Dhaka , Saturday, 7 September 2024
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
বিলমাড়ীয়া বাজার কমিটির ত্রি-বার্ষিক নির্বাচনে মাসুদ সভাপতি মোমিন সম্পাদক  নির্বাচিত।। নোয়াখালীর কবিরহাটে ইমাম মুয়াজ্জিন সম্মেলন অনুষ্ঠিত।। বউয়ের অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে চলে গেলাম চিরকুট লিখে স্কুল শিক্ষকের আত্মহত্যা।। গাজী লাশের রাজনীতি করেছে আমরা উন্নয়নের রাজনীতি করবো- দিপু ভুঁইয়া।। হোমনায়  চাঞ্চল্যকর ৩ খুনের আসামী আক্তার  আটক।। সিলেট এমএজি ওসমানী  হাসপাতালে সিনিয়র নার্সিং অফিসার নজরুল ইসলাম বাবুলের বিদায় সংবর্ধনা।। বামনডাঙ্গা স্টেশনে ট্রেনের যাত্রাবিরতি নিয়ে অবরোধ।। বিতর্ক সৃষ্টি হয় এরূপ কোন কর্মে হাত দেওয়া হবে না- ধর্ম উপদেষ্টা।। সকল গায়েবী মামলা প্রত্যাহার করতে হবে- এরশাদ উল্লাহ।। বরিশালে শুরু হয়েছে অসমাপ্ত সড়ক ব্রীজের কাজ- মান নিয়ে সন্তুষ্টি এলাকাবাসীর।। ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষকদলের বর্ধিত সভা- তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনার দাবি।। চাঁপাইনবাবগঞ্জে যৌথ বাহিনী দিয়ে তুলে নিয়ে অপহরণের হুমকির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন।। রূপগঞ্জে মাদক- সস্ত্রাস চাঁদাবাজ নৈরাজ্য ও দখলদারদের প্রতিহতে বিএনপির সভা- বিক্ষোভ।। রাজাপুরে যুবদলের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত।। গণধিকার পরিষদের আলোচনা সভা ও আনন্দ মিছিল।। রামগঞ্জ শাহ জকি উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী ফোরামের উপহার সামগ্রী বিতরণ।। ঝালকাঠিতে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে বৃদ্ধকে পিটিয়ে হত্যা- আহত-৪।। ঝালকাঠিতে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে কুপিয়ে হত্যা।। দূর্নীতির বিরুদ্ধে ছাত্র সমাজের প্রতিবাদ।। রূপগঞ্জে গাজী টায়ারে ফের আগুন দিয়ে লুটপাট দুর্বৃত্তদের।। রূপগঞ্জে বিএনপির এক পক্ষের সমাবেশকে পন্ড করতে আরেক পক্ষের লোকজনের হামলা- ৮ জনকে কুপিয়ে জখম।। চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল আওয়ামী লীগ ও দুর্নীতিবাজ মুক্ত করতে হবে।। মাদকমুক্ত বাংলাদেশ  চাই।। রামগঞ্জে জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হয়ে এক যুবকের মৃত্যু।। লক্ষ্মীপুরে বন্যায় প্রাথমিকের  ৫১৭টি সহ ৬৬৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত।। রূপগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত।। দাফনের ৩০ দিন পর তোলা হল আজাদ সরকারের লাশ।। তিতাসে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মধ্যে নগদ অর্থ বিতরণ।। সাভার আশুলিয়ায় শিল্পাঞ্চলে শ্রমিক অসন্তোষ- যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ১৪ জন।। রাজাপুরের সদর ইউনিয়ন ছাত্রদলের মিছিল অনুষ্ঠিত।।

রামগঞ্জ শিশুপার্কটি ধুধু মরুভূমি- উপরে ফিটফাট-ভিতরে ফাঁকা মাঠ।।

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 11:25:55 am, Sunday, 14 July 2024
  • 14 বার পড়া হয়েছে

