Dhaka , Sunday, 6 October 2024
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
৩১ বছরের শিক্ষকতায় ১ দিনও ছুটি নেননি তিনি।। নালিতাবাড়ীতে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ।। হাটহাজারীতে সিএনজি- বাইক সংঘর্ষে আহত ১।। পাবনার গৃহবধূকে ধর্ষণের পর হত্যার রহস্য উদঘাটন গাজীপুরে।। নোয়াখালীতে বৃদ্ধ বাবাকে পিটিয়ে হত্যা করল ছেলে।। অসামাজিক কার্যকলাপে বাধা দেওয়ায় ভারাটিয়া কতৃক বাড়িওয়ালা হামলার শিকার।। অপহৃত কিশোরীকে বরিশাল থেকে উদ্ধার করেছে পিরোজপুর জেলা পুলিশ হাটহাজারিতে সাংবিধানিক ও আইনগত অধিকার বিষয়ক কর্মশালা।। শঙ্কামুক্ত দুর্গাপূজা উদযাপনে সনাতনীদের সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবে বিএনপি- মাহবুবের রহমান শামীম।। ভোলায় -অটোরিকশা ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ৫ জন।। লক্ষ্মীপুরে পূজার দিন যতই ঘনিয়ে আসছে প্রতিমা শিল্পিদের ব্যস্ততা ততই বেড়ে চলেছে।। চোখের পানি আর আখেরি মোনাজাতে শেষ হলো ঠাকুরগাঁওয়ের ইজতেমা।। চট্টগ্রামের রাউজানে মুক্তিযোদ্ধা জহুরুল ইসলাম সিদ্দিকী’র’ কু-কৃত্তি-১।। বৈষম্যমুক্ত দেশ গড়ার দাবিতে দুর্গাপুরে সিপিবি’র বিক্ষোভ।। নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট উপজেলা ছাত্রদলের কমিটি বিলুপ্ত।। দুর্গাপুরে বিশ্ব শিক্ষক দিবসের র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত।। হরিপুরে বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত।। পুর্ণাঙ্গ উৎসব ভাতা প্রদান ও মাদরাসাসহ সকল শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয়করণের দাবি বিএমজিটিএ।। সুন্দরগঞ্জে ভারি বর্ষনে তিস্তার নিচু এলাকা প্লাবিত।। সুন্দরগঞ্জে বিশ্ব শিক্ষক দিবসের আলোচনা।। পানি নিস্কাশনের নালা না থাকায় সুন্দরগঞ্জে পৌর শহরে হাটু পানি।। মুজিবনগরে  বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত।। নোয়াখালীতে ১২৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড পানিবন্দি ২ লাখ ৬ হাজার পরিবার।। লক্ষ্মীপুরে ফের বন্যার পদধ্বনি এখনো ৩ লাখ মানুষ পানি বন্দী।। লালপুরে  শিক্ষা বিষয়ক সেমিনার ও অগ্নিনির্বাপণ মহড়ার মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত।। দেবহাটায় বিশ্ব শিক্ষক দিবসে র‌্যালী ও আলোচনা সভা।। ফেসবুকে অপপ্রচারের প্রতিবাদে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের সংবাদ সম্মেলন।। সকল শিক্ষককে জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি।। যানচলাচল বন্ধ করে ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবীতে জলঢাকায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের মানববন্ধন।।  ঠাকুরগাঁওয়ে বিশ্ব শিক্ষক দিবস উদযাপন।।

রামগঞ্জে এখনো বাড়ী ফিরতে পারেনি আশ্রয় কেন্দ্রের মানুষ গুলো পানিবন্দি  রয়েছে ২লাখের উপরে।।

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 07:14:56 am, Thursday, 12 September 2024
  • 16 বার পড়া হয়েছে

রামগঞ্জে এখনো বাড়ী ফিরতে পারেনি আশ্রয় কেন্দ্রের মানুষ গুলো পানিবন্দি  রয়েছে ২লাখের উপরে।।

