Dhaka , Saturday, 8 November 2025
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
উদ্ধার ও গ্রেফতারে এক বছরে রেকর্ড গড়ল কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশ “দাঁড়িপাল্লা জিতলে আপনি জিতবেন, বাংলাদেশ জিতবে” কক্সবাজারে শাহজাহান আনুষ্ঠানিকভাবে চরভদ্রাসন ডিজিটাল হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের শুভ উদ্বোধন। নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে…. আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ঝালকাঠিতে বাস, অটোরিকশা ও সিএনজির ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ১ কালিয়াকৈরে বিএনপির  জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও সমাবেশ সরাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে মিছিল শেষে সমাবেশ সরাইলের নিজসরাইলে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রদর্শনী নোয়াখালীতে সিএনজি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে আইল্যান্ডে ধাক্কা, শিশু নিহত অবরুদ্ধ ৩০ পরিবার! লক্ষ্মীপুরে চলাচলে চরম ভোগান্তি, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা। রূপগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের এস এম রুবেল মাহমুদ ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত ফতুল্লায় স্বেচ্ছাসেবক দলের র‍্যালি অনুষ্ঠিত নারায়ণগঞ্জে ১২ যুব সংগঠনকে ৬ লাখ ২৫ হাজার টাকার চেক বিতরণ শ্রীপুরে নাকোল সম্মিলনী ডিগ্রী কলেজের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ৭ই নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবসে কক্সবাজারে জনতার প্লাবন জননেতা লুৎফুর রহমান কাজলের আহ্বানে রাজপথে মানুষের ঢল ঐক্যমতের বাইরে কথা বললে বিভেদ বাড়বে:- আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী শার্শায় ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত কালিয়াকৈরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহিত দিবস উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‍্যালি পাইকগাছায় সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে জামায়াত প্রার্থী আবুল কালাম আজাদের মতবিনিময় সভা পাইকগাছায় প্রতিবন্ধী কিশোরকে হুইলচেয়ার দিলেন বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম পাইকগাছায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে পোল্ট্রি ফার্ম মালিককে জরিমানা নারায়ণগঞ্জে ভাবি-ভাতিজা হত্যা মামলায় এক যুবকের মৃত্যুদণ্ড সরাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মোশারফ হোসাইনকে বিদায় সংবর্ধনা নদীতে ভাসমান ৪২ যাত্রীকে উদ্ধার করে নিরাপদে পৌঁছে দিলো কোস্ট গার্ড ফরিদপুরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর অভিযানে ‌ ১০৪ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক-১। ঝালকাঠিতে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২জনের মৃত্যু হাসপাতালে ভর্তি ২৮জন টাঙ্গাইলের মধুপুরে ৮০বছর বয়সেও বিধবা রহিমার ভাগ্যে জুটেনি ভাতার কার্ড লালমনিরহাট সীমান্তে বিজিবি’র অভিযানে ইস্কাফ সিরাপ জব্দ শিক্ষকদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য ও চাঁদাবাজির বিচার দাবিতে মনোহরদীতে মানববন্ধন রামুতে দু’দিনব্যাপী কঠিন চীবরদান অনুষ্ঠান সম্পন্ন

লবণ চাষে উৎপাদন খরচ বেশি; লোকসানের শঙ্কায় চাষিরা।।

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 11:28:04 am, Wednesday, 25 December 2024
  • 161 বার পড়া হয়েছে