রামগঞ্জ শিশুপার্কটি ধুধু মরুভূমি- উপরে ফিটফাট-ভিতরে ফাঁকা মাঠ।।

মোঃ মাসুদ রানা মনি
  
রামগঞ্জ লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি।।
   
   
লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ পৌর এলাকার বাইপাস সড়কের ডাকবাংলা সংলগ্ন এলাকায় শিশু-কিশোর ও স্থানীয় মানুষদের চিত্তবিনোদনের জন্য নির্মিত একমাত্র শিশুপার্কটি এখন ময়লা আবর্জনার ভাগাড়ে পরিনত হয়েছে। 
নোংরা-অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও কোন ধরনের খেলনা ও রাইডবিহীন এ শিশু পার্কটি এখন মানুষের হাস্যরসের কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে। 
জানা যায় ২০০৫ ইং সনে সাবেক স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী প্রয়াত জিয়াউল হক জিয়া রামগঞ্জ শিশুপার্কটি প্রতিষ্ঠা করেন। লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদ উক্ত শিশু পার্ক নির্মাণে অর্থায়ন করে। 
উপজেলার একমাত্র বিনোদন কেন্দ্র রামগঞ্জ শিশুপার্কটি হয়ে উঠে উপজেলাবাসীর প্রানকেন্দ্র। দুর-দুরান্ত থেকে সব বয়সী মানুষদের পদচারনায় মুখরিত ছিলো এলাকাটি। স্থানীয় কিছু লোক শিশুপার্কটি ঘীরে নতুন করে স্বপ্ন দেখেন। বাসাবাড়ী ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠে রাতারাতি। 
সরকারিভাবে শিশুপার্ক ও প্রতিটি উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম তৈরি করার জন্য সরকার যেখানে আন্তরিকভাবে অর্থায়ন করছেন ঠিক তখনি রামগঞ্জ উপজেলার একমাত্র বিনোদন কেন্দ্র শিশু পার্কটি দীর্ঘদিন পড়ে আছে অযতেœ অবহেলায়।
  
বিভিন্ন সময় দলীয় সভা-সমাবেশ ও মেলার আয়োজন করার কারনে কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত রামগঞ্জ শিশুপার্কটি ধ্বংসযজ্ঞে পরিনত হয়েছে। ইতোমধ্যে মাদকসেবীরা পার্কটির সকল প্রকার রাইড, খেলনা ও বিভিন্ন মূল্যবান আসবাবপত্র খুলে নিয়ে বিক্রি করে দিলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোন নজরদারী নেই। নেই রক্ষনাবেক্ষনের জন্য কোন ব্যবস্থা। পার্কের ভিতরের চারপাশে ঝোপজঙ্গল আর ময়লার ভাগাড়ে পরিনত হয়েছে।
দিনের বেলায় গরু-ছাগলের চারণ ভূমি, যুবকদের খেলার মাঠ- গাড়ির গ্যারেজ ও রাতে মাদকসেবীদের আড্ডাখানা হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে  পার্কটি। 
বর্ষাকালে কাদা আর গ্রীষ্মকালে ধুলোবালিতে পার্কটির অবস্থা বেহাল। এছাড়া স্থানীয় লোকজন পার্কটির দেয়াল ঘেষে নির্মান সামগ্রী- ময়লা আবর্জনা স্তুপ করে রাখায় ধুলোবালি ও নোংরা পরিবেশ যেন বিষিয়ে তুলছে পার্কটির পরিবেশ।
বিভিন্ন সময়ে উক্ত পার্ক নিয়ে লেখালেখি ও আবেদনে সাড়া দিয়ে জেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান আলহাজ মোঃ শাহজাহান উক্ত পার্কটি শেখ রাসেল শিশুপার্ক নামে দিয়ে সংস্কার কাজ করার উদ্যোগ গ্রহণ করলেও তাও কোন কারনে থমকে আছে।
জানা যায় ২০০৫ সালের ১৪ অক্টোবর তৎকালীন স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মরহুম জিয়াউল হক জিয়া পার্কটি প্রতিষ্ঠার পর পার্কের ভিতরে নির্মান করা হয় পাকা বেঞ্চ, দোলনা, লেক- লোহার ব্রীজসহ শিশুদের খেলার সামগ্রী । সেই সাথে পার্কটিতে বিভিন্ন জাতের ফুল-ফল ও কাঠগাছ লাগানো হয়। বর্তমানে পার্কে লাগানো লাখ লাখ টাকার ফুল-ফল ও কাঠগাছগুলোর অস্তিত্ব নেই । 
পুরো মাঠ এখন বিরানভূমিতে পরিনত হয়েছে। বাচ্চাদের জন্য তৈরিকৃত একটা খেলনারও অস্তিত্ব নেই। 
রক্ষনাবেক্ষনের অভাবে পার্কটির অস্তিত্ব বিলীন হওয়ার পথে।
শিশুপার্কটি রক্ষায় স্থানীয় বেশ কয়েকটি স্বেচ্চাসেবি সংগঠনসহ সুশীল সমাজ- বিভিন্ন পেশাজীবি লোকজন পার্কটি রক্ষায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করলে ২০২০ ইং সনে পার্কের দেয়াল কারুকার্য- নতুন তোরণ নির্মান ও দুইটি স্থায়ী ড্রাগন নির্মান করেন। আশার আলো দেখেন সকল শ্রেণি পেশার মানুষ। কিন্তু তাদের এ আনন্দ বেশিদিন থাকেনি। অজ্ঞাত কারনে ঠিকাদার কাজ শেষ না করেই লাপাত্তা হয়ে যান- লোপাট করা হয় সরকারি অর্থ। সেই সাথে শিশুপার্কটি এখন স্থানীয়দের খেলার মাঠ ছাড়া আর কিছুই না। স্থানীয়দের দাবী লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান মহোদয় যদি শিশুপার্কটি সংষ্কারে একটু আন্তরিক হয়, তাহলে উপজেলাবাসীর একমাত্র বিনোদন কেন্দ্র রামগঞ্জ শিশুপার্কটি আবারও প্রাণ ফিরে পাবে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

