হিলি বাজারে কাঁচামরিচ কিন্তে আসা এনামুল হক বলেন, কয়েকদিন আগে বাজারে কাঁচামরিচ দাম সহনীয় পর্যায়ে ছিলো। এবং সাধার মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্য ছিলো। দুই দিনের ব্যবধানে কাঁচা মরিচের দাম হঠাৎ করে ঊর্ধ্বমুখী হয়ে উঠছে। এতে করে বিপাকে পরতে হচ্ছে খেটে খাওয়া মানুষকে। প্রতি কেজিতে কাঁচা মরিচের দাম প্রকার ভেদে বেড়েছে ৬০ থেকে ৭০ টাকা।
আরেক জন ক্রেতা আব্দুল মালেক বলেন, কোরকানী ঈদের আগে কাঁচা মরিচের দাম ঊর্ধ্বমুখী হয়ে উঠেছে। কয়েক দিন আগে কাঁচা মরিচের কেজি ২০ থেকে ৩০ টাকা ছিলো। যা সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্য ছিলো। সেই মরিচ আজকের বাজার বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে। এতো দাম বারায় সাধার মানুষদের গনতে হচ্ছে বারতি টাকা পরতে হচ্ছে বিপাকে।
হিলি বাজারের ব্যবসায়ী শাকিল হোসেন বলেন, তীব্র তাপদাহের কারনে কাঁচা মরিচের গাছ মরে যাওয়ায় উৎপাদন কমে গেছে। এবং কৃষকের কাছে তেমন একটা মরিচ না থাকায় দামটা বাড়ছে। আগে প্রতিকেজি কাঁচামরিচ ২০ থেকে ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও বর্তমানে পাইকারী বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে। এদিকে খুচরা বাজারে ১২০ কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। মরিচের দাম বাড়ার কারনে বিক্রিও অনেকটা কমেছে। যেখানে মানুষ হাপ কেজি করে কাঁচা মরিচ কিন্ত । এখন দাম বাড়ায় সেখানে এক পোয়া করে নিচ্ছে।
এদিকে হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা আনোয়ার হোসেন বিনা বলেন, তাপদাহের কারনে উত্তর অঞ্চলে কাঁচামরিচ গাছ মরে গেছে যার কারনে মরিচ উৎপাদন কম হয়েছে। এদিকে কাঁচামরিচের বাজারে দাম ঊর্ধ্বমূখী হয়ে উঠতে শুরু করেছে। বাজার স্বাভাবিক রাখতে ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করতে হবে। এদিকে ব্যবসায়ীদের পক্ষে থেকে ইতোমধ্যে আইপি (ইমপোর্ট পারমিট) এর জন্য আবেদন দেওয়া হয়েছে। আইপি দিলে আমদানি শুরু হবে। সেই সাথে দাম নিয়ন্ত্রনে আসবে বলে জানান তারা।
যোগাযোগের ঠিকানাঃ মোল্লা ব্রিজ, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪। মোবাইলঃ ০১৯১৮-৪০৪৭৬০, বিজ্ঞাপনঃ ০১৭৩৩-৩৬১১৪৮