Dhaka , Friday, 2 May 2025
নিবন্ধন নাম্বারঃ ১১০, সিরিয়াল নাম্বারঃ ১৫৪, কোড নাম্বারঃ ৯২
শিরোনাম ::
দেশব্যাপী সাংবাদিকদের উপর হামলা-মামলা বন্ধ করতে হবে, সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ রেড ক্রিসেন্টের নবনিযুক্ত ভাইস চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলামের সঙ্গে চসিক মেয়রের সৌজন্য সাক্ষাৎ চট্টগ্রামকে শ্রমিকবান্ধব শহর হিসেবে গড়ে তোলা হবে- মেয়র ডা. শাহাদাত ফরিদপুরের চরভদ্রাসনে বিএন”পি কর্তৃক ৩১ দফা বাস্তবায়ন ও দ্রুততম সময়ের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে জনসভা নোয়াখালীতে নানা আয়োজনে আন্তর্জাতিক মে দিবস উদযাপন আলোচনা সভা ও র‍্যালি অনুষ্ঠিত রূপগঞ্জে ডাইং কারখানায় গ্যাস বিস্ফোরণে দগ্ধ তিন  নোয়াখালীতে মাদরাসায় ছাত্রকে হত্যার অভিযোগ আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষ্যে নগর শ্রমিক কল্যাণের বিশাল শ্রমিক সমাবেশ সরাইলে তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ, ইউএনও, ওসিসহ আহত-৩০ সিলেট জেলায় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের মাসব্যাপী ফুটবল প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্বোধন  আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে সিলেটে এনসিপির বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত মাওলানা রইস  উদ্দিনের হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও শাস্তির দাবিতে চন্দনাইশে বিক্ষোভ সমাবেশ শব্দ দূষণ সচেতনতা বৃদ্ধিতে এসপেরিয়ার সাইকেল র‍্যালি চট্টগ্রামে কাউখালীতে শব্দ সচেতনতা দিবস উপলক্ষে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য শক্তির ভবিষ্যৎ গড়তে নীতিমালা সংস্কারের দাবি শরীয়তপুরে ঘোড়ার গাড়িতে শিক্ষকের রাজকীয় বিদায়ী সংবর্ধনা পাল্টা সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী সংশ্লিষ্টতার ব্যখ্যা দেননি অভিযুক্ত শাহীন। গাজীপুরে মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর পিতার আত্মসমর্পণ  তরুণ প্রতিভা মোঃ রাকিবুল হাসান, সাইবার সিকিউরিটির পথে এক উজ্জ্বল যাত্রা কক্সবাজারে জননিরাপত্তা বিভাগের  ৫ দিনব্যাপি দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ ঢাকার আশুলিয়ায় অভিযান চালিয়ে মাসুদ নামের এক সন্ত্রাসীকে বিদেশি পিস্তল ও গুলি সহ আটক করেছে র‍্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব-৪) দেশ ও জাতির কল্যাণের স্বার্থে অন্তকোন্দল পরিহারের আহবান- বন্দর কর্তৃপক্ষ  আশুলিয়ায় সাবেক চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে জমি দখল চেষ্টার অভিযোগ লালমনিরহাটে আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস উপলক্ষ্যে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত সাতকানিয়ায় শ্রেষ্ঠ লিগ্যাল এইড আইনজীবী শাহাদাত হোসেন হিরু  নোয়াখালীতে শাকিলকে গুলি করে হত্যা, যাওয়া হলোনা বিদেশ চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন কার্যক্রমের দায়িত্ব হস্তান্তর লক্ষ্মীপুরে ৫ দিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ বইমেলা উদ্বোধন করা হয়েছে লালমনিরহাটে সুপারি চুরির অপবাদ দিয়ে হিন্দু ধর্মাবলম্বীকে মারধর ও আহত করার অভিযোগ সাতকানিয়ায় জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস-২০২৫ উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

অনলাইন জুয়া ক্যাসিনোয় আক্রান্ত হয়েছে বাংলাদেশ

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : 05:25:59 pm, Monday, 27 February 2023
  • 31 বার পড়া হয়েছে

 

