Dhaka , Sunday, 29 December 2024
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
শেরপুরে বাসের বেপরোয়া গতিতে কেড়ে নিল ৬ প্রাণ।। ঐশ্বরিক চেতনায় চিত্তবান মানুষ বিনির্মানে সুফিজমের বিকল্প নেই সুফিবাদী ফোরামকে চবি উপাচার্য।। পাইকগাছায় চোরাই মাল’সহ চোর আটক-২।। নীলফামারীর ডিমলায় রংপুরস্থ ছাত্র কল্যাণ পরিষদের শীতবস্ত্র বিতরণ।। রূপগঞ্জে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা জাসাস এর বিজয় র‍্যালি।। লক্ষ্মীপুরে  ক্ষেতে স্তুপ করে রাখা ৬০ মণ ধানে আগুন।। পুঁইশাক উৎপাদনের ভূমিকায় মেহেরপুরের নারীরা।।  রূপগঞ্জে প্রগতির কার্যালয়ে আগুনের ঘটনায় পতিত সরকারের দোসরদের জড়িতের অভিযোগ।। বিলমাড়ীয়া বাজার কমিটির বিশেষ সভা।। কেউ ৬৪ জেলা কেউ ৪০০ বিজ্ঞানীর নাম ও আবিষ্কার বলে দিচ্ছে অনায়াসে ঠাকুরগাঁওয়ে বিস্ময়কর খুদে প্রতিভা।। পলাশে হোটেল ও ফার্নিচারের দোকান আগুন।। হরিপুরে খিরা চাষে লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক নজরুল।। পরিবর্তন যুব উন্নয়ন সংস্থার উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ।। সাতকানিয়ায় শ্রমিক কল্যাণের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন-২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।। জুলাই বিপ্লবকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না কক্সবাজারে ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।। পশ্চিম বাকলিয়া ওয়ার্ডে শীতবস্ত্র বিতরণকালে আবুল হাশেম বক্কর সংস্কারের জন্য নির্বাচন বন্ধ হয়ে থাকতে পারে না।। কমলগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার আসামীকে ছিনতাই করে নেওয়ার চেষ্টা-আটক ১।। তিতাসের নারান্দিয়া ইউনিয়ন বিএনপির কর্মী সমাবেশ সফল করার লক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত।। লক্ষ্মীপুরে পূর্ব শত্রুতার জেরে বিষ ঢেলে ১২ লাখ টাকার মাছ নিধন।। সদরপুরে ৪৮ পুরিয়া হেরোইনসহ দুই যুবক আটক।। মেহেরপুরে খেজুর রস সংগ্রহে গাছিদের ব্যস্ততা।। পাইকগাছায় মানবসম্পদ উন্নয়নে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত।। জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে স্বাধীন ৭১ এর প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী।। এল ডি পি নয় বিএনপির প্রার্থীই প্রতিদ্বন্ধিতা করবে রামগঞ্জে -হারুনুর রশিদ।। মধুমতিতে  আড়াআড়ি বাঁধের কারণে মাছের চলাচলে বাঁধা,মৎস্যখাত হুমকির মুখে।। পাবনার ঈশ্বরদীর বেনারসি পল্লী এখন বন্ধ হওয়ার পথে পরিত্যক্ত প্লটের জমিতে অনেকেই সবজির আবাদ।। সুন্দরগঞ্জ মডেল মাদ্রাসা এসোসিয়েশনের বৃত্তি পরীক্ষা।। সুন্দরগঞ্জ সোসাইটির শীতবস্ত্র বিতরণ।। জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা’র জাতীয় মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত।। চট্টগ্রাম রিপোর্টার্স ফোরামের আনন্দ সম্মিলন চা বাগানে প্রকৃতির সান্নিধ্যে অনন্য এক দিন।।

নরসিংদীর পলাশে আধুনিক পদ্ধতিতে ধান চাষ কৃষকের খরচ কমবে।।

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 06:09:14 am, Saturday, 28 December 2024
  • 6 বার পড়া হয়েছে

নরসিংদীর পলাশে আধুনিক পদ্ধতিতে ধান চাষ কৃষকের খরচ কমবে।।

অরবিন্দ রায়

স্টাফ রিপোর্টার।।

   

