
তৌহিদুল ইসলাম চঞ্চল, বিশেষ প্রতিনিধি
লালমনিরহাট থেকে ঢাকাগামী ‘বুড়িমারী এক্সপ্রেস’ ট্রেনের বুড়িমারী থেকে যাত্রা শুরু করার দাবিতে লালমনিরহাট-বুড়িমারী মহাসড়ক অনির্দিষ্টকালের জন্য অবরুদ্ধ করে রেখেছেন ‘বুড়িমারী টু ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন বাস্তবায়ন আন্দোলন পরিষদ’ ও স্থানীয় জনগণ।
পাশাপাশি আন্তঃনগর ‘লালমনি এক্সপ্রেস’ ট্রেনটির বুড়িমারী থেকে যাত্রা শুরুর দাবি উঠিয়েছেন তারা।
একই দাবিতে লালমনিরহাট থেকে বুড়িমারীগামী রেল পথ অবরুদ্ধ করে রেখেছেন তারা। ফলে এই রুটে সকল প্রকার ট্রেন চলাচল গত কয়েকদিন থেকে বন্ধ রেখেছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
সোমবার -২৮ এপ্রিল- সকালে লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধায় অবস্থিত লালমনিরহাট থেকে বুড়িমারীগামী মহাসড়ক অবরোধ কর্মসূচি শুরু করেন স্থানীয় জনগণ। এতে উভয় পথে প্রায় ৫ কি.মি. পথ জুড়ে হাজার হাজার যাত্রীবাহী বাস, পণ্যবাহী ট্রাক ও অন্যান্য যানবাহন আটকা পড়ায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।ফলে যাতায়াত ব্যবস্থা বিঘ্নিত হচ্ছে।
অবরোধ চলাকালে আন্দোলনকারীরা জানান, লালমনিরহাট বাংলাদেশের মানচিত্রে দৈর্ঘ্যের দিক দিয়ে লম্বা ও ভারতীয় সীমান্তবর্তী একটি জেলা। যার ১০০ শ কিলোমিটার দীর্ঘ রেল ও সড়কপথ রয়েছে। এর ৫টি উপজেলার একদিকে রয়েছে লালমনিরহাট সদর আর শেষপ্রান্তে রয়েছে পাটগ্রাম।আর এই পাটগ্রামে অবস্থিত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর বুড়িমারী।
অন্যদিকে লালমনিরহাট দেশের ৪ টি রেলওয়ে বিভাগের মধ্যে অন্যতম। এই বিভাগীয় শহর থেকে ঢাকা যাতায়াত করার জন্য মাত্র ২ টি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করে। এর মধ্যে‘লালমনি এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি জেলা শহরের রেলওয়ে স্টেশন থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে যায়। অন্যটি’ বুড়িমারী এক্সপ্রেস’ যা বুড়িমারী থেকে যাত্রা শুরুর কথা থাকলেও উদ্বোধনের পর থেকে অদ্যাবধি লালমনিরহাট রেলওয়ে স্টেশন থেকে ছাড়ে । ফলে ট্রেনটির দেখা পাননি জেলার অন্য ৪টি উপজেলার মানুষ।
লালমনিরহাট রেলওয়ে স্টেশন থেকে বুড়িমারী রেল স্টেশনের দূরত্ব প্রায় ১০০ শ কিলোমিটার। সেই কারণে আন্তঃনগর ট্রেনে ভ্রমণ করতে দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে জেলা সদরে আসতে হয় তাদেরকে । এমনকি বুড়িমারী স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী ও পাসপোর্টধারী বাংলাদেশ- ভারত দুই দেশে যাতায়াতকারী নাগরিকরা।
অন্যদিকে লালমনিরহাট দেশের ৪ টি রেলওয়ে বিভাগের মধ্যে অন্যতম। এই বিভাগীয় শহর থেকে ঢাকা যাতায়াত করার জন্য মাত্র ২ টি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করে। এর মধ্যে‘লালমনি এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি জেলা শহরের রেলওয়ে স্টেশন থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে যায়। অন্যটি’ বুড়িমারী এক্সপ্রেস’ যা বুড়িমারী থেকে যাত্রা শুরুর কথা থাকলেও উদ্বোধনের পর থেকে অদ্যাবধি লালমনিরহাট রেলওয়ে স্টেশন থেকে ছাড়ে । ফলে ট্রেনটির দেখা পাননি জেলার অন্য ৪টি উপজেলার মানুষ।
লালমনিরহাট রেলওয়ে স্টেশন থেকে বুড়িমারী রেল স্টেশনের দূরত্ব প্রায় ১০০ শ কিলোমিটার। সেই কারণে আন্তঃনগর ট্রেনে ভ্রমণ করতে দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে জেলা সদরে আসতে হয় তাদেরকে । এমনকি বুড়িমারী স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী ও পাসপোর্টধারী বাংলাদেশ- ভারত দুই দেশে যাতায়াতকারী নাগরিকরা।
দীর্ঘদিন থেকে জেলার ৪ উপজেলার জনগণ ট্রেন দুইটি বুড়িমারী থেকে যাত্রা শুরুর দাবি জানিয়ে আসছেন। কিন্তু এর কোনো সমাধান না হওয়ায় বাধ্য হয়ে রেলপথ ও সড়কপথ অবরোধসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছেন তারা।
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ এর আগে ‘বুড়িমারী এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি বুড়িমারী থেকে যাত্রা শুরুর প্রতিশ্রুতি দিয়ে সেখান থেকে টিকেট বিক্রি শুরু করে। কিন্তু ট্রেনটি বুড়িমারী থেকে যাত্রা শুরু করার আগেই সেই সিদ্ধান্ত স্থগিত করেন তারা। রেলওয়ের এই সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ হন স্থানীয় জনগণ তাই এই অবরোধ কর্মসূচি পালন করছেন তারা।
তারা আরও জানান, এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে গত শনিবার হাতীবান্ধা রেলওয়ে স্টেশন থেকে মশাল মিছিলের আয়োজন করা হয়। এছাড়াও রবিবার সড়ক ও রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হয়।
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ এর আগে ‘বুড়িমারী এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি বুড়িমারী থেকে যাত্রা শুরুর প্রতিশ্রুতি দিয়ে সেখান থেকে টিকেট বিক্রি শুরু করে। কিন্তু ট্রেনটি বুড়িমারী থেকে যাত্রা শুরু করার আগেই সেই সিদ্ধান্ত স্থগিত করেন তারা। রেলওয়ের এই সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ হন স্থানীয় জনগণ তাই এই অবরোধ কর্মসূচি পালন করছেন তারা।
তারা আরও জানান, এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে গত শনিবার হাতীবান্ধা রেলওয়ে স্টেশন থেকে মশাল মিছিলের আয়োজন করা হয়। এছাড়াও রবিবার সড়ক ও রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হয়।
অবরোধ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করছেন ‘বুড়িমারী টু ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন বাস্তবায়ন আন্দোলন পরিষদ’ এর সমন্বয়ক এম সাহিদুজ্জামান কোয়েল, ফিরোজ হোসেন, নিশাত ফারুক, সামসুল আলম খান বুলেট, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা মহসিন আলম, রানা, তাওহীদসহ স্থানীয় জনগণ।