সোহানুর রহমান বাপ্পি
কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি।।
কিশোরগঞ্জের ৮ নং মারিয়া ইউনিয়নের সল্পমারিয়া গ্রামের শহিদ মিয়ার তিন মেয়ে ও দুই ছেলে। বড় দুই মেয়ে বিবাহিত- বর্তমানে ছোট মেয়ে মোছাঃ রাবেয়া আক্তার -১৮- এবং দুই ছেলেকে নিয়েই ঘটিত ছিল শহিদ মিয়ার পরিবার। গত-২৩- ১১- ২৪ তারিখে শনিবার রাত ৯ টায় মোছাঃ রাবেয়া আক্তার তার নিজ ঘরের বারান্দার একটি ছোট রুমে ফাঁসি নেয়া। ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায় নিজ বাড়ির লোকজন তখন সবাই চিৎকার করলে এলাকার প্রতিবেশীরাও ছুটে আসে। কিশোরগঞ্জ মডেল থানায় খবর দিলে ঘটনা স্থানে পুলিশ পরিদর্শক -তদন্ত- কর্মকর্তা মো: টুটুল - আসেন ও সুরতহাল দেখেন।
ও পরিবারের লোকদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন কি কারনে রাবেয়া আত্মহত্যা করতে পারে এরকম সন্দেহজনক কিছু জানেন কিনা। পরিবারের সকলেই বলে না এরকম সন্দেহভাজন কিছু দেখিনি। রাবেয়া এই মেয়েটি অত্যন্ত ভালো ছিল ও ভদ্র ছিল কারো সাথে কখনো ঝগড়া করিনি । জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য রাবেয়ার বাবা শহিদ মিয়া কে কিশোরগঞ্জ মডেল থানায় নিয়ে যায়। পরবর্তীতে আমরা যখন তদন্ত) কর্মকর্তা মো: টুটুল এর কাছে জানতে চাই রাবেয়ার বাবা কাছ থেকে সন্দেহজনক কোন তথ্য পায় কি না। তিনি আমাদের জানান, রাবেয়া র বাবা আমাদেরকে কোন সন্দেহজনক বা কারো সাথে প্রেম গঠিত কোনো সম্পর্ক নেই। বলে জানান। সুরত হাল হিসাবে মেয়েটির মোবাইল ফোন উদ্ধার করতে পেরেছি। ময়না তদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছি। এই বিষয়ে কিশোরগঞ্জ মডেল থানায় অপমৃত্যু মামলা রুজু হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে আমাদের জানান উক্ত থানার তদন্ত) কর্মকর্তা মো: টুটুল।
যোগাযোগের ঠিকানাঃ মোল্লা ব্রিজ, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪। মোবাইলঃ ০১৯১৮-৪০৪৭৬০, বিজ্ঞাপনঃ ০১৭৩৩-৩৬১১৪৮