   

নরসিংদীর পলাশে প্রথমবারের মতো আধুনিক পদ্ধতিতে ধান চাষের জন্য ট্রে পদ্ধতিতে -প্লাস্টিকের ফ্রেম- উচ্চ ফলনশীল উফশি জাতের বোরো ধান ব্রি ধান-৯২ এর চারা উৎপাদন করছে স্থানীয় কৃষি বিভাগ।পলাশ উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের নোয়াকান্দা গ্রামের মাঠে সমলয় পদ্ধতিতে ১৫০ বিঘা জমিতে এ উফশি জাতের ধান রোপণ করা হবে। এ পদ্ধতি অবলম্বনে ধানের উৎপাদন খরচ কমানোসহ শ্রমিক সংকট নিরসন ও কৃষকেরা লাভবান হবেন বলে জানিয়েছেন উপজেলা কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা।

উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বৈরী আবহাওয়া থেকে সহজে বীজতলা রক্ষায় ট্রে পদ্ধতি সহায়ক বলছে কৃষি বিভাগ। এই পদ্ধতি কৃষকদের মধ্যে সমন্বয়ের ভিত্তিতে চাষাবাদে আগ্রহ সৃষ্টি করবে এবং আধুনিক কৃষি যন্ত্রগুলো অল্প সময়ে অনেক বেশি কাজ করে। এ গুলো পরিচালনার জন্য জনবল লাগে কম।

এ বছর প্রথম পলাশের নোয়াকান্দা গ্রামের ১২০ জন কৃষকের একটি গ্রুপ করে নতুন পদ্ধতিতে  জমিতে এ বীজতলা তৈরি করা হচ্ছে। মোট ৪ হাজার ৫০০টি ট্রেতে উফশি জাতের বোরো ধানের বীজ বপন করা হয়েছে।
উপজেলা কৃষি অফিসের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা তাহমিনা আক্তার জানান- যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ধান রোপণের জন্য ট্রেতে উৎপাদিত চারাই প্রয়োজন। এই পদ্ধতিতে বোরো ধানের বীজ ফেলতে প্রতিটি প্লাস্টিক ট্রেতে ১ ইঞ্চি স্তরের মাটি দিয়ে বীজ বপণ করা হয়।
মাঠে বীজতলা তৈরির পদ্ধতি এবং ট্রেতে বীজতলা তৈরি পদ্ধতি একই। তবে ট্রেতে লাগানো ধান বীজ চারা শতভাগ উৎপাদন হয়। ট্রেতে উৎপাদিত চারা রাইস ট্রান্সপ্লান্টার -ধান রোপণ করা মেসিন- দিয়ে মাঠে রোপণ করা হবে। চারা রোপণ থেকে ধান কাটা, ধান মাড়াই সবই হয় মেশিনের সাহায্যে। এতে সময় লাগে খুবই কম এবং নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে চারা রোপণ সম্ভব হয়।

প্লাস্টিক ট্রেতে প্রথম এবার পরীক্ষামূলকভাবে এখানে ধানের চারা উৎপাদন করা হয়েছে। এতে ভালো ফলও পাওয়া গেছে। এবার আনুষ্ঠানিকভাবে এই পদ্ধতির ধানের চারা মাঠে বপন করা হবে। সাধারণত বৈরী আবহাওয়া হলে মাঠে বীজতলা প্রচুর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিন্তু ট্রেতে করা বীজতলা সহজেই প্রচন্ড শীত ও কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার হাত থেকে বাঁচানো যায়।
ট্রেগুলো রাতে প্লাস্টিকের সিট দিয়ে ট্রেগুলো ঢেকে রাখা হয়। আধা মিলিমিটার থেকে এক মিলিমিটার বড় হলেই মাত্র ২০ থেকে ২৫ দিনে এসব চারা রোপনের জন্য প্রস্তুত হয়। পরে এ গুলো রাইস ট্রান্সপ্লান্টার -ধান রোপন করা মেসিন- দিয়ে এসব চারা ওই ১২০ জন কৃষকের মোট ১শ’ ৫০ বিঘা জমিতে বপন করা হবে। এটা কৃষকদের মধ্যে সমন্বয়ের ভিত্তিতে চাষাবাদ কার্যক্রমকে উৎসাহিত করবে। এই পদ্ধতিতে চাষাবাদে কৃষকদের সময় ও খরচ বেচে যায় অনেকাংশ।