লবণ চাষে উৎপাদন খরচ বেশি; লোকসানের শঙ্কায় চাষিরা।।

শওকত আলম- কক্সবাজার।।

কক্সবাজার উপকূলে এখন লবণ উৎপাদনের ভরা মৌসুম চলছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় গত মৌসুমের তুলনায় এবার দেড় গুণ বেশি লবণ উৎপাদন হচ্ছে। কিন্তু লবণ বিক্রি করতে হচ্ছে লোকসান দিয়ে। প্রতি কেজি লবণ উৎপাদনের বিপরীতে চাষিদের ১৫ টাকা খরচ হলেও বিক্রি হচ্ছে ৮ টাকায়। এতে প্রতি কেজিতে লোকসান হচ্ছে ৭ টাকা। বর্তমানে প্রতি মণ লবণ বিক্রি হচ্ছে ৩৪০-৩৫০ টাকা। এ ক্ষেত্রে প্রতি কেজির দাম সাড়ে আট টাকা পড়লেও বাজারে প্যাকেটজাত লবণ বিক্রি হচ্ছে ৪০-৪৫ টাকায়।

লবণচাষিদের অভিযোগ- কিছু মিল -কারখানা- মালিক সিন্ডিকেট করে লবণের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। তাতে জেলার ৪৪ হাজার প্রান্তিক চাষিসহ লবণ উৎপাদন, বিপণন, পরিবহন ও ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত অন্তত ১৫ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে লবণের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতকরণে প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ চেয়েছেন লবণচাষি ও ব্যবসায়ীরা।

গত বৃহস্পতিবার দুপুরে কক্সবাজার প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এসব দাবির কথা তুলে ধরেন কক্সবাজার লবণচাষি ও ব্যবসায়ী সংগ্রাম পরিষদের নেতারা।

লিখিত বক্তব্যে বলেন,কক্সবাজার লবণচাষি ও ব্যবসায়ী সংগ্রাম পরিষদের নেতারা বলেন,
চলতি মৌসুমে -১৫ নভেম্বর থেকে ১৫ মে পর্যন্ত- জেলার চকরিয়া, পেকুয়া, কুতুবদিয়া, মহেশখালী, টেকনাফ, কক্সবাজার সদরসহ বিভিন্ন উপকূলের ৬৬ হাজার একর জমিতে লবণ উৎপাদিত হচ্ছে। দেশের চাহিদার ৯০ ভাগ লবণের চাহিদা কক্সবাজার থেকে পূরণ হয়ে আসছে। গত দু-তিন মৌসুমে লবণের ন্যায্যমূল্য পেয়ে চাষিরা চলতি মৌসুমে বিশেষ আগ্রহ নিয়ে মাঠে নামেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার গত মৌসুমের তুলনায় দেড় গুণের বেশি লবণ উৎপাদিত হচ্ছে।

বিসিকের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে ৬৬ হাজার একর জমিতে লবণ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৬ লাখ ১০ মেট্রিক টন। গত মৌসুমে ওই পরিমাণ জমিতে লবণ উৎপাদিত হয়েছিল ২৪ লাখ ৩৭ হাজার ৮৯০ মেট্রিক টন।

লবণচাষি ও ব্যবসায়ী সংগ্রাম পরিষদের সদস্যসচিব মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেন, খুলনা, নারায়ণগঞ্জ, চাঁদপুর, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের কিছু মিলমালিক সিন্ডিকেট করে লবণের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। মৌসুমের শুরুতে (নভেম্বর মাসে) মিলমালিকেরা প্রতি বস্তা (বস্তাতে ৮০ কেজি) লবণ ১ হাজার ৪০০ টাকায় কেনেন। দফায় দফায় কমিয়ে এখন সেই লবণ ৬৮০ থেকে ৭০০ টাকায় কেনা হচ্ছে। আবার বস্তাপ্রতি অর্থাৎ ৮০ কেজি লবণের সঙ্গে বিনা মূল্যে ১০-১৫ কেজি করে অতিরিক্ত লবণ দিতে হচ্ছে। তাতে লোকসান দিয়ে লবণ বিক্রি করতে হচ্ছে চাষিদের।

