকার মতো। প্রতি একরে গড়ে ৩০০ কেজি বীজ পাওয়া গিয়েছিল। এ ছাড়া গত বছর মৌসুমের শুরুতে পেঁয়াজ বীজ বিক্রি হয়েছিল ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকা কেজি দরে। এ বছর বীজের দাম কিছুটা বাড়বে বলে মনে করছেন চাষিরা।
কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের কাটাখালি গ্রামের কৃষক আলাউদ্দিন মাতুব্বর বলেন, এ বছর বীজ, সার ও সেচ কাজে অনেক টাকা খরচ হয়েছে। এ ছাড়া শ্রমিককের মজুরি বেশি হওয়ায় বীজ উৎপাদনে খরচ বেড়েছে। তবে সরকার বিদেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করলে পেঁয়াজ ও পেঁয়াজ বীজের আবাদ আরও বাড়বে বলে আশা করা যাচ্ছে।
সদর ইউনিয়নের পশ্চিম শ্যামপুর গ্রামের কৃষক মো. মাইনুদ্দিন বলেন, দীর্ঘ ১০ বছর যাবত্ পেঁয়াজ বীজের আবাদ করে থাকি। এই ফসল চাষ করে লাভবান হয়েছি। এ বছর ১৫ শতাংশ জমিতে পেঁয়াজের বীজ চাষ করেছি। 
চরবিষ্ণপুর ইউনিয়নের জামতলা গ্রামের কৃষক শহিদুল ইসলাম বলেন, এ বছর ৪৩ শতাংশ জমিতে আমি পেঁয়াজ বীজ চাষ করেছি। ক্ষেত পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছি। বিভিন্ন রোগবালাইয়ের জন্য কীটনাশক স্প্রে করতে হচ্ছে। সবকিছু ঠিক থাকলে দেড় লাখ টাকার ওপরে বীজ বিক্রির আশা করছেন তিনি।
ঢেউখালি ইউনিয়নের পিয়াজখালি গ্রামের ইমান খাঁন চাষ করেছিলেন পেঁয়াজের বীজ। গত বছর এক বিঘা জমিতে চাষ করে লাভবান হয়েছিলেন তিনি। তাই এ বছর দেড় বিঘা জমিতে করেছেন পেঁয়াজ বীজের চাষ।
তিনি বলেন, গত বছর বীজ বিক্রি করে লাভ হয়েছিল ৮৫ হাজার টাকা। তাই এ বছর নিজের ও লিজ নেওয়া জমিতে চাষ করেছি পেঁয়াজ বীজের। এক বিঘা জমিতে তার সব মিলিয়ে খরচ হয়েছিল ৫৮ হাজার টাকা। এই ফসলের পরিচর্যা বেশি লাগে। পরিচর্যার অভাব হলে ফলন কমে যাবে। সময় মতো কীটনাশক দিতে হবে।
সদরপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নিটুল রায় বলেন, এই উপজেলায় পেঁয়াজ বীজ উৎপাদনে কৃষক নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে। কৃষি বিভাগ নিয়মিতভাবে পরামর্শ প্রদান করছে। কৃষক উৎপাদিত বীজ প্যাকেট জাত করে সিড সার্টিফিকেশনের মাধ্যমে বীজ ব্যবস্থাপনা ও বিপণনে বেশ ভালো ভূমিকা পালন করছে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