কৃষকরা জানান- উপজেলা কৃষি অফিসের সহযোগিতায় আমরা এবার প্রথম এ পদ্ধতিতে ধানের চারা উৎপাদন করেছি এবং মেশিনের মাধ্যমে এ ধানের চারা জমিতে রোপন করা হবে। ১৫০ বিঘা জমির ধানের চারা ও জমিতে রোপন বাবদ আমাদের শুধু সেচ ও চাষের খরচ দিতে হচ্ছে । আধুনিক পদ্ধতিগত এই চাষাবাদে এলাকার  অন্য কৃষকদের মাঝেও আগ্রহ বাড়ছে ।  প্রতিদিনই নতুন নতুন কৃষকরা ট্রে পদ্ধতির এই চারা রোপণ দেখতে ছুটে আসছেন সমলয়ের এই প্রদর্শনীতে।

পলাশ উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ আয়েশা আক্তার জানান- এই প্রযুক্তি ব্যবহারে এক দিকে যেমন কৃষকদের খরচের পরিমাণ কমে আসে একই সাথে ধানের ফলনও বেড়ে যায় কয়েক গুন। সমলয় পদ্ধতির এই চাষাবাদে কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও সহযোগীতা আমরা দিয়ে আসছি । তাছাড়া কৃষকদের যন্ত্রের মাধ্যমে উদ্ধুদ্ধ করার জন্য এ সমলয় করা হয় এবং ছোট ছোট অনেক জমি যাতে এক সাথে করে অনেক জমিতে বিশেষ করে ৫০ একর জমিতে এই সমলয় করতে হবে।যাতে অনেক কৃষক একত্রে মিশে এই সমলয় করতে পারে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

শেরপুরে বাসের বেপরোয়া গতিতে কেড়ে নিল ৬ প্রাণ।।

নরসিংদীর পলাশে আধুনিক পদ্ধতিতে ধান চাষ কৃষকের খরচ কমবে।।

আপডেট সময় : 06:09:14 am, Saturday, 28 December 2024

অরবিন্দ রায়

স্টাফ রিপোর্টার।।

   

   

নরসিংদীর পলাশে প্রথমবারের মতো আধুনিক পদ্ধতিতে ধান চাষের জন্য ট্রে পদ্ধতিতে -প্লাস্টিকের ফ্রেম- উচ্চ ফলনশীল উফশি জাতের বোরো ধান ব্রি ধান-৯২ এর চারা উৎপাদন করছে স্থানীয় কৃষি বিভাগ।পলাশ উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের নোয়াকান্দা গ্রামের মাঠে সমলয় পদ্ধতিতে ১৫০ বিঘা জমিতে এ উফশি জাতের ধান রোপণ করা হবে। এ পদ্ধতি অবলম্বনে ধানের উৎপাদন খরচ কমানোসহ শ্রমিক সংকট নিরসন ও কৃষকেরা লাভবান হবেন বলে জানিয়েছেন উপজেলা কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা।

উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বৈরী আবহাওয়া থেকে সহজে বীজতলা রক্ষায় ট্রে পদ্ধতি সহায়ক বলছে কৃষি বিভাগ। এই পদ্ধতি কৃষকদের মধ্যে সমন্বয়ের ভিত্তিতে চাষাবাদে আগ্রহ সৃষ্টি করবে এবং আধুনিক কৃষি যন্ত্রগুলো অল্প সময়ে অনেক বেশি কাজ করে। এ গুলো পরিচালনার জন্য জনবল লাগে কম।

