
বিশেষ প্রতিনিধি।।
বিগত ফেসিস্ট সকরারের আমলে বহাল তবিয়তে ছিলেন তিনি। ফেসিস্ট রেজিমের সদস্য থেকে সুবিধা বাগিয়ে গরেছেন সম্পদের পাহাড়। যখন যে দলের প্রয়োজন সেদলকেই ব্যবহার করেছেন নিজের মতো।
বিএনপি- আওয়ামিলীগ- জাতীয় পার্টি সকল সময়ই নিয়েছেন দলীয় সুবিধা। বিচিত্র চরিত্রের এক সুবিধাভোগীর নাম পাভেল খান। তিনি এডভোকেট- দলিল লিখক- আমিন হিসাবে নিজেকে বন্দর এলাকায় পরিচিত করেছেন। প্রধম জীবনের সার্ভেয়ার হিসাবে কাজ শুরু করলেও নারায়ণগঞ্জ ৫ আসনের প্রয়াত সংসদ নাসিম ওসমানের ঘনিষ্ট জাতীয় পার্টি নেতা গিয়াসউদ্দিন ভেন্ডারের হাত ধরে তার সহকারী হিসাবে দলিল লিখক পেশায় আসেন। উল্লেখ্য গিয়াসউদ্দিন ভেন্ডারের বিরুদ্ধে স্ট্যাম্প জালিয়াতি সহ নানা অভিযোগে একাধিক ফৌজদারি মামলা আছে, যিনি বন্দর বিএনপি নেতা খান বাবুর ভগ্নিপতি। এখানেই পাভেরেল হাতেখরি। বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি নিয়ে এডভোকেট হওয়া পাভেল খানকে দেখা যায়না আদালতের আঙ্গিনায়। সাব রেজিস্ট্রি অফিস আর এসি ল্যান্ড অফিসেই তার পদচারনা। বন্দর সাব রেজিস্ট্রি অফিসের কমিটিতে সভাপতি সম্পাদকের মতো গুরুত্বপূ পদেও তিনি ছিলেন। ৫ আগস্টের পর বন্দর সাব রেজিস্ট্রি অফিস থেকে বিতারিত ফেসিস্ট রেজিমের সদস্য হয়ে বিগত সরকারের আমলে গড়া সম্পদের পাহার রক্ষায় ও রেজিস্ট্রি অফিসের নিয়ন্ত্রন নিতে পাভেল খান আবার দারস্থ হচ্ছেন বিএনপি নেতাদের দুয়ারে দুয়ারে। ৫ আগস্টের পর বন্দর সাব-রেজিস্টি অফিস নিয়ন্ত্রন নেয়া বিএনপি নেতাদের মেনেজে স্থানিয় বিএনপি নেত সোহেল খান বাবুকে ব্যবহার করার চেষ্টা করছেন তিনি।
প্রতিবেদকের কাছে নাম প্রকাশে অনিচ্ছু বন্দর সাব রেজিস্ট্রি অফিসের সনদ প্রাপ্ত একাধীক সদস্য জানায় ফেসিস্ট রেজিমের কোনো সদস্য আমরা আগামীতে আমাদের নেতা হিসাবে চাইনা। তাদের নিয়ে কোনো কমিটি করা হলে আমরা তা প্রত্যাখ্যান করবো। দুর্নীতি অনিয়ম প্রশ্রয় দেয় এমন কাউকে আমরা কমিটিতে চাইনা।