Dhaka , Thursday, 17 July 2025
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
কুখ্যাত শফি ডাকাতের সহযোগী রুবেল অস্ত্রসহ গ্রেফতার নগরকান্দায় ভবুকদিয়া সলিথা সড়কে খানাখন্দ, যানচলাচলে চরম বিঘ্ন চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের প্রস্তুতি সভায় বক্তব্য রাখছেন মোশাররফ হোসেন দীপ্তি। ঢাকা জেলার সাভার ও আশুলিয়া নিয়ে গঠিত ঢাকা-১৯ সংসদীয় আসনকে ঘিরে শুরু হয়েছে জমজমাট নির্বাচনী প্রস্তুতি পাবনায় ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত রামগঞ্জে পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু  এফটিপিতে ১৬ জুলাই তারিখে ফুটেজ দেওয়া আছে। নোয়াখালীতে বাসে যাত্রীকে মারধরের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেপ্তার-২ জাতীয় জুলাই শহীদ দিবসে চট্টগ্রাম প্রেস  ক্লাবের কোরআনখানি ও দোয়া মাহফিল পাখি ধরতে গিয়ে ৩দিন পর পুকুরে মিলল মাদরাসা ছাত্রের লাশ,আটক-১ কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা জেলে নুর ইসলাম  বন্যহাতি চলাচলের পথ সুগম ও দেশীয় প্রজাতির চারা রোপনের মাধ্যমে বনভূমি পুনরুদ্ধার চন্দনাইশে নবচিন্তা “তরুণদের দক্ষতা ও উন্নয়ন বিষয়ক সেমিনার-২০২৫ অনুষ্ঠিত চট্টগ্রামে আবদুল্লাহ আল নোমানের স্মরণ সভায় আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী……গণতন্ত্র বিরোধীদের ‘রাজনৈতিক দল’ বলা যায় না কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলায় ঘুন্টিঘরে ড্রামট্রাক-অটো এক্সিডেন্টে ২জন নিহত-আহত-৩ দেশে ফ্যাসিবাদ এখনো অক্ষত, আমরা লড়াই চালিয়ে যাব: নাহিদ ইসলাম লালমনিরহাটে অপহরণ মামলার আসামি গ্রেফতার, ভিকটিম উদ্ধার মির্জাপুরে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা।  বেড়েছে বীজের দাম…..নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতায় আউশের খেত-আমনের বীজতলায় ব্যাপক ক্ষতি কালিহাতীতে এক গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু,পরিবারের দাবি হত্যা। ৭ দিনেও মেলেনি সাংবাদিকপুত্র   চবি ছাত্র অরিত্র হাসানের সন্ধান  ৩৬দিনে রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে এদেশ থেকে ফ্যাসিবাদ সরকারকে উৎখাত করতে পেরেছি আটঘরিয়ায়-আসিব ২২ বছর কারাভোগের পর মুক্তি পেলেন পাবনার সাবেক যুবদল নেতা ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তুহিন ঠাকুরগাঁওয়ে পুষ্টিসমৃদ্ধ জিংক ধান ও গমের প্রচারে স্কুল সেনসিটাইজেসন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত শিক্ষাঙ্গনে অস্থিরতা ও ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে লালমনিরহাটে ছাত্রদলের সমাবেশ তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিদেশি এসএমজি ও নগদ ১৪ লাখ টাকাসহ আটক ৪ টরন্টোতে এমপিপি মেরি-মার্গারেট ম্যাকমাহনের সঙ্গে চসিক মেয়রের বৈঠক ঠাকুরগাঁওয়ে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড মিনি ঠিকাদার কল্যাণ সমিতির মানববন্ধন জিয়াউর রহমানের ছবি অবমাননা ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন। ৯৯৯-এ কল পেয়ে নদীর পাড় থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

মধুমতিতে  আড়াআড়ি বাঁধের কারণে মাছের চলাচলে বাঁধা,মৎস্যখাত হুমকির মুখে।।

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 10:51:09 am, Saturday, 28 December 2024
  • 44 বার পড়া হয়েছে

