
সাব্বির হাসান,মণিরামপুর প্রতিনিধি
যশোরের মণিরামপুর উপজেলা ছাত্রনেতা থেকে যুবনেতা “অনেক ঘাত” প্রতিঘাত পেরিয়ে তৃণমূল থেকে উঠে আসা এক অদম্য সংগ্রামী শক্তির নাম মিজানুর রহমান (মিজান)। ছাত্র জীবন থেকেই বিএনপির সাথে রাজপথে থেকে তৃণমূলের রাজনীতি করে আসছেন ত্যাগ তিতিক্ষার মধ্য দিয়ে।
যুবনেতা মিজানুর রহমান মিজান মণিরামপুর উপজেলার ১৫নং কুলটিয়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের আম্রঝুটা (সাতগাতী) গ্রামের মো: মতিয়ার রহমানের ছেলে। শিক্ষা জীবনে স্নাতক বি.এ পাশ করে তিনি সক্রিয়ভাবে রাজনীতি করে আসছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির হয়ে এবং বিভিন্ন সময় হামলা মামলার শিকার হন। তিনি সাবেক মণিরামপুর উপজেলার ১৫নং কুলটিয়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি,১৫নং কুলটিয়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের প্রচার সম্পাদক,মণিরামপুর কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক,মণিরামপুর থানা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক ও মণিরামপুর থানা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক,বর্তমানে তিনি মণিরামপুর উপজেলা যুবদলের বিপ্লবী যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।১৫নং কুলটিয়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের রাজনীতির পর দীর্ঘদিন থেকে তিনি উপজেলা যুবদলের রাজনীতি করে আসছেন।
স্বৈরাচারী সরকার আওয়ামী লীগ শাসনামলে জেলা উপজেলা বিএনপি ও যুবদলের বিভিন্ন প্রতিবাদ মিছিল মিটিংয়ে তিনি একান্ত ভূমিকা রেখেছেন। তিনি বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বরে স্লোগান দিয়ে নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করেছেন। তৃণমূল নেতাকর্মীদের পাশে দাঁড়িয়ে বিভিন্নভাবে তাদের সহযোগিতা করেছেন। এবং স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকার বিরোধী আন্দোলনের জন্য বিভিন্ন সময় তার নামে ২৪টি রাজনৈতিক মামলাসহ কারাবরণ করেন ৮বার। যশোর জেলার মণিরামপুর উপজেলার তৃণমূল পর্যায়ের তার সমর্থক অসংখ্য নেতাকর্মীর জানান, মিজানুর রহমান মিজান তৃণমূল থেকে বেড়ে ওঠা একজন ক্লিন ইমেজ যুবনেতা, স্বৈরাচারী সরকারের আমলে সকল প্রতিবাদ সভায় তার ভূমিকা ছিল অটল। দলের প্রতি তার অনেক ত্যাগ রয়েছে। তিনি দূর্নীতি পছন্দ করেন না। আমরা চাই মিজানুর রহমান মিজান ভাইকে যশোরের মণিরামপুর উপজেলা যুবদলের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত করা হোক। এই ধরনের মানুষ যদি যুবদলের নেতৃত্বে আসে তাহলে আমরা সঠিক নেতৃত্ব পাবো, তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন হবে এবং তাকে দিয়েই আমাদের মণিরামপুর উপজেলা যুবদলের উন্নয়ন করা সম্ভব। যুবনেতা মিজানুর রহমান মিজান বলেন, আমি নেতৃত্ব পেলে যুবদলকে একটি সুসাংগঠনিক দল হিসেবে উপহার দিতে পারবো। পাশাপাশি মাদক মুক্ত সমাজ গড়াসহ সাধারণ জনগণের বিএনপির প্রতি আস্থা বাড়িয়ে দলের হাতকে শক্তিশালী করার প্রত্যয়ে কাজ করবো।