বর্তমানে প্রতি কেজি লবণ উৎপাদন করতে ১৫ টাকা খরচ হলেও লবণ বিক্রি করে চাষিরা পাচ্ছেন ৮ টাকা। লোকসান গুনতে গুনতে চাষিরা হতাশ হয়ে এখন লবণ উৎপাদন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। মাঠপর্যায়ের লবণ ব্যবসায়ীরাও চরম হতাশ। তাঁরা বেশি টাকায় লবণ কিনে লোকসান দিয়ে বিক্রি করতে হচ্ছেন। মাঠপর্যায়ে প্রতি কেজি লবণ সাত-আট টাকায় কেনা হলেও বাজারে প্যাকেজজাত লবণের দাম কমছে না। বর্তমানে খুচরা বাজারে প্রতি কেজি ভোজ্য লবণ বিক্রি হচ্ছে ৪০-৪৫ টাকায়।

কুতুবদিয়ার লবণচাষি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এ টি এম নুরুল বশর চৌধুরী বলেন, লবণের এমন দরপতনে উপকূলের মানুষ দিশেহারা। দেশে উৎপাদিত লবণের দাম কমিয়ে একটি প্রভাবশালী মহল বিদেশ থেকে লবণ আমদানির চক্রান্ত করছেন। অথচ স্বয়ংসম্পূর্ণ লবণক্ষেত্র থেকে সরকার প্রায় ৫০০ কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করে থাকে। আর লবণের মিলমালিকেরা সিন্ডিকেট করে দেশীয় লবণশিল্পকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র লিপ্ত।

লবণের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ দাবি করে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, অন্যথায় দেশীয় লবণশিল্পটি আবারও পরনির্ভরশীল হয়ে পড়বে। পথে বসবে ৪৪ হাজার প্রান্তিক চাষিসহ দেড় লাখের বেশি লবণশ্রমিক।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

উদ্ধার ও গ্রেফতারে এক বছরে রেকর্ড গড়ল কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশ

লবণ চাষে উৎপাদন খরচ বেশি; লোকসানের শঙ্কায় চাষিরা।।

আপডেট সময় : 11:28:04 am, Wednesday, 25 December 2024

শওকত আলম- কক্সবাজার।।

কক্সবাজার উপকূলে এখন লবণ উৎপাদনের ভরা মৌসুম চলছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় গত মৌসুমের তুলনায় এবার দেড় গুণ বেশি লবণ উৎপাদন হচ্ছে। কিন্তু লবণ বিক্রি করতে হচ্ছে লোকসান দিয়ে। প্রতি কেজি লবণ উৎপাদনের বিপরীতে চাষিদের ১৫ টাকা খরচ হলেও বিক্রি হচ্ছে ৮ টাকায়। এতে প্রতি কেজিতে লোকসান হচ্ছে ৭ টাকা। বর্তমানে প্রতি মণ লবণ বিক্রি হচ্ছে ৩৪০-৩৫০ টাকা। এ ক্ষেত্রে প্রতি কেজির দাম সাড়ে আট টাকা পড়লেও বাজারে প্যাকেটজাত লবণ বিক্রি হচ্ছে ৪০-৪৫ টাকায়।

লবণচাষিদের অভিযোগ- কিছু মিল -কারখানা- মালিক সিন্ডিকেট করে লবণের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। তাতে জেলার ৪৪ হাজার প্রান্তিক চাষিসহ লবণ উৎপাদন, বিপণন, পরিবহন ও ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত অন্তত ১৫ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে লবণের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতকরণে প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ চেয়েছেন লবণচাষি ও ব্যবসায়ীরা।

গত বৃহস্পতিবার দুপুরে কক্সবাজার প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এসব দাবির কথা তুলে ধরেন কক্সবাজার লবণচাষি ও ব্যবসায়ী সংগ্রাম পরিষদের নেতারা।