বিলমাড়ীয়া বাজার কমিটির ত্রি-বার্ষিক নির্বাচনে মাসুদ সভাপতি মোমিন সম্পাদক  নির্বাচিত।।

রামগঞ্জ শিশুপার্কটি ধুধু মরুভূমি- উপরে ফিটফাট-ভিতরে ফাঁকা মাঠ।।

আপডেট সময় : 11:25:55 am, Sunday, 14 July 2024
মোঃ মাসুদ রানা মনি
  
রামগঞ্জ লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি।।
   
   
লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ পৌর এলাকার বাইপাস সড়কের ডাকবাংলা সংলগ্ন এলাকায় শিশু-কিশোর ও স্থানীয় মানুষদের চিত্তবিনোদনের জন্য নির্মিত একমাত্র শিশুপার্কটি এখন ময়লা আবর্জনার ভাগাড়ে পরিনত হয়েছে। 
নোংরা-অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও কোন ধরনের খেলনা ও রাইডবিহীন এ শিশু পার্কটি এখন মানুষের হাস্যরসের কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে। 
জানা যায় ২০০৫ ইং সনে সাবেক স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী প্রয়াত জিয়াউল হক জিয়া রামগঞ্জ শিশুপার্কটি প্রতিষ্ঠা করেন। লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদ উক্ত শিশু পার্ক নির্মাণে অর্থায়ন করে। 
উপজেলার একমাত্র বিনোদন কেন্দ্র রামগঞ্জ শিশুপার্কটি হয়ে উঠে উপজেলাবাসীর প্রানকেন্দ্র। দুর-দুরান্ত থেকে সব বয়সী মানুষদের পদচারনায় মুখরিত ছিলো এলাকাটি। স্থানীয় কিছু লোক শিশুপার্কটি ঘীরে নতুন করে স্বপ্ন দেখেন। বাসাবাড়ী ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠে রাতারাতি। 
সরকারিভাবে শিশুপার্ক ও প্রতিটি উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম তৈরি করার জন্য সরকার যেখানে আন্তরিকভাবে অর্থায়ন করছেন ঠিক তখনি রামগঞ্জ উপজেলার একমাত্র বিনোদন কেন্দ্র শিশু পার্কটি দীর্ঘদিন পড়ে আছে অযতেœ অবহেলায়।
  
