প্রিন্ট এর তারিখঃ জুলাই ৮, ২০২৫, ৪:২৩ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ অক্টোবর ২১, ২০২৩, ৪:৩০ এ.এম
সদরপুরে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় মা ইলিশ ধরার অপরাধে সাত জেলেকে সাজা।।

শিমুল তালুকদার
সদরপুর থেকে।।
ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মা নদীতে মা ইলিশ ধরার অপরাধে সাত জেলেকে সাজা দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আটকদের মৎস্য সংরক্ষণ আইন ১৯৫০ এর আওতায় ১২ দিন করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আহসান মাহমুদ রাসেল
শুক্রবার (২০ অক্টোবর) বিকেল ৪ টা থেকে থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত পদ্মা নদীর সদরপুর উপজেলার শয়তান খালি এলাকার পদ্মা নদীর বিভিন স্থানে পৃথক দু'টি অভিযান চালানো হয়।
সদরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আহসান মাহমুদ রাসেল ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) তানিয়া আকতারের নেতৃত্বে পৃথক দু'টি অভিযান পরিচালনা করা হয়। উপজেলা মৎস্য অফিসার এস এম জাহাঙ্গীর কবির, নগরকান্দা উপজেলা মৎস্য অফিসার দেবদুলাল সাহা, সদরপুর থানা পুলিশ এ অভিযানে অংশ নেয়।
উপজেলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার বিকেল ৪ টা থেকে ৬ টা এবং ৬ টা থেকে রাত ৮ পর্যন্ত ৪ ঘণ্টার পৃথক দু'টি অভিযানে পদ্মা নদী থেকে ৭ জেলেকে আটক করা হয়। এ সময় ৫ হাজার মিটার জাল ও ৩ কেজি ইলিশ জব্দ করে পুলিশ। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ৭ জেলেকে মৎস্য সংরক্ষণ আইন ১৯৫০ এর আওতায় ১২ দিন মেয়াদে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। জব্দকৃত জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। এবং মাছ স্থানীয় এতিম খানায় বিতরণ করা হয়।
এ বিষয়ে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা এস এম জাহাঙ্গীর কবির বলেন, অভিযানের নবম দিনে বিকেল থেকেই আমরা পদ্মায় অভিযানে ছিলাম। বিকাল ৪ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত দু'টি অভিযানে ৭ জেলেকে আটক করা হয়। পরে তাদের ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কারাদন্ড প্রদান করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আহসান মাহমুদ রাসেল বলেন, ইলিশের বংশ বৃদ্ধির লক্ষে প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।
যোগাযোগের ঠিকানাঃ মোল্লা ব্রিজ, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪। মোবাইলঃ ০১৯১৮-৪০৪৭৬০, বিজ্ঞাপনঃ ০১৭৩৩-৩৬১১৪৮
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, কোড নাম্বারঃ ৯২