
মাকসুদুল হোসেন তুষার,
আর মাত্র কিছুক্ষণ পরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান পূর্বাচলের মঞ্চে উপস্থিত হবেন। তারেক রহমানের আগমনকে ঘিরে পূর্বাচল উপ-শহরের তিনশ ফিট সড়ক ও আশপাশের এলাকা জনস্রোতে পরিনত হয়েছে। নেতাকর্মীরা সমাবেশস্থলে স্লোগান, প্ল্যাকার্ড এবং ঘোরার গাড়িতে করে পুর্বাচলের তিনশ ফিট সড়কে অবস্থান করছে। সকালের মাঝেই কিশোরগঞ্জ, চট্টগ্রাম, রংপুর, বগুড়া এবং দেশের অন্যান্য অঞ্চলের নেতাকর্মীরা সমাবেশস্থলে উপস্থিত হন। যেকোন ধরনের বিশৃঙ্খলা এড়াতে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের তৎপর দেখা গেছে। তারেক রহমানকে এক নজর দেখতে পূর্বাচল উপশহর ও আশপাশের এলাকায় নেতাকর্মীদের পদচারণায় মূখরীত হয়ে আছে।
বরিশাল, পটুয়াখালি, ফরিদপুর দক্ষিনাঞ্চল থেকে লঞ্চ করে ইতিমধ্যে পূর্বাচলে এসে পৌছেছে। লঞ্চ গুলো থামানো হচ্ছে শীতলক্ষ্যা নদীর কাঞ্চন ব্রীজের নিচে। এছাড়া সিলেট, সুনামগঞ্জ, কুমিল্লা, কক্সাবাজার ফেনিসহ বিভিন্ন এলাকার নেতাকর্মীরাও বেশিরভাগই পূর্বাচলে এসে ভীড় জমিয়েছে। এদিকে, নেতাকর্মীদের জন্য ৪ শতাধিক ভ্রাম্যমাণ টয়লেট, বিশুদ্ধ পানি, শুকনো খাবার ও মেডিকেল ক্যাম্পের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
তারাব পৌর বিএনপির সহ-সভাপতি নেতা আব্দুল মতিন ভুইয়া বলেন, ‘এটি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক মুহূর্ত হতে যাচ্ছে। দীর্ঘ ১৭ বছর পর তারেক রহমান দেশে ফিরছেন, এবং দেশের মানুষ তার প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন পৌর বিএনপি নেতা আবদুল হালিম ভূইয়া, নাসিমা প্রধান, দেলোয়ার ভূইয়া সহ আরো অনেকে।
নারায়ণগঞ্জ জেলা সেচ্ছাসেবকদলের সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘এটি শুধুমাত্র একটি রাজনৈতিক সমাবেশ নয়, এটি একটি জাতীয় উৎসব। আমাদের কাছে এটি সম্মানের বিষয়।’
চট্টগ্রাম থেকে আসা যুবদল কর্মী ইলিয়াস হোসেন বলেন, ‘এটা শুধু নেতাকে বরণ করার দিন নয়, এটা জনগণের শক্তির প্রমাণ। এত বছর পরেও তারেক রহমানের জন্য মানুষ পথে নেমে আসে, এটি সত্যিই বিশাল ব্যাপার
