লিখিত বক্তব্যে বলেন,কক্সবাজার লবণচাষি ও ব্যবসায়ী সংগ্রাম পরিষদের নেতারা বলেন,
চলতি মৌসুমে -১৫ নভেম্বর থেকে ১৫ মে পর্যন্ত- জেলার চকরিয়া, পেকুয়া, কুতুবদিয়া, মহেশখালী, টেকনাফ, কক্সবাজার সদরসহ বিভিন্ন উপকূলের ৬৬ হাজার একর জমিতে লবণ উৎপাদিত হচ্ছে। দেশের চাহিদার ৯০ ভাগ লবণের চাহিদা কক্সবাজার থেকে পূরণ হয়ে আসছে। গত দু-তিন মৌসুমে লবণের ন্যায্যমূল্য পেয়ে চাষিরা চলতি মৌসুমে বিশেষ আগ্রহ নিয়ে মাঠে নামেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার গত মৌসুমের তুলনায় দেড় গুণের বেশি লবণ উৎপাদিত হচ্ছে।

বিসিকের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে ৬৬ হাজার একর জমিতে লবণ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৬ লাখ ১০ মেট্রিক টন। গত মৌসুমে ওই পরিমাণ জমিতে লবণ উৎপাদিত হয়েছিল ২৪ লাখ ৩৭ হাজার ৮৯০ মেট্রিক টন।

লবণচাষি ও ব্যবসায়ী সংগ্রাম পরিষদের সদস্যসচিব মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেন, খুলনা, নারায়ণগঞ্জ, চাঁদপুর, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের কিছু মিলমালিক সিন্ডিকেট করে লবণের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। মৌসুমের শুরুতে (নভেম্বর মাসে) মিলমালিকেরা প্রতি বস্তা (বস্তাতে ৮০ কেজি) লবণ ১ হাজার ৪০০ টাকায় কেনেন। দফায় দফায় কমিয়ে এখন সেই লবণ ৬৮০ থেকে ৭০০ টাকায় কেনা হচ্ছে। আবার বস্তাপ্রতি অর্থাৎ ৮০ কেজি লবণের সঙ্গে বিনা মূল্যে ১০-১৫ কেজি করে অতিরিক্ত লবণ দিতে হচ্ছে। তাতে লোকসান দিয়ে লবণ বিক্রি করতে হচ্ছে চাষিদের।

বর্তমানে প্রতি কেজি লবণ উৎপাদন করতে ১৫ টাকা খরচ হলেও লবণ বিক্রি করে চাষিরা পাচ্ছেন ৮ টাকা। লোকসান গুনতে গুনতে চাষিরা হতাশ হয়ে এখন লবণ উৎপাদন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। মাঠপর্যায়ের লবণ ব্যবসায়ীরাও চরম হতাশ। তাঁরা বেশি টাকায় লবণ কিনে লোকসান দিয়ে বিক্রি করতে হচ্ছেন। মাঠপর্যায়ে প্রতি কেজি লবণ সাত-আট টাকায় কেনা হলেও বাজারে প্যাকেজজাত লবণের দাম কমছে না। বর্তমানে খুচরা বাজারে প্রতি কেজি ভোজ্য লবণ বিক্রি হচ্ছে ৪০-৪৫ টাকায়।

কুতুবদিয়ার লবণচাষি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এ টি এম নুরুল বশর চৌধুরী বলেন, লবণের এমন দরপতনে উপকূলের মানুষ দিশেহারা। দেশে উৎপাদিত লবণের দাম কমিয়ে একটি প্রভাবশালী মহল বিদেশ থেকে লবণ আমদানির চক্রান্ত করছেন। অথচ স্বয়ংসম্পূর্ণ লবণক্ষেত্র থেকে সরকার প্রায় ৫০০ কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করে থাকে। আর লবণের মিলমালিকেরা সিন্ডিকেট করে দেশীয় লবণশিল্পকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র লিপ্ত।

লবণের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ দাবি করে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, অন্যথায় দেশীয় লবণশিল্পটি আবারও পরনির্ভরশীল হয়ে পড়বে। পথে বসবে ৪৪ হাজার প্রান্তিক চাষিসহ দেড় লাখের বেশি লবণশ্রমিক।