প্রিন্ট এর তারিখঃ সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২৫, ১১:৩৪ পি.এম || প্রকাশের তারিখঃ সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২৫, ৭:১৭ পি.এম
কক্সবাজারে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ নিয়ে আলোচনা

তৌহিদ বেলাল,
মানবাধিকার কমিশন আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৫৩ নং আইন) রহিত করে নতুনভাবে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ ২০২৫ প্রণয়নের ড্রাফট নিয়ে শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) কক্সবাজারের বেওয়াচ হোটেলের সম্মেলন কক্ষে দিনব্যাপি এক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রস্তাবিত এই অধ্যাদেশে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হিসেবে কমিশনকে সরকারি প্রতিষ্ঠান ও চাকরিজীবীদের বিরুদ্ধেও স্বাধীনভাবে পদক্ষেপ নেওয়ার সুযোগ রাখা হয়েছে। এছাড়া গুম ও খুন প্রতিরোধে আলাদা আইন প্রণয়নের বিষয়টিও ড্রাফটে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
আলোচনায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেন, 'দীর্ঘ ১৫ বছরের গুম, খুন ও আয়না ঘর থেকে বেরিয়ে আসার জন্য জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ, ২০২৫ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।'
অন্যদিকে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেন, 'আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মানবাধিকার রক্ষা তো দূরের কথা, বরং মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হতো। বিদ্যমান আইনেও ছিলো সীমাবদ্ধতা। বর্তমান সরকার মানবাধিকার রক্ষায় একটি মাইলফলক স্থাপন করে দিয়ে যেতে চায়। জুলাই অভ্যুত্থানের এতো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতায় আমরা মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবো।'
সম্মেলনে জানানো হয়, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাবলে অধ্যাদেশ প্রণীত হলে, এই সরকারের আমলেই তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া শুরু হবে।
যোগাযোগের ঠিকানাঃ মোল্লা ব্রিজ, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪। মোবাইলঃ ০১৯১৮-৪০৪৭৬০, বিজ্ঞাপনঃ ০১৭৩৩-৩৬১১৪৮
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, কোড নাম্বারঃ ৯২