মোঃ মাসুদ রানা মনি
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি।।
   
   
লক্ষ্মীপুরের আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া অধিকাংশ মানুষ এখনো বাড়ি ফিরতে পারেনি। তাদের বাড়িঘর এখনো পানিতে নিমজ্জিত। তারা জানান হয়ত আরো ১৫ দিন লাগতে পারে বাড়িঘরে ফিরতে।ইতিমধ্যে তাদের খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। লক্ষ্মীধর পাড়া সরকারি প্রাথমিকবিদ্যালয়ে আশ্রয় নেওয়া মোঃসাইফুল আবদুর রশিদ- আজাদ হোসেন জানান গত ৮-১০ দিন যাবত এ এলাকায় কোন রকম ত্রাণ সামগ্রী আসে না।পরিবার পরিজন নিয়ে বড়ই কষ্টে দিনাতিপাত করছি।আগে আমরা কেউ হ্যান্ডট্রলি- কেউ রিকসা- চালাতাম- আবার কেউ দিন মজুরের কাজ করতাম- কিন্তু বন্যা আসার পর থেকেএখন কোন কাজ নাই তাই নিদারুণ কষ্টে আছি।সবাই মনে করেছে বন্যা চলে গেছে- পানি নেমে গেছে। কিন্তু কেউ গ্রাম পর্যায়ে প্রত্যন্ত এলাকার খোঁজ খবর নেয় না।হাঁপানিয়া গ্রামের কামাল হোসেন জানান এখনো গ্রামের রাস্তা গুলোতে কোমর সমান পানি।
আজ বৃহসপতিবার লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে বেশিরভাগ এলাকা বন্যার পানিতে প্লাবিত। ডুবে গেছে রাস্তা-ঘাটসহ বিভিন্ন স্থাপনা, স্কুল কলেজ মাঠে কোথাও  হাঁটুপানি কোথাও কোমর পানি। নৌকাই এখন একমাত্র ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে এই অঞ্চলের অধিকাংশ মানুষের। সারাদিনের কাজ শেষে নৌকায় চড়ে বাড়ি ফিরতে বাধ্য এলাকার বাসিন্দারা।রামগঞ্জ  উপজেলার লামচর ইউনিয়নের পশ্চিম কাশিম নগর- লামচর- ডাংগাতলী- দরবেশ পুর ইউনিয়নের দরবেশ পুর- সমিতির বাজার- পশ্চিম শোশালিয়া ৯নং ভোলাকোট ইউনিয়নের  ভোলাকোট- লক্ষ্মীধর পাড়া হাপানিয়া- মুক্তার পর- দেহলা- দেবনগর- ভাটরা  ইউনিয়নের ভাস্করপুর- উত্তর দল্টা- ভাটরা- মাইজপাড়া- হীরাপুর- পাঁচরুখী- বিষ্ণুপুর সহ প্রত্যন্ত এলাকা যেখানে বন্যার ভয়াবহতা এখনও স্পষ্ট। এছাড়াও  কাঞ্চনপুর  করপাড়া- ইছাপুর- ভাদুর- চন্ডীপুর- ইউনিয়নে দেখা গেছে একই চিত্র।
বন্যার পানি অন্য এলাকায় কিছুটা কমলেও এই অঞ্চলের পরিস্থিতি এখনও উদ্বেগজনক। এখনো দুই লাখেরও বেশি মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন। এ অবস্থায় চুরি ও ডাকাতির ভয়ে অনেকেই আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে চাচ্ছেন না বেশিরভাগ লোকজন। বরং- নিজেদের ঘরবাড়ি ও প্রয়োজনীয় কিছু সামগ্রী রক্ষার জন্য ঝুঁকি নিয়েই পানির মধ্যে বাস করছেন তারা।  
স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য আরও বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে দৈনন্দিন খাদ্য সংস্থান ও রান্না। বন্যার কারণে সৃষ্ট সংকটে অনেকের রান্নার উপকরণ ফুরিয়ে আসছে, খাবারের অভাব দেখা দিচ্ছে- এবং গবাদি পশুগুলোর দেখাশোনা করতেও হিমশিম খাচ্ছেন তারা।
পশ্চিম কাশিমনগর এলাকার বাসিন্দারা জানান- উপজেলার পশ্চিম কাশিম নগরের বেশিরভাগ জায়গা এখন পানির নিচে- যার ফলে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। রাস্তা-ঘাট প্লাবিত হওয়ায় মানুষজন নৌকার মাধ্যমে চলাচল করতে বাধ্য হচ্ছেন। তবে এই দুর্যোগের মাঝেও অনেকেই ভিন্ন কোথাও আশ্রয় নিতে পারছেন না চুরি ও ডাকাতির আতঙ্কে যদিও ঘরে থাকা এখন নিরাপদ নয়।
আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে গবাদি পশু নিয়ে যাওয়ার সুবিধাও সেখানে নেই- যা স্থানীয় কৃষক ও পশুপালকদের জন্য বড় সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। 
বন্যার ভয়াবহতা এবং এই ক্রান্তিকালে বেঁচে থাকার সংগ্রামে প্রতিনিয়ত নানা সংকটের মুখোমুখি হচ্ছেন রামগঞ্জের মানুষ। এই মুহূর্তে তারা অপেক্ষা করছেন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার জন্য। তবে কবে সেই পরিস্থিতি বদলাবে- তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। 
রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছা. শারমিন ইসলাম জানান, দ্রুত পানি নামার জন্য আমরা প্রায় শতাধীক বাধ কেটে দিয়েছি। এ উপজেলার অভিশাপ রামগঞ্জ বিরেন্দ্র খাল সংস্কার ও পরিস্কারে আমরা উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। খালের ময়লা অপসারন করা হচ্ছে, আশা করছি দ্রুত ফলাফল পাবো।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