এ বছর প্রথম পলাশের নোয়াকান্দা গ্রামের ১২০ জন কৃষকের একটি গ্রুপ করে নতুন পদ্ধতিতে  জমিতে এ বীজতলা তৈরি করা হচ্ছে। মোট ৪ হাজার ৫০০টি ট্রেতে উফশি জাতের বোরো ধানের বীজ বপন করা হয়েছে।
উপজেলা কৃষি অফিসের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা তাহমিনা আক্তার জানান- যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ধান রোপণের জন্য ট্রেতে উৎপাদিত চারাই প্রয়োজন। এই পদ্ধতিতে বোরো ধানের বীজ ফেলতে প্রতিটি প্লাস্টিক ট্রেতে ১ ইঞ্চি স্তরের মাটি দিয়ে বীজ বপণ করা হয়।
মাঠে বীজতলা তৈরির পদ্ধতি এবং ট্রেতে বীজতলা তৈরি পদ্ধতি একই। তবে ট্রেতে লাগানো ধান বীজ চারা শতভাগ উৎপাদন হয়। ট্রেতে উৎপাদিত চারা রাইস ট্রান্সপ্লান্টার -ধান রোপণ করা মেসিন- দিয়ে মাঠে রোপণ করা হবে। চারা রোপণ থেকে ধান কাটা, ধান মাড়াই সবই হয় মেশিনের সাহায্যে। এতে সময় লাগে খুবই কম এবং নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে চারা রোপণ সম্ভব হয়।

প্লাস্টিক ট্রেতে প্রথম এবার পরীক্ষামূলকভাবে এখানে ধানের চারা উৎপাদন করা হয়েছে। এতে ভালো ফলও পাওয়া গেছে। এবার আনুষ্ঠানিকভাবে এই পদ্ধতির ধানের চারা মাঠে বপন করা হবে। সাধারণত বৈরী আবহাওয়া হলে মাঠে বীজতলা প্রচুর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিন্তু ট্রেতে করা বীজতলা সহজেই প্রচন্ড শীত ও কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার হাত থেকে বাঁচানো যায়।
ট্রেগুলো রাতে প্লাস্টিকের সিট দিয়ে ট্রেগুলো ঢেকে রাখা হয়। আধা মিলিমিটার থেকে এক মিলিমিটার বড় হলেই মাত্র ২০ থেকে ২৫ দিনে এসব চারা রোপনের জন্য প্রস্তুত হয়। পরে এ গুলো রাইস ট্রান্সপ্লান্টার -ধান রোপন করা মেসিন- দিয়ে এসব চারা ওই ১২০ জন কৃষকের মোট ১শ’ ৫০ বিঘা জমিতে বপন করা হবে। এটা কৃষকদের মধ্যে সমন্বয়ের ভিত্তিতে চাষাবাদ কার্যক্রমকে উৎসাহিত করবে। এই পদ্ধতিতে চাষাবাদে কৃষকদের সময় ও খরচ বেচে যায় অনেকাংশ।

কৃষকরা জানান- উপজেলা কৃষি অফিসের সহযোগিতায় আমরা এবার প্রথম এ পদ্ধতিতে ধানের চারা উৎপাদন করেছি এবং মেশিনের মাধ্যমে এ ধানের চারা জমিতে রোপন করা হবে। ১৫০ বিঘা জমির ধানের চারা ও জমিতে রোপন বাবদ আমাদের শুধু সেচ ও চাষের খরচ দিতে হচ্ছে । আধুনিক পদ্ধতিগত এই চাষাবাদে এলাকার  অন্য কৃষকদের মাঝেও আগ্রহ বাড়ছে ।  প্রতিদিনই নতুন নতুন কৃষকরা ট্রে পদ্ধতির এই চারা রোপণ দেখতে ছুটে আসছেন সমলয়ের এই প্রদর্শনীতে।

পলাশ উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ আয়েশা আক্তার জানান- এই প্রযুক্তি ব্যবহারে এক দিকে যেমন কৃষকদের খরচের পরিমাণ কমে আসে একই সাথে ধানের ফলনও বেড়ে যায় কয়েক গুন। সমলয় পদ্ধতির এই চাষাবাদে কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও সহযোগীতা আমরা দিয়ে আসছি । তাছাড়া কৃষকদের যন্ত্রের মাধ্যমে উদ্ধুদ্ধ করার জন্য এ সমলয় করা হয় এবং ছোট ছোট অনেক জমি যাতে এক সাথে করে অনেক জমিতে বিশেষ করে ৫০ একর জমিতে এই সমলয় করতে হবে।যাতে অনেক কৃষক একত্রে মিশে এই সমলয় করতে পারে।