Dhaka , Thursday, 19 September 2024
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
প্লাজমা সোসাইটি ইন মাটিয়াল এর উদ্যোগে ফ্রি ব্লাড ক্যাম্পেইন কর্মসূচি।। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের প্রতিবাদে শিক্ষক শিক্ষার্থী অভিভাবকদের মানববন্ধন।। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতার মিছিলে হামলাকারি যুবলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার।। নানা অনিয়মের অভিযোগ চট্টগ্রাম উইম্যান চেম্বারের পরিচালনা পর্ষদের বিরুদ্ধে।। নতুন করে দেশটাকে গড়তে হবে বিএনপির কোনো চাওয়া-পাওয়া নেই -এ্যানি।। অর্থ আত্মাসাতের অভিযোগ সাবেক ২ মেয়র ও কাউন্সিলরসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা।। পবিপ্রবিতে প্রশংসিত অধ্যাপক ড. এস. এম. হেমায়েত জাহান।। পীরগাছায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আহত চারজনের পাশে নির্বাহী কর্মকর্তার।। আন্দোলনে খুনি হাসিনা হাহার হাজার মানুষ খুন করেছে -মির্জা ফখরুল।। বোয়ালী শ্রী শ্রী রাধা মাধবের রথযাএা অনুষ্ঠিত।। গাজীপুরে বিসিএস আনসার কর্মকর্তা ও রিক্রুট সিপাহিদের প্রশিক্ষণ সমাপ্ত।। চট্টগ্রাম প্রবাসী ক্লাবের উদ্যোগে রেমিটেন্স প্রবাসী লটারি ড্র ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান সম্পন্ন।। চাঁপাইনবাবগঞ্জে ঢাকায় শিক্ষক লাঞ্ছনার প্রতিবাদে মানববন্ধন।। আমতলীতে যুবদল নেতার উপর হামলার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত।। আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীকে ক্ষমা করেননা-হরিপুরে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।। সুন্দরগঞ্জে শিক্ষকদের পূর্ণ দিবস কর্মবিরতি ও মানববন্ধন পালন।। ভারত বিরোধী পোস্ট শেয়ার করায় বিএনপি নেতার ভিসা বাতিল।। কারাম উৎসবে মতেছেে ওরাঁও সম্প্রদায়।। নারায়ণগঞ্জ বিবি মরিয়ম স্কুলে প্রধান শিক্ষক’এ পদত্যাগের দাবীতে মানববন্ধন।। যেসব পুলিশ সদস্য এখনো ফেরেনি তাদের আর যোগদান করতে দেওয়া হবে না -স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।। সন্ত্রাসী হামলা ও চাঁদাবাজি বন্ধের প্রতিবাদে নগরীতে দু-ঘন্টা ধর্মঘট করেছে ট্যাংক লড়ি শ্রমিকরা কাউন্সিলর জয়নাল আবেদীন ও তার সহযোগীদের দ্রুত  গ্রেফতারের দাবী।। রূপগঞ্জে ম্যাজিস্ট্রেট পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে ৬ জন গ্রেপ্তার।। পবিপ্রবিতে কাওয়ালী ও নাশিদ সন্ধ্যা।। ইলেকট্রিক জগে ডিমসিদ্ধ করতে গিয়ে বাড়িতে আগুন- ২৫ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি।। ভোলায় সারে ৬ লাখ কোটি টাকা মূল্যের ৫টি টিসিএফ গ্যাসক্ষেত্রের সন্ধান।। পাবনায় ধানক্ষেতে এক ব্যক্তির গলাকাটা মরদেহ।। সিলেটের গোয়াইনঘাট রাতারগুল হারাচ্ছে পর্যটন আকর্ষণ- কমছে পর্যটক।। চবিতে ড.ইয়াহ্ইয়াকে সাময়িক উপাচার্য পদে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি।। পবিত্র কোরআনের একটি সূরা তেলাওয়াত করে সকলকে তাক লাগিয়ে দিলেন অন্নদানগর গার্লস স্কুলের দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী হাসনা হেনা।। পুলিশের সাথে রোহিঙ্গা কিশোরী উধাও।।

আজ উন্মুক্ত পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটা

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 10:01:06 pm, Thursday, 19 August 2021
  • 160 বার পড়া হয়েছে

আজ উন্মুক্ত পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটা

 

মিজানুর রহমান অপু
পটুয়াখালী প্রতিনিধি।।

টানা ১৩৯ দিন বন্ধ থাকার পর আজ ১৯ আগষ্ট কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের দ্বার খুলেছে। পহেলা এপ্রিল থেকে বন্ধ থাকা পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেয়ায় সূর্যোদয়-সূর্যাস্তের অবলোকনের সাগর সৈকত কুয়াকাটার পর্যটন ব্যবসায়ীদের মাঝে প্রাণের সঞ্চার হয়েছে।

গতকালকেই আবাসিক হোটেল-মোটেল, রেস্তোরাঁ ট্যুরিস্ট বোট গুলো পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ শেষ হয়েছে।কুয়াকাটাকে স্বরূপে ফেরাতে নতুন করে প্রস্তুতি নিয়েছে সকলে।