মধুমতিতে  আড়াআড়ি বাঁধের কারণে মাছের চলাচলে বাঁধা,মৎস্যখাত হুমকির মুখে।।

মামুন মিঞা
সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার।।

   

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় মধুমতি  নদীতে বাঁশ ও জাল দিয়ে আড়াআড়ি বাঁধ দিয়ে  অবাধে মাছ শিকার করা হচ্ছে।

উপজেলার বানা ইউনিয়নের দিঘলবানা গ্রামের খেয়াঘাটের দক্ষিণ পাশে আধা কিলোমিটার দুরে এ বাঁধ নির্মাণ করে মাছ শিকার করছে।

এতে মাছের চলাচলে বাঁধা ও নদীর গতিপথ পরিবর্তনের আশঙ্কা রয়েছে।অপরদিকে সাধারণ  জেলেরা মাছ ধরতে  না পেরে বিপাকে পড়েছে।

সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়- মধুমতি নদীতে এখন পানি তুলনামূলক অনেক কম হওয়ায় বাঁশ ও  জাল দিয়ে আড়াআড়িভাবে বাঁধ দেওয়া হয়েছে।
বাঁধটির দৈর্ঘ্য প্রায় ১৫০০ থেকে ২০০০ মিটার।

নদীর এ পাশ থেকে ওপাশ পর্যন্ত বাঁশের বাঁধের মাঝ দিয়ে পাতা হয়েছে নিষিদ্ধ  কারেন্ট জাল,কাথা জাল। এরই একটি নির্দিষ্ট দূরুত্বে জাল দিয়ে বিশেষ ধরনের ফাঁদ তৈরি করা হয়েছে। এসব ফাঁদে মাছ এসে আটকে যায়। প্রতিদিন তিন থেকে চারবার মাছ আহরণ করা হচ্ছে এ বাঁধ থেকে।

কয়েক বছর ধরে এভাবে মাছ শিকার করা হলেও প্রশাসনের  থেকে কোনো পদক্ষেপ  নেওয়া হয়নি বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, পার্শ্ববর্তী মহম্মদপুর উপজেলার বাসিন্দা সজিবের নেতৃত্বে ১২ জন মিলে এ বাঁধটি দিয়েছেন। বাঁধটি দিতে প্রায় দুই থেকে তিন লাখ টাকা খরচ হয়েছে। প্রধানত বালিয়া মাছ শিকার করার জন্য এ ধরনের বাঁধ দেওয়া হয়। বাঁধ দেওয়ার পর আর খুব একটা খরচ ও কষ্ট করতে হয় না। নৌকা নিয়ে বসে থেকেই মাছ পাওয়া যায়।

তারা আরো জানান, পাঙ্গাশ থেকে শুরু করে ইলিশ,বেলে মাছ,খসল্লা, পাবদা, আইড়, রিটা সব ধরনের মাছও পাওয়া যায়। মূল ফাঁদে একবার আটকে গেলে মাছ আর বের হতে পারে না। এভাবে আড়াআড়ি ভাবে বাঁধ দেওয়ার কারণে অন্য জেলেরা স্বাভাবিকভাবে মাছ ধরতে পারে না। এতে অবৈধভাবে বাঁধ দেওয়া ব্যক্তিরা আর্থিকভাবে লাভবান হলেও গরিব জেলেরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

আলফাডাঙ্গা উপজেলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা গেছে, প্রবাহমান জলাশয়ে কোনো ধরনের বাঁধ, স্থায়ী অবকাঠামো বা অন্য কোনোভাবে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা যাবে না। জলাশয়ে পানিপ্রবাহ ও মাছের চলাচল স্বাভাবিক রাখতে হবে। বাঁধ দিয়ে বা অন্য কোনোভাবে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

বাঁধটির মালিক সজিব বলেন, কয়েক মাস আগে বাঁধটি দেওয়া হয়েছে।  মোহাম্মদপুর এলাকার ১২ জন মিলে বাঁধটি দিয়েছি, খরচ হয়েছে তিন-চার লাখ টাকা মতো৷ বারবার বলেন আপনি ঘাটে আসেন ভাগি কয়জন বলা যাবে।এবং সকল  প্রশ্নের উত্তরে দিয়া যাবে।  আল আমিনের বাড়ির পাশে থাকি সে দেখাশোনা করে।তবে বেলে মাছ বেশি শুধু ধরা পরে।

এদিকে আল আমিন বলেন,  আপনি লেখালেখি করে আমার যা পারেন তাই করেন। এই বাঁধ পারলে কেটে দিয়েন।

তবে সালথা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা (অঃদাঃ) শাহ মো: শাহরিয়ার জামান সাবু  বলেন, আলফাডাঙ্গা উপজেলায় আমি অতিরিক্ত দায়িত্বে রয়েছি।বাসের মধ্যে আছি আপনারা কথা শুনা যাচ্ছে না,এখন বক্তব্য দেওয়া যাচ্ছে না, অফিসে আসবেন সাক্ষাত হবে। বাঁধ অপসারণের পদক্ষেপ নেবেন কি না উত্তর হা না জানতে চাইলে বারবার বলনে কোন কিছুই শোনা যাচ্ছে না।

আলফাডাঙ্গা উপজেলা ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও সহকারী কমিশনার ভূমি একেএম রায়হানুর রহমান  বলেন,  নদীতে আড়াআড়ি বাঁধ দিয়ে মাছ শিকার করা কোনো সুযোগ নেই। নদীতে বাঁধ আছে আমার জানা নেই।দ্রুত সময়ের মধ্যে বাঁধটি অপসারণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।আরো বলেন, আমি ১৭ নভেম্বর এ্যাসিল্যান্ড  ও ১ ডিসেম্বর ইউএনও হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করি,অভিযোগ পাওয়ার পর সার ব্যবসায়ীকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা,টিটা বাওড়ে অবৈধ্য ভাবে কাঠা দিয়ে মাছ শিকার অপসারণ,সরকারি রাস্তায় জায়গা মুক্তকরা এবং যে কোন ধরনের অভিযোগ পেলই ব্যবস্হা গ্রহন করেছি।অভিযান চলমান থাকবে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

কুখ্যাত শফি ডাকাতের সহযোগী রুবেল অস্ত্রসহ গ্রেফতার

মধুমতিতে  আড়াআড়ি বাঁধের কারণে মাছের চলাচলে বাঁধা,মৎস্যখাত হুমকির মুখে।।

আপডেট সময় : 10:51:09 am, Saturday, 28 December 2024

মামুন মিঞা
সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার।।

   

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় মধুমতি  নদীতে বাঁশ ও জাল দিয়ে আড়াআড়ি বাঁধ দিয়ে  অবাধে মাছ শিকার করা হচ্ছে।

উপজেলার বানা ইউনিয়নের দিঘলবানা গ্রামের খেয়াঘাটের দক্ষিণ পাশে আধা কিলোমিটার দুরে এ বাঁধ নির্মাণ করে মাছ শিকার করছে।

এতে মাছের চলাচলে বাঁধা ও নদীর গতিপথ পরিবর্তনের আশঙ্কা রয়েছে।অপরদিকে সাধারণ  জেলেরা মাছ ধরতে  না পেরে বিপাকে পড়েছে।

সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়- মধুমতি নদীতে এখন পানি তুলনামূলক অনেক কম হওয়ায় বাঁশ ও  জাল দিয়ে আড়াআড়িভাবে বাঁধ দেওয়া হয়েছে।
বাঁধটির দৈর্ঘ্য প্রায় ১৫০০ থেকে ২০০০ মিটার।

নদীর এ পাশ থেকে ওপাশ পর্যন্ত বাঁশের বাঁধের মাঝ দিয়ে পাতা হয়েছে নিষিদ্ধ  কারেন্ট জাল,কাথা জাল। এরই একটি নির্দিষ্ট দূরুত্বে জাল দিয়ে বিশেষ ধরনের ফাঁদ তৈরি করা হয়েছে। এসব ফাঁদে মাছ এসে আটকে যায়। প্রতিদিন তিন থেকে চারবার মাছ আহরণ করা হচ্ছে এ বাঁধ থেকে।

কয়েক বছর ধরে এভাবে মাছ শিকার করা হলেও প্রশাসনের  থেকে কোনো পদক্ষেপ  নেওয়া হয়নি বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, পার্শ্ববর্তী মহম্মদপুর উপজেলার বাসিন্দা সজিবের নেতৃত্বে ১২ জন মিলে এ বাঁধটি দিয়েছেন। বাঁধটি দিতে প্রায় দুই থেকে তিন লাখ টাকা খরচ হয়েছে। প্রধানত বালিয়া মাছ শিকার করার জন্য এ ধরনের বাঁধ দেওয়া হয়। বাঁধ দেওয়ার পর আর খুব একটা খরচ ও কষ্ট করতে হয় না। নৌকা নিয়ে বসে থেকেই মাছ পাওয়া যায়।

তারা আরো জানান, পাঙ্গাশ থেকে শুরু করে ইলিশ,বেলে মাছ,খসল্লা, পাবদা, আইড়, রিটা সব ধরনের মাছও পাওয়া যায়। মূল ফাঁদে একবার আটকে গেলে মাছ আর বের হতে পারে না। এভাবে আড়াআড়ি ভাবে বাঁধ দেওয়ার কারণে অন্য জেলেরা স্বাভাবিকভাবে মাছ ধরতে পারে না। এতে অবৈধভাবে বাঁধ দেওয়া ব্যক্তিরা আর্থিকভাবে লাভবান হলেও গরিব জেলেরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

আলফাডাঙ্গা উপজেলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা গেছে, প্রবাহমান জলাশয়ে কোনো ধরনের বাঁধ, স্থায়ী অবকাঠামো বা অন্য কোনোভাবে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা যাবে না। জলাশয়ে পানিপ্রবাহ ও মাছের চলাচল স্বাভাবিক রাখতে হবে। বাঁধ দিয়ে বা অন্য কোনোভাবে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

বাঁধটির মালিক সজিব বলেন, কয়েক মাস আগে বাঁধটি দেওয়া হয়েছে।  মোহাম্মদপুর এলাকার ১২ জন মিলে বাঁধটি দিয়েছি, খরচ হয়েছে তিন-চার লাখ টাকা মতো৷ বারবার বলেন আপনি ঘাটে আসেন ভাগি কয়জন বলা যাবে।এবং সকল  প্রশ্নের উত্তরে দিয়া যাবে।  আল আমিনের বাড়ির পাশে থাকি সে দেখাশোনা করে।তবে বেলে মাছ বেশি শুধু ধরা পরে।

এদিকে আল আমিন বলেন,  আপনি লেখালেখি করে আমার যা পারেন তাই করেন। এই বাঁধ পারলে কেটে দিয়েন।

তবে সালথা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা (অঃদাঃ) শাহ মো: শাহরিয়ার জামান সাবু  বলেন, আলফাডাঙ্গা উপজেলায় আমি অতিরিক্ত দায়িত্বে রয়েছি।বাসের মধ্যে আছি আপনারা কথা শুনা যাচ্ছে না,এখন বক্তব্য দেওয়া যাচ্ছে না, অফিসে আসবেন সাক্ষাত হবে। বাঁধ অপসারণের পদক্ষেপ নেবেন কি না উত্তর হা না জানতে চাইলে বারবার বলনে কোন কিছুই শোনা যাচ্ছে না।

আলফাডাঙ্গা উপজেলা ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও সহকারী কমিশনার ভূমি একেএম রায়হানুর রহমান  বলেন,  নদীতে আড়াআড়ি বাঁধ দিয়ে মাছ শিকার করা কোনো সুযোগ নেই। নদীতে বাঁধ আছে আমার জানা নেই।দ্রুত সময়ের মধ্যে বাঁধটি অপসারণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।আরো বলেন, আমি ১৭ নভেম্বর এ্যাসিল্যান্ড  ও ১ ডিসেম্বর ইউএনও হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করি,অভিযোগ পাওয়ার পর সার ব্যবসায়ীকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা,টিটা বাওড়ে অবৈধ্য ভাবে কাঠা দিয়ে মাছ শিকার অপসারণ,সরকারি রাস্তায় জায়গা মুক্তকরা এবং যে কোন ধরনের অভিযোগ পেলই ব্যবস্হা গ্রহন করেছি।অভিযান চলমান থাকবে।