বিভিন্ন সময় দলীয় সভা-সমাবেশ ও মেলার আয়োজন করার কারনে কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত রামগঞ্জ শিশুপার্কটি ধ্বংসযজ্ঞে পরিনত হয়েছে। ইতোমধ্যে মাদকসেবীরা পার্কটির সকল প্রকার রাইড, খেলনা ও বিভিন্ন মূল্যবান আসবাবপত্র খুলে নিয়ে বিক্রি করে দিলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোন নজরদারী নেই। নেই রক্ষনাবেক্ষনের জন্য কোন ব্যবস্থা। পার্কের ভিতরের চারপাশে ঝোপজঙ্গল আর ময়লার ভাগাড়ে পরিনত হয়েছে।
দিনের বেলায় গরু-ছাগলের চারণ ভূমি, যুবকদের খেলার মাঠ- গাড়ির গ্যারেজ ও রাতে মাদকসেবীদের আড্ডাখানা হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে  পার্কটি। 
বর্ষাকালে কাদা আর গ্রীষ্মকালে ধুলোবালিতে পার্কটির অবস্থা বেহাল। এছাড়া স্থানীয় লোকজন পার্কটির দেয়াল ঘেষে নির্মান সামগ্রী- ময়লা আবর্জনা স্তুপ করে রাখায় ধুলোবালি ও নোংরা পরিবেশ যেন বিষিয়ে তুলছে পার্কটির পরিবেশ।
বিভিন্ন সময়ে উক্ত পার্ক নিয়ে লেখালেখি ও আবেদনে সাড়া দিয়ে জেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান আলহাজ মোঃ শাহজাহান উক্ত পার্কটি শেখ রাসেল শিশুপার্ক নামে দিয়ে সংস্কার কাজ করার উদ্যোগ গ্রহণ করলেও তাও কোন কারনে থমকে আছে।
জানা যায় ২০০৫ সালের ১৪ অক্টোবর তৎকালীন স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মরহুম জিয়াউল হক জিয়া পার্কটি প্রতিষ্ঠার পর পার্কের ভিতরে নির্মান করা হয় পাকা বেঞ্চ, দোলনা, লেক- লোহার ব্রীজসহ শিশুদের খেলার সামগ্রী । সেই সাথে পার্কটিতে বিভিন্ন জাতের ফুল-ফল ও কাঠগাছ লাগানো হয়। বর্তমানে পার্কে লাগানো লাখ লাখ টাকার ফুল-ফল ও কাঠগাছগুলোর অস্তিত্ব নেই । 
পুরো মাঠ এখন বিরানভূমিতে পরিনত হয়েছে। বাচ্চাদের জন্য তৈরিকৃত একটা খেলনারও অস্তিত্ব নেই। 
রক্ষনাবেক্ষনের অভাবে পার্কটির অস্তিত্ব বিলীন হওয়ার পথে।
শিশুপার্কটি রক্ষায় স্থানীয় বেশ কয়েকটি স্বেচ্চাসেবি সংগঠনসহ সুশীল সমাজ- বিভিন্ন পেশাজীবি লোকজন পার্কটি রক্ষায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করলে ২০২০ ইং সনে পার্কের দেয়াল কারুকার্য- নতুন তোরণ নির্মান ও দুইটি স্থায়ী ড্রাগন নির্মান করেন। আশার আলো দেখেন সকল শ্রেণি পেশার মানুষ। কিন্তু তাদের এ আনন্দ বেশিদিন থাকেনি। অজ্ঞাত কারনে ঠিকাদার কাজ শেষ না করেই লাপাত্তা হয়ে যান- লোপাট করা হয় সরকারি অর্থ। সেই সাথে শিশুপার্কটি এখন স্থানীয়দের খেলার মাঠ ছাড়া আর কিছুই না। স্থানীয়দের দাবী লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান মহোদয় যদি শিশুপার্কটি সংষ্কারে একটু আন্তরিক হয়, তাহলে উপজেলাবাসীর একমাত্র বিনোদন কেন্দ্র রামগঞ্জ শিশুপার্কটি আবারও প্রাণ ফিরে পাবে।