সাতকানিয়ায় শ্রেষ্ঠ লিগ্যাল এইড আইনজীবী শাহাদাত হোসেন হিরু 

সদরপুরে বেড়েছে ‘কালো সোনা’ খ্যাত পেঁয়াজ বীজের আবাদ

আপডেট সময় : 04:07:10 pm, Sunday, 16 March 2025
শিমুল তালুকদার, সদরপুর থেকে 
এবছর ‘কালো সোনা’ খ্যাত পেঁয়াজ বীজের বাম্পার ফলনের প্রত্যাশা করছেন ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার কৃষকরা। পেঁয়াজের সাদা অংশ শুকিয়ে বের হয় কালো বীজ, যার বাজারদর আকাশছোঁয়া। তাই এ বীজকে বলা হয় ‘কালো সোনা’। দিনে দিনে পেঁয়াজ বীজের আবাদ বেড়েছে উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে। এই ফসল চাষে লাভের পরিমাণ বেশি হওয়ায় পেঁয়াজ বীজ উৎপাদনে ঝুঁকছেন অনেকেই। সারা দেশে পেঁয়াজ বীজের চাহিদার ৬০ শতাংশ জোগান আসে এ ফরিদপুর জেলা থেকে। কৃষকরা এবার ভালো ফলন ও দাম পাওয়ার আশায় বুক বেঁধেছেন। তাই পেঁয়াজ বীজের গাছ পরিচর্যা করতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন তারা।
সরজমিনে উপজেলার কৃষ্ণপুর, সদরপুর ও ঢেউখালি, চরবিষ্ণপুর ইউনিয়ন ঘুরে দেখা যায়, এই উপজেলার উৎপাদিত পেঁয়াজ বীজ গুণমানে অন্যতম। তাই এখানকার পেঁয়াজ বীজ স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে। এরই মধ্যে পেঁয়াজ বীজ আবাদ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন স্থানীয় অনেক কৃষক। এতে করে তাদের সংসারে আর্থিক সচ্ছলতা ফিরেছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে এ উপজেলায় পেঁয়াজ আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪৭০ হেক্টর জমিতে। অর্জন হয়েছে ১৬৭০ হেক্টর জমিতে। বীজের আবাদ হয়েছে ৩৮০ হেক্টর জমিতে।
কৃষকেরা জানান, জমি চাষ, বীজ, রোপণ খরচ, সার ও কীটনাশক, সেচ, নিড়ানি, বাঁশ, সুতলিসহ এবার প্রতি বিঘায় খরচ দাঁড়াবে এক লাখ টাকা। প্রতি বিঘায় ২২ থেকে ২৪ কেজি বীজ পাবেন। প্রতি কেজি পেঁয়াজ বীজ সর্বনিম্ন দেড় হাজার টাকা দরে বিক্রি করতে পারবেন।
সদর ইউনিয়নের পূর্ব শ্যামপুর গ্রামের
কৃষক রব বেপারী জানান, গত বছর এক একর প্রতি জমিতে খরচ হয়েছে দেড় লাখ টাকার মতো। প্রতি একরে গড়ে ৩০০ কেজি বীজ পাওয়া গিয়েছিল। এ ছাড়া গত বছর মৌসুমের শুরুতে পেঁয়াজ বীজ বিক্রি হয়েছিল ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকা কেজি দরে। এ বছর বীজের দাম কিছুটা বাড়বে বলে মনে করছেন চাষিরা।
কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের কাটাখালি গ্রামের কৃষক আলাউদ্দিন মাতুব্বর বলেন, এ বছর বীজ, সার ও সেচ কাজে অনেক টাকা খরচ হয়েছে। এ ছাড়া শ্রমিককের মজুরি বেশি হওয়ায় বীজ উৎপাদনে খরচ বেড়েছে। তবে সরকার বিদেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করলে পেঁয়াজ ও পেঁয়াজ বীজের আবাদ আরও বাড়বে বলে আশা করা যাচ্ছে।
সদর ইউনিয়নের পশ্চিম শ্যামপুর গ্রামের কৃষক মো. মাইনুদ্দিন বলেন, দীর্ঘ ১০ বছর যাবত্ পেঁয়াজ বীজের আবাদ করে থাকি। এই ফসল চাষ করে লাভবান হয়েছি। এ বছর ১৫ শতাংশ জমিতে পেঁয়াজের বীজ চাষ করেছি। 
চরবিষ্ণপুর ইউনিয়নের জামতলা গ্রামের কৃষক শহিদুল ইসলাম বলেন, এ বছর ৪৩ শতাংশ জমিতে আমি পেঁয়াজ বীজ চাষ করেছি। ক্ষেত পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছি। বিভিন্ন রোগবালাইয়ের জন্য কীটনাশক স্প্রে করতে হচ্ছে। সবকিছু ঠিক থাকলে দেড় লাখ টাকার ওপরে বীজ বিক্রির আশা করছেন তিনি।
ঢেউখালি ইউনিয়নের পিয়াজখালি গ্রামের ইমান খাঁন চাষ করেছিলেন পেঁয়াজের বীজ। গত বছর এক বিঘা জমিতে চাষ করে লাভবান হয়েছিলেন তিনি। তাই এ বছর দেড় বিঘা জমিতে করেছেন পেঁয়াজ বীজের চাষ।
তিনি বলেন, গত বছর বীজ বিক্রি করে লাভ হয়েছিল ৮৫ হাজার টাকা। তাই এ বছর নিজের ও লিজ নেওয়া জমিতে চাষ করেছি পেঁয়াজ বীজের। এক বিঘা জমিতে তার সব মিলিয়ে খরচ হয়েছিল ৫৮ হাজার টাকা। এই ফসলের পরিচর্যা বেশি লাগে। পরিচর্যার অভাব হলে ফলন কমে যাবে। সময় মতো কীটনাশক দিতে হবে।
সদরপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নিটুল রায় বলেন, এই উপজেলায় পেঁয়াজ বীজ উৎপাদনে কৃষক নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে। কৃষি বিভাগ নিয়মিতভাবে পরামর্শ প্রদান করছে। কৃষক উৎপাদিত বীজ প্যাকেট জাত করে সিড সার্টিফিকেশনের মাধ্যমে বীজ ব্যবস্থাপনা ও বিপণনে বেশ ভালো ভূমিকা পালন করছে।