এস চাঙমা সত্যজিৎ
বিশেষ প্রতিনিধি।।

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার জেলা সদর, পানছড়ি, মাটিরাঙ্গা, দিঘীনালাসহ প্রতিটি উপজেলা হাট-বাজার, দোকান-ঘরে মোবাইল ফোনের বিভিন্ন অ্যাপে এখন চলছে জমজমাট অনলাইন জুয়ার আসর ক্যাসিনো।

বিভিন্ন মাধ্যমে জানা গেছে বাংলাদেশের প্রতিটিটি জেলা-উপজেলা চেয়ে গেছে এই
অনলাইন জুয়া ক্যাসিনোয়। অনেকের মতে, মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে দেশের বাহিরে টাকা পাচার হচ্ছে। সরকার পরছে তারল্য সংকটে।

আর এসব অনলাইন মোবাইল ক্যাসিনোর টাকা লেনদেন হয় বিভিন্ন ধরনের মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ, নগদ, রকেট এমনকি ব্যাংকের মাধ্যমেও টাকা ক্যাশ করার তথ্য রয়েছে। বিষয়টি দ্রত নজরে না আনলে দেশে অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে বড় ধরণের বিপর্যয় পড়ার আশংকা রয়েছে।

খাগড়াছড়িতে এই অনলাইন জুয়া ক্যাসিনো খেলে অনেকেই সর্বস্ব হারিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য ধ্বংস হয়ে কেউ পথে পথে ঘুরছে আর কেউ পালিয়ে বেড়াচ্ছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি বলেন, প্রথমে দুই-তিনজনের টাকা পাবার খবর শুনে আমি ১০, ২০, ৫০, ১০০ টাকায় খেলে ১০, ২০ গুণ করে ২-৩ বার পেয়ে লোভে পরে এখন আমি সর্বস্ব হারা হয়েছি। সবাইকে বলবো বেশি লোভ করে আমার মতো সর্বস্ব হারাবেন না। লোভে পাপ পাপে মৃত্যু হয়।

দেশজুড়ে আলোচিত ক্যাসিনো অভিযানের দুই বছরের উপরে রাজধানীর ক্লাবগুলো বন্ধ থাকলেও ধরন বদলে মোবাইল ফোনের বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে জমজমাট অনলাইন জুয়ার আসর ক্যাসিনো।

একসময় জুয়া খেলতেন এমন ব্যক্তিরাও এই অনলাইন জুয়ার দিকে ঝুঁকছেন। নাইন উইকেটস ডট কম, স্কাইফেয়ার এবং বেট৩৬৫সহ বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ জুয়া খেলার জন্য জুয়াড়িদের কাছে বেশি জনপ্রিয়।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এক্ষেত্রে জুয়াড়ি প্রথমে তার নিজস্ব একটি ইমেইল আইডি দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে থাকেন। এরপর দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে অনলাইনের মাধ্যমে জুয়ায় অংশ নিতে পারেন।

সূত্র আরও জানায়, ক্যাসিনো কাণ্ডের পর জুয়ার ধরন পাল্টিয়েছে জুয়াড়িরা। একাধিক জুয়াড়ির দেয়া তথ্য মতে গোটা দেশজুড়ে রয়েছে অনলাইন জুয়ার নেটওয়ার্ক। দেশের মফস্বল পর্যায়ে এখন জুয়াড়িদের কাছে জনপ্রিয় এই অনলাইন অ্যাপ। যেখানে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে রয়েছেন নানা বয়সীরা। বিপিএল, আইপিএল, ক্রিকেটসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ম্যাচকে কেন্দ্র করে চলে এই জুয়ার আসর।