শুঁটকি ব্যবসায়ী, শামুক-ঝিনুকের দোকানদার, বাণিজ্যিক ফটোগ্রাফার, মোটরসাইকেল– ভ্যান– অটোচালক, সৈকতের ছাতা-বেঞ্চ ব্যবসায়ী, চা-পানের দোকানদার, চটপটি বিক্রেতা, ট্যুর অপারেটরসহ পর্যটনকেন্দ্রিক সব ব্যবসায়ীরাও নিজ নিজ ব্যবসাকে নতুন করে সাজাতে শুরু করেছেন।

করোনা পরিস্থিতির কারণে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসন গত ১ এপ্রিল থেকে কুয়াকাটা পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করে। শুন্য হয়ে পড়ে এখানকার প্রায় দেড়শ আবাসিক হোটেল-মোটেল। বন্ধ হয়ে যায় পর্যটনকেন্দ্রিক সব ব্যবসা-বাণিজ্য। শুন্যতা নেমে আসে কুয়াকাটার ১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতে কোটি কোটি টাকা লোকসান গুনতে হেেয়ছে। দেশের সকল সেক্টরে অনুদান থাকলেও এই ট্যুরিজম সেক্টরে কোন অনুদান না থাকায় অসহায় হয়ে পরছেন অনেক ব্যবসায়ীরা।

কুয়াকাটার জিরো পয়েন্ট এলাকার ঝিনুক ব্যবসায়ী নুরজামাল বলেন, ‘এ রকম একটা পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হবে তা বুঝতে পারিনি। করোনার কারণে পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ হলে গত কয়েক মাস ধরে দোকানের মালামাল যে অবস্থায় ছিল সে অবস্থায়ই পড়ে আছে। এখন দোকান নতুন করে সাজাচ্ছি।

খাবার হোটেল রাজধানীর মালিক জয়নাল বলেন, তাঁর হোটেলে দৈনিক ২০-২৫ হাজার টাকার বেচাকেনা হতো। হোটেল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কর্মচারীদের ছুটি দিয়েছিলাম। কর্মচারীরা করোনাকালে অন্য কাজে সম্পৃক্ত হয়ে পড়েছে। এখন হোটেল চালানোর জন্য কর্মচারী সংকটে পড়তে হচ্ছে। তারপরেও প্রস্তুতি নিয়েছি।

কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট বোট মালিক সমিতি‘র সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া জাহিদ বলেন, মহামারিতে আমাদের অনেক লোকসান হয়েছে যার কোন হিসেব নেই মাঝে মাঝে আশার বানী পেয়েও আমরা পাইনি সরকার হতে কোন প্রনোদনার কোন প্যাকেজ সব চেয়ে অসহায় এই সেক্টরটি যার কোন অবিভাবক নাই ।

কুয়াকাটা ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন অব (কুটুম) সভাপতি নাসির উদ্দিন বিপ্লব বলেন, করোনা পরিস্থিতির কারণে ব্যবসা-বাণিজ্য একেবারে মুখ থুবড়ে পড়েছে। বেচাকেনা না থাকায় অনেক মালিককে দোকানপাট ছেড়ে দিতে হয়েছে। এখন পর্যটনের দ্বার খোলায় সবাই যে যার মতো করে গুছিয়ে ব্যবসা চাঙা করার পরিকল্পনা করছেন।

কুয়াকাটায় ১৬০টির মতো আবাসিক হোটেল–মোটেল রয়েছে। হোটেল-মেটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ বলেন, প্রতিটি হোটেলের মালিকই বড় রকমের আর্থিক ক্ষতির মধ্যে পড়েছেন। টাকার অঙ্কে হিসাব করলে গত দেড় বছরে হোটেল ব্যবসায় কমপক্ষে ২০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। পর্যটনকেন্দ্রিক সব ব্যবসা মিলিয়ে কমপক্ষে দুই হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। ‘করোনাকালের পর পর্যটনের দ্বার উম্মুক্ত হলো এখন আমরা আমরা আশা করছি কুয়াকাটা স্বরূপে ফিরবে, সে আশায় বুক বেঁধে আছি’।

কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হক বলেন, পর্যটনকেন্দ্র, রিসোর্ট ও বিনোদনকেন্দ্র আসন সংখ্যার ৫০ শতাংশ ব্যবহার করে চালু করতে পারবে না। করোনাকালে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। রাত ৮ পরে সীবিচে কেউ ঘোরাঘুরি করতে পারবে না। এর ব্যত্যয় যাঁরা করবেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

প্লাজমা সোসাইটি ইন মাটিয়াল এর উদ্যোগে ফ্রি ব্লাড ক্যাম্পেইন কর্মসূচি।।

আজ উন্মুক্ত পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটা

আপডেট সময় : 10:01:06 pm, Thursday, 19 August 2021

 

মিজানুর রহমান অপু
পটুয়াখালী প্রতিনিধি।।

টানা ১৩৯ দিন বন্ধ থাকার পর আজ ১৯ আগষ্ট কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের দ্বার খুলেছে। পহেলা এপ্রিল থেকে বন্ধ থাকা পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেয়ায় সূর্যোদয়-সূর্যাস্তের অবলোকনের সাগর সৈকত কুয়াকাটার পর্যটন ব্যবসায়ীদের মাঝে প্রাণের সঞ্চার হয়েছে।

গতকালকেই আবাসিক হোটেল-মোটেল, রেস্তোরাঁ ট্যুরিস্ট বোট গুলো পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ শেষ হয়েছে।কুয়াকাটাকে স্বরূপে ফেরাতে নতুন করে প্রস্তুতি নিয়েছে সকলে।

শুঁটকি ব্যবসায়ী, শামুক-ঝিনুকের দোকানদার, বাণিজ্যিক ফটোগ্রাফার, মোটরসাইকেল– ভ্যান– অটোচালক, সৈকতের ছাতা-বেঞ্চ ব্যবসায়ী, চা-পানের দোকানদার, চটপটি বিক্রেতা, ট্যুর অপারেটরসহ পর্যটনকেন্দ্রিক সব ব্যবসায়ীরাও নিজ নিজ ব্যবসাকে নতুন করে সাজাতে শুরু করেছেন।

করোনা পরিস্থিতির কারণে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসন গত ১ এপ্রিল থেকে কুয়াকাটা পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করে। শুন্য হয়ে পড়ে এখানকার প্রায় দেড়শ আবাসিক হোটেল-মোটেল। বন্ধ হয়ে যায় পর্যটনকেন্দ্রিক সব ব্যবসা-বাণিজ্য। শুন্যতা নেমে আসে কুয়াকাটার ১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতে কোটি কোটি টাকা লোকসান গুনতে হেেয়ছে। দেশের সকল সেক্টরে অনুদান থাকলেও এই ট্যুরিজম সেক্টরে কোন অনুদান না থাকায় অসহায় হয়ে পরছেন অনেক ব্যবসায়ীরা।

কুয়াকাটার জিরো পয়েন্ট এলাকার ঝিনুক ব্যবসায়ী নুরজামাল বলেন, ‘এ রকম একটা পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হবে তা বুঝতে পারিনি। করোনার কারণে পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ হলে গত কয়েক মাস ধরে দোকানের মালামাল যে অবস্থায় ছিল সে অবস্থায়ই পড়ে আছে। এখন দোকান নতুন করে সাজাচ্ছি।

খাবার হোটেল রাজধানীর মালিক জয়নাল বলেন, তাঁর হোটেলে দৈনিক ২০-২৫ হাজার টাকার বেচাকেনা হতো। হোটেল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কর্মচারীদের ছুটি দিয়েছিলাম। কর্মচারীরা করোনাকালে অন্য কাজে সম্পৃক্ত হয়ে পড়েছে। এখন হোটেল চালানোর জন্য কর্মচারী সংকটে পড়তে হচ্ছে। তারপরেও প্রস্তুতি নিয়েছি।

কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট বোট মালিক সমিতি‘র সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া জাহিদ বলেন, মহামারিতে আমাদের অনেক লোকসান হয়েছে যার কোন হিসেব নেই মাঝে মাঝে আশার বানী পেয়েও আমরা পাইনি সরকার হতে কোন প্রনোদনার কোন প্যাকেজ সব চেয়ে অসহায় এই সেক্টরটি যার কোন অবিভাবক নাই ।

কুয়াকাটা ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন অব (কুটুম) সভাপতি নাসির উদ্দিন বিপ্লব বলেন, করোনা পরিস্থিতির কারণে ব্যবসা-বাণিজ্য একেবারে মুখ থুবড়ে পড়েছে। বেচাকেনা না থাকায় অনেক মালিককে দোকানপাট ছেড়ে দিতে হয়েছে। এখন পর্যটনের দ্বার খোলায় সবাই যে যার মতো করে গুছিয়ে ব্যবসা চাঙা করার পরিকল্পনা করছেন।

কুয়াকাটায় ১৬০টির মতো আবাসিক হোটেল–মোটেল রয়েছে। হোটেল-মেটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ বলেন, প্রতিটি হোটেলের মালিকই বড় রকমের আর্থিক ক্ষতির মধ্যে পড়েছেন। টাকার অঙ্কে হিসাব করলে গত দেড় বছরে হোটেল ব্যবসায় কমপক্ষে ২০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। পর্যটনকেন্দ্রিক সব ব্যবসা মিলিয়ে কমপক্ষে দুই হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। ‘করোনাকালের পর পর্যটনের দ্বার উম্মুক্ত হলো এখন আমরা আমরা আশা করছি কুয়াকাটা স্বরূপে ফিরবে, সে আশায় বুক বেঁধে আছি’।

কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হক বলেন, পর্যটনকেন্দ্র, রিসোর্ট ও বিনোদনকেন্দ্র আসন সংখ্যার ৫০ শতাংশ ব্যবহার করে চালু করতে পারবে না। করোনাকালে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। রাত ৮ পরে সীবিচে কেউ ঘোরাঘুরি করতে পারবে না। এর ব্যত্যয় যাঁরা করবেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।