৩১ বছরের শিক্ষকতায় ১ দিনও ছুটি নেননি তিনি।।

রামগঞ্জে এখনো বাড়ী ফিরতে পারেনি আশ্রয় কেন্দ্রের মানুষ গুলো পানিবন্দি  রয়েছে ২লাখের উপরে।।

আপডেট সময় : 07:14:56 am, Thursday, 12 September 2024
মোঃ মাসুদ রানা মনি
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি।।
   
   
লক্ষ্মীপুরের আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া অধিকাংশ মানুষ এখনো বাড়ি ফিরতে পারেনি। তাদের বাড়িঘর এখনো পানিতে নিমজ্জিত। তারা জানান হয়ত আরো ১৫ দিন লাগতে পারে বাড়িঘরে ফিরতে।ইতিমধ্যে তাদের খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। লক্ষ্মীধর পাড়া সরকারি প্রাথমিকবিদ্যালয়ে আশ্রয় নেওয়া মোঃসাইফুল আবদুর রশিদ- আজাদ হোসেন জানান গত ৮-১০ দিন যাবত এ এলাকায় কোন রকম ত্রাণ সামগ্রী আসে না।পরিবার পরিজন নিয়ে বড়ই কষ্টে দিনাতিপাত করছি।আগে আমরা কেউ হ্যান্ডট্রলি- কেউ রিকসা- চালাতাম- আবার কেউ দিন মজুরের কাজ করতাম- কিন্তু বন্যা আসার পর থেকেএখন কোন কাজ নাই তাই নিদারুণ কষ্টে আছি।সবাই মনে করেছে বন্যা চলে গেছে- পানি নেমে গেছে। কিন্তু কেউ গ্রাম পর্যায়ে প্রত্যন্ত এলাকার খোঁজ খবর নেয় না।হাঁপানিয়া গ্রামের কামাল হোসেন জানান এখনো গ্রামের রাস্তা গুলোতে কোমর সমান পানি।
আজ বৃহসপতিবার লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে বেশিরভাগ এলাকা বন্যার পানিতে প্লাবিত। ডুবে গেছে রাস্তা-ঘাটসহ বিভিন্ন স্থাপনা, স্কুল কলেজ মাঠে কোথাও  হাঁটুপানি কোথাও কোমর পানি। নৌকাই এখন একমাত্র ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে এই অঞ্চলের অধিকাংশ মানুষের। সারাদিনের কাজ শেষে নৌকায় চড়ে বাড়ি ফিরতে বাধ্য এলাকার বাসিন্দারা।রামগঞ্জ  উপজেলার লামচর ইউনিয়নের পশ্চিম কাশিম নগর- লামচর- ডাংগাতলী- দরবেশ পুর ইউনিয়নের দরবেশ পুর- সমিতির বাজার- পশ্চিম শোশালিয়া ৯নং ভোলাকোট ইউনিয়নের  ভোলাকোট- লক্ষ্মীধর পাড়া হাপানিয়া- মুক্তার পর- দেহলা- দেবনগর- ভাটরা  ইউনিয়নের ভাস্করপুর- উত্তর দল্টা- ভাটরা- মাইজপাড়া- হীরাপুর- পাঁচরুখী- বিষ্ণুপুর সহ প্রত্যন্ত এলাকা যেখানে বন্যার ভয়াবহতা এখনও স্পষ্ট। এছাড়াও  কাঞ্চনপুর  করপাড়া- ইছাপুর- ভাদুর- চন্ডীপুর- ইউনিয়নে দেখা গেছে একই চিত্র।
বন্যার পানি অন্য এলাকায় কিছুটা কমলেও এই অঞ্চলের পরিস্থিতি এখনও উদ্বেগজনক। এখনো দুই লাখেরও বেশি মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন। এ অবস্থায় চুরি ও ডাকাতির ভয়ে অনেকেই আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে চাচ্ছেন না বেশিরভাগ লোকজন। বরং- নিজেদের ঘরবাড়ি ও প্রয়োজনীয় কিছু সামগ্রী রক্ষার জন্য ঝুঁকি নিয়েই পানির মধ্যে বাস করছেন তারা।  
স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য আরও বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে দৈনন্দিন খাদ্য সংস্থান ও রান্না। বন্যার কারণে সৃষ্ট সংকটে অনেকের রান্নার উপকরণ ফুরিয়ে আসছে, খাবারের অভাব দেখা দিচ্ছে- এবং গবাদি পশুগুলোর দেখাশোনা করতেও হিমশিম খাচ্ছেন তারা।
পশ্চিম কাশিমনগর এলাকার বাসিন্দারা জানান- উপজেলার পশ্চিম কাশিম নগরের বেশিরভাগ জায়গা এখন পানির নিচে- যার ফলে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। রাস্তা-ঘাট প্লাবিত হওয়ায় মানুষজন নৌকার মাধ্যমে চলাচল করতে বাধ্য হচ্ছেন। তবে এই দুর্যোগের মাঝেও অনেকেই ভিন্ন কোথাও আশ্রয় নিতে পারছেন না চুরি ও ডাকাতির আতঙ্কে যদিও ঘরে থাকা এখন নিরাপদ নয়।
আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে গবাদি পশু নিয়ে যাওয়ার সুবিধাও সেখানে নেই- যা স্থানীয় কৃষক ও পশুপালকদের জন্য বড় সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। 
বন্যার ভয়াবহতা এবং এই ক্রান্তিকালে বেঁচে থাকার সংগ্রামে প্রতিনিয়ত নানা সংকটের মুখোমুখি হচ্ছেন রামগঞ্জের মানুষ। এই মুহূর্তে তারা অপেক্ষা করছেন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার জন্য। তবে কবে সেই পরিস্থিতি বদলাবে- তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। 
রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছা. শারমিন ইসলাম জানান, দ্রুত পানি নামার জন্য আমরা প্রায় শতাধীক বাধ কেটে দিয়েছি। এ উপজেলার অভিশাপ রামগঞ্জ বিরেন্দ্র খাল সংস্কার ও পরিস্কারে আমরা উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। খালের ময়লা অপসারন করা হচ্ছে, আশা করছি দ্রুত ফলাফল পাবো।