পুরনো পাসপোর্ট জমা দিয়ে অনেকেই ই-পাসপোর্ট নিতে চাচ্ছেন। কিন্তু কেন..?
বর্তমানে কি সুবিধা আছে এবং ই-পাসপোর্ট এ কি কি সুবিধা একটু জানা যাকঃ
** ই-পাসপোর্ট এর মুল সুবিধা হলো ই-গেট ব্যাবহার করে ইমিগ্রেশন সহজ করা। মানে ই-গেইট দিয়ে আপনার ইমিগ্রেশন এর ঝক্কি ঝামেলা অনেক কমবে।
এখন কথা হলো আমার দেশে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এ ৩ টা গেট ছাড়া বাংলাদেশর কোন ল্যান্ড পোর্ট সহ কোথাও ই-গেইট নাই। সুতরাং আপনে ই-পাসপোর্ট নিয়ে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছাড়া অন্য যে পোর্ট দিয়েই যান সেই আগের মতোই ইমিগ্রেশন করে যেতে হবে। আর এমন ও না যে বিশ্বে সব দেশেই ই গেট আছে সুতরাং সেখানের ইমিগ্রেশন ও সেই স্বাভাবিক নিয়মেই হবে।
সো শুধু শুধু পুরনো পাসপোর্ট জমা দিয়ে ই-পাসপোর্ট নেওয়ার জন্য লাফালাফি করে লাভ নাই।
কম হলেও আরো ৫ বছর লাগবে আমাদের দেশের ই পাসপোর্ট কাঠামো গড়ে উঠতে আর এটা শুধু আমাদের বিমানবন্দরে হলেই হবে না, আমার যেখানে গন্তব্য সেই বিমানবন্দরে বা ল্যান্ড পোর্ট এ ও ই গেট থাকা লাগবে।
শুধুমাত্র তাহলেই ই-পাসপোর্ট এর পুর্ন সুফল পাওয়া যাবে।।
তাহলে কি ই-পাসপোর্ট এর জন্যে লাফালাফি করবে না…??
নতুন একটা জিনিস হচ্ছে। আধুনিক সুবিধা আস্তে ধীরে পাবেন লাফাতেই আপনি পারেন। তবে বুদ্ধিমানের কাজ হবে আস্তে ধীরে পাসপোর্ট এর মেয়াদ শেষ হলে বা সরকার থেকে এক সময় সবাইকে ই-পাসপোর্ট এর জন্যে বলা হবেই। তখন আপনি পরিবর্তন করতেই পারবেন।
আর আপনার নতুন পাসপোর্ট করা লাগলে বা মেয়াদ শেষ রিনিউ করবেন তাইলে আপনি ই-পাসপোর্ট করে নিতে পারেন।