![](https://dainikajkerbangla.net/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png)
ধীরে ধীরে ফিরছে শুরু করেছে বাংলার প্রাচীন ঐতিয্যে যাত্রাপালা ও যাত্রাশিল্পিরা।এদিকে দিশেহারা হয়ে পড়ে ছিলেন যাত্রা শিল্পিরা।
সঙ্গে যুক্ত হাজার হাজার মানুষের বিনোদন তাই আশার আলো দেখতে পাচ্ছেন যাত্রা শিল্পিরা সঙ্গে আবারও হাল ফিরছে যাত্রাশিল্পিদের।
যাত্রাপালা নিয়ে মানুষের উন্মাচনা আগের মতই ফিরে আসবে বলে আশাবাদী যাত্রার কলাককৌশলীরা। গ্রামবাংলা তথা বাঙালির বিনোদনের অন্যতম প্রাচীন মাধ্যম এই যাত্রা।
এই শিল্পের বিস্তার ও ব্যপ্তি বাঙালির মননে। একসময় কলকাতারর পাশাপাশি বিভিন্ন জেলাতেও রমরমিয়ে চলত যাত্রা পালা। টিকিট কেটে যাত্রাপালা দেখার হুড়োহুড়ি পড়ে যেত। কিন্তু সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে যাত্রাশিল্প থেকে মুখ ফিরিয়ে নেন দেশের একটা বড় অংশের মানুষ।
কিন্তু এবার ফের সেই পুরনো উন্মাচনা দেখা যাচ্ছে পদ্দা পদ্দা নাট্য গোষ্ঠী যাত্রাশিল্পিদের মাঝে।বাংলা নববর্ষের উপলক্ষে রবিবার রাত ১০ টা দিকে নীলফামারী জেলা সদর ৩ নং খোকশা বাড়ী ইউনিয়ন শাইল বাড়ী হাই স্কুল মাঠে ৮ দিন ব্যাপি যাত্রাপালা উদ্ভোধন করা হয়।খোকশাবাড়ী ইউনিয়নের সম্মিলিত সাংস্কৃতি জোটের সভাপতি মোখছেদ আলী সভাপত্তিতে ফিতা কেটে উদ্ভোধন করেন নীলফামারী জেলা প্রশাসক পক্ষষ ঘোষ। এসময় উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী সাংস্কৃতিক জোটের আহবায়ক আহসান রহিম মঞ্জিল-খোকশাবাড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রশান্ত কুমার,খোকশাবাড়ী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান বদিউজ্জামান প্রধান-বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্রী রাজেন্দ্র নাথ রায়,রফিকুল আলম শাহিন, সহ আরো অনেকেই উপস্থিত ছিলেন