সুপার এডমিন সর্বপ্রথম টাকা দিয়ে এই অ্যাপ ক্রয় করে পর্যায়ক্রমে একটি বড় নেটওয়ার্ক গড়ে তোলে। তাদের মধ্যে কেউ সুপার, কেউ মাস্টার এজেন্ট। এ ছাড়া রয়েছে লোকাল এজেন্ট। এক্ষেত্রে নবাগতরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি আইডি লাগবে মর্মে পোস্ট লিখে থাকেন। পরবর্তীতে জুয়ার মূল নিয়ন্ত্রণ যার হাতে থাকে অর্থাৎ এডমিন একজন এজেন্ট নির্ধারণ করে দিলে তার মাধ্যমে আইডি খুলে শুরু হয় জুয়ার আসর। শর্ত থাকে নির্দিষ্ট এজেন্টের বাইরে তিনি খেলতে পারবেন না। তাহলে আইডি রিজেক্ট হয়ে যাবে। এসব জুয়ার ক্ষেত্রে কয়েন বা রেটিং হিসেবে প্রয়োজন হয় পিবিইউ (পার বেটিং ইউনিট)। যার প্রতিটি ইউনিটের মূল্য এক থেকে দুই’শো টাকা। নিবন্ধন শেষে টাকা দিতে হয় লোকাল এজেন্টকে। সেখান থেকে টাকাটা চলে যায় তাদের মাস্টার এজেন্টের কাছে। পরবর্তী ধাপে সুপার এজেন্টের মাধ্যমে নানা হাত ঘুরে চূড়ান্তভাবে টাকা চলে যায় বিদেশে অবস্থান করা মাস্টারমাইন্ড বা সুপার এডমিনের কাছে। অনলাইন অ্যাপ ব্যবহারকারীদের অধিকাংশের বয়স ৩০-এর মধ্যে। অনেকটা মাল্টি পারপাস বা এমএলএম ব্যবসার মতো চক্রের মূলহোতারাই মূলত নিজেদের মধ্যে এজেন্ট তৈরি করে। এ সকল এজেন্টরা আবার সাব এজেন্ট চক্র তৈরি করে। রয়েছে নিজস্ব শেয়ারহোল্ডার। মোবাইলের অ্যাপে থাকা পয়েন্ট বা রেটিংকে তারা কখনো ডলার, পাউন্ড, বিকাশ, ক্ষেত্র বিশেষে নগদ টাকা থেকে শুরু করে যেকোনো কারেন্সিতে ট্রানজেকশন করে থাকে।

ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর নির্দেশে নির্মিত চার সড়কের উদ্বোধন।।

পেকুয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্লাবিত,২ শত পরিবার পানিবন্দী।।

দেশব্যাপী সাংবাদিকদের উপর হামলা-মামলা বন্ধ করতে হবে, সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ

অনলাইন জুয়া ক্যাসিনোয় আক্রান্ত হয়েছে বাংলাদেশ

আপডেট সময় : 05:25:59 pm, Monday, 27 February 2023

 

এস চাঙমা সত্যজিৎ
বিশেষ প্রতিনিধি।।

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার জেলা সদর, পানছড়ি, মাটিরাঙ্গা, দিঘীনালাসহ প্রতিটি উপজেলা হাট-বাজার, দোকান-ঘরে মোবাইল ফোনের বিভিন্ন অ্যাপে এখন চলছে জমজমাট অনলাইন জুয়ার আসর ক্যাসিনো।

বিভিন্ন মাধ্যমে জানা গেছে বাংলাদেশের প্রতিটিটি জেলা-উপজেলা চেয়ে গেছে এই
অনলাইন জুয়া ক্যাসিনোয়। অনেকের মতে, মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে দেশের বাহিরে টাকা পাচার হচ্ছে। সরকার পরছে তারল্য সংকটে।

আর এসব অনলাইন মোবাইল ক্যাসিনোর টাকা লেনদেন হয় বিভিন্ন ধরনের মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ, নগদ, রকেট এমনকি ব্যাংকের মাধ্যমেও টাকা ক্যাশ করার তথ্য রয়েছে। বিষয়টি দ্রত নজরে না আনলে দেশে অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে বড় ধরণের বিপর্যয় পড়ার আশংকা রয়েছে।

খাগড়াছড়িতে এই অনলাইন জুয়া ক্যাসিনো খেলে অনেকেই সর্বস্ব হারিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য ধ্বংস হয়ে কেউ পথে পথে ঘুরছে আর কেউ পালিয়ে বেড়াচ্ছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি বলেন, প্রথমে দুই-তিনজনের টাকা পাবার খবর শুনে আমি ১০, ২০, ৫০, ১০০ টাকায় খেলে ১০, ২০ গুণ করে ২-৩ বার পেয়ে লোভে পরে এখন আমি সর্বস্ব হারা হয়েছি। সবাইকে বলবো বেশি লোভ করে আমার মতো সর্বস্ব হারাবেন না। লোভে পাপ পাপে মৃত্যু হয়।

দেশজুড়ে আলোচিত ক্যাসিনো অভিযানের দুই বছরের উপরে রাজধানীর ক্লাবগুলো বন্ধ থাকলেও ধরন বদলে মোবাইল ফোনের বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে জমজমাট অনলাইন জুয়ার আসর ক্যাসিনো।

একসময় জুয়া খেলতেন এমন ব্যক্তিরাও এই অনলাইন জুয়ার দিকে ঝুঁকছেন। নাইন উইকেটস ডট কম, স্কাইফেয়ার এবং বেট৩৬৫সহ বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ জুয়া খেলার জন্য জুয়াড়িদের কাছে বেশি জনপ্রিয়।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এক্ষেত্রে জুয়াড়ি প্রথমে তার নিজস্ব একটি ইমেইল আইডি দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে থাকেন। এরপর দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে অনলাইনের মাধ্যমে জুয়ায় অংশ নিতে পারেন।

সূত্র আরও জানায়, ক্যাসিনো কাণ্ডের পর জুয়ার ধরন পাল্টিয়েছে জুয়াড়িরা। একাধিক জুয়াড়ির দেয়া তথ্য মতে গোটা দেশজুড়ে রয়েছে অনলাইন জুয়ার নেটওয়ার্ক। দেশের মফস্বল পর্যায়ে এখন জুয়াড়িদের কাছে জনপ্রিয় এই অনলাইন অ্যাপ। যেখানে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে রয়েছেন নানা বয়সীরা। বিপিএল, আইপিএল, ক্রিকেটসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ম্যাচকে কেন্দ্র করে চলে এই জুয়ার আসর।

সুপার এডমিন সর্বপ্রথম টাকা দিয়ে এই অ্যাপ ক্রয় করে পর্যায়ক্রমে একটি বড় নেটওয়ার্ক গড়ে তোলে। তাদের মধ্যে কেউ সুপার, কেউ মাস্টার এজেন্ট। এ ছাড়া রয়েছে লোকাল এজেন্ট। এক্ষেত্রে নবাগতরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি আইডি লাগবে মর্মে পোস্ট লিখে থাকেন। পরবর্তীতে জুয়ার মূল নিয়ন্ত্রণ যার হাতে থাকে অর্থাৎ এডমিন একজন এজেন্ট নির্ধারণ করে দিলে তার মাধ্যমে আইডি খুলে শুরু হয় জুয়ার আসর। শর্ত থাকে নির্দিষ্ট এজেন্টের বাইরে তিনি খেলতে পারবেন না। তাহলে আইডি রিজেক্ট হয়ে যাবে। এসব জুয়ার ক্ষেত্রে কয়েন বা রেটিং হিসেবে প্রয়োজন হয় পিবিইউ (পার বেটিং ইউনিট)। যার প্রতিটি ইউনিটের মূল্য এক থেকে দুই’শো টাকা। নিবন্ধন শেষে টাকা দিতে হয় লোকাল এজেন্টকে। সেখান থেকে টাকাটা চলে যায় তাদের মাস্টার এজেন্টের কাছে। পরবর্তী ধাপে সুপার এজেন্টের মাধ্যমে নানা হাত ঘুরে চূড়ান্তভাবে টাকা চলে যায় বিদেশে অবস্থান করা মাস্টারমাইন্ড বা সুপার এডমিনের কাছে। অনলাইন অ্যাপ ব্যবহারকারীদের অধিকাংশের বয়স ৩০-এর মধ্যে। অনেকটা মাল্টি পারপাস বা এমএলএম ব্যবসার মতো চক্রের মূলহোতারাই মূলত নিজেদের মধ্যে এজেন্ট তৈরি করে। এ সকল এজেন্টরা আবার সাব এজেন্ট চক্র তৈরি করে। রয়েছে নিজস্ব শেয়ারহোল্ডার। মোবাইলের অ্যাপে থাকা পয়েন্ট বা রেটিংকে তারা কখনো ডলার, পাউন্ড, বিকাশ, ক্ষেত্র বিশেষে নগদ টাকা থেকে শুরু করে যেকোনো কারেন্সিতে ট্রানজেকশন করে থাকে।