
দুলু আরও বলেন, “খুনি হাসিনা ভারতে বসে এখন দেশকে ধ্বংস করতে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করছে। কিন্তু কোন ষড়যন্ত্র এই দেশের মানুষ মেনে নেবেনা। ৫ আগস্ট তাকে এ দেশের জনগণ দাঁতভাঙা জবাব দিয়েছে। এখন যাদের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে আওয়ামী লীগ তাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছে। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা যারা ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ করে এদেশকে স্বাধীন করেছেন তাদের প্রাপ্য সম্মানটুকু নেই। যারাই আওয়ামী লীগ করেছে তাদেরকেই শুধু স্বৈরাচার হাসিনা মুক্তিযোদ্ধা বানিয়েছে। এ কারণে স্বৈরাচার হাসিনার আমলে হাজার হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার জন্ম হয়েছে। আওয়ামী লীগের বিপক্ষে কথা বললেই যে কাউকে রাজাকার বলে বিভিন্ন মামলা দেয়া হতো। কিন্তু আওয়ামীলীগই ছিল দেশের সবচেয়ে বড় রাজাকার।“
মুক্তিযোদ্ধা দলের আহ্বায়ক হাফিজুর রহমান হাফিজের সভাপতিত্বে এই দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি রোকন উদ্দিন বাবুল, জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মমিনুল হক, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল হোসেনসহ বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীবৃন্দ।
উল্লেখ্য, জেলা পরিষদ মিলনায়তনে (পুতারন) আয়োজিত এই সম্মেলনে উপস্থিত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মতিক্রমে বীর মুক্তিযোদ্ধা হাফিজুর রহমান হাফিজকে সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস ছালামকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি জেলা কমিটি (আংশিক) ঘোষণা করা হয়।