মোঃ মাসুদ রানা মনি
লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধি।।
বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি রামগঞ্জ উপজেলা শাখার উদ্যোগে ২ জানুয়ারি- বৃহস্পতিবার- বাদ যোহর রামগঞ্জ সরকারি কলেজ মাঠ প্রাঙ্গণে এক বর্ণাঢ্য ইসলামী মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নায়েবে আমীরুল মুজাহিদীন হযরত মাওলানা মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি তার হৃদয়গ্রাহী বক্তব্যে ইসলামের শান্তি- সহমর্মিতা- নৈতিকতা ও সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব তুলে ধরেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সমাজসেবক ও আল-মদিনা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলহাজ্ব মুহাম্মাদ জাকির হোসেন পাটওয়ারী।
এসময় বিশেষ মেহমান উপস্থিত ছিলেন, কমলনগর উপজেলার পীর সাহেব আল্লামা খালেদ সাইফুল্লাহ-
জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ নোয়াখালী শাখার সভাপতি মুফতি মুহাম্মদ আছেম- জামিয়া ইসলামিয়া আশরাফুল মাদারিস এর মুহাদ্দিস মুফতি ইউনুস আরমান- মাদরাসা-ই-ইশা’আতুল উলুম লুধুয়া এর মুহাদ্দিস হাফেজ মাওলানা হারুনুর রশিদ।
মেহমান হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন সেক্রেটারী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ- লক্ষ্মীপুর জেলা শাখার সেক্রেটারি মাওলানা মহি উদ্দিন-বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি- লক্ষ্মীপুর জেলা শখার সেক্রেটারি মাওলানা জহির উদ্দিন- জামিয়া ইসলামিয়া আরাবিয়া খেড়িহর মাদরাসা এর মুহাদ্দিস মাওলানা ছানাউল্যাহ হাবীবী,জামিয়া আরাবিয়া শিংৰাইশ মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা আব্দুল বাতেন সাবেরি,আউগানখিল কাসেমুল উলুম মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা ইমরান হোসাইন, নারায়নপুর নুরিয়া আশরাফুল উলুম মাनরাসার মুহতামিম মাওলানা মুহা. ফয়জুল্লাহ্
ঢাকা মারকায়ূন নূর মাদরাসার মুহতামিম মুফতি শেখ মুহা. সাইফুল ইসলাম-
রামগঞ্জ উপজেলা পরিষদ জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মনির হোসাইন- দারুল ইরফান আল ইসলামিয়া এর মুহতামিম মাওলানা কুতুব উদ্দিন আফসার-মালবাসা-ই-ইশা আতুল উলূম পুৱা এর
মুহাদ্দিস মুফতী মুহা. নুরুল্লাহ্, দারুল আরকাম ইসলামিয়া মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা মাহফুজুর রহমান- আল ফোরকান ইসলামিয়া মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা আব্দুল আজিজ,
বা.মু.ক. রামগঞ্জ উপজেলা ছদর হাফেজ মুহা. আফতাব উদ্দিন,মিফতাহুল উলূম কমী মাদরাসার মুহতামিম মাওঃ মাহবুবুর রহমান সহ বিশিষ্ট ওলামায়ে কেরামগন।
ইসলামী মহাসম্মেলনে বক্তারা ইসলামিক জীবনব্যবস্থার গুরুত্ব, পারিবারিক ও সামাজিক মূল্যবোধ, ভ্রাতৃত্ববোধ এবং মানবতার সেবায় কাজ করার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেন। মুসলিম উম্মাহর ঐক্য ও ভ্রাতৃত্ববোধ বাড়ানোর লক্ষ্যে সম্মেলনটি একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আয়োজকগণ জানান, এমন আয়োজন ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে, যা সমাজে নৈতিক মূল্যবোধ ও ইসলামী আদর্